নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"আমি বামের ডানে, আবার ডানেরও ডানে, আমি ডানের এত ডানে যে বাম আমার থেকে দূরে না! এজন্যই জীবন চক্রে আমি মধ্যবর্তি!" "just because i appreciate you, doesn't mean i am a great fan of yours" "স্বিবগাতাল্লাহি ওয়ামান আহসানু মিনাল্লাহি স্বিবগাতান ওয়া নাহনু লা--হু-- আ-বিদুওন " "যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে। আর যারা কুফরী করে তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুত। তারা তাদেরকে আলো থেকে বের করে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যায়। এরাই হলো দোযখের অধিবাসী, চিরকাল তারা সেখানেই থাকবে।" "কাদিয়ানী মিথ্যাবাদিরা আমার প্রকাশ্য শত্রু !!!"
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
অন্ডাইনের অভিশাপ আর কিছুটা এলোমেলো (Ondine’s curse)
মন ভালো না। ডেথ সার্টিফিকেটের ছবি চোখ থেকে সরানো যাচ্ছে না। মৃত্যুর মূল কারন যাই হোক না কেন, প্রতিটা মৃত্যু সনদেই লেখাথাকে “Mr……died on… … at … am/pm due to irreversible cardio-respiratory failure due to…………..XYZ” অর্থাৎ যাই হোক না কেন মৃত্যুটা শেষ পর্যন্ত বাস্তব হয় শ্বাস-যন্ত্রের ক্রিয়া অথবা হৃদ-যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হবার কারনে। আমারা অবশ্য শেষ “নিঃশ্বাস ত্যাগ করা” শব্দ গুচ্ছ কে মৃত্যুর প্রতি শব্দের মত ব্যাবহার করে থাকি, কিন্তু প্রকৃত পক্ষে কে যে আগে স্যারেন্ডার করে তা বড়ই দূর্বধ্য। ব্যাপারটা বুঝবার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সব বারই সবকিছু শেষ হবার পরে উল্টা দিকে চিন্তা করতে হয়েছে!! কখনো মনে হয়েছে এই মানুষটার হৃদ-যন্ত্রের ক্রিয়া আগে বন্ধ হয়েছে তো আবার কখনো মনে হয়েছে শ্বাস-যন্ত্রের। তবে যেটাই হোক না কেন কখনো আমার কাছে যুগপৎ মনে হয় নাই। আবার কখনো ১০০% নিশ্চিতও হতে পাড়ি নাই যে কোনটা আগে ঘটল?????
ছোট বেলার কথা। নানী বাড়িতে হুলুস্তুল, কোন কারনে আমরা সব কাজিনরা আর খালা মামাদের আনন্দ সমাগম। কারন মনে নাই, তবে মনে আছে আমাদের সকলের বিরক্তির কারন হয়ে, সন্ধ্যার কিছুটা পরে রাস্তার প্যান্ড্যালে শুরু হল ওয়াজ মাহফিল। উফ মাইকের কি বিকট শব্দ!!! এই বিকট শব্দের মধ্যে আমরা পরস্পর কথা না বলতে পেরে, সামনের বিশাল বারান্দায় ক্রিকেট খেলা শুরু করলাম, খেলা শেষে – খাওয়াদাওয়া শেষে, পরিশ্রান্ত শরির নিয়ে যখন শান্ত হয়ে বসলাম, তখন একজন উস্তাদজী বিভিন্ন কাহিনী দিয়ে ইহলোক-পরলোক ইত্যাদি বুঝাচ্ছিলেন।
উস্তাদজীর বলা এক ঘটনাঃ “............... একজন ব্যাক্তি ছিলেন, তিনি অতি উচ্চ পর্যায়ের তাকওয়ার অধিকারী ছিলেন, প্রায় পাঁচশত বছর এক নির্জন দ্বীপে পাহাড়ের উঁচু গুহায় ইবাদতরত ছিলেন। এই সময় আল্লাহ পাক নেয়ামত স্বরুপে মিষ্টি পানির ঝর্না প্রবাহিত করে দেন কারন ঐ ছোট দ্বীপের চারপাশে ছিল লবনাক্ত পানি। আর একটি ডালিম গাছ উতগত করে দেন। লোকটি ডালিম খেতেন, ঝর্ণার পানি পান করতেন তা দিয়ে অযু করতেন আর ইবাদতে মসগুল থাকতেন। তিনি আল্লাহপাকের কাছে প্রার্থনা করেন, যেন সিজদারত অবস্থায় তার জান কবচ করা হয়। তার এই দোয়াও আল্লাহ কবুল করেন। তার জান সিজদারত অবস্থাতেই কবচ হয়।
কেয়ামতের দিন আল্লাহপাক ঐ ব্যাক্তি সম্পর্কে বলবেন,“আমার রহমতে আমার এই বান্দাকে বেহেশতে প্রবিষ্ট কর”
কিন্তু ঐ ব্যাক্তি বলবে,“না! বরং আমাকে স্বীয় আমলের বিনিময়ে বেহেশতে প্রবিষ্ট করুন”
তখন আল্লাহ ফেরেশতাদের নির্দেশ দিবেন,“ আমার প্রদত্ত নিয়ামত সমূহকে এই বান্দার আমলের সাথে তুলনা মূলক পরিমাপ কর ”
তখন ফেরেশতাগন তার আমলের হিসাব করতে থাকবেন আর এই সময় আল্লাহপাকের সামনে দাঁড় করিয়ে ঐ ব্যাক্তিকে কিছু প্রশ্ন করা হবে
---তোমাকে কে সৃষ্টি করেছেন?
---তোমার সৃষ্টি তোমার আমলের বিনিময়ে হয়েছে নাকি আমার রহমতে হয়েছে?
---পাঁচশত বছর ইবাদত করার শক্তি ও তৌফিক তোমাকে কে দান করেছে?
---সমুদ্রের মধ্যে অবস্থিত পর্বতে তোমাকে কে পৌছিয়েছে?
---তোমার রিযিকের ব্যাবস্থা ঐ জনমানব হীন স্থানে কে করেছে?
---তোমার আবেদনে সিজদা অবস্থায় তোমার মৃত্যু কে দিয়েছে?
ঐ ব্যাক্তি সব প্রশ্নের উত্তরেই বলবেন রাহমাতুললিল আলামিন আপনি অথবা রাব্বুল আলামিন আপনার রহমতে!!
আর ইতিমধ্যে তার আমলের বিনিময় হিসাব করে দেখা যাবে যে, তার পাঁচ শত বছরের উচ্চ তাকওয়া সম্পন্ন ইবাদত বন্দেগির বিনিময় তার একটা মাত্র শ্বাস-প্রস্বাসের বিনিময়ে শেষ হয়ে যাবে!! তাকে দোজখে নিয়ে যাবার নির্দেশ দেয়া হবে।
অতঃপর ব্যাক্তি তার ভুল বুঝতে পারবেন ও আবেদন করবেন “হে আল্লাহ! আমাকে আপনার অনুগ্রহ আর মেহেরবানীতে বেহেশতে প্রবিষ্ট করুন” অতঃপর রাহমাতুললিল আলামিন আল্লাহপাক তাকে ক্ষমা করবেন আর বেহেশতে প্রবিষ্ট করার অনুমতি দিবেন। .....................”
উস্তাদজীর বলা ঐ ঘটনা গাল-গপ্প হিসাবে ভালো লেগেছিল ঐ দিন, ঐ ছোট বেলায়। পরে অবশ্য একটা বইতে পড়ে ছিলাম, যে এই ঘটনাটি হযরত জিব্রাইল আঃ আমাদের প্রিয় নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মাদ মুস্তফা সাঃ কে বর্ননা করেছিলেন এবং ঐ বইতে সেই বুজুর্গের আমলের বিনিময় লেখাছিল দৃষ্টিশক্তি(একটি শ্বাস প্রস্বাসের স্থানে)!!
ঘটনাটা তখন তেমন একটা মনে দাগ কাটে নাই!! হয়ত বিরক্তির কারনে উদ্ভট কাহিনী হিসাবেই মনে ছিল। ঘটনাটা মনে দাগ কাটে, প্রথম যখন আল্লাহের রহমতে ফিজিওলজি পড়া শুরু করি, তখন। সন্দিহান হয়ে পরি, আমার শরীরের একটা কোষ রাব্বুল আলামিনের যে পরিমান রহমত প্রাপ্ত, আমার তাকওয়া আর সকল ইবাদত এক করলেও সেই রহমতের উচ্চতার সমান হবে কিনা?????
যাইহোক এইবার একটা ছোট মাইথোলজিকাল গল্প বলব। এটার অরিজিন আসলে কোথায় ঠিক জানি না। জার্মান, ফ্রেঞ্চ, স্কটিস, গ্রীক হবার সম্ভাবনা আছে। তবে এটি ইউরোপ জুড়েই প্রচলিত আর এটাকে নিয়ে অনেক মাতামাতি আছে।
গল্পটা একজন ওয়াটার নিম্ফ (water nymph) এর ভালোবাসার গল্প। water nymph হচ্ছে অনিদ্য সুন্দরী, কামিনী, চির-যৌবনা স্ত্রীলোক যারা পানিতে বাস করেন। সাধারন ভাবে পাহাড়ি ঝর্না বা ঝিড়িতে এদের দলবদ্ধ ভাবে বসবাস। water nymph রা কেউ কেউ অমর হয়ে থাকেন, আবার কেউ কেউ বিভিন্ন ভাবে মারা যান, কিন্তু কেউ কখনো অসুস্থ হন না বা বার্ধক্যে ভুগেন না। তবে দেবতাদের সংস্পর্শে এদের যে বাচ্চা হয়, তারা হয় অমর। এদের জাদুকরী কিছু ক্ষমতা থাকে। বাংলায় water nymph দের জলপরী বলা যেতে পারে। অত্যন্ত কামিনী হওয়াও water nymph দের এক বৈশিষ্ট। আধুনিক চিকিৎসা বিদ্যায় female hypersexuality তে ভোগা মহিলাদের nymphet nymphomaniac ইত্যাদি বলা হয়ে থাকে।
গল্পটি হলঃ
“অনেক আগের কথা........ব্লা ব্লা ব্লা.............অন্ডাইন নামক একজন জলপরী লরেন্স নামক একজন সুপুরুষ যোদ্ধা যুবকের প্রেমে পড়ে যায়। জলপরী প্রতিদিন তার আবাস স্থলের পাশদিয়ে যোদ্ধা যুবক লরেন্স কে হেঁটে যেতে দেখত। লরেন্সের জন্য অন্ডাইনের প্রেম আর কামভাব ক্রমেই বাড়তেই থাকে। এদিকে লরেন্স, বার্টা নামক একজন সম্ভ্রান্ত যুবতীকে বিবাহের জন্য প্রতিশ্রুতি বদ্ধ ছিল। কিন্তু জলপরী অন্ডাইনের তার প্রতি ব্যাকুলতা দেখে, এক সময় লরেন্স অন্ডাইনের সাথে কথা বলতে আগ্রহী হয়। ক্রমেই তাদের ঘনিষ্টতা বাড়তে থাকে।
জলপরীর প্রেমে লরেন্স বার্টাকে ভুলে যায়। অন্ডাইন ছিল অমর। কিন্তু মর্তের পুরুষ লরেন্সকে পেতে হলে তার জাদুকরী ক্ষমতা আর অমরত্ব্য দুটাই হারাতে হবে, সে পরিণত হবে মর্তের সাধারন একজন সুন্দরী নারীতে। তাই অন্ডাইনের ভালবাসাকে প্রশ্ন করার কোন অবকাশ ছিলনা।
এক সময় লরেন্স আর অন্ডাইন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিয়ের সময় লরেন্স প্রতিজ্ঞা করে যে, “আমার জেগে থাকা প্রতিটি নিঃশ্বাস হবে তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার অঙ্গীকার” ("My every waking breath shall be my pledge of love and faithfulness to you.")। বিয়ের এক বছর পরে অন্ডাইন লরেন্সের পুত্র সন্তান প্রসব করে। প্রসবের পরে জলপরী অন্ডাইন এখন ক্রমেই বুড়িয়ে যেতে থাকে। লরেন্স অন্ডাইনের প্রতি আকর্ষন হারাতে থাকে। এক সময় অকৃতজ্ঞ লরেন্স তার স্ত্রীর প্রতি আকর্ষন হারায়।
এরকমই কোন এক দুপুরে অন্ডাইন যখন সন্তানের পরিচর্যায় ব্যাস্ত, সে আবিষ্কার করে লরেন্স তার ঘরে কিংবা এর আশেপাশে নেই। সন্তান ঘুমিয়ে গেলে অন্ডাইন আস্তাবলের দিকে যায়। খড়ের গাদায় সে আবিষ্কার করে সুন্দরী বার্টা লরেন্সের বাহুতে ঘুমিয়ে আছে। অন্ডাইনের বুঝতে কিছু বাকি থাকে না। সাবেক জলপরীর তখনও কিছুটা জাদুকরী শক্তি বিদ্যমান ছিল। অঙ্গুল দিয়ে ইশারা করে লরেন্সের দিকে। প্রচন্ড এক লাথি খেয়েছে ভেবে ঘুম থেকে হতচকিত হয়ে উঠে দেখে কিছুটা দূরেই অসম্ভব সুন্দরী সাবেক জলপরী স্ত্রী অন্ডাইন দাঁড়িয়ে আছে। অন্ডাইন বলে উঠে, “ তুমি আমার প্রতি তোমার বিশ্বস্ততার কসম করে ছিলে তোমার প্রতিটি জাগ্রত নিশ্বাসের উপর, আমি তোমার প্রতিজ্ঞা গ্রহণ করলাম। ঠিক তাই হোক তুমি যা প্রতিজ্ঞা করেছিল। তুমি যতক্ষন জাগ্রত থাকবে, নিঃশ্বাস নিবে, কিন্তু তুমি যদি কখন ঘুমিয়ে পড়, তোমার নিঃশ্বাস নেবার ক্ষমতা লুপ্ত হবে, তুমি মরে যাবে ” ( "You swore faithfulness to me with every waking breath, and I accepted your oath. So be it. As long as you are awake, you shall have your breath, but should you ever fall asleep, then that breath will be taken from you and you will die!") না ঘুমিয়েতো আর থাকা যায় না!! লরেন্স জেগে থাকতে থাকতে আর নিজের ইচ্ছায় দম নিতে নিতে এক সময় পরিশ্রান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে আর মৃত্যু বরন করে...............।।”
মেডিক্যাল টার্মে এই ঘটনাটি (Ondine’s curse) অর্থাৎ অন্ডাইনের অভিশাপ। আসলে আমারা যে নিঃশ্বাস নেই আমদের নার্ভাস সিস্টেম তা দুই ভাবে রেগুলেট করে থাকে। একটা হচ্ছে ভলেন্টারি সিস্টেম দিয়ে আরেকটা হচ্ছে অটোনমিক সিস্টেম দিয়ে। খেয়াল করলে দেখবেন আপনি যে নিঃশ্বাস নিচ্ছেন এবং ছেড়ে দিচ্ছেন তা কখনোই আপনি খেয়াল করেন না(যদিও মিনিটে প্রায় ১২ থেকে ১৭বার আপনি এই কাজ করে যাচ্ছেন)। বা অন্য ভাবে বলা যায় এই কাজের পিছনে আপনার কোন এ্যফোর্ট দিতে হয় না।
শুধু মাত্র যদি আপনার শ্বাস-কষ্ট জনিত কোন অসুস্থতা থেকে থাকে বা কখনো কখনো অতিরিক্ত শারিরিক পরিশ্রমের পরেই আপনি বুঝতে পারবেন ভলেন্টারি সিস্টেমে শ্বাস নেয়া/ কষ্ট করে শ্বাস নেয়া বা মেডিক্যালের ভাষায় ল্যাবার্ড ব্রেদিং কি জিনিশ।
COPD বা ASTHMA এর অনেক রোগী আছেন যারা রাতে জেগে জেগে শ্বাস নিয়ে থাকেন। কিন্তু তবুয় তারতো বেশ ভালোই ঘুমাতে পারেন। কিন্তু বিরল কিছু এমন অসুখও আছে যেখানে শ্বাস নেবার অটোনমিক সিস্টেম পুরাটাই বিকল হয়ে যায়। তখন রোগীদের ঘুমিয়ে যাওয়া মানেই নিশ্চত মৃত্যু!! এটাকেই ডাক্তারি ভাষায় অন্ডাইনের অভিশপ বলা হয়ে থাকে।
দুঃখজনক ও যন্ত্রনাদায়ক ব্যাপার হচ্ছে, চরম অনিচ্ছা সত্যেও মৃত্যুকে কখন কখন খুব কাছ থেকে দেখতে হয়। বিশ্বাস করেন মৃত্যুর প্রক্রিয়া শুরু হবার আগে পর্যন্ত একজন মানুষের জন্য অনেক কিছু করার থাকে, অনেক কিছুই করা যায় কিন্তু যে মানুষটার মৃত্যুর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায় তার জন্য করার আর কিছুই থাকে না, রুটিনলি অনেক কিছু চেষ্টা করা দায়িত্ব, তাই করাও হয় অনেক কিছু, কিন্তু কিছুই কোন ফল দেয় না!!!!!!!!! অথচ মৃত্যুর কয়েক মুহুর্ত আগের আর পরের শরিরে তেমন কোন পার্থক্যই থাকে না।
প্রতি নিয়তই তাই মনে হয় যে, এই যে প্রতিটা দম, তার প্রতিটাই সেই মহান সত্তার অসীম রহমত ছাড়া আর কিছুই না,যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। এতেও যদি তার বিশালতার, মহানতার, ক্ষমতার, অনুগ্রহের আন্দাজ আমার না হয় তবে আমি নিতান্তই নির্বোধ।
রমজান শুরু হবার এক সপ্তাহেরও কম সময় বাকি। চলুন এই রমজানে নিজেরা নিজেদের ব্রেইন ওয়াস করি। নিজারা নিজেদের ভুল গুলো ঠিক করি। ঐ মহান সত্তার অনুগ্রহের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি। কে জানে সামনের রমজানে জীবন থাকবে কিনা??? চলুন নিজে কে মৃত্যুর জন্য সর্বদা প্রস্তুত রাখি।
একটা হাদিসে পড়েছি ঃ যে ব্যাক্তি আল্লাহের কাছে চায় না, আল্লাহ তার প্রতি অসন্তুষ্ট হন।
আরেকটা হদিসে পড়েছিঃ নিজের সুস্থ্যতা কামনা করে দুয়া করা আল্লাহের খুবই পছন্দনীয়। সাধারনত দেখাযায় আমরা অসুস্থ্য হবার পরে দুয়া করে থাকি কিন্তু উচিৎ হচ্ছে সুস্থ্য থাকা অবস্থাতেই নিজের সুস্থ্যতা কামনা করে দুয়া করা।
সূরা লোকমান আয়াত ২৬ঃ (لِلَّهِ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ إِنَّ اللَّهَ هُوَ الْغَنِيُّ الْحَمِيدُ )
কাছাকাছি উচ্চারনঃ লিল্লাহি মা ফিসসামাওয়াতি ওয়াল আরদি ইন্নাল্লাহা হুয়াল গানিউল হামিদ।
কাছাকাছি অর্থঃ (নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডলে যা কিছু রয়েছে সবই আল্লাহর। আল্লাহ অভাবমুক্ত, প্রশংসিত। )
তাই আল্লাহের কাছে চাওয়ার সময় চিন্তা করার দরকার নাই, কত বিশাল আপনার চাওয়া!!! তাঁরতো না কিছুর অভাব আছে, না আপনাকে কিছু দিলে, তাঁর কোন অভাব হবে!!!! তাই নির্দিধায় তাঁর কাছে চাইতে থাকুন। ইতিস্তত হবার দরকার নাই।
সূরা বাকারা আয়াত ২০১ এর কিছু অংশঃ (رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ )
কাছাকাছি উচ্চারনঃ রাব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানা তাউ ওয়াফিল আখিরাতি হাসানা তাউ ওয়াক্বিনা আজাবান নার।
কাছাকাছি অর্থঃ (হে পরওয়ারদেগার! আমাদিগকে দুনিয়াতেও কল্যাণ দান কর এবং আখেরাতেও কল্যাণ দান কর এবং আমাদিগকে দোযখের আযাব থেকে রক্ষা কর। )
যতদূর জানি এই দোয়াটা হযরত মুহাম্মাদ মুস্তাফা সাঃ এর খুবই প্রিয় একটি দোয়া আর উনি এটা বার বার পড়তেন। আপনাদের প্রতিও পড়ার অনুরোধ রইল।
সব শেষে বলি, ওয়াটার নিম্ফের ট্যামটিং ছবি গুলো বাদে শুধু পোষ্টের ম্যাসেজ গুলো নিতে পারেন কিনা দেখুনতো????????????
নিজের জন্য দুয়া করবেন, কিন্তু আল্লাহের প্রশংসা করবেন না আর নবী-রাসূলগনকে সালাম জানাবেন না, এই কাজ করা যাবে না!!!!!!!
সূরা আসসাফফাত আয়াত ১৮০-১৮২ঃ (
سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُونَ وَسَلَامٌ عَلَى الْمُرْسَلِينَ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
)
কাছাকাছি উচ্চারনঃ সুবহানা রাব্বিকা রাব্বিল ইজ্জাতি আম্মা ইয়াসিফুন। ওয়া সালামুন আলাল মুরসালিইন। ওয়াল হামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।
কাছাকাছি অর্থঃ (পবিত্র আপনার পরওয়ারদেগারের সত্তা, তিনি সম্মানিত ও পবিত্র যা তারা বর্ণনা করে তা থেকে।পয়গম্বরগণের প্রতি সালাম বর্ষিত হোক।সমস্ত প্রশংসা বিশ্বপালক আল্লাহর নিমিত্ত।)
ব্লগের সবাই মাফ করে দিয়েন। বিশেষ করে যারা আমার বিভিন্ন কথায় বিভিন্ন সময় মনে আঘাত পেয়েছেন তারা এই অধম কে ক্ষমা করেদিয়েন।
আসসালামুয়ালাইকুম!!
আমার আগের পোষ্টঃ এ বোল্ট ফ্রম দ্যা ব্লু(ছোট গল্প)
ছবির জন্য কৃতজ্ঞতা ঃ গুগোল
কিছু তথ্য আর একটা লিঙ্কের জন্য ঃ উইকিপিডিয়া
২৬ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:১১
মুদ্দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে , আপনার জন্যই আজ পোষ্ট গুলোতে আরবী যোগ করতে পারি। আসসালামুয়ালাইকুম !!
২| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:১৬
ফুলেরপাতা বলেছেন: কোরআনের আয়াতগুলো বেশি ভালো লেগেছে।
২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
মুদ্দাকির বলেছেন: ব্যাস হয়েই গেল, দারুন , স্বার্থক করলেন আমার সারা দুপুর বিকাল সন্ধ্যা
আসসালামুয়ালাইকুম !!!
৩| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: মৃত্যু বোধ, মৃত্যু ভাবনা প্রায়ই তাড়িত করে । ব্যাপারটা নিয়ে জানার আগ্রহও ব্যাপক । ভালো লেগেছে পোস্ট, মিথের অংশটা বিশেষ ভাবে ।
২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৯
মুদ্দাকির বলেছেন:
এই মিথটা আমারো অনেক ভালো লাগে মামুন ভাই !!!
আর মৃত্যুর জন্য সদা প্রস্তুত থাকতে হলে প্রথমেতো মৃত্যু ভাবনায় তাড়িতই হতে হবে!!!
ধন্যবাদ মামুন ভাই
৪| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
বটের ফল বলেছেন: আমাদের সবার মাঝে শুকরিয়া ভাব জাগ্রত হোক।
২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
মুদ্দাকির বলেছেন: আমাদের সবার মাঝে শুকরিয়া ভাব জাগ্রত হোক।
একমত
ধন্যবাদ বটের ফল
৫| ২৩ শে জুন, ২০১৪ ভোর ৬:৩৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: এই গল্পটা কোথায় যেন পড়েছিলাম আবারও পড়লাম, ভাল লাগল । আশা করি রোজা সবগুলি রাখতে পারব । প্রত্যেকবার ২ ১ টা ছুটে যায় । কাযা হয়ে যায় পরে পূরন করা করা করে করা হয়ে উঠে না ।
২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
মুদ্দাকির বলেছেন:
রিফাত ভাই দুটা গল্প আছে কোনটার কথা বললেন বুঝলাম না!!
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সকল রোজা করার তৌফিক দিন (আমিন)
৬| ২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:২৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: নিজের সুস্থ্যতা কামনা করে দুয়া করা আল্লাহের খুবই পছন্দনীয়। সাধারনত দেখাযায় আমরা অসুস্থ্য হবার পরে দুয়া করে থাকি কিন্তু উচিৎ হচ্ছে সুস্থ্য থাকা অবস্থাতেই নিজের সুস্থ্যতা কামনা করে দুয়া করা।
এই হাদিসটি যেদিন থেকে শুনেছি তা আমি মানি এবং আমার পরিচিত প্রায় সবাইকেই বলি এই হাদিসট যাতে তারাও নিজের সুস্থতার জন্য দুয়া করেন।
পোস্ট পুরাটা পড়া হয়নি। সময় করে পড়ে নিব।
২৩ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬
মুদ্দাকির বলেছেন: সুস্থ্যতা কামনা করার দুয়ার কথা যেদিন আমি প্রথম শুনে ছিলাম আমি বড়ই অবাক হয়ে ছিলাম, আর নিজেকে তখন নির্বোধ মনে হচ্ছিল !!!!!
আসলেই এই ব্যাপারটা সকলের জানা উচিৎ বলে মনে করি। আপনি সবার কাছে বলে খুবি ভালো কাজ করছেন!! জাযাকাল্লাহ !!!
অনুরোধ থাকলো পুরা পোষ্ট পড়বার !!
আসসালামুয়ালাইকুম
৭| ২৩ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
রিদওয়ান এইচ ইমন বলেছেন: খুব ভাল লাগল!!
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫
মুদ্দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমন
৮| ২৩ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিচার মানলাম! তালগাছ দেন
দারুন মিথ শেনালেন।
===
মরণের ভয় আর বলোনা
বাঁচতেইতো শিখিনি
নুন আনতে পান্তা ফুরোয়
তার আর ভয়কি?
নিত্য হেথা মরে যারা
দু:খ শোকে পড়ে..
ভয় দেখিয়ে কি হবে
বেঁচে কই তারা
এম্নি আছে মরে
অঢেল অর্থ বিত্ত মাঝে
যারা ডুবে বেহুশ পরে
বিলাসী প্রাসাদ দাও গুড়িয়ে
হায়, মানবতার তরে;
বিধান যত বিত্তবানের
গরিবের আছে বিশ্বাস
তাই লয়ে যদি যায় নি:শ্বাস
ভয়ের কিছু নাই আর !
২৩ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মুদ্দাকির বলেছেন: তালগাছ আপনি অনেক ভালো যায়গা থেকে পাবেন, আপনাকে ছোট করতে চাই না!!!
আর এই রকম অদ্ভুত সুন্দর মন্তব্যের উত্তরে কি বলবো বুঝতে পারছি না!!!
আপনার জন্য হাজারো সালাম !!!!!!!!
৯| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪১
জাফরুল মবীন বলেছেন: “সব শেষে বলি, ওয়াটার নিম্ফের ট্যামটিং ছবি গুলো বাদে শুধু পোষ্টের ম্যাসেজ গুলো নিতে পারেন কিনা দেখুনতো?”-নিলাম ।আচ্ছা ভাই মুদদাকির ঈমান বৃদ্ধি কল্পে লিখিত এ পোষ্টে ন্যুড পেন্টিংসগুলো কী আমাদের ঈমান পরীক্ষার জন্য দিয়েছেন? ।
“ব্লগের সবাই মাফ করে দিয়েন”-জ্বি না।পুরো রমজান জুড়ে আমাদের অনেক সুন্দর সুন্দর ধর্মীয় পোষ্ট দিবেন তবেই আপনার মুক্তি।
পুরোটা সিরিয়াস তার সাথে একটু ফান করলাম।আশা করি মনে কিছু করবেন না।ধর্মীয় বিষয়ে আপনার জ্ঞানের গভীরতা রয়েছে।আশা করি রমজানে এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট দিবেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
মুদ্দাকির বলেছেন: না জাফর ভাই, আমার কি সাধ্য আরেক জনের ঈমানের পরিক্ষানেয়া !! আমিতো ব্যাস ছবিগুলো দিয়ে সবার ব্রেইনের সাথে খেললাম, আই মিন ওয়াটার নিম্ফের বর্ননা শুনে কারো কারো এক্সট্রা এক্সজুউবারেন্ট ইমাজিনেশন হতে পারত, তা হতে দিলাম না এই ছবি গুলো দিয়ে!!!! আপনি সাইকোলজির লোক , বুঝবেন।। :!> :!> :!> :!> :!>
২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
মুদ্দাকির বলেছেন: আমি জানতাম অনেকেই যারা নিয়মিত আমার পোষ্ট পরেন, তারা ছবিগুলো দেখে আপত্তি করতে পারেন, কিন্তু আমার জবাবদিহিতা শুধুই আল্লাহের কাছে বলে বিশ্বাস করি!!!! আশা করি ব্যাপারটা এক্সপ্লেইন করার পরে আপনার বিন্দু মাত্র আপত্তি নেই
২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
মুদ্দাকির বলেছেন: জাফর ভাই , আপনি একটা ব্যাপার ভুল করেছেন!! ইসলামের ব্যাপারে আমার জ্ঞানের গভীরতা নাই , আমার ইসলামের প্রতি আকর্ষন প্রচন্ড গভীর, আমি অমানুষ হইতে হইতেও হইতে পারি না !!!!
আর মাফ আপনাকে করতেই হবে !!! প্লিজ
২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
মুদ্দাকির বলেছেন: আর পোষ্টের ব্যাপারে কোন প্রমিস করলাম না, কারন আমি নিজেই জানি না কবে কি নিয়ে লিখব বা আদৌ লিখব কিনা!!!??? তবে এই নিন আমার একটা পোষ্টের লিংক দেই যেটার পিছনে সময় দিয়ে রমজান পার করতে পারবেন, আশা করি । পোষ্টা পড়লে আর অন্যদের পড়ালে খুশি হব।
!!!!!আল্লাহের মানবিক গুনাবলী!!!!!
আপনার এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য , অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!
আসসালামুয়ালাইকুম !!!!!
১০| ২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৭
ভারসাম্য বলেছেন: আচ্ছা, শ্বাস নেয়ার অটোনমিক সিস্টেম অকার্যকারিতার ক্ষেত্রে, কৃত্রিমভাবে নিশ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যাবস্থা কি উদ্ভাবিত হয় নি এখনও? আমারতো মনে হয়, যেহেতু নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস পুরোপুরি অটোনমাস নার্ভাস সিস্টেমের পার্ট নয় বা বলা যেতে পারে যে, অটোনমাস সিস্টেমের পার্ট হওয়া সত্বেও এর উপর আমাদের ঐচ্ছিক পেশীরও নিয়ন্ত্রণ আছে, তাই বায়ূপাম্প জাতীয় বাহ্যিক যান্ত্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে এটা করা সম্ভব হতে পারে। অবশ্য একই কারণে এর উল্টোটা অর্থাৎ বাইরের যান্ত্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে নিঃশ্বাস চালু রাখাটা অসম্ভবপরও হতে পারে। নিশ্চিত নই ঠিক। আপনারা মেডিকেল সাইডের হওয়ায় সেটা ভাল বুঝবেন, আমি নিজে প্রযুক্তির দিকের হওয়ায় কৌতুহলটুকু জানালাম।
আরেকটা কথা মনে হল। অটোনমাস নার্ভাস সিস্টেমে যেহেতু একটি ক্রিয়া অন্য আরেকটি অটোনমাস ক্রিয়াকে অনুসরণ করে যার একদম গোড়ায় হার্টবীটকেও ধরা হয়ে থাকে এক হিসেবে এবং সেই হার্টবীটও বাহ্যিক ক্রিয়ার প্রভাবে বা শরীরের আভ্যন্তরিণ গাঠনিক পরিবর্তনের প্রভাবে প্রভাবিত হয়, অন্যদিকে শ্বসন ব্যাবস্থা ANS এর পার্ট হলেও এর উপর সচেতন অবস্থায় প্রায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব, তাই নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসকে ANS এর লীডিং পজিশনে ধরা যেতে পারে কি না?
যেহেতু ঘুমন্ত অবস্থায় লীডটা আবার পুরোপুরি ব্রেইনের সংশ্লিষ্ট অংশের হাতে চলে যায়, তাই ঘুমের সাথে সাথে মৃত্যু এবং ঘুম ভাঙার সাথে সাথে আবার প্রাণ ফিরে পাওয়া এবং ঘুমের মাঝে প্রাণ ফিরে পাওয়া সম্পর্কিত কুর'আনের আরো কিছু আয়াত এই লেখার সাথে প্রাসঙ্গিক হতে পারে বলে মনে হচ্ছে।এ সম্পর্কিত কুর'আনের বেশ কিছু আয়াতের কথা ভাসা ভাসা মনে পড়ছে যা আপাতঃদৃষ্টিতে বেশ কনফিউজিং মনে হয়, সেগুলো খুঁজে এখানে দিয়ে যাবার ইচ্ছা রাখছি। জাফরুল মবীন ভাইও হয়তো এ ব্যাপারে আরো কিছু প্রাজ্ঞ অভিমত রাখতে পারেন হয়তো, তাই তাঁরও দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সবশেষে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আরেকটি চিন্তা উদ্দীপক লেখা দেয়ার জন্য। তবে জলদেবীদের ছবিগুলো কি আরেকটু সেন্সর করা যায়?
শুভকামনা।
২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮
মুদ্দাকির বলেছেন:
প্রথমেই অসাধারন একটা মন্তব্যের জন্য অসাধারন এক ধন্যবাদ!!!
জলপরীদের পিছনে লেগে লাভ নাই
আর আপনার কুরয়ানের আয়াত সংযোজনের অধির অপেক্ষায় থাকবো !!!!! প্লিজ প্লিজ প্লিজ যখনই সময় পাবেন এই ভাইয়ের জন্য কাজটা করবেন, পোষ্টে সংযোজন করব কি না জানিনা তবে কিছু জরুরী ব্যাপার জানাতো হবে!!!
২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭
মুদ্দাকির বলেছেন: প্রযুক্তির কথায় আসিঃ
ভন্টিলেটরতো ইতিমধ্যেই আছে, কিন্তু বাইরে থেকে চেপে চেপে বাতাস ভিতরে ঢুকানোটা অনেক সময় লাইস সেইভিং কিন্তু একেবারেই ফিজিওলজিকাল না, তাই খুব সম্ভবত এ্যম্বুলেটরি ভেন্টিলেটর বানানোর কোন চেষ্টাই নাই।
কিছু ব্রেদিং পেস মেকার, রেস্পিরেটরি পেস মেকার বা ডায়াফ্রামেটিক পেস মেকার ইফিসিয়েন্টলি বানানোর চেষ্টা চলছে কিন্ত ডিভাইস গুলো তেমন একটা কার্যকর হচ্ছে না!!!!
আল্লাহ আপনাকে এই ব্যাপারে নতুন কিছু করার তৌফিক দিন। (আমিন)
২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
মুদ্দাকির বলেছেন:
ANS এর লিডার কে ? আপনার প্রশ্নটা যদি এই ভাবে নেই তাহলে আমার উত্তর হল আমি জানি না, বিজ্ঞান জানে না, কেউ জানে না(আল্লাহ ছাড়া), আমি কল্পনাও করিনাই এই ব্যাপারে, তবে কেউ হয়ত করছেন!!!
তবে আমাদের ANS কখনো কখনো আমাদের CNS এর তাবেদার, কখন আমাদের endocrine system এর তাবেদার, কখনো আমাদের লোকাল মেটাবলিজমের তাবেদার, আবার দির্ঘ কালে আমাদের অভ্যাসের তাবেদার!!! আবার কখন কখনো ঠিক উল্টা অর্থাৎ সব কিছুর বস !!! ???
সময় থাকলে BROKEN HEART লেখাটা পড়ার অনুরোধ থাকল !!!!!!!!!!!!!!!!!!
১১| ২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
ভারসাম্য বলেছেন: দুটো আয়াত পেয়েছি আপাততঃ।
আল্লাহ মানুষের প্রাণ হরণ করেন তার মৃত্যুর সময়, আর যে মরে না, তার নিদ্রাকালে। অতঃপর যার মৃত্যু অবধারিত করেন, তার প্রাণ ছাড়েন না এবং অন্যান্যদের ছেড়ে দেন এক নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। ( 39:42)
তিনিই রাত্রি বেলায় তোমাদেরকে করায়ত্ত করে নেন এবং যা কিছু তোমরা দিনের বেলায় কর, তা জানেন। অতঃপর তোমাদেরকে দিবসে সম্মুখিত করেন-যাতে নির্দিষ্ট ওয়াদা পূর্ণ হয়। ( 6:60)
এছাড়া 25:47,30:23, 36:52, 78:9 এই আয়াতগুলোতেও কিছু পাওয়া যেতে পারে। ভাল করে দেখতে পারি নি।
আল্লাহ আমাদের আরো ভাল করে চিন্তা ও সুপথপ্রাপ্তির সুযোগ দিন। আমীন।
২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
মুদ্দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে !!
ঘুম রিলেটেড অনেক গুলো আয়াত জানাগেল , কিন্তু আরও দেখতে হবে এ্যানালাইসিস করতে হবে!!! এই আয়াত গুলোর সব গুলতে কিন্তু ঘুম শব্দটাই(মানে আরবীতে নাউম শব্দটা) নাই, তাই হতে পারে এগুলর অনেক গুলোই ভাবানুবাদ !!!!!!!!
মনোযোগ দিয়ে দেখতে হবে।
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!
আসসালামুয়ালাইকুম
১২| ২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:২০
ভারসাম্য বলেছেন: আমার দেয়া প্রথম আয়াতটিতে ( সুরা জুমার এর ৪২ নং) কিন্তু আরবী 'না-মা' শব্দটিই এসেছে যা 'নাওম' এর ক্রিয়ারূপ এবং অনুবাদে 'তাদের নিদ্রাকালে' কথাটি আক্ষরিক অনুবাদই, ভাবানুবাদ নয়। দ্বিতীয় আয়াতে ঘুম কথাটিই নেই। অন্য আয়াতগুলো আমি নিজেও ভাল করে দেখতে পারি নি। তবে সেগুলোর বেশিরভাগেই 'ঘুম' এর কথা আক্ষরিকভাবেই এসেছে মনে করছি। কারণ, আমাকেওতো খুঁজতে হয়েছে।
তবে ভাল করে মিলিয়ে দেখার সময় পাই নি। চিন্তা-ভাবনা আরো গভীরের ব্যাপার। তবুও তাড়াহুড়ো করে দিয়েছি, যদি আপনি বা অন্যকেউ এর মাঝে এগুলো নিয়ে চিন্তা করার অবকাশ পান, তাই।
শুভকামনা।
২৫ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪১
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ,কৃতজ্ঞতা জানবেন !!! সালাম!!
১৩| ২৬ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: মৃত্যু বিষয়ক ভাবনা সবসময় বৈচিত্র্যময়।
অনেক ভাবনার পোস্ট।
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩২
মুদ্দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!
আমার ব্লগে স্বাগতম
১৪| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
২য় প্লাস দিয়ে একটা মার্ক রেখে গেলাম, ফাটাফাটি পোস্ট। টাইম না নিয়ে পড়লে এন্টেনায় ক্যাচ করবে না।
২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
মুদ্দাকির বলেছেন: প্লাস দিলেন তাই একটু হাসলাম, আমারতো মনে হচ্ছিল আমার পোষ্ট গুলাতে ইদানিং প্লাস বাটন কাজই করে না
আপনার অপেক্ষায় ছিলাম,
আসলেই তাই সময় নিয়েই পড়ুন ভালো লাগবে ইনশাল্লাহ !!!!
:!> :!> :!>
১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৯
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: সুস্থতা যে আল্লাহ তায়ালার কতবড় নিয়ামত অসুস্থ না হলে তা বোঝা যায় না। গত দুই সপ্তাহ ধরে আমি ভাইরাস জ্বর, কফ আর টনসিলে কাহিল। দোয়া করবেন ভাই।
পোস্ট বরাবরে মতই ভাল লেগেছে।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
মুদ্দাকির বলেছেন: আসলেই অনেক বড় নেয়ামত আমাদের সুস্থতা , কিন্তু আমারা বুঝিনা!!!
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!!
আসসালামুয়ালাইকুম
১৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জন্মিয়াছে যারা এই পৃথিবীতে
সন্তানের মতো হ’য়ে-
সন্তানের জন্ম দিতে-দিতে
যাহাদের কেটে গেছে অনেক সময়,
কিংবা আজ সন্তানের জন্ম দিতে হয়
যাহাদের; কিংবা যারা পৃথিবীর বীজখেতে আসিতেছে চ’লে
জন্ম দেবে- জন্ম দেবে ব’লে;
তাদের হৃদয় আর মাথার মতন
আমার হৃদয় নাকি? তাহাদের মন
আমার মনের মতো না কি?
-তবু কেন এমন একাকী?
তবু আমি কেন এমন একাকী!
মাথার ভিতরে
স্বপ্ন নয়- প্রেম নয়- কোনো এক বোধ কাজ করে।
আমি সব দেবতারে ছেড়ে,
আমার প্রাণের কাছে চ’লে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরেঃ
সে কেন জলের মতো ঘুরে-ঘুরে একা কথা কয়!
অবসাদ নাই তার? নাই তার শান্তির সময়?
কোনোদিন ঘুমাবেনা? ধীরে শুয়ে থাকিবার স্বাদ
পাবেনা কি? পাবেনা আহ্লাদ
মানুষের মুখ দেখে কোনোদিন!
মানুষীর মুখ দেখে কোনোদিন!
শিশুদের মুখ দেখে কোনোদিন!
---বোধ/জীবনানন্দ দাশ
কবিতাটি এখানে প্রাসঙ্গিক হল কিনা জানিনা তবু আপনার পোস্ট পড়ে এই লাইনগুলো খুব মনে পরছিলো তাই শেয়ার করলাম।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫১
মুদ্দাকির বলেছেন:
ভাই, আপনি যখন দিয়েছেন নিশ্চই প্রাসংগিকই হবে কবিতাটি, এই অধম কবিতা বিষয়ে চরম ভাবে অজ্ঞ!!!
তবে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, হয়ত অনেকেরই ভালোলাগবে!!!
১৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ধান বানতে শিবের গীতি আনতে পারেন, রামের গীতি আনতে পারেন; আল্লাঃ থেকে আরো বড় কাউকে বানাতে পারেন। হাউকাউ
০৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
মুদ্দাকির বলেছেন:
আপনি পাঠক-১৯৭১ এর কত নম্বর জারজ
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭
মুদ্দাকির বলেছেন: "রাব্বি আয়ুযুবিকা মিন হামাযাতিসসাইয়াতিন ওয়া আয়ুযুবিকা রাব্বি আন ইয়াহদুরুওনি"
১৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
বলাকাবিহঙ্গ বলেছেন: কোরআনের আয়াতগুলো-ই বেশি ভালো লেগেছে।
For Brother মুদ্দাকির :
০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
মুদ্দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
ইলি বিডি বলেছেন: সুস্থতা যে আল্লাহ তায়ালার কতবড় নিয়ামত অসুস্থ না হলে তা বোঝা যায় না।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
মুদ্দাকির বলেছেন: পোষ্টের অন্তর্নিহিত কথাটা উল্লেখ করে দিলেন, অনেক অনেক ধন্যবাদ
আসসালামুয়ালাইকুম !!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:১২
বেলা শেষে বলেছেন: A beautiful , marvelous post!