![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখার মতো যায়গা নেই
আমি একটি বিষয় অনেক দিন ধরেই লক্ষ্য করছি যে কোন মেয়ের শ্লীলতা হানী হলেই এবং সেই বিষয়ে কোণ লেখক ব্লগে সেই বিষয়ে সমালোচনা করলে দেখা যায় যে আগে ইসলামী রীতির পর্দার সমালোচনা করা হয় । সামূতে একটি পোষ্ট ঝুলতেছে দেখলাম সেখানেও একই অবস্থা ।
সব কিছুতেই ইসলামকে না টানলে কিছু লোকের ভাত হজম হয় না ? একটা বিষয় লক্ষ করুন যে বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রাখার প্রধান কারণ হল অপরাধীকে ধরা এবং শাস্তি দেয়া ... এবং এই শাস্তির ভয়ে অনেকেই আইন বহির্ভুত কাজ থেকে দুরে থাকে ... কিন্তু অনেকেই আবার আইন বহির্ভুত কাজ করছে । তার মানে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী না থাকলে বেশীর ভাগ মানুষ আইন বহির্ভুত কাজ করত কিন্তু পুলিশ থাকায় কিছু সংখ্যাক মানুষ খারাপ কাজ করছে । তেমনি ইসলামী রীতিতে যে পর্দার বিধান রয়েছে তা কিছু সংখ্যাক বিপদ গামী লোককে খারাপ দৃষ্টি থেকে বিরত রাখছে কিন্তু সবাইকে না । কিছু লোক আছে যারা জানোয়ার । তাদের কাছে পর্দা বাঁ পুলিশ কিছুই না । তারা খারাপ কাজ করছে এবং করবে । আমাদের সবার কাজ হচ্ছে তাদের সমালোচনা করা এবং তাদের শাস্তির বিচার নিশ্চিত করা । ইসলামী রীতির পর্দা বা পুলিশের সমালোচনা করা না । বরং পুলিশকে সহায়তা করতে হবে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে ।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
মানবী বলেছেন: ইসলামের বিরুদ্ধে বা পর্দাপ্রথার সমালোচনা কেউ করেনা মনে হয়!
একদল নপুংশক আছে যারা ইভটিজিং বা নারীর শ্লীলতাহানী হলেই "বেপর্দা তাই এমন হয়েছে" বলার ধৃষ্টতা দেখায়। অথচ সেই কতো বছর আগেই বোরখা পরিহিতা মহিমা ইভটিজারদের যন্ত্রণায় আত্মহত্যা করেছিলেন।
সেসব নপুংশকের সমালোচনা করতে দেখেছি, ইসলাম ধর্মের নয়।
ব্যক্তিগত ভাবে রক্ষণশীলতা পছন্দ করি তবে যাঁরা রক্ষণশীল নন তাদের উপর কারো হামলে পরার অধিকার বা যৌক্তিকতা আছে এমন ভাবনাকে ঘৃনা করি।
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৪
মোঃ আলামিন বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা হল আইনের শাসন ও আইনের ব্যাবহার সঠিক ভাবে করতে হবে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
আব্দুল্যাহ বলেছেন: এই দল শুধু জীবনভর 'নারী' পাঠই পড়েছে, নারীদের পর্দা, জান্নাতের দরজাসহ আরও কতোকি। কিন্তু সময় এসেছে তাদের 'পুরুষের' পাঠ পড়ানোর। কেন, কিভাবে চোখ নত রাখতে হয় এবং জেনার প্রকারভেদ কি কি।