![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।
ইয়াবা- মাদকটির মূল উপাদান মেথঅ্যামফিটামিন। একসময় যা সর্দি ও নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার ওষুধ হিসেবে ব্যবহূত হতো কোনো কোনো দেশে। ব্যবহার করা হতো ওজন কমানোর চিকিৎসায়ও। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ক্লান্তি দূর করতে ও সজাগ থাকতে সেনাদের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল মেথঅ্যামফিটামিন। পরবর্তী সময়ে সাধারণ মানুষ বিশেষত শিক্ষার্থী, দীর্ঘযাত্রার গাড়িচালক ও দৌড়বিদেরা এটি ব্যবহার শুরু করেন।
কোথা থেকে এলো এই ইয়াবা?
ধীরে ধীরে এর কুফল বা দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া উদঘাটিত হতে থাকায় বিশ্বব্যাপী এর ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়। তবে বিশ্বের কয়েকটি দেশে এর উৎপাদন চলতেই থাকে। মেথঅ্যামফিটামিনের সঙ্গে ক্যাফেইন মিশিয়ে ব্যবহূত হতে থাকে মাদকদ্রব্য হিসেবে। থাইল্যান্ডে এই মাদকটির উৎপাদন হয় সবচেয়ে বেশি। ছড়িয়ে পড়ে পার্শ্ববর্তী অন্যান্য দেশে। গাঁজা, ফেনসিডিল, হেরোইন, পেথেডিনের পথ ধরে বাংলাদেশেও এখন সহজলভ্য হয়ে উঠেছে মাদকটি। অনেকে একে বলে ‘ক্রেজি মেডিসিন’ বা পাগলা ওষুধ। অনেকের কাছে তা নাজি স্পিড বা শুধু স্পিড। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এর লেনদেন হয় ‘বাবা’ নামে। হালের মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের কাছে এ মাদকটি সমধিক পরিচিত ‘ইয়াবা’ নামেই। ইয়াবা একটি থাই শব্দ।
নিশ্চিতভাবে জানা না গেলেও ধরা হয়, ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশে ইয়াবার আবির্ভাব ঘটে। পরবর্তী সময়ে ২০০০ সাল থেকে সীমান্তপথে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমার থেকে চোরাচালান হয়ে তা দেশে অনুপ্রবেশ করতে থাকে। প্রথম দিকে উচ্চমূল্যের কারণে ইয়াবার প্রচলন সীমাবদ্ধ ছিল শুধু উচ্চবিত্ত ব্যক্তিদের মধ্যেই। পরে প্রচণ্ড উত্তেজক ও নেশাকারক এ ট্যাবলেটটির উপকরণ চোরাইপথে এনে দেশের ভেতরেই তা তৈরি করা শুরু হয়। দাম কিছুটা কমতে থাকে। ফলে উচ্চবিত্তের গণ্ডি ছাড়িয়ে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত যুবক-যুবতীদের মধ্যেও ইয়াবার বিস্তার ঘটে।
ইয়াবার প্রতি আকর্ষণের কারণটা কি?
তরুণ-তরুণীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে মূল উপাদানের সঙ্গে মেশানো হয় আঙুর, কমলা বা ভ্যানিলার ফ্লেভার; সবুজ বা লাল-কমলা রং। ইয়াবা নামের ছোট্ট এ ট্যাবলেটটি দেখতে অনেকটা ক্যান্ডির মতো, স্বাদেও তেমনই। ফলে আসক্ত ব্যক্তিরা এর প্রচণ্ড ক্ষতিকর প্রভাবটুকু প্রথমে বুঝতে পারে না। একই কারণে এটি পরিবহন করা ও লুকিয়ে রাখাও সহজ।
অধিকাংশ মাদকসেবী ট্যাবলেটটি মুখেই গ্রহণ করে। অনেকে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলের ওপর রাখা ট্যাবলেটের অপর প্রান্তে তাপ দিয়ে একে গলিয়ে ফেলে। এরপর সেখান থেকে যে বাষ্প বের হয়, তা নিঃশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করে। আবার ট্যাবলেটটি গুঁড়ো করে, পানিতে মিশিয়ে সিরিঞ্জের মাধ্যমে শিরাপথে সরাসরি রক্তেও ঢুকিয়ে দেয় অনেকে।
কিভাবে কাজ করে ?
ইয়াবার আনন্দ আর উত্তেজনা আসক্ত ব্যক্তিদের সাময়িকভাবে ভুলিয়ে দেয় জীবনের সব যন্ত্রণা। তারা বাস করে স্বপ্নের এক জগতে। ইয়াবার প্রচণ্ড উত্তেজক ক্ষমতা আছে বলে যৌন-উত্তেজক হিসেবে অনেকে ব্যবহার করে এটি। ক্ষুধা কমিয়ে দেয় বলে স্লিম হওয়ার ওষুধ হিসেবে অনেকে শুরু করে ইয়াবা সেবন। ঘুম কমিয়ে দেয়, সারা রাতের পার্টির আগে ক্লান্তিহীন উপভোগ নিশ্চিত করতে অনেকের পছন্দ ইয়াবা।কিন্তু এই সাময়িক আনন্দের ট্যাবলেটটি যে তাদের ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে, তা টের পাওয়ারও অবকাশ সে সময় তাদের থাকে না।
প্রথমে কম ডোজে এ ট্যাবলেট কাজ করলেও ধীরে ধীরে ডোজ বাড়াতে হয়। আগে যে পরিমাণ ইয়াবা আনন্দ এনে দিত, পরে তাতে আর হয় না। বাড়তে থাকে ট্যাবলেটের পরিমাণ, ক্ষণস্থায়ী আনন্দের পর বাড়তে থাকে ক্ষতিকর নানা উপসর্গও।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি?
রাত কাটে নির্ঘুম, ইয়াবা প্রতিক্রিয়ায় টানা সাত থেকে ১০ দিনও জেগে থাকতে বাধ্য হয় অনেকে। শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়তে থাকে, মেজাজ হয় খিটখিটে, গলা-মুখ শুকিয়ে আসতে থাকে অনবরত। প্রচণ্ড ঘাম আর গরমের অসহ্য অনুভূতি বাড়তে থাকে। বাড়ে নাড়ির গতি, রক্তচাপ, দেহের তাপমাত্রা আর শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি। দীর্ঘদিনের আসক্ত ব্যক্তিরা উচ্চরক্তচাপের রোগীই হয়ে পড়ে। মস্তিষ্কের ভেতরকার ছোট রক্তনালিগুলো ক্ষয় হতে থাকে, এগুলো ছিঁড়ে অনেকের রক্তক্ষরণ শুরু হয়। স্মৃতিশক্তি কমে যায়, মানসিক নানা রোগের উপসর্গ দেখা দেয়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, অহেতুক রাগারাগি, ভাঙচুরের প্রবণতা বাড়ে। পড়াশোনা, কর্মক্ষেত্র বা পারিবারিক জীবনে বিরূপ প্রভাব পড়ে। সব ক্ষেত্রে ব্যর্থতা বা পিছিয়ে পড়তে থাকায় আসক্ত ব্যক্তিরা বিষণ্নতায় আক্রান্ত হয়।
কারও কারও মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা দেয়। দৃষ্টিবিভ্রম, শ্রুতিবিভ্রম আর অস্বাভাবিক সন্দেহ প্রভৃতি উপসর্গ থেকে একসময় সিজোফ্রেনিয়ার মতো জটিল মানসিক ব্যাধিও দেখা দেয়। বেশি পরিমাণে নেওয়া ইয়াবা শারীরবৃত্তীয় স্বাভাবিক কার্যক্রমের ব্যত্যয় ঘটিয়ে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে। আর যারা সিরিঞ্জের মাধ্যমে দেহে ইয়াবা প্রবেশ করায়, তারা হেপাটাইটিস বি, সি ও এইডসের মতো মারাত্মক রক্তবাহিত রোগের জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে।
নেশা ছাড়তে চাইলেও ছাড়া যায় না কেন?
ইয়াবার পরিমাণ বাড়ানোর পাশাপাশি আসক্ত ব্যক্তিরা এর ওপর শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। একবার ইয়াবা নেওয়ার কয়েক ঘণ্টা বা নির্দিষ্ট সময় পর আবার না নিলে শরীরে ও মনে নানা উপসর্গ দেখা দেয়, ফলে বাধ্য হয়ে আসক্ত ব্যক্তিরা আবার ফিরে যায় নেশার জগতে।
ইয়াবার হাত থেকে মুক্তি পেতে চাইলে করনীয় কি?
তবে হ্যাঁ, যারা আবার ফিরে পেতে চায় স্বাভাবিক সুস্থ জীবন, তাদের নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। এমন নয় যে, আসক্ত ব্যক্তিরা আর কখনোই স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবে না। এ জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা। মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি আসক্ত ব্যক্তিদের আশার আলো দেখাচ্ছে, তারা ফিরে যেতে পারছে মাদকমুক্ত জীবনধারায়। ওষুধ, সাইকোথেরাপি ও অন্যান্য উপায়ে মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে স্বাভাবিক ও সুস্থ জীবনযাপন পদ্ধতিতে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়, পরিবর্তন করার চেষ্টা করা হয় তার আগের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, যা তাকে মাদকাসক্ত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল।এতে মানসিক রোগ চিকিৎসক ও মনোবিজ্ঞানীর যেমন ভূমিকা রয়েছে, তেমনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে পরিবার, স্বজন আর প্রকৃত ভালো বন্ধুরও। একজন নেশাসক্ত ব্যক্তি সবার সম্মিলিত সহযোগিতায়ই আবার ফিরে পেতে পারে মাদকমুক্ত সুস্থ জীবন।
ইয়াবা প্রতিরোধে আমাদের করণীয় কি?
তবে ইয়াবার আগ্রাসন থেকে দেশের যুবসমাজকে রক্ষা করতে প্রয়োজন সামগ্রিক প্রতিরোধ। পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে যেসব পথে দেশে ইয়াবা ঢুকছে, সেসব জায়গায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও তৎপর হতে হবে। দেশের ভেতর ইয়াবার উৎপাদন ও সরবরাহ বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। মাদক ব্যবসায়ী ধরা পড়লে তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। ইয়াবার কুফল সম্পর্কে সবাইকে বিশেষত উঠতি বয়সী তরুণ-তরুণীদের সচেতন করতে হবে।
©
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৭
কালনী নদী বলেছেন: Thank You!
২| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:১১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যারা গ্রহন করে তাদের চোখে পড়লেই চলে।। আর যারা গ্রহন না করে, তারা যদি দুরে থাকে তবেই আপনার কষ্টের স্বাথকতা।।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:১৫
কালনী নদী বলেছেন: i copy past it! anyway thank you for your concern.
৩| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:২৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তা হোক।। সচেতনতা বাড়ানোর জন্যই তো...... না কি??
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:৩১
কালনী নদী বলেছেন: strictly i hate any kinda Phil !!
that's for sure all i can assure.
৪| ২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৪১
বিজন রয় বলেছেন: সচেতনমূলক পোস্ট।
এসব নিয়ে আরো লেখা প্রয়োজন।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২২
কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ! দাদা।
৫| ২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ সচেতনতামূলক পোস্ট। শেষের দুটো প্যারায় ইয়াবা থেকে পরিত্রানের উপায় বাতলে দিয়ে এই নিবন্ধটির গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে দিয়েছেন।
আর একটা কথা। ব্লগে অসংখ্য লেখা পড়া হয়। কিন্তু এমন সুশৃঙ্খল টাইপিং খুব কম লেখাতেই পেয়েছি।
ধন্যবাদ কালনী নদী।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৫
কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও মন্তব্যে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ভালোলাগা জানবেন, যদিও লেখাটি কপি-পেস্ট কিন্তু লেখার বিন্যাসটা সত্যিই প্রশংসনীয়। ব্যাপারটা আমার ঘুচরে আনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এমনি করে ভবিষ্যতে সুন্দর লিখার উৎসাহ পেলাম।
সবসময় ভালো থাকেন, সুস্থ থাকেন এই কামনা রইল।
৬| ২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮
পঞ্চগড় জয় বলেছেন: ধন্যবাদ
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৬
কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭| ২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: জনসচেতনতা মূলক পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৩২
কালনী নদী বলেছেন: মন্তব্যে আপনিও অনিমেষ ভালোলাগা জানবেন।
৮| ২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
র্যাশ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। লেখককে ধন্যবাদ। ইয়াবা থেকে মুক্তির উপায় আরো একটু বিস্তারিত ভাবে লিখলে ভাল হত।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪২
কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন।
সময় করে আরো বিস্তারিত লেখার চেষ্ঠা করবো। শুভেচ্ছা ও প্রীতি জানবেন।
৯| ২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইয়া হাবিবি পাইলেন কোথাইরে ভাইয়ু এই গুলারে । খুবই চমৎকার পোস্ট।
ভাল থাকার শুভকামনা থাকল ।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৬
কালনী নদী বলেছেন: ফেসবুক থেকে ভাইয়া
১০| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৮
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: বেশ চমৎকার একটি পোস্ট। মাদকটি যুবসমাজকে শেষ করে দিচ্ছে। এমন চমৎকার একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৩
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকেও আপনার প্রানোচ্ছল উপস্থিত জানিয়ে দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সত্যি আপনার উপস্থিতি প্রিয় কবির শুন্যতা অনেকাংশেই লাগব করলো যদিও সেটা অপূরনীয়।
সবসময় ভালো ও সুস্থ্ থাকেন এই কামনা রইল।
১১| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এটি নিছিলাম একদিন।
এনার্জিটিক করে তোলে।
ক্ষতি কতটুকু হয় জানি না, আমার খারাপ লাগেনি।
যদিও পরে আর যাইনি ওদিকে।
সস্তা বলে সবাই নিচ্ছে। আর৭ এর দাম প্রচুর শুনেছি।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৮
কালনী নদী বলেছেন: ভালো হয়েছে একেবারেই জিনিসটার ক্ষতিকারক দিকটা আপনার কাছে উন্মোক্ত হয়েছে। এই জিনিসটার কাছে দুইবার না যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ!
দিনকে দিন এটা সস্থা হচ্ছে কারণ বর্তমানে এটা বানাতে সিঁদূরের রং ও মাদকতা বাড়াতে হিরুও মিক্সার করা হচ্ছে। এনার্জেটিক বলে বর্তমানে অনেক সাংবাদিক ও প্রশাসনের লোকেরাও এটার সাথে জড়িয়ে পড়ছেন। তাদের মধ্যে বেশীর ভাগই চরিত্রহীন, লম্পট ও বদমায়েসরা বেশী। এটা ব্যবহারে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে জন্মপ্রাপ্ত শিশুর ক্ষতি এমনকি অহরহ মৃত্যুও হচ্ছে। এটা নির্ঘাত অভিশাপ ও আসলে মাদকের কাতারেও পড়ে না।
মাদকতা হচ্ছে তন্দ্রাছন্নতা!, নিদ্রাহীনতা নয়।
মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন ভাইয়া।
১২| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সময় অভাবে প্রথমবার দেখতে পারিনি ভাল করে । এবার ভাল করে পড়ে দেখলাম । খুবই উপকারী লিখা সমাজের জন্য খুবই ভাল । ইয়াবার ক্ষতিকর প্রভাবে সমাজের উঠতি বয়সের অনেক ছেলেমেয়ের জীবন ধংসের পথে ধাবিত হচ্ছে । এটা তাদেরকে ইয়াবা সেবনে নিরোতসাহিত করবে সেই সাথে এটা দমনের জন্য কতৃপক্ষ যথাযথ ব্যাবস্থা নিবে বলে বিশ্বাস রাখি ।
অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:২৮
কালনী নদী বলেছেন: i input ma old bangle key board and after answering several comment it's gotta broke up again.
yava users are increasing ina such a fastest way that seems to be unstoppable! from now everyone must be concern about it and for any cost they must try to stop the way it's coming from . . .
thank you vaiya.
১৩| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: কালনী নদী ,
প্রশংসা পাবার মতো পোস্ট ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:২০
কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও উৎসাহে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ভালোলাগা জানবেন, সুহৃদ ভাই।
১৪| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩০
কল্লোল পথিক বলেছেন:
সুন্দর সচেতন মূলক পোস্ট।
পোস্টে+++++++++
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৩১
কালনী নদী বলেছেন: মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন, সুপ্রিয় দাদা।
১৫| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩০
অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: টেষ্ট নিয়া যা লিখসেন ঐটা ভুল, ফ্লেভার্র্ড ইয়াবা আমগো দেশে নাই। আর লোকাল নামগুলও দিতে পারতেন - গুটি, বাবা, পিল, ড্যাডি ইত্যাদি।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০০
কালনী নদী বলেছেন: আপনি যে বিষয়টাতে খুবই অভিজ্ঞ সেটাই বোঝানো হচ্ছে বোঝি?
হুমম আমাদের দেশে যে সব গুলা সেগুলা সিঁদুরের রং ও অন্যান্য সস্থ্যা সামগ্রি যেমন সাবান, শ্যাম্পূ এমনকি স্পন্জের ঠোকরাও ব্যবহার করা হয় এই মরণ ব্যাধি তৈরিতে! এখনকার চম্পা কলিতে হিরোও মিক্সার থাকে বোধ হয়- তাই নিদ্রহীন না হয়ে অনেককে ঘুঙাতেও দেখা যায়। বর্তমান যুব সমাযকে হাত করতে এটা রাজনৈতিক একটি সুচতুর চালও বটে!
পাঠান্তে ও মন্তব্যে পাশাপাশি আপনার সাজেশনেও অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন।
১৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:১২
Realanswer বলেছেন: সচেতনমূলক পোস্ট
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:২৪
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের তরুণদের যে করুণ অবস্হা, ওদের কাছে যেকোন মাদক বিক্রয় করা এক দুই তিন
২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৮
কালনী নদী বলেছেন: জ্বি ভাই।
১৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কি ভয়ানক বাপরে
তারপরও মানুষ সতর্ক হয়না বুঝে না আজিব মানুষ
সচেতনামূলক পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ বোন।
১৯| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩১
সুবল চন্দ্র বর্মন বলেছেন: বেশ সচেতনতামূলক পাঠ। এ রকম আরো চাই। ধন্যবাদ।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
কালনী নদী বলেছেন: উৎসাহদায়ক মন্তব্যে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা জানবেন, দাদা।
২০| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫০
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: চমৎকার, শিক্ষণীয় এবং সচেতন মূলক পোস্ট।
ধন্যবাদ জানবেন, ভ্রাতা!
২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৫
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ, বন্ধু!
২১| ২৩ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রিয় কালনী ভাই , আমার নক্ষত্রের সাথে বসবাসে আপনার করা মুল্যবান মন্তব্যটি জবাব লিখে পোস্ট করি । পোষ্টের পরি দেখি এটা একটু সংশোধন করা প্রয়োজন । সংশোধনের উপায় ছিল পুর্ণ জবারের ঘরটা মুছে দেয়া । আর এ কাজটা করতে গিয়ে ভুলে মুল মরন্তব্য লাল ক্রসে টিক দিয়ে ফেলি । বুঝতেই পারছেন ফলটা কি হল । দয়া করে সেই ইমেজট যদি একটু পুনরায় দেন তাহলে খুব খুশী হব । এ অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ভাইয়ার কাছে ক্ষমা প্রার্থী ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
২৩ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:১৮
কালনী নদী বলেছেন: আমিও তো বলি, একটা নোটিফিকেশন আসছিল পরে আর কিছুই খোজে পাই না!
হাহাহা এটা ব্যাপার না ভাইয়ু
ছবিটা এখানেই তাইলে দেই।
অনেক কোড আছে কিন্তু ছবিটার মাঝে সবটুকুই নিজ দায়িত্বে বোঝে নিবেন।
২২| ২৩ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমার বুঝে এটাই বেশী আসছে Get busy living or get busy dying । জানিনা সঠিক কোড ধরতে পারছি কিনা । তবে এটা অনুভবে আসে '' ব্যর্থ কাজে মত্ত হলে হয় না কে লাঞ্ছিত " । তাই এটাই ভাল Get busy living than get busy dying। ধন্যবাদ আমার ভুলের ব্যাপারটা বুঝতে পারার জন্য ।
২৩ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৫১
কালনী নদী বলেছেন: You Are Now More Than Close-Brother to me. . .
২৩| ২৩ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৪৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়ু । Ready for becoming more closer bro
২৪| ২৩ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২০
নীলপরি বলেছেন: অজানা তথ্য জানিয়ে সচেতন করার জন্য ধন্যবাদ ।
আমার লেখায় লাইক দেওয়ার জন্য ও এখানে ধন্যবাদ জানালাম ।
২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০২
কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় পরি বোন।
২৫| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৩
মুসাফির নামা বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট।প্রিয়তে রাখার মতো পোস্ট।
২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১৫
কালনী নদী বলেছেন: Thank You Brother! You were Missed. . a lot for me.
২৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৫১
মহা সমন্বয় বলেছেন: আমি জীবনে তিন ধরণের লোকের কথা মোটেও পাত্তা দেই না এবং এদের খুব একটা বিশ্বাসও করি না।
নাম্বার ১: গাঁজা খোর ( এটা হচ্ছে সমস্ত নেশার বস )
নাম্বার ২: ইয়াবা খোর ( এটা বর্তমানে ঝেকে বসেছে আমাদের দেশে)
নাম্বার ৩: ফেন্সি খোর ( বহুত পুরোনো এক ডাইল )
নেশার জগতে একবার ঢুঁকে পড়লে সেখান থেকে বের হওয়া সত্যিই অনেক কষ্টকর।
২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:২৮
কালনী নদী বলেছেন: Not absolute but,
everyone is an addict! whether by religious matter or intoxicated by wealth. the thing is some people can leave their demands for other term where god has something to do for theme-self! there is an renown proverb that- if the devil is real than god must be real too.
So trust me . . with your believe you can overcome! while you really wanted to be than it will be .
"Be", and it begins to exist...(2:117) .
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো সচেতনমূলক পোস্ট ।