নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঐ নতুনের কেতন ওড়ে ..

বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত .. আমি সেই দিন হব শান্ত ....

কালবৈশাখীর ঝড়

আমার আগের নিক 'হাসান কালবৈশাখী' বিকল হয়ে যাওয়াতে এই ২য় নিক।

কালবৈশাখীর ঝড় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইলিয়াস আলী। যেভাবে অস্ত্রবাজ ক্যাডার থেকে রাজনীতির ফ্রন্টলাইনে

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

ইলিয়াস আলী। যেভাবে অস্ত্রবাজ ক্যাডার থেকে রাজনীতির ফ্রন্টলাইনে।

আমার কিছুদিন আগের লেখাটি পড়ুন।

Click This Link



১৬৮১

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

কেনজিয়া বলেছেন: নিজেরদের কুকর্ম ধামা চাপা দিতে জালেমরা এমন কাজই করে। এটাই হলো আওয়ামী রাজাকার চরিত্রের বৈশিষ্ট।

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

বিপদেআছি বলেছেন: পড়লাম , তবে এক অপরাধের উদাহরন দিয়ে আরেক অপরাধ জায়েজ করা যায়না ।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

নষ্ট ছেলে বলেছেন: এইজন ইলিয়াস আলীকে গুম কইরা অনেক সোয়াবের কাম কর্ছেন!

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

সোহেলভাই বলেছেন: তার মানে তার গুম হোয়া এটা কোন ব্যাপার না। তাই না? আমলীগের পা চাটা কুত্তা্ ধুর কুত্তা তো অনেক ভালো। আপনি অন্য কিছু।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: ভাই উনি যা করেছেন তার জন্য শাস্তি দেয়া যেত। গুম করাতো কোন সমাধান হতে পারেনা।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
আপনে ভুল বুঝলেন।
গুম বা ক্রসফায়ারের আমি ঘোরতরো বিরোধি।

সরকার তাকে গুম বা হত্যা করার কোন কারন নেই। রাজনৈতিক হত্যা আওয়ামীলীগের ইতিহাসে নেই। সরকার এইসব ফালতু লোক মাইরা ধরা খাওয়ার কাজ করবেনা কখোনোই।
সরকারে কোন সংস্থা বা কোন বাহিনীর কোন একক ব্যক্তি ইলিয়াস কে হত্যা বা গুম করে থাকলে সরকারের উচিত তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে শক্তভাবে ব্যাবস্থা নেয়া।

৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সিলেটে তেনি অনেক জনপ্রিয় ছিলেন।যখন সিলেটে জনতা ব্যাংকে জব করতাম তখন বুঝেছি। ভাল মন্দ মিলিয়েই মানুষ।

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
'জনপ্রিয়' কথাটা আপেক্ষিক।
অনেক দেহরক্ষী ও লোকজন নিয়ে চলাফেরা করা সন্ত্রসিকে কিছু লোক জনপ্রিয় বলতেই পারে। কিন্তু-

জনপ্রিয়তা নির্ধারনের একমাত্র মাপকাঠি হচ্ছে নির্বাচন, গত হাঙ্গামাবিহীন নির্বাচনে সে বিপুল্ভাবে পরাজিত হয়েছিল।

ইলিয়াস আলি প্রায় শতাধিক ব্যক্তিকে হত্যা করেছিল, এর অর্ধ সংখককে নিজ হাতে গুলি করে হত্যা করে।
এই হত্যার শিকার একজনও আওমিলিগের না। সবাই নিজ দলের।

ছাত্র রাজনিতীতে ঢুকেই সে নিজস্য বলয় তৈরি করে গ্রুপিং শৃষ্টি করে, এরপর পরিকল্পিত কোন্দল শৃষ্টি করে ধিরে ধিরে ফ্রন্টে অগ্রসর। যারা বাধা শৃষ্টি করেছিল তাদেরকে পিটুনি, নতুবা মাফিয়া স্টাইলে খতম।
একারনে দল তাকে বহুবার বহিষ্কার করেছিল, কয়েকবার জেলেও দিয়েছিল।

সিলেটে দলিয় রাজনিতীতে ঢুকেই সে একই স্টাইলে গ্রুপিং করে নিজস্য বলয় তৈরি করে, দলের সিনিয়র নেতাদের ভয়-ভিতি দেখানো শুরু করে। একদল অস্ত্রধারি ক্যাডারও রেডি করে ফেলে। সর্বত্র আতঙ্ক শৃষ্টি করে সে ছাত্রজীবনের মতই ফ্রন্ট লাইনে অগ্রসর হয়।
অপারেশন ক্লিন হার্টের সময় সে খুনের আসামি ছিল, আর্মির ভয়ে লাপাত্তা হয়ে গিয়েছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.