নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Criticism is our fundamental right. The revolution will come only from our pen #save constitution

Titanic

এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।

Titanic › বিস্তারিত পোস্টঃ

আস্তিকতা-নাস্তিকতা ঃকাজেম তারা বলল,আপনি মহান পবিত্র,আপনি আমাদের যা শিক্ষা দিয়েছেন তাছাড়া আমাদের তো কোন জ্ঞানই নেই,নিশ্চয়ই আপনি মহাজ্ঞানী,অতিশয় প্রজ্ঞাময়।" (বাকারা:৩১-৩২)

১৩ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:৫৬



আল্লাহ্‌ই সকল প্রশংসার প্রকৃত হকদার, অসংখ্য দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক তাঁর নবীর উপর বারবার। আস্তিক ও নাস্তিকের মাঝে যুক্তিতর্কের প্রথম পর্যায়ে আস্তিক সাধারণতঃ এভাবে বলা শুরু করে যে, কোন কিছু শূন্য থেকে নিজে নিজে অস্তিত্ব লাভ করতে পারেনা। কোন ঘটনা বিনা কারণে হয় না। প্রত্যেক ঘটনা দুর্ঘটনার পিছনে অবশ্যই একটি কারণ আছে। কোন কিছুই এমনি এমনি হয় না, হতে পারে না। এটাকে বলে কার্যকরণ সূত্র । এটা এমন একটি স্বভাবজাত বিষয় যা একটা পাগলও বুঝে, এমনকি চতুষ্পদ জন্তুরাও বুঝে। খেয়াল করুন , যে ঘটনাটা মাত্র ঘটলো বা কোন একটা কিছু আগে ছিলনা এখন হলো, সেক্ষেত্রেই বলা হচ্ছে যে অতি অবশ্যই এর পিছনে একটি কারণ আছে। এটা হলো আস্তিকের যুক্তির প্রথম ধাপ, যাতে কোন সন্দেহ নাই।

এখন এই দ্বিতীয় পর্যায়ে এসে আস্তিক ও নাস্তিকের মাঝে আলোচনাটা সাধারণত এভাবে অগ্রসর হয় যে, আস্তিক বলেঃ সুতরাং এই পৃথিবী ও মহাবিশ্বও এমনি এমনি হতে পারে না। অবশ্যই এর পিছনে একটি কারণ আছে। আর সেই কারণটিই হলো সৃষ্টিকর্তা। তখন নাস্তিক বলেঃ সব কিছুর জন্যই যদি একটি কারণ লাগে, তাহলে মহাবিশ্বের অস্তিত্ব হলো যে কারণে, সেই কারণটির অস্তিত্বের পিছনে কোন্ কারণ রয়েছে? অর্থাৎ সহজ ভাষায়, সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করলো? এবার আস্তিক বলেঃ জনাব! যেটা আগে ছিলো না, পরে হয়েছে সেটার ক্ষেত্রেই শুধু বলা হয়েছে যে, অবশ্যই এর পিছনে একটি কারণ আছে। সৃষ্টিকর্তা তো এমন নন যে, আগে ছিলেন না পরে অস্তিত্ববান হয়েছেন। সৃষ্টিকর্তা তো অনাদি। তাঁর কোন শুরুই নাই। তাই তাকে কে সৃষ্টি করলো এ প্রশ্নই অবান্তর। এখন নাস্তিক বলেঃ আচ্ছা! আপনি যদি সৃষ্টিকর্তাকে অনাদি ধরতে পারেন, তাহলে আমি কেন এই মহাবিশ্বকেই অনাদি ধরতে পারব না। তাই আমি বলছি এই মহাবিশ্বই অনাদিকাল থেকে বিদ্যমান আছে। সুতরাং এর অস্তিত্বের পিছনে অন্য কোন কারণ বা সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন নাই। এবার আস্তিক বলে… (ক্রমশ…২য় পর্বে )

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.