![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।
রাত ৭টা বেজে ৪৫ মিনিট, দাদার সাথে রাস্তার মোড়ে কিসের অপেক্ষায় সময় কাটাচ্ছে শুভ! হঠাৎ করে রাস্তাথে আর্জনার পাশে দুইটা বেওয়ারিশ কুকুর দেখে একজনের প্রতি তার দৃষ্টি আটকে যায়। কুকুরটা তার কাছে অদ্ভুত সুন্দর লাগতে থাকে। ঠিক যেন তার হারিয়ে যাওয়া কেউ একজনের মত। অপলক দৃষ্টিতে অনেক ক্ষণ থাকিয়ে থাকতে থাকতে সেই কুকুরনীর প্রতি একটা মায়া জন্মে যায়। মনে মনে তাকে সে অন্য কেউ একজনের প্রতিচ্ছবি হিসেবে দরে নেয়।
কিছু কিছু মানুষের জীবনে অদ্ভুত ব্যপারগুলা প্রতিনিয়তই ঘটতে থাকে, তাই যদি মাঝেমধ্যে তারতম্য হয় সেটাই অম্বাভাবিক হয়ে দাড়ায়! যেমন দরেন সে চাইলেই আর লিখতে পারে না! যদিও সে এক্সকিউজ দিতে কখনও পছন্দ করে না কিন্তু তার কি-বোর্ড নষ্ঠ হতে হতে এখন প্রায় বিগড়ে গেছে, সজ্ঞানে দুইটা পেন ড্রাইব হারানোর পর এবার কলমের কালিও ফুরিয়ে গেছে। ইন্টারনেটের খরচ চালাতে গিয়ে নেশার টাকার ব্যবস্থা করাই কষ্টসাধ্য হয়ে ঠেকছে! ঐ দিকে আয়েশা সিদ্দিকা কান্দে শুভ করবে কি উপায়?
দপাস করে আছার খেয়ে পড়লো সে, সামনে থাকা মানুষটা ভাবছেন- ভাগ্য ভালো সিঁড়িতে পড়েনি, সেখানে পড়লে নির্ঘাত মৃত্যু হত। ঘটনার আকস্মিকতায় থতমত শুভ নিজেকে সামলিয়ে লিফটের মধ্যে নিয়ে যায়। সেখানে থেকে কাজ শেষ করে সে আবার দাদার সাথে দেখা করে, দুজন এমসি কলেজ চলে যায়। সময়টা তখন ঠিক ইফতারির। মাত্র মাগরীবের আজান পড়ছে, শুভ সিগারেটে আগুন ধরিয়ে সারা দিনের খোদা নিবারণে মনোযোগ দেয়। অন্ধকারে কলেজের অর্থনীতি বিভাগের নির্জন চত্বরটাতে দুজন বসে। হঠাৎ করে তাদের পাশে একটি কুকুর নিশ্চুপ এসে নিরালায় শোয়ে পড়ে। দাদা তামুক বানিয়ে শুভ-কে দিলে, তারা যখন শেষ পর্যায়ে তখন হঠাৎ করে কুকুরটা সজাগ হয়ে ওঠে। তাদের পাশেই অন্ধকারের দিকে ইঙ্গিত করে ভৌক্ষাতে থাকে- শুভ প্রথমে ভাবে হয়ত তামুকের ঘ্রাণে বেটা অস্থির হয়ে গেছে। কিন্তু না তার হাবভাব দেখে স্বয়ং দাদাও কিছুটা ভরকে গেছে! হঠাৎ করে শুভ সেই শীতল অনুভূতিটা পায়- অনেক পুরানো সেই নষ্ঠালজিক অনুভূতিটা তার অনেক পরিচিত, শীরদ্বারা দিয়ে আতঙ্কের স্রোত বয়ে যায়। দাদা তাড়া দিয়ে বলে, চল উঠ- এখান থেকে সরে পড়ি, কথাতে সায় দিয়ে শুভও ওঠে পরে। কুকুরটার জন্য তার মায়া হতে লাগে- আহা এটাতো সেই কুকুর মনে হয়! এখানে আসল কি করে? সে মুখ দিয়ে শিষ দিয়ে কুকুরকে হাত ঈশারায় ডাকলে সেটাও তার আহবানে তার কাছে ছোটে আসে কিন্তু আবার আরেক পাশে গিয়ে কিছুকে বাধা দেবার উদ্দেশ্যে বিষন করে ভৌক্ষাতে থাকে। যেন কোন এনটিটি আমাদের পাশেই আছে। শুভ আবার মায়া করে কুকুরকে ডাকে- দাদা তাকে বাধা দিয়ে জ্বলদি চলে আসতে বললে- সে টায় দাড়িয়ে কুকুরটাকে আবার ডাক দিলে সে প্রভু ভক্ত কুকুরের মতন তার কাছে ছুটে আসে। এবার তাদের সাথেই সে পথ চলা শুরু করে, সতর্কতার সাথে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে! মনে মনে শুভ ভাবে এত বন্ধুত্বভাবাপূর্ন কুকুর অনেক আগে তার একটি ছিল, সেটা কিবোর্ডের ঝামেলায় এখন আর লিখা যাবে না! শুভদের কৃতজ্ঞ রেখে এক সময় কুকুরটা আবার হারিয়ে যায় পাহাড়ি টিলার মাঝে।
এলাকাতে আসার পর দাদা বললেন তুই ব্যাপারটা খেয়াল করেছিস? কুকুরটার আচরণ আর হঠাৎ করে সেই পরিবেশের মুখোমুখি হওয়াটা বিষন অদ্ভুত বটে। শুভ শুধু উত্তর দেয় একটু আগে পাশের দোকানে চা খেতে সময় তার পকেটে পেন ড্রাইভ ছিল যেটা এখন গায়েব হয়ে গেছে!!!!
এসব অদ্ভুত ব্যাপারগুলার ব্যাখ্যা তার নিজের কাছেই নেই অন্য কাউকে বলবে কি? কেউ কি বিশ্বাস করবে এই সামান্য লেখাটা লিখতে তাকে কতটা ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে বা এটা তাকে মেমোরি কার্ডে করে কার্ড রিডার দিয়ে পোস্ট করতে হবে। কলমের কালি শেষ হয়েছে ব্যাপার না কিন্তু ঠিক এই সময়টাতেই তার মাথাতে গল্পের প্লট আসার ব্যাপারটা তার নিজের কাছেই বিষন অদ্ভুতুরে ঠেকছে!
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন সুপ্রিয় কল্লোল দা . . . . . হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে।
২| ১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বেশ ভালো!
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯
কালনী নদী বলেছেন: মন্তব্যে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন, আমার প্রিয় সাধক ভাই।
৩| ১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
সুমন কর বলেছেন: অগোছানো লাগল, নাকি আমার ভালো লাগেনি !
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১
কালনী নদী বলেছেন: অগোছালো হয়েছে দাদা, খুব কম সময়ে স্বল্প পরিসরে লিখার এটা প্রতিবন্ধকতা বটে। পরেরবার ব্যাপারটাতে সতর্ক থাকবো!
পাঠান্তে ও মন্তব্যে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ভালোলাগা জানবেন পেয়ারে দাদা।।
৪| ১১ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩
নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো । যদিও কুকুরকে আমি ভয় পাই ।
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫
কালনী নদী বলেছেন: আমিও কুকুরকে কিছুটা ভয় পাই যদিও এখন পর্যন্ত কোন বিপদের কারণ হয়নি, সেই কুকুরটা সত্যিই অনেক সুন্দর ও বন্ধুভাবাপূর্ন ছিল বোন।
সময় স্বল্পতা আর লিখতে পারার কিছু অপারগতায় বিষয় বর্ননাটা বেশী দূর নিয়ে যেতে পারি নি।
তবে জীবনে ঘটা অদ্ভুত বিষয়গুলা নিয়ে কিছু লেখার আশা আছে ভাবিষ্যতে!
শ্রদ্ধেয় বোন দোয়া রাখবেন যেন সেই লেখাটা লিখতে পারি।
মন্তব্যে ও পাঠান্তে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানবেন।
৫| ১১ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো ভাইয়ু।
গল্পে+++++++++++++++++++++++++++
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
কালনী নদী বলেছেন: মন্তব্যে আমার সুমিষ্ঠ ভাইয়াকে হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার সান্নিধ্যে সত্যিই প্রীত হই! অনেক।
৬| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৪
উল্টা দূরবীন বলেছেন: দারুণ গপ্পো। শুভকামনা।
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭
কালনী নদী বলেছেন: মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন প্রিয় ভাই।
৭| ১২ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:১৯
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আপনার লেখাটি ভাল লাগল, কিন্তু প্রচুর বানান ভুল, ঠিক করে নেবেন আশা করছি
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১
কালনী নদী বলেছেন:
পাঠান্তে ও মন্তব্যে হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানবেন।
বানান শুদ্ধ করার প্রয়াসের অন্ত নেই, আবার সময় করে নিশ্চয়ই বাকিগুলাও ঠিক করে নেব।
আপনার সার্বিক সহযোগিতার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৮| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:৫১
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: খারাপ না, ভালই লিখেছেন। আরও ভালো লিখুন, পড়বো।
১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মিরান ভাই, আমি জানি আমি খারাপ লিখলেও সেটা আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
৯| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৬
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: মানুষ এবং বাস্তব পৃথিবী নিয়ে খুবই হতাশা, তাই বুঝি 'মানবেতর' প্রাণি এবং অলৌকিকত্বে আশ্রয়? বাস্তবতা সত্যিই নরক, তবুও এতো হতাশ হবেন না কালনী ভাই।
১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৯
কালনী নদী বলেছেন: প্রিয় কবি! আমি মোটেই হতাশ নই বরং বাস্তবতায় আমি অনেক সুখি একজন মানুষ! তবে এই কালনীর রহস্য নিয়ে সত্যি আমি চিন্তিত!!!
ব্যাক্তিগতভাবে শুভ্র এগুলাকে হেলুসিনেসন হিসেবে মানতে রাজি কিন্তু সমস্য হয় যখন ব্যাপারটা দুইজনের সাথে একই সময়ে ঘটছে!!!
সত্যি বলতে কি কালনী সম্পর্কে আমার কোন ধারণাই ছিল না! যাই হোক সময় আসলে এই সব ব্যাপারগুলা আপনিও বোঝতে পারবেন!!! যদিও ব্যাপারটা অবাস্তব বটে কিন্তু ন্যায়ের দাবি নিয়ে কি যেন একটা আসে যায় আমাদেরই মাঝে!!!
মন্তব্যে ও পাঠান্তে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা জানবেন।
১০| ১৫ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: কালনী নদী ,
অনেকটা এলোমেলো লাগলো । একটি অতি-প্রাকৃতিক বা অলৌকিক ঘটনা বলতে চেয়েছেন । গুছিয়ে তুলতে পারেননি ঠিকঠাক ।
অবশ্য আপনি নিজেই বলেছেন এভাবে -- কেউ কি বিশ্বাস করবে এই সামান্য লেখাটা লিখতে তাকে কতটা ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে ।
ধীরে সুস্থ্যে লিখুন । সময় লাগুক কিন্তু লেখাটি যেন গোছালো হয় । এমন আশা তো করতেই পারি ? তাইনা ?
শুভেচ্ছান্তে ।
১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৬
কালনী নদী বলেছেন: অবশ্যই বিজ্ঞ বড় ভাই! আপনার সার্বিক সহযোগিতা আর উপদেশ আমার চলার পাথেয়।
আপনি সর্বদা এভাবেই কালনীর পাশে থাকবেন এই প্রত্যাশা রইল।
পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন।
১১| ১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লিখাটি খুবই উচ্চমার্গের চিন্তাপ্রসুত ও ঘটনা সম্বলিত বলেই প্রতীয়মান । কোন দিকে যে একে ফেলি চিন্তায় আছি । পাল তোলা নৌকাকে যেমন বাতাসের অনুকুলে প্রতিকূলে দু দিকেই নেয়া যায় তেমনি গল্পটি দুদিকেই চলে । কুকুর মনে হয় পেনড্রাইভটির সন্ধানেই এসেছিল যাওয়ার সময় তার কানের কাছে লেপটে আছে দেখা যায়।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।
১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪০
কালনী নদী বলেছেন: প্রথমেই পাঠান্তে ও মন্তব্যে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানবেন কালনীর সুহৃদ ভাইয়া।
ব্যক্তিগতভাবে আমি বোঝি একই সময়ে দুজনের সাথে ঘটে যাওয়া ব্যাপারটা আর সবার কাছে অস্বাভাবিক হলেও আমার কাছে অন্তত স্বাভাবিক। গতকাল ঠিক সেই জায়গাতে রাত্রে আড্ডা মারছিলাম সাথে ছিল আমার অনেক পূরানো বন্ধূ, তাকেও ব্যাপারটা খোলে বললাম। সে মোটেও আশ্চর্য হয়নি কারণ আমার স্বভাব সম্পর্কে সে ভালোই জানে। আমাকে সাবধান করবে কি বরং সবাইকে বলে এই মানুষটা আসলেই উফতা রাত বিরাতে জঙ্গলে ভূত খোজে বেড়ায় আবার তারে ছাড়া বন্ধুদের চলেও না। হাহাহা।
এটা আসলেই একটা গল্প বইকি কিছুই না
১২| ১৮ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:২২
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: কালনী ভাই, আপনাকে আমি সত্যিকারের একজন স্বাপ্নিক বিশ্ববাঙালী বলে মনে করি। আপনার কি মনে আছে, আপনি আমার একটি পোস্টে লিখেছিলেন সিলেট থেকে লাটাইয়ের সব সুতো শেষ করে ঘুড়ি উড়িয়ে ছেড়ে দিতেন দক্ষিণ বাংলার কেউ সুতোসহ ঘুড়িটা ধরে মজা পাবে মনে করে। আপনাকে আরও দক্ষিণের এক অবিশ্বাস্য সুন্দর কাহিনীর সন্ধান দেব, "স্মৃতির পথ ধ'রে আন্দামানে (চতুর্থ পর্ব)" Click This Link পোস্টটা ঘুরে আসেন। দেখবেন আমাদের দেশীয় সর্বপ্রকার "সভ্য চেতনা" থেকে মুক্ত "অশিক্ষিত" বাঙালীদের এক স্বপ্নের জগৎ। ভাল থাকুন
১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
কালনী নদী বলেছেন: অনেক আগে এক শ্রদ্ধেয় স্যারের কাছে একটি ঘটনা শুনে ছিলাম, একটি দেশে যুদ্ধ হয়ে স্বাধিন হবার পর দেখা গেল যারা অশিক্ষিত ছিলেন শুধুমাত্র তাদের মধ্যেই বিবেক জাগ্রত ছিল তাই সেই দেশ স্বাধিন হয়েছে অশিক্ষিতদের হাত দরে! যেখানে শিক্ষিত ভিতুর দলেরা দেশ ছেড়ে প্রাণ ভয়ে পালিয়ে গিয়েছিল! আসলে আমাদের বোঝতে হবে আমরা কেন শিক্ষিত হচ্ছি, সেটা নিজ স্বার্থে না জনস্বার্থে!! এটাই হয়তো একাডেমিক ও স্বশিক্ষার প্রার্থক্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় কবি ভালো একটি লেখা আমাকে সাজেস্ট করার জন্য। এসব বিষয়ে আমার বিস্তর আগ্রহ আছে। আপাতত সময় স্বল্পতায় আছি, সাইবার ক্যাফেতে বসে পড়ে সবকিছু মাথাতে ঢুকতে চায় না। বাসাতে গিয়ে আবার ভালো করে পড়বো।
মন্তব্যে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা জানবেন।
১৩| ১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । বুছতে পেরেছি ।দেখা হবে আবার একটু বাইরে যাচ্ছি ।
শুভ কামনা থাকল ।
২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৬
কালনী নদী বলেছেন: আল্লাহর হাওলা ভাইজান! জলদি ফিরে আসেন, অপেক্ষায় আছি।
১৪| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কেমনে আসব একটু ঘুরে দেখে আসুন আমার বাড়ীতে ,ভুত ভুতনীরা কেমনে আমারে বে্রাইয়া ধরছিল ।
অনেক ধন্যবাদ উৎকন্ঠার জন্য ।
২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৮
কালনী নদী বলেছেন: হুমম ভাইয়া, আপনার বাড়ির ঠিকানা জানা থাকলে ঠিকই জেতাম!
১৫| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠিকানটা এখানে দেয়া যুৎসই মনে করতেছিনা বিবিধ কারণে, তবে দেখা হলে শুধু ঠিকানাই না জোড় করে ধরে নিয়ে আসতাম আমার বাড়ীতে । তবে অআপাতত: ভুত ভুতনী গুলারে রেখে এসেছি আমার ব্লগে ।
২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫০
কালনী নদী বলেছেন: yes vaiya... here ma bangle keyboard has been totally broken!
i got ma email on ma bio. i wud also like to take ya in ma house as ma honored guest and that also i pray for! always take care my beloved brother.
১৬| ২০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কি বোর্ড ডেমেজের কথা শুনে খুব খারাপ লাগছে । বাংলা কি বোর্ড আমারটাও যে কোন মহুর্তে কেন বি ব্রকেন ডাউন ।
খুশী হয়েছি আন্তরিকতায় ।
ভাল থাকার শুভকামনা থাকল ।
২০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:২৯
কালনী নদী বলেছেন: huuuu i know nothing but a small crime for the excuse!
thank you brother . . .
১৭| ২০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাইয়া এত উচ্চমার্গের কথার তাৎপর্য মাথায় আসতেছেনা ।
১৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাল লাগল
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
কালনী নদী বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
১৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৭
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: খুব মনেযোগ সহকারে পড়ার পরও বুঝে উঠতে পারলামনা লেখক কি বুঝাতে ছেয়েছিল...!!??
আরেকটু সহজ ভাবে লিখলে পারতেন, তাইলে আমরা সাধারণ ব্লোগারাও বুঝতে পারতাম......প্রিয় কালনী নদী ভাই।
নিজের মন্তব্য প্রকাশ করতে পেরে অনেক ভালো লাগলো.....
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০৪
কালনী নদী বলেছেন: ভাই, আমিও সাধারণ। আরো সহজ করে লেখার চেষ্ঠা করবো।
মন্তব্যে ধন্যবাদ জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
কল্লোল পথিক বলেছেন:
বাহ!চমৎকার গল্প।
গল্পে+++++++