নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের সঙ্গ করিলে মানুষ তখন মানুষ হয়, জন্মদরা জংযাতনা থাকে না তার কোন ভয়। ওস্তাদ আব্দুল করীমে কয় নয়ন রাখ মাসুকপূর।ই-মেইল: [email protected]

কালনী নদী

সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।

কালনী নদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মে-ফ্লাওয়ার!

২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:১৬



আজকে ইচ্ছা ছিল খুব বড়সর একটা কবিতা লিখবো তোমায়, কিন্তু কি হয়ে গেল দেখ! ঘুরের মাথায় কিছুই আসতে চায় না। শুধু জানি তুমি ছিলে একমাত্র যে আমাকে প্রথম জন্মদিনের উইস করেছিল। আমি জানি মানুষ আমি সুবিধার নই সব কিছু ভুলে একা হয়ে বড় সুখেই আছি- এটাই মনে হয়। আজ শ্যাম বালিকার শুভ জন্মদিন। আহা দেখছ আমি ঠিকই শুদ্ধ বাংলাতেই বলেছি কিন্তু তুমি আর তা জানতে পারছ না। আজকে সবাইকে বলে দেই তোমার কিছু কথা, উচুতে সে ছিল আর সব বাঙালি মেয়েদের ছেয়ে বেশি না একটু লম্বা। পাখি আর বাচ্চাদের প্রতি উনার আহ্লাদের শেষ নাই। নামায পড়েন, কুরআন পড়েন আর সন্ধ্যা হলে বাবার কাছে তালিম নিতে মাথায় কাপড় দিয়ে বড়তে বসেন। এরই মধ্যে সুবর্নের আগমন! দড়জাটা একটু ভিড়িয়ে মোমবাতির আলোয় শ্যাম বালিকা এশার নামায সেরে ফেলছেন- আর সূবর্ন নির্বাক হয়ে তার নামায পড়া দেখতে থাকে। সে সালাম ফিরিয়ে ডান পাশে চেয়ে দেখে সূবর্নের হাসিমাখা মুখ চেয়ে আছে তার দিকে। তার হাসিতে একটি ভালোলাগা মিশে থাকে যেটাতে তার আত্মা-তে তখন সুখের আলোড়ন সৃষ্টি হত। সে এসে তার পাশে বসলে, আলতো করে নরম হাতটা জড়িয়ে ধরত তার দুটি হাতে। সূবর্নের মায়ভরা দু-চোখের পলকহীন চেয়ে থাকায় কয়েক মূহুর্তের বেশি দৃষ্টি রাখতে পারে না শ্যামা। কি অদ্ভুত করেই না সূবর্ন বলত তখন- এই আরেকবার তাকাও, আমার চোখে। মুচকি হাসে বালিকা, আহারে কি ঝিনুকমাখা অকৃত্রিম হাসি। সূবর্নের আবদার কি কখনও ফেলতে পারে সে? তাই চোখে কিছুটা ভিতির সাথে লজ্জা আর ভালোবাসা নিয়ে আবার সে চোখ খোলে তাকালে, মায়াভরা দৃষ্টি নিয়ে সূবর্ন অপলক তাকিয়ে থাকে। এইবারও তার সরল চাহনীতে বেশিক্ষণ চোখ রাখতে পারে না সে। হঠাৎ করে সূবর্নের অদ্ভুত সব আবদার। শোনে শ্যামা কি যেন ভাবত, তবে সেসব আবদারে তার ভালই লাগতো- সেটা সূবর্ন ঠিকই বোঝতে পারে। যেমন প্রথম যখন সে তার হাত ধরে পরে সাথে সাথেই সূবর্ন যে লজ্জাটা পায় সেটাতে সূবর্ণা বরং মজাই পেয়েছিল। আহারে বেচারা লাল হয়ে মুখটা অন্যদিকে ফিরিয়ে বসে থাকত তখন তাকেই আবার হাতটা ধরে ব্যাপারটা হালকা করতে হচ্ছে। তখন বিস্ময়ে ছেলেটা জানতে চাইত আচ্ছা তোমার কোলে শোয়া যাবে? মাথাটাকে খুব অদ্ভুতভাবে ডান দিক থেকে নিয়ে মুচকি হেসে তার সম্মতিতে সে তখন মাথাটা তার কোলে নিয়ে যেত। কোলেতেও যেন মাথার ভার বেশী না পড়ে সেদিকেও ছেলেটার সচেতনতার ঘাটতি ছিল না। এভাবেই তাদের সময় চলে যেত। তারা দুজনেই হয়তো মনে মনে ভাবত তারা কি কখনও একজন আরেকজনকে কিস করতে পারবে? জিজ্ঞেস করবে কি, কখনও তারা একজন আরেকজনকে লজ্জায় ব্যাপারটা তুলেও ধরতে পারে নি তাই হঠাৎ করে কখন যে সূবর্ন তাকে চুমু দেয় সেটা তারা বোঝতে বোঝতেই যেন কাজটা ঘটে যায়। পরে ঘটক সাহেব এই অল্পক্ষণের চুমুতে এমন ঘাবড়ে ছিলেন যে ফোনে লজ্জায় কথাই বলতে পারছিল না। এটা ছিল তাদের জীবনের প্রথম চুমু। সূবর্ন ফোনে তাকে অনেকবার বলছে এবার নিশ্চয়ই তাদের বিয়ে করতে হবে। লজ্জায় ব্যাপারটাকে পাপ বলেও নিজেকে দোষারূপ করতেও কুণ্ঠিত হচ্ছে না। পরের দিন শ্যাম বালিকার অনেক নির্ভয় আশ্বাস প্রদানের পর সূবর্ন এসে এক বেগ গোলাম দিয়ে দ্রুত সঠকে পরে। তবে ফোনে এবার স্বীকার করতেই হল তাকে- ব্যাপারটা চমৎকার ও যাদুময় ছিল।
-- হুমম
-- কি করছ?
-- কিছু না, তোমার সাথে কথা বলি।
-- হুমম। নিশ্চয়ই তুমি আমাদের চুমুর কথা ভাবছ, আমি অনেক খারাপ ছেলে। তাই না।
-- ঠিকই! তবে সেই চুমুটা আমার ভালই লেগেছিল ভুলতেই পারছি না।
-- বল কি? সত্যি তোমার ভাল লেগেছে?
-- হা, সত্যি! বাবা। তুমি এত ফুল কেন দিছ এখন ঘ্রাণে আমার সারা রুম ভরে গেছে।
-- সত্যি তোমার ভাল লাগছে। তবে আর তোমাকে বিয়ে করেই আমি চুমু দেব।


আচ্ছা ঠিক আছে তুমি আমাকে বিয়ে করেই চুমু দিও তাও এবার ব্যাপারটাকে হালকা করে নাও। আর কথাটাকে না বাড়িয়ে সূবর্নও ব্যাপারটাকে এড়িয়ে যায়। কপালে তখন শ্যাম বালিকা হাত বুলিয়ে স্নেহ মাখা কন্ঠে বলত তুমি নির্দ্বিধায় সম্পূর্ন মাথার ভার আমার কোলে রাখতে পার। তার কোমল হাত দিয়ে চোখ দুটি মোজে দিয়ে, সূবর্নের মসৃণ ঘন চুলে বিলি কেটে যেত। অনেক সময় উকুন খোজতে লেগে পড়ত। সূবর্ন অবাক হয়ে বলত আরে আমার মাথায় উকুন নেই। ব্যাপারটা নিয়ে দুজনি হাসতো। সেই প্রথম কিস দেওয়ার পর সে সত্যি যেন কিস দিতে ভুলেই গেল, এরপর শুধু তার কোলে মাথা রাখা, হাতে-হাত দড়া ও তার চুলে বিলি কেটে যাওয়া। এমনি করেই তাদের সময় চলে যেত ঘন্টার পর ঘন্টা যেন এক নিমিষেই!
বাবুই পাখি বাসা বাধে ঝড় এসে হানা দিয়ে যায়, তাই সূবর্ন বাসা বানাল মনের সব শৈল্পিক ভাবনাকে কল্পনার রূপ দিয়ে। একদিন মে মাসের আজকের দিনে তার পাখিকে আমন্ত্রণ জানালো ঘর দেখাতে। তাকে জানিয়ে দিতে ভুলে গেল না, ঘরটা গহীন বনে তাই এটা সম্পূর্ন ভূমিকম্প নিরুদক। ভালোবেসে শ্যামা ঘর বাধল সেখানে, বিকেলে সে ডিমে থাঁ দিত মা হবে বলে। আর পুরুষ বাবুই যেত তাদের খাবার সরবরাহ করতে। কত পরিশ্রমী স্বামী তার। আহারে ঘাম ঝরে তার সোনার দেহে, পিঁপড়ার মতন পরিশ্রমী সুখ পাখি তার বাবুই। তাঁকে ভালোবেসে বাবুই কাঠবেড়ালি বলে ডাকে। প্রত্যেকদিন ডিমের খবর নিতে তার ভুল হয় না, ব্যাপারটাতে সাহেবার অনেক লজ্জা লাগে তাই ছেলেটাও ভীষণ ছেলে মানুষিতে ব্যাপারটি-কে পাশ কাঠিয়ে তার দুটি পাখা দিয়ে তাকে বুকে জড়িয়ে রাখত। ঝড় তোফান আসলে অভয় দিয়ে বলতো ব্যাপার না, আসমানে একটু সমস্যা চলতেছে- বাতাস একটু এদিক সেদিক দৌড়তেছে! সেও কথাটা শোনে নির্ভয়ে তার বুকের ভিতরে সিটকে পরে। এই একটিমাত্র জায়গা যেখানে সে সম্পূর্ন নিরাপদ। ছোট বাবুই হলে কি হবে তার স্বামী একজন শিকারী, সে শুধু হিংস্র ঈগলকে শিকার করে তাকে শিক বানিয়ে খেতে দেয়। বারে তারা মুরগির ছানা-কে কিভাবে নির্দয়ভাবে ছো-মেরে নিয়ে যায়।

আসলে বনের গহীণে বাসা হওয়ায় পৃথিবীর সাথে প্রায় তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন! পুরুষ বাবুই বাজারে গেলে তার জন্য পত্রিকা, মাঝেমধ্যে ম্যাগাজিনও নিয়ে আসে। তার গল্প বই পড়তে ভাল লাগে তাই উপন্যাসও তাকে সংগ্রহ করতে হয়। আর অবসরে বসে বসে শ্যামা সেগুলা পড়তে থাকে। তাকে বারংবার নিষেধ করে যায় একা ঘর থেকে বের না হতে, সে আসলে যেখানে খুশি সেখানে নিয়ে যাবে। শ্যামা জানে তাই কখনও তার কথার অবাধ্য হয় না। বাবুই-টা তার স্বপ্নের মতন জায়গায় নিয়ে যেতে পারে। কত জায়গায়ই না সে চিনে। উত্তরমেরু থেকে দক্ষিণমেরু সবি যেন মানচিত্রের মতন তার স্বামীর অতি পরিচিত। অবশ্য এখন ছোট বাবুটারে নিয়া পাশের বাড়ির প্রতিবেশী পেঁচার বাড়িতে প্রায়ই বেড়াতে যাওয়া হয়, সে তার স্বামির খুব ভাল বন্ধু। তার বাড়ি পাশে হওয়ায় উনার সম্মতি পাওয়া গেছে। সে পেঁচার সাথে তার জন্য নতুন কিনে আনা হলুদ শাড়ির কথা গল্প করছে। এবারের ‘পাখি মেলায়‘ সেটা সে পড়বে। প্রতিবারের মতন পেঁচাও তাদের সাথে মেলাতে ঘুরতে যাবে। সাথে এবার ছোট বাবুটা আর পেঁচার বউ ও তাদের দুই ছেলেমেয়ে।

মায়ামাখা মধুময় সেই দরদী, বুকের মাঝে বসত করে তবু অনেক দূরে- চাইলে তারে মিলে না, বারে! কাঁদিয়ে হাসিয়ে/ দু:খ সুখের গভীর জলে ভাসায় আবার হারায়!

গতকাল শ্যামবালিকার জন্মদিন ছিল আর লেখাটি অসম্পূর্ন থাকায় প্রকাশ করতে বিলম্ব হল।

HappY BirThDaY To YoU

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

লক্ষ্মীছেলে বলেছেন: আগামীকাল শ্যামবালিকার জন্মদিন ছিল :(( :((

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

কালনী নদী বলেছেন: Now it is The Day Before yesterday! that was an huge for concern. vaiyu don't be upset i got to correct it ;)
মন্তব্যে অসংখ্য ভালো লাগা জানবেন!
আজকে আপনার লেখাগুলা পড়ে দেখা হবে।

২| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

এম এস আরেফীন ভুঁইয়া বলেছেন: সু ন্দ র লি খে ছে ন,

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

কালনী নদী বলেছেন: মন্তব্যে অনিমেষ ভালোলাগা জানবেন ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ!

৩| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০১

কল্লোল পথিক বলেছেন:




সুন্দর কথামালা।

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কল্লোল দা, লেখাটি পড়ে ইতিবাচক মন্তব্য প্রদানে বাধিত করলেন। সব সময় ভালো থাকেন সুস্থ্য থাকেন।

৪| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:২৮

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: সুন্দর কথামালা কালনী ভাই, তবে চরিত্রগুলো বাস্তবের সাথে মিলিয়ে নিতে একটু সমস্যা হয়েছে ।

আর একটা কথা, আমার শেষ পোস্টটা (২৮ তারিখ রাতে করা) অপসারণ করা হয়েছে। আমি সামু কর্তৃপক্ষকে লিখে জানতে চেষ্টা করলাম ঠিক কেন অপসারণ করা হয়েছে, কিন্তু কোনোভাবে আমার মেসেজটা পাঠাতে পারলাম না। আপনার যদি কোনো যোগাযোগের উপায় থাকে তাহলে জানতে চেষ্টা করবেন। আমাকে ইমেল করবেন। ভাল থাকুন।

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

কালনী নদী বলেছেন: প্রিয় কবি এখানে কল্পণার কাছে বাস্তবতা পরাভূত! তাই মিরান ভাইয়ার কথা ভেবে লেখাটাকে কষ্ঠের মোড় না দিয়েই- একটা জায়গায় ফুলস্টপ টেনে দেওয়া। বাকিটা যে-যেমন বোঝতে পারেন। তবে সে হলে এটা ভালোই অবলোপন করতে পারত! (পাখিটার ঘর ভেঙ্গে যায় কালবৈশাখি ঝড়ে, ঝড় তুমি কেন গো কালবৈশাখি হলে!) -একটা চাদর হবে ।

গতকাল ঘরে বসে আপনার লিখাতে ঠোঙাওয়ালার কুরুচিপূর্ন ফ্লাডিং ও পরে পোস্ট-টি অপসারণ কারার ব্যাপার সহ সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনা নিয়ে একটা সম্পূর্ন পোস্ট লিখেছি ‘সাম-সাময়িক ঘটনাপ্রবাহ শিরোনামে‘। আপনি আমি যে পথে চলছি সেখানে বাধা আসাটাই স্বাভাবিক! কবি সত্যের পথ বড় প্রতিকুল- এখানে ঠিকে থাকার প্রয়োজন আছে।
If There Was No Hell or Heaven Than They Wud Commit Suicide! that's why living life does matter where history belongs. (my opinion)

৫| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ২:০০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পড়লাম পুরোটাই।। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঠিক বুঝতে পারি নি, নিজ দূর্বলতায়।।

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

কালনী নদী বলেছেন: দুঃখিত বোন, হয়ত সময় স্বল্পতায় লেখাটি ঘুচানো হয় নি, আর বিষয়টি শেষের দিকে কষ্ঠের দিকে মোড় নেওয়ায় আর বেশি আগাতে পারি নি। জন্মদিন হিসেবে চেয়েছি ব্যাপারটা একটু ভালোলাগার মধ্যে থাক।
Anyway I'm Winnie The Pooh Fan Than What Do You Expect From Me!

মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন। সঙ্গত কারণে কিছুদিন সবাইকে সময় দিতে পারছি না। অনেকদিন পর আপনার দেখা পেয়ে প্রিত হলাম বোন। সবসময় ভালো থাকেন, সুস্থ্য থাকেন এই কামনা রইল।

৬| ২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: চমৎকার লেখনি। খুব ভালো লাগল, এগিয়ে যান কবি। শুভ কামনা রইল।

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন ভাইয়া।

৭| ২৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা আরো একটু পরিষ্কার করা যেত। হয়তো আমিই বুঝিনি। তবে পড়তে বেশ লেগেছে।

+।

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় দাদা!

৮| ২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন: কি হয়েছে ভাইজান!!! কারো যে উত্তর দিচ্ছেন না!! কান কি রাগে :P থুক্কা, গাল কি :`> এমন লাল হইয়া গেছে!!

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

কালনী নদী বলেছেন: সঙ্গত কারণে এই কয়েকদির সময় বেধে আমাকে সাইবার ক্যাফেতে এসে সামুতে সময় দিতে হচ্ছে, তাই অনেক সময় প্রতিউত্তর করতে সময় লাগছে! আশা করি এটাকে আপনারা ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন।
হাহাহা ঘটক ভাই- এ ধরণের লেখাতে লজ্জাতো কাজ করবেই! হাহাহা . . . মজাদার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়ু :)
আজকে নিয়ে দুইদিন আপনার ব্লগে ঘুড়ে আসলাম কিন্তু কোন লেখা পেলাম না :( আপাতত অনুসরণে রাখছি।
সব সময় ভালো থাকেন, সুস্থ থাকেন এই কামনা করি

৯| ২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ তো রীতিমত ইতিহাস! ভালো হয়েছে!

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও মন্তব্যে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ভালোলাগা জানবেন, প্রিয় সাধক ভাইয়া!

১০| ২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন: অখন ঘুইরা আসেন পাইবেন গো সাব :`> ;) =p~ =p~

২৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

কালনী নদী বলেছেন: ওকে বস! :D

১১| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে দিলাম ভাইয়ু।

২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:০৬

কালনী নদী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানতে ভুলবেন!

১২| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:৫১

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো ।

২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০২

কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় বোন, মন্তব্যে অনিমেষ ভালোলাগা জানবেন।

১৩| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:২৫

সায়ান তানভি বলেছেন: দারুন লিখেছেন।

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০২

কালনী নদী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৪| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রিয় কালনী একটা ভুল ভেঙ্গে দিচ্ছি আমি পুঃলিঙ্গ।। বিপত্তিটা নামের মাঝে।। ধন্যবাদ।।

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০১

কালনী নদী বলেছেন: দু:খিত ভাইয়া ভুলটা আমারই, সচেতন সুখি ব্যাপারটা ধরতে পারি নি! ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন ।
সবসময় ভালো থাকেন, সুস্থ থাকেন।

১৫| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:১৮

নীলপরি বলেছেন: আরে শেষ পোষ্টটা কি সরিয়ে দিয়েছেন ?

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০৩

কালনী নদী বলেছেন: জ্বি বোন।

১৬| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মায়ামাখা মধুময় সেই দরদী, বুকের মাঝে বসত করে তবু অনেক দূরে- চাইলে তারে মিলে না, বারে! কাঁদিয়ে হাসিয়ে/ দু:খ সুখের গভীর জলে ভাসায় আবার হারায়

গদ্যে ও ছন্দে অপুর্ব লিখাটি পাঠে মন জুরিয়ে গেল ।
ভাল থাকার শুভ কামনাও রইল এ সাথে ।

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৭| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল ধন্যবাদ ।

১৮| ৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: পুরোটাই পড়লাম, খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ

৩০ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০৫

কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় বড় ভাই।

১৯| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৭

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: কালনী নদী ভাই, আপনার আপুনি আপনার সব লেখা পড়েছেন, এবং আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আপনার ইমেল বক্স চেক করুন। ভাল থাকুন।

৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫০

কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া! আজকের নেটের সময়সীমা শেষ ভাই, আমি কালকে অবশ্যই ইমেল চেক করবো।
বোনকে আমার হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাবেন। সবসময় অনেকবেশী ভালো থাকেন আপনারা এই দোয়া করি।
আসলেই মনটা অনেক ভাল হয়েছে ভাই।

৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

কালনী নদী বলেছেন: আম্মু অনেক ঝাড়ি দিয়ে আজকে টাকা দিয়েছেন সেভ করতে! এখন সেলুনে যাব তারপর বাসায়। আর কালকে কথা হবে প্রিয় কবি!

২০| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৩২

একজন ধ্রুপদী বলেছেন: শুভেচ্ছা ভাই

৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫১

কালনী নদী বলেছেন: মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন ভাই!

২১| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:১৭

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

অটঃ আজ আমার অনেক কবিতায় অনেক মন্তব্য করছেন, হঠাৎ কি হলো যে এত কথা, এত মন্তব্য?
জানালে খুব ভাল লাগবে।

শুভকামনা প্রিয় কালনী নদীকে।

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

কালনী নদী বলেছেন: আমি এমনি দাদা, বারে বারে ঘুড়ে যাওয়ার থেকে একবারে কাম সেরে ফেলা আরকি!

মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন কবি।

২২| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১:৩৫

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: যে নেই তাকে চাইলেই কল্পনাই বাঁচিয়ে রাখা যায়। হোক না সে স্পর্শের বাইরে, তবুও তো তার বসত বুকের ঘরেই। ভালোবাসলে তাকে কি কোনোদিন ভুলা সম্ভব। গল্পটা সুন্দর লিখেছেন নদী ভাই।
ও হ্যা... আমি কিন্তু আমার প্রেমিকার হাতও ছুঁতে পারিনি কোনোদিন! এখানে তো দেখি চুমু.....! হা হা..

০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫

কালনী নদী বলেছেন: ভালোইত হইছে ভাই- ভাবিরেই একেবারে ভালোবাসবেন! এসব প্রেমিকা টেমিকা গল্পের খাতিরে লেখা আরকি! বাস্তবতায় আপনি অনেক প্রবিত্র আছেন! এখন আপনার বিয়ে করিয়ে দিতে হবে।
ঠিক আছে- আপনার বিয়ে খেতে হবে রে ভাই।

২৩| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২১

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: খাওয়ামু নে বিয়ে, অপেক্ষা করতে হবে কয়েক বছর! আর হ্যা, ভাবী তো নাই.. এখন শুধু আপনার গল্পের মতো কল্পনায় বাবুই পাখির বাসায় বানানো যাবে! আপনার গল্পের মতো কল্পনায় প্রিয় মানুষকে বাঁচিয়ে রাখি আর কি।

০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২২

কালনী নদী বলেছেন: কয়েক বছর! নাহ ভাই। আপনার জন্য দরকার লাগলে এই সামু থাইকা খোইজা পরির মতন কেউ একজন নিয়ে আসবো।

২৪| ০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: :P :P :P

০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৪

কালনী নদী বলেছেন: আমি সত্যি বলেছি, আপনি দেইখেন।

২৫| ০৩ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: না ভাই, কষ্ট কইরেন না! আম্মা পিটবো আমারে!

০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৯

কালনী নদী বলেছেন: সে ব্যাপারে আমরা অবগত আছি, আম্মাজানের সম্মতিক্রমে শুভ কাজ সেরে ফেলা যাবে নে!

অসংখ্য ধন্যবাদ ।

২৬| ০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: কালনী নদী ,



লেখাটি পড়ে তেমন কিছু না বুঝলেও বুঝতে পারা যাচ্ছে, কারো জন্মদিন চলে গেলো ।
সুখে থাকুক সেই কেউ একজন । সাথে আপনিও ...................

০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ১০:১২

কালনী নদী বলেছেন: ভাইজান!!!!!
আপনি ভালো আছেন তো? অনেক দিন পর ............................................

আই মিস ইয়া সো মাচ দেট আই কান্ট ইভেন ডেসক্রাইব।

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইজান!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.