![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবারো অগ্নিকাণ্ড। আবারো পুড়ল বাংলাদেশ। এবার চট্টগ্রাম।
প্রতি বছর অগ্নিকাণ্ড হয় । অনেক মানুষ মারা যায়,হারিয়ে যায় অসংখ্য স্মৃতি।এলবামের পাতায় জমে থাকে না বলা অশ্রুময় উপাখ্যান।
একসময় চোখের পানিও শুকিয়ে যায়।
প্রতিটা অগ্নিকাণ্ডের পর অনেক সাহায্য প্রদান করা হয়। অর্থমূল্যে জীবনের দামের এই সংস্কৃতি বোধহয় শুধু এই দেশেই। আসলে সংস্কৃতির
চেয়ে অপসংস্কৃতি শব্দটাই হয়ত বেশি যৌক্তিক। কেননা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কিছু অর্থ সাহায্য দিয়ে নিজেদের দায়িত্ব শেষ করার যে হীন চেষ্টা
চালায় তাতে অসহায় এই পরিবারগুলোর প্রতি উপহাস ছাড় কিছু নয়। এসব সাহায্যের টাকা ফুরিয়ে যেতে খুব বেশি সময় লাগার কথা
নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পুড়ে যাওয়া এই মানুষগুলো হয় পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি যাকে হারানো কোনভাবেই
প্রতিস্থাপনযোগ্য নয়।এর চেয়েও বড় প্রহসন হল তদন্ত কমিটি গঠন। পুরান ঢাকার অগ্নিকাণ্ডগুলোতে মূল কারণ ছিল দাহ্য পদারথ।
তদন্ত কমিটি ইত্যাদি অনেক শোনা গেলেও প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি একটির ও।কোনটার আলোর মুখ দেখা গেলেও তা
লোকদেখানো ছাড় আর কিছুই ছিলনা।অনেকটা হামযা রুস্তমদের মত উদ্ধারকারী জাহাজের মত হতশ্রী ছাড় কিছুই না।
এতবছর হয়ে গেলেও অগ্নিকাণ্ড নিয়ে কোন দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা বা লজিস্টিকস সুবিধা বৃদ্ধি করে ফায়ার সার্ভিসের
আধুনিকায়নের কোন দৃশ্যমান চেষ্টা চোখে পড়েনি।বলা যেতে পারে মান্ধাতার আমলের সুবিধা দিয়ে ফায়ার সার্ভিস দিয়ে কাজ চালিয়ে
নেয়ার চেষ্টা।উন্নত প্রশিক্ষণ, সরঞ্জাম এগুলোর কোন কিছুই চোখে পড়েনি। দাহ্য পদার্থ যুক্ত এলাকায় অগ্নিকাণ্ড হলে তা মোকাবেলায়
কী কী করতে হবে এ বিষয়ে কোন হাতে কলমে আধুনিক প্রশিক্ষণের কোন ব্যবস্থা কি আদৌ করা হয়েছে? ঢকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ছাড়া বৃহৎ পরিসরে কি আর কোনো বার্ন ইউনিট চালু আছে? দেশের নীতিনির্ধারকদের এসব নিয়ে বিন্দুমাত্র আগ্রহ বা চিন্তা ভাবনা আছে বলে মনে হয়নি কখনো।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণে পুরো চাপ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওপর এসে পড়েছে। সন্ধানীর মত
স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা প্রশংসার দাবী রাখে।সাধারণ স্বেচ্ছাসেবীরা রক্ত সহ বিভিন্ন সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছেন।
বিএনপি সহ নানা রাজনৈতিক দলের ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দরা এগিয়ে এসেছেন।দলমত,পথ ভুলে আরো একবার ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ জাতি দেখতে চায়। যা দেখা গিয়েছিল ৪৮,৫২,৫৪,৬২,৬৯ এবং ৭১ এ।
০৫ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫০
জীবন্ত কসাই বলেছেন: বিস্ফোরক দ্রব্যের উপস্থিতি ( হাইড্রোজেন পার অক্সাইড) এটাই মূল কারণ (এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী)।আর স্থানীয় ও মহানগর পর্যায়ের ছাত্রদল নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত হয়ে দগ্ধদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে।সেট বলতে দোষ কোথায় ভাই?
২| ০৫ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিস্ফোরণের কারন কিছু জানা গেছে কি?
০৫ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫১
জীবন্ত কসাই বলেছেন: বিস্ফোরক দ্রব্যের উপস্থিতি ( হাইড্রোজেন পার অক্সাইড) এটাই মূল কারণ (এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী)।
৩| ০৫ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ আমাদের মাফ করুক।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: সম্ভাব্য কি কারনে এই বিস্ফোরণ আর আগুন তা নিয়ে আলাপ করেননি । কনটেইনার কি এক্সপোর্ট না ইমপোর্ট মোডে ছিল । আপনি এসব আলাপে না গিয়ে বি এন পিকে বাহবা দিলেন ।