![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত এক মাসে ৩ টি কিডন্যাপ কেস এ কাজ করলাম। তিনটি কেসেই মেয়ের বয়স বার থেকে চৌদ্দ। সবচেয়ে মজার জিনিস হলো, মেয়েকে উদ্ধার করার পরে মেয়ের সাথে কথা বলে জানা গেল,এটা অনেকটা তার সাথে চলে যাবার মত। একটা জিনিস খুবই অবাক করার মত, ছেলেগুলো খুবই বখাটে টাইপ এর। হাতে চুরি, কানে দুল, মাদক সেবন করে থাকে, থানায় মামলা, পড়াশোনা করেনা চুরি-ছিনতাই করে পেট চলে এরকম।
দৈনিক পত্ত্রিকার পাতায় চোখ বুলালে ইদানিং এধরনের জিনিস অনেক বেশি দেখা জাচ্ছে।
কয়েকদিন আগে এরকম একটি মেয়ের সাক্ষাত্কার নিলাম, তখন সে থানায় পুলিশের আশ্রয়ে ছিল। তার কথা বার্তায় একটা জিনিস ভাবিয়ে তুলবার মত, আর সেটি হলো, বাবা-মা এর অবহেলার কারণে, তারা অনেকটা খারাপ সঙ্গে চলে গেছে। নিজেকে জরিয়ে ফেলছে মাদকের সাথে কিংবা অন্য কোনো অপরাধের সাথে। সৃস্টি হচ্ছে পারিবারিক কলহ, সামাজিক অপরাধ ইত্যাদি।
পুলিশ বা অপরাধ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার লোকজন অনেকটা অলসতার সাথেই দিন কাটায়। কিছুদিন আগে কমলাপুর রেল স্টেসন এক সাত-আট বছের বালক কে দেখলাম পুলিশের সামনেই মাদক সেবন করছে পুলিশ কে বল্ললাম, আপনাদের কক্ষের সামনেই এ ধরনের অপরাধ হচ্ছে। আর আপনেরা চুপ চাপ আছেন, তার সাবলীল উত্তর, এগুলো আমাদের কাজ না। কাদের কাজ, জানতে চাইলে বলল, আপনে সাংবাদিক মানুষ জান ছবি তুইলা পেপারে দেন।
©somewhere in net ltd.