![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।
আমার গ্রামের হুজুরই ভালা কারন কালা রে কয় সে কালা,
কোরানকেই একমাত্র দলিল মেনে তারা মিটায় সব দুনিয়ার জ্বালা।
পুরান বউ ঘরে রেখে তারা নতুন বউ এনে হাসি মুখে কয়;
“সুরা নিসায় আল্লাহপাক বলছেন তিনটা চারটা বিয়া করো মনে যারে লয়”।
এদিকে মডার্ন হুজুরে কয় “বউয়ের পারমিশন লাগে”,
তবে একথাটাই কোরানে নাই কেন তা মনে প্রশ্ন জাগে!
গাঁয়ের হুজুরের কাছে পরামর্শ নেওয়ার আগে তার হাতে যখন কিছু টাকা গুঁজে দেই,
হুজুর দৃঢ় চিত্তে কয় “সুরা আল মুজাদালায় আছে নবী পরামর্শ দেওয়ার আগে সদকা নিতেন তাতে লজ্জার কিছু নেই”।
অথচ মডার্ন হুজুরে কয় “আমাকে নয় তবে আমার একটা ইন্সটিটিউট আছে পয়সা দিলে আল্লার রহমত পাবে সেখানেই”।
এখন সেই পয়সা আল্লায় পাইলো না মোল্লায় পাইলো তা ভেবে হারাই মনের খেই!
গ্রাম্য হুজুরে কয় “কোরানে আছে বউ যদি কথা না শুনে তাইলে জোরসে দিবা পিটা”,
মডার্ন হুজুর কয় “সেটা হতে হবে হাল্কা মাইর যেনো পানির ছিটা”।
অথচ তা কোরআনে নাই জানিলাম যখন হয়ে গেলো পুরো কিতাব ঘাটা!
হাসি পায় যখন দেখি আজ নারীর অধিকার পেয়ে মুমিন নারীরাও বসে থাকে প্রতারক স্বামীর জন্য হাতে নিয়ে ঝাটা!
গ্রামের হুজুররাই জানে তাই আসল কোরআন বুঝিতে মুমিনরা দাও গাঁয়ের পথে হাঁটা।
এদিকে আবার হেফাজতী শফি কোরানের উদ্বৃতি দিয়ে কয় “মেয়েমানুষের বেশী পড়াশোনার দরকার নাই”,
শফী সাহেবেরই আবার চার নম্বর বিবির বাচ্চা ডেলীভারির জন্য হাসপাতালে নারী ডাক্তার চাই!
আমি লোপা তাই এসব রকমারী হুজুর দেখে বিনোদন পাই আর মানবতার গান গাই,
মুমিনদের দুর্বলতা ঢাকতে তারা গালিই দেবে তবু সুন্দর সমাজ গঠনে সকলের বিবেক জেগে উঠুক শুধু তাহাই চাই।
©somewhere in net ltd.