![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনারা আগের পোস্টগুলোতে শহীদ নামটি পড়েছেন।হয়ত আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, শহীদ টা আবার কে? এই পোস্টে আমি শহীদ এর পরিচয়টাও দিয়ে দিলাম।
আজব লাগে তাই না? এমন হলে কেমন হয় প্রায় তিন বছর পর কেউ দিনপঞ্জিকা লেখা শুরু করবে! জ্বী হ্যা,ছেলেটি প্রবাসী পরিচয় ধারণ করেছে সেই ২০১৫ সালের মে মাসে।আরম্ভ করতে বিলম্ব হয়েছে ঠিকই তবে এবার তার ব্যপারে আপনারা প্রতিদিনই জানতে পারবেন।
এখন আসল কথায় আসি,বাংলাদেশেরতো প্রবাসী আছে লাখ লাখ, তাদের কথা কয়জনই ই বা শুনতে চায়? প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে এই একজন প্রবাসীর সুখ-দূ:খের কথা শুনে আপনাদের মূল্যবান সময় কেন নষ্ট করবেন?কেন কেন কেন?
কারণ,ও আমার সহকর্মী।একসাথে কাজের সুবাদে আমি ওর সম্পর্কে যতদূর পর্যন্ত জানতে পেরেছি আর যতটুকু ওকে চিনতে পেরেছি ওর দিনের কমপক্ষে একটা ঘটনা থেকে একটা শিক্ষণীয় কথা বেরিয়ে আসে !!! ও যা বলে শুধু তা-ই আমি লিখবো, কথা দিচ্ছি আপনাদের ও ওকে ভালো লাগবে।
তাহলে শুরু করি? আরেকটা কথা,ওর যে শিক্ষণীয় কথাগুলো আপনারা পড়বেন তা থেকে যতটুকু সম্ভব শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
এইতো, আজ দুপুর বেলা আমাদের ভারতীয় এক সহকর্মীর সাথে হিন্দী ভাষায় কথা বলছিলো। এই যা, আরেকটা কথা বলতে তো একদমই ভূলে গেছি। ও কিন্তু মোট ৬ টা ভাষা জানে !!!!!! বাংলা,ইংরেজী,হিন্দী,মালয়,উর্দূ এবং তামিল। দারুণ না ব্যাপার টা?
আচ্ছা মূল কথায় আসি,ও এক ভারতীয় সহকর্মীর সাথে হিন্দী ভাষায় এককাপ চায়ের দাম কত এ নিয়ে কথা বলছিলো।ওর পাশেই আমাদের হোটেলের মালিকের মা বসেছিলেন। তিনি হিন্দী ভাষা বুঝেননা তারপরও বসে বসে দেখছিলেন এবং শুনছিলেন যে ও ৫-৬ বার ঐ ভারতীয় ছেলেটাকে বলে দিয়েছে তবুও ঐ ছেলেটা বুঝতেছেই না !!! তখন তিনি চেঁচিয়ে উঠে দারিয়ে বললেন, "আরে ২ টাকা, শুন আমি তর ভাষায় সংখ্যা বলছি, যদিও এটা আমার ভাষা না আর ওই ছেলেটা এতবার কত কষ্টকরে দূর থেকে চিৎকার করে বলছে তারপরও তুই বুঝতে পারছিস না !!!" আমার ওই সহকর্মী তখন আমাকে ডেকে কাছে নিয়ে বলল,দেখেন ভাই ছেলেকে কেউ কষ্ট দিলে ছেলের চেয়ে মায়ের কলিজায় অনেক বেশি কষ্ট লাগে। ধুর,,, ও ও বলতে ভালো লাগছে আপনারা ওর একটা নাম বলে দেবেন? নামের প্রথম অক্ষর ম।
তাই তো বলি, "মা"যেকোন দেশ,জাতি,ধর্ম,বংশ,গোত্র বা বর্ণেরই হোক না কেন, মা তো মা ই হয়। আমি তাই এই মায়েদের বিনম্র সালাম জানাই।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
জুবেল আহমদ বলেছেন: প্রথমেই আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাই। শিরোনামের বাজনার সাথে মূল বক্তব্যের মিল আছে ভাই,কিন্তু সেটা খূবই সুক্ষ বিধায় হয়তো আপনি খেয়াল করেন নি! এই যায়গাটাই আমি মিলবন্ধন ঘটিয়েছি"আজব লাগে তাই না? এমন হলে কেমন হয় প্রায় তিন বছর পর কেউ দিনপঞ্জিকা লেখা শুরু করবে! জ্বী হ্যা,ছেলেটি প্রবাসী পরিচয় ধারণ করেছে সেই ২০১৫ সালের মে মাসে।আরম্ভ করতে বিলম্ব হয়েছে ঠিকই তবে এবার তার ব্যপারে আপনারা প্রতিদিনই জানতে পারবেন।"
ছবি বলেন আর ব্লগ বলেন দুটোতেই আমার শিক্ষা বা ধারণা প্রায় শূন্যের কাছাকাছি।তাইতো এই ব্লগে যোগ দিয়ে কিছু শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করছি।আপনার গঠনমূলক সমালোচনার জন্যও ধন্যবাদ।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এটুকু বুঝেছি বা জানি মা ডাক সব ভাষাতেই এক।ফুলেল শুভেচ্ছা রইল।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১
জুবেল আহমদ বলেছেন: সত্যি বলেছেন ভাই।আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৩
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: বুঝিনি । দুঃখিত ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২২
জুবেল আহমদ বলেছেন: দুঃখিত হওয়ার কিছু নেই। বুঝা বা না বুঝা পুরোটাই আপনার উপর! আমি শুধুমাত্র চেষ্টা করে যেতে পারি..........
যাইহোক,মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: শিরোনামের বাজনার সাথে মুল বক্তব্য মিল পাচ্ছি না
ও, অার একটা কথা,
ছবিটিও ব্লগের কোন দিক নিদর্শন করে তাও বুঝে উঠতে পারছি না।
মুল কথায় ফিরে আসি, কি জানি বলব ও হ্যা মা।
মাতো মা’ই।