![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত তারানকোর প্রস্তাব অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে শেখ হাসিনা সরে না দাঁড়ালে ও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে, জাতিসংঘ বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করবে এবং নতুন বছরের শুরুতেই সিকিউরিটি কাউন্সিলের সভায় বিষয়টি এজেন্ডা হিসেবে আসছে বলে জানা গেছে।
গত মাসের ২০ তারিখে এবং এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উভয়কক্ষে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর জাতিসংঘ সিকিউরিটি কাউন্সিলে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সবিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে বলে জানান তারা।
সম্প্রতি জাতিসংঘের সামনে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র বিক্ষোভ সমাবেশে ও এর আগে বিভিন্ন স্থানে প্রবাসীদের সমাবেশ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানের পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার বিষয়টি আন্তর্জাতিক মহলে নানাভাবে আলোচিত-সমালোচিত হচ্ছে।
বাংলাদেশে যৌথবাহিনীর অভিযান ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের বাড়ি-ঘর বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে ফেলা ও জুলুম নির্যাতন করে জেলে প্রেরণ ও জনগণের মতের তোয়াক্কা না করে একদলীয় নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে আন্তর্জাতিক মহলকে অবহিত করা হয় প্রবাসী নেতাদের পক্ষ থেকে।
এছাড়াও গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সহিংসতার খবর দেখে বাংলাদেশের বিষয়ে হস্তক্ষেপ নিতে জাতিসংঘকে বিভিন্ন মহল থেকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলেও সূত্রটি জানায়।
সরকার সমর্থক ও বিরোধী দলের সমর্থকদের মধ্যে চলমান সহিংসতা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভুমিকা নিয়ে দেশ ও দেশের বাহিরে সমালোচনা হচ্ছে। এসব কারণে বাংলাদেশের বিষয়ে জাতিসংঘ হস্তক্ষেপ করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
উৎসঃ শীর্ষ নিউজ
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
ইউরো-বাংলা বলেছেন: যা রটে তা কিছু হলেও বটে। সব দোষ জামাতিদের উপর ছেড়ে দেওয়া উচিৎ না।
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
হেডস্যার বলেছেন:
মেরুদন্ডহীন জাতিসংঘ আমার ঐটা ছিড়বে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
ইউরো-বাংলা বলেছেন: আমার মতেও জাতিসংঘ মেরুদন্ডহীন , কারন জাতিসংঘকে পাশ কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র অসংখ্য আকাম-কুকাম করেছে, জাতিসংঘ শুধু নামকা ওয়াস্তে শাসিয়েছে কিন্তু কোন পদক্ষেপ দেবার সাহস পায়নি।
৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০২
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: জয় বাংলা
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
ইউরো-বাংলা বলেছেন: ঠেলা সামলা।
৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
আল ইফরান বলেছেন: মেরুদন্ডহীন জাতিসংঘ কিন্তু আমাদের মত দেশের বা* ছিড়তে খুব পারদর্শী @হেডস্যার
এই ধরনের একশ্যান খুব বেশী দূরে নাই @ইউরো-বাংলা
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
ইউরো-বাংলা বলেছেন: দেখতে থাকি, কি আছে বাংলাদেশের কপালে
৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
আহলান বলেছেন: ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রীর বক্তব্য খুবই তাথপর্যপূর্ন ....
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
ইউরো-বাংলা বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমমমম
৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
মাহাদি হাসান বলেছেন: ১/১১ তে শুনেছি জাতিসংঘের বাংলাদেশ প্রতিনিধি রেনেটা লক দেশালিয়ান একখানা চিঠি পৌছে দিয়েছিলেন সামরিক বাহিনীর তৎকালীন জেনারেলদের কাছে। সেখানে বলা হয়েছিল, সামরিক বাহিনী যদি এই মূহুর্তে ক্ষমতা দখল না করে তাহলে তাদেরকে বিদেশে শান্তি মিশনে যেতে দেয়া হবে না। তাতেই সে সময় জেনারেল মইনের নেতৃত্বে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করে।
এই বিষয়কে মাথায় রেখেই শেখ হাসিনার সরকার পঞ্চোদশ সংশোধনীতে যে কোন অসাংবিধানিক সরকারের জন্য রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আয়োজন করে রেখেছে। কিন্তু জাতিসংঘ যদি চায় তাহলে সেক্ষেত্রে একি ঘটনা ঘটাবার জন্য তাদের বেগ পেতে হবে না।
কারন বর্তমানে বাংলাদেশের সংবিধান খোদ আওয়ামী লীগ মেনে চলছে না। শুধু তাই নয়, সুপ্রিম কোর্টের যে রায়ের দোহাই বর্তমান সরকার দিয়ে চলেছে তার আলোকেই বর্তমান সংবিধানের গুরুত্বপূর্ন ধারাগুলোর সত্যিকার অর্থে কোন মূল্য থাকে না। যেমন ধরুন নির্বাচনকালীন সরকারের যে রুপকল্প বলা হয়েছে, তাতে মন্ত্রীরা মন্ত্রী থাকছেন। কিন্তু পার্লামেন্ট ভেঙ্গে দেবার কথা বলা হয়েছে নির্বাচন তফসিল ঘোষনার ৪২ দিন পূর্বে, সুপ্রিম কোর্টের সেই রায়ে। পার্লামেন্ট না থাকলে এমপি থাকে না। এমপি না থাকলে মন্ত্রী থাকবার কোন কারন নেই। তাহলে কিভাবে এই নির্বাচনকালীন সরকার আপনি করবেন যদি সুপ্রিম কোর্টের সেই রায়কে প্রিসিডেন্স হিসেবে নেন?
দ্বিতীয় আরেকটি বিষয় হচ্ছে, তাহলে কি রায়ের সবকিছুকেই প্রাধান্য দেবার প্রয়োজন নেই? কিছুটা মানলেই হবে, আর কিছুটা না মানলে? সুপ্রিম কোর্ট সেই এখতিয়ার কি কাউকে দেয়?
তাই পঞ্চোদশ সংশোধনী নিজেই রায়ের আলোকে টিকতে পারে না। এরকম মোক্ষম সুযোগকে যদি পুলিশ বাহিনী মনে করে যে তাদের ক্ষমতা যাবার সিড়ি তাহলেও অবাক হব না।
পুলিশ বাহিনীর প্রেক্ষিতে আরেকটি কথা বলা প্রয়োজন। কিছুদিন আগে মখা আলমগীর নির্বাচন কমিশনকে গিয়ে বলল যে, বিএনপির মার্চ ফর ডেমোক্রেসির রোর্ডমার্চ যাতে তারা পালন করতে না পারে ইসি যাতে সে ধরনের ব্যবস্থা গ্রহন করে। ইসি আমাদেরকে জানালো এটা তাদের এখতিয়ার নয়। তাহলে ডিএমপি কি নিজের এখতিয়ারে এ ঘটনা ঘটিয়েছে? মখা আলমগীর যেহেতু ইসিতে গিয়ে বলেছেন, তার মানে দাড়াল নির্বাচনকালীন সরকারেরও এখতিয়ার নেই এই ব্যবস্থা করার। তাতে যা দাড়াল তাহল ডিএমপি এখতিয়ার না থাকলেও সেটা করেছে। আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে পুলিশ বাহিনীই ক্ষমতা দখল করেছে, হাস্যকর শোনালেও তাই। আর তাদের পিছনে রাজনৈতিক ক্ষমতা হিসেবে আছে আওয়ামী লীগ।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
ইউরো-বাংলা বলেছেন: আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫২
মুহসিন বলেছেন: দুর্বল জাতিসংঘ এজেন্ডা দিয়ে ভয় দেখাবে কি করে?
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
কলাবাগান১ বলেছেন: ভুয়া খবর ছড়ানোতে জামাতি-রাজাকার রা সিদ্ধহস্ত......
জাতিসংঘ মিটিং এর এজেন্ডা শুধু জামাতি দের সাপ্লাই দেওয়া হয়েছে
জ্যাকসন হাইটস এর রেস্টুরেন্ট বেইসড 'লিডার'দের কাছে জাতিসংঘ তাদের মিটিং এর এজেন্ডা সাপ্লাই করেছে
গত কয়দিন না বলে বেড়ালেন যে সেনাবাহিনী লং মার্চ কে 'সাহায্য' করবে