নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিভৃতচারী, ঘুরে বেড়াই পথে-প্রান্তরে।।

জমীরউদ্দীন মোল্লা

ওরে ও তরুণ ঈশান! বাজা তোর প্রলয়-বিষাণ। ধ্বংস-নিশান উঠুক প্রাচী-র প্রাচীর ভেদি’॥

জমীরউদ্দীন মোল্লা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইফতার তো বন্ধ হলো, এবার কি পূজা বন্ধ হবে?

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩



বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জ্ঞান তৈরি ও বিতরণের স্থান— সেখানে এসব ধর্মীয় কর্মকান্ড করলে সচেতন মহল হামলা করবে মামলা করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কথা হচ্ছে তাহলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উৎসবে কেন এত সাজ সাজ রব রব থাকে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে?! নাকি তাঁদের ধর্মীয় উৎসব পালন তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার? আর সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের কোন গণতান্ত্রিক অধিকার নাই?





পত্রিকার পাতায় উপরে উল্লেখিত ছবির মত এরকম অসংখ্য ছবি প্রমাণ হিসাবে দেয়া যাবে। যদিও ঢাবি কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে বলেছে, ইফতার মাহফিলের উপর তারা কোনরূপ নিষেধাজ্ঞা দেয়নি। কিন্তু কাজ যা হওয়ার হয়ে গেসে। প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আনফিশিয়াল অথরিটি নিজ দায়িত্বে ইফতার মাহফিল বানচাল করতে কাজে লেগে গেসে।

এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে সামনে কি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পূজা ও বন্ধ হচ্ছে নাকি অথরিটীর নিজ ধর্ম পালনে কোন বাধা পাবে না?

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১৫

বিষাদ সময় বলেছেন: ইফতার মাহফিল বা পুজা কোনটাই কোন সমস্যা না। সমস্যা হচ্ছে "ইন্নামাল আমালু বিন্যাআত....."।
এখন কোন মাদ্রাসার কিছু ছাত্র যদি মাদ্রাসার মাঠে একটি কনসার্ট এর আয়োজন করতে চায় তবে আপনি কি ইহা সহিহ মনে করবেন?

তবে কোন ধরণের হামলাকে আমি কোন ভাবেই সমর্থন করিনা।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৮

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাই এখানে সহীহ/যয়ীফ কিংবা কারো নিয়্যাত/ইখলাস নিয়া আলাপ না।

আলাপটা হচ্ছে এমন দ্বীচারিতা কেন? যেহেতু ইফতার একটা ধর্মীয় ইস্যুজ। সেটা হোকনা মিথ্যা বা লোক দেখানো কিন্তু আপনি তাতে হস্তক্ষেপ করার কে? আবার সেই আপনিই কেন পূজা উৎযাপনে প্যাট্রন করেন?

২| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২

আরইউ বলেছেন:



ঢাবিতে এবার কেউ ইফতার করছেননা? লোকে তাহলে রোজা ভাঙে কী করে? ঢাবি-র সীমানার বাইরে গিয়ে?

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৫

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ। লুকিয়ে লুকিয়ে করে নাহলে যেকোনো সময় লীগারদের আক্রমণ চলে আসবে!

৩| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন:যেহেতু ইফতার একটা ধর্মীয় ইস্যুজ। সেটা হোকনা মিথ্যা বা লোক দেখানো কিন্তু আপনি তাতে হস্তক্ষেপ করার কে?

আর কতটা নিচে নামার বাকি ?

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৮

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: অস্পষ্ট মন্তব্য!

৪| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৭

এই স্বাধীনতা চাইনি আমি বলেছেন: হোক প্রতিবাদ ।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: প্রতিবাদের স্বাধীনতা কী আছে দেশে?!

৫| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫০

কামাল১৮ বলেছেন: তাদের বাড়ীতে কি ইফতারের জায়গা নাই?

২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: বাড়ীতে কি পুজার জায়গা নেই ? বাইরে আরো যা যা করা হয় সেগুলা বাসায় করার জায়গা নেই ?

৬| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪২

এস.এম.সাগর বলেছেন: কামাল১৮ আপনাকে বলছি: ইফতারী যাহারা করবে অবশ্যই তাদের বাড়ি আাছে, তাহারা বাড়িতে ইফতারী করতে পারবে, তাহলে পুজা উদযাপন যাহারা করবে তাদেরওতো বাড়ি আছে মন্দির আছে, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল ধর্মের ধর্মীয় কাজ বন্ধ করে দিক।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৪

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: যথার্থই বলেছেন!

৭| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পুজার নামে যদি রাজনীতি, জঙ্গিবাহিনী গড়ে তোলার পাঁয়তারা করা হয় তাহলে পুজাও বন্ধ করা হবে।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৫

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: পূজা তো পুরাটাই হিন্দুত্ববাদী জংগি তৈরির কারখানা ! এখন আপনি টীনের চশমা পরলে ক্যামনে দেখবেন !?

৮| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩০

নামস্কাল বলেছেন: ইফতার নিয়ে জল ঘোলা হয়ে থাকলে কর্তৃপক্ষের সেদিকটা সমাধান করা উচিত।এটার সাথে পূজা উদযাপনকে টেনে নিয়ে আসার মানে হয় না
আর পূজা জগ্ননাথহলের ভেতরেই করা হয়। আশাকরি জানবেন জগ্ননাথহল হিন্দু-বৌদ্ধ শিক্ষার্থীদের জন্য।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৭

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: আপনার তথ্য জানায় ভুল আছে। শুধু জগন্নাথ হলের ভিতরে না বাইরেও হয়। আর পূজা টেনে আনার কারণ হচ্ছে দুইটাই ধর্মীয় ইস্যু

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৩

আলামিন১০৪ বলেছেন: উহারা এখন ভারতের তাবেদারে পরিণত হয়েছে, কেননা ক্ষমতার মসনদে তো তারাই বসিয়েছে।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৮

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: চাকরি থাকবে না চাকরি থাকবে না!

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১২

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: অস্পষ্ট মন্তব্য!
আমার মন্তব্য সুস্পষ্ট, আপনার বোঝার অস্পষ্টতার দায়টা বুধোর ঘাড়ে চাপান।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: আপনি বুধো হলে আমার আপত্তি নাই!

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: পূজা তো পুরাটাই হিন্দুত্ববাদী জংগি তৈরির কারখানা! এখন আপনি টীনের চশমা পরলে ক্যামনে দেখবেন? আপনি অবশ্যই শ্রেষ্ঠ ধর্মের অনুসারী হয়ে শ্রেষ্ঠ কথা বলেছেন। অন্য ধর্মের লোকজন স্বাভাবিক ধর্মকর্ম করবে; সেটাও জঙ্গিপনা! এখন বলেন তো সারা বিশ্বে মুসলিমরা নিপীড়িত হলেও কেন অন্য ধর্মের মানুষের সহমর্মিতা পায় না?

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: মুসলিমরা স্বাভাবিক ধর্মকর্ম করলে সেটা কেন আপনাদের কাছে জঙ্গিপনা মনে হয়?
সারা বিশ্ব, সব ধর্ম হল মুসলিমদের বিরুদ্ধে সহমর্মিতার প্রশ্নই উঠে না! আর সহমর্মতিতা কে চাইছে ? ইন্ডিয়াতে জুমার নামাজে পুলিশের কান্ড কি দেখেন নাই? নাকি সেটা অস্বাভাবিক ধর্মকর্ম?

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পুজা যারা করে তারা কি বোমাবাজি ও জঙ্গিগিরী করবে? হিন্দু ও পূজার প্রতি এত বিদ্বেষ কেন? ইসলামে অন্য ধর্ম ও ধর্মাবলম্বীদের প্রতি ঘৃণা বিদ্বেষ পোষণ করা নিষিদ্ধ।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: পুজাকারীরা ভারতে কি করছে সেটা কি দেখেন না ? অন্য ধর্মের সাথে আমার বিরোধ নাই। আমার প্রশ্ন হল ধর্মীয় কর্মকান্ডে যদি চুলকানী থাকে সেটা সব ধর্মের কর্মকান্ডেই চুলকানী হওয়া উচিত। শুধু কেন দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম নিয়ে চুলকানী?

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০০

ধুলো মেঘ বলেছেন: ইফতার কোন ধর্মীয় কাজ নয়। রোজা-ভোজা, মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সবাই ইফতারের আয়োজনে শামিল হতে পারে। বিভিন্ন কারণে কর্তৃপক্ষ এই ধরণের অনুষ্ঠানের উপর নিষেধাজ্ঞাও দিতে পারে। কিন্তু পূজা তো আগাগোড়া একটা ধর্মীয় উৎসব। হিন্দু ধর্মের এই উৎসবের ধারে কাছে ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের যেতে নিষধ করা আছে কুরআনে।

ইফতারের সাথে পূজার তুলনা কি কারণে করা হচ্ছে, সেটা আমার বোধগম্য নয়।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪০

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: অনেক মুসলিমরা এখন পুজোতে যায় তাই এখন পূজা কোন ধর্মীয় কর্মকান্ড না আপনি কী এটাই বুঝাতে চাচ্ছেন ?

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: না, আমি এটা বোঝাতে চাইনি। আপনি আমার মন্তব্যের আগা মাথা কিছুই বোঝেন নি। পূজা অবশ্যই ধর্মীয় কর্মকান্ড, কিন্তু ইফতারের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই। তাই ইফতার বন্ধ হলে ধার্মিকদের প্রতিক্রিয়া দেবার কিছু নেই।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৩

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: গায়ে মানে না আপনি মোড়ল? ইফতার আগাগোড়া পুরোটাই ধর্মীয় একটা কাজ। এখানে কিছু অন্য ধর্মের মানুষ পারটিসিপেট করলেই সেটা ধর্মীয় কর্মকান্ড হবে না এই যুক্তি তো বাজারে বিকাবে না।

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩

জ্যাকেল বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুসলমানদের সম্পদ। ইহা সম্রাজ্যবাদি প্রগতিশীল দের পতিতা বানানোর কারখানা নহে।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: বাঙ্গালার মুসলিম কৃষক সন্তানদের উচ্চ শিক্ষা দিতেই ঢাবি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আর সেটা এখন ঘটির দেশের চামচাদের দখলে! দুঃখজনক

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০১

আদিবাসী শামুক বলেছেন: আরে বুকাচুদা এক ইফতার নিয়ে করত কাহানি! যেন নামাজ পড়া বন্ধ হইছে, যেন ওয়াজ বন্ধ হইছে, যেন হজ্বে যাওয়া বন্ধ করে দিছে, যেন মসজিদ মাদ্রাসা বন্ধ করছে।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: ব্যবহার বংশের পরিচয়। এসব শব্দ কী পরিবার থেকে শেখানো?

১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: আমি যা বুঝাতে ব্যর্থ, আদিবাসী শামুক সেটা এক কথায় বুঝিয়ে দিয়েছে। ইফতার কোন ইবাদত নয় - এটা রোজা সম্পূর্ণ করার একটা প্রক্রিয়া। ইফতার পার্টি একটা বিদআত। তবে ইফতার করানো একটা ইবাদত। হাদিসে এর অনেক গুরুত্ব আছে।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: আদিবাসী শামুক আর আপনি একই গোয়ালের গরু ?

১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৫০

জমীরউদ্দীন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ নুর ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.