নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একা কি আমি!

একা কি আমি! › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামী ব্যাংক জামায়াত মুক্ত

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০


দীর্ঘ ৩৪ বছর জামায়াতের নিয়ন্ত্রণে থাকার পর বাংলাদেশ সরকারের হস্তক্ষেপে বদলে গেল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় এসেছে বড় ধরনের পরিবর্তন। বর্তমানে প্রায় ৬৭ হাজার কোটি টাকার আমানত এবং ৫৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ থাকা ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ এতদিন কোথায় গেছে, কিভাবে খরচ হয়েছে তা খতিয়ে দেখার কথা ভাবছে সরকার। অন্যদিকে পর্ষদ পরিবর্তন হলেও আপাতত কর্মকর্তা ছাঁটাই করার পরিকল্পনা নেই ব্যাংকটির। যদি কারও বিরুদ্ধে গাড়ি পোড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেলে তাকে তাৎক্ষণিক বরখাস্ত করার ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী ব্যাংকের বর্তমান পর্ষদ। ব্যাংকটির নতুন চেয়ারম্যান আরাস্তু খান জানিয়েছেন, এতদিন একটি বিশেষ দলের লোকদের কেবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তবে এখন থেকে নারী ও হিন্দুরাও ইসলামী ব্যাংকে নিয়োগ পাবেন। বলেন, পরিচালনা পর্ষদে খুব শীঘ্রই যোগ দিবেন নারী সদস্য। এছাড়া সিএসআরের অর্থ-অপব্যবহার রোধে কঠোর নীতি গ্রহণ করবে ইসলামী ব্যাংক। অনুমোদন ছাড়া কোন অর্থই ছাড় করা হবে না।
বাংলাদেশের সকল মানুষের আস্থার ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ পরিবর্তনের কারনে ব্যাংকটি ভবিষ্যৎ অনেক ক্ষতি হবে তা ভাবনার বিষয়। কারন সরকার যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তারা সরকার পক্ষের লোক। তাদের কাছ থেকে ব্যাংকের উন্নয়ন আশা করা যায় না।
সরকার প্রধান লক্ষে ইসলামী ব্যাংকে জামায়াত মুক্ত করা। ইসলামী ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের মত অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জরিয়ে গেলে সাধারন মানুষের আস্থার ব্যাংক হিসাবে সর্বশেষ ব্যাংক হিসাবে ধ্বংস হবে। ব্যাংকটি দুর্নীতিতে জরিয়ে গেল সাধারন মানুষ আর সরকার কোন কর্মকান্ড বিশ্বাস করবে না।
আমার লেখাটি কোন সরকার বিরোদ্ধে নয়। আমার অভিমত মাত্র।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

Syeed Rafiqul Haque বলেছেন: এখনও জামায়াতমুক্ত হয়নি। তবে প্রক্রিয়া চলছে।

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

মিঃ আতিক বলেছেন: ইসলাম, ইসলামী, ইসলামিয়া এ ধরনের নাম গুলো কোন ব্যাক্তি বা কোন গোসটি কে দেয়া উচিৎ হয়নি।

৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২১

একা কি আমি! বলেছেন: শুরু যখন হয়েছ তা শেষ করবেই সরকার।

৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

আলোকিত মানুষ১২৩ বলেছেন: তবে এ পরিববর্তনের প্রেক্ষিতে অন্যান্য কিছু ব্যংক সুবিধা গ্রহণের নির্লজ্জ আকাঙ্খায় মিথ্যা প্রচারে লেগেছে। ফেসবুকে একটি পোষ্ট দেখলাম যেখানে একটি পরিসংখ্যান দিয়েছে যে ইসলামী ব্যংক থেকে লোকজন অর্থ সরিয়ে নিতে একাউন্ট বন্ধ করা শুরু করেছে এবং অমুক দিনে অমুক অমুক শাখায় --- সংখ্যাক একাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে যেখানে আমি যে শাখায় কাজ করি তার নামও রয়েছে। আমি যে শাখায় কাজ করি সেটা ইসলামী ব্যংকের অন্যতম বড় শাখা। আমি নিজে একাউন্ট খোলা ও বন্ধ করার দায়িত্ব পালন করি। যে পরিসংখ্যান দেয়া হয়েছে তা ডাহা মিথ্যা। আমি বরং দেখছি এখনও মানুষ একই হারে একাউন্ট খুলছে।
আমাদের কিছু কর্মকর্তা আল আরাফা সহ কিছু ব্যংকে কিছু কাজে গেলে তারা আমাদের বিনিয়োগ ভাগিয়ে নিতে বিভিন্ন প্রলোভন দেখায় এ বলে যে আমাদের ব্যংকে তো লোকজন এমনিতেই বিনিয়োগ করবে না,তাই আমরা যেন আমাদের ক্লায়েন্টদের তাদের ব্যংকে পাঠিয়ে দেয়।

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭

রায়হান চৌঃ বলেছেন: ক্ষুদা নিয়ন্ত্রন করা টা আসলেই একটু কঠিন......, ভাবছি বদ হজম হবে না তো ?

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৪

একা কি আমি! বলেছেন: এরা সবই পারে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.