![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
পুরানো ঢাকার বিরিয়ানি বাজার
পুরাতন ঢাকার আলাউদ্দিন রোড দিয়ে আসা-যাওয়ার সময় প্রায়শই একটি ব্যাপার সবার চোখে পড়ে। আর সেটা হলো রাস্তার দু’পাশে ছোট ছোট দোকানগুলো। যে দোকানগুলোতে সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত একটানা ভিড় লেগেই থাকে। আর ভিড়ের কারণ জানার জন্য ভিড় ঠেলে সামনে যাবার প্রয়োজন নেই। কেননা দোকানগুলোর আশেপাশে দিয়ে হেঁটে গেলেই পঞ্চ ইন্দ্রিয় জানান দেবে সুগন্ধি সুস্বাদু খাবারের ঘ্রাণ। আর সেই "ঘ্রাণ" পুরাতন ঢাকার অনেক মুখরোচক খাবারের একটি বৈশিস্ট। আর বৈশিস্টের বৈশিস্ট হলো- পুরানো ঢাকার বিরিয়ানি। পুরানো ঢাকার মানুষের হাজারো খাবার তালিকায় নিঃসন্দেহে বিরিয়ানি খাবারটি প্রথম সারিতেই রয়েছে।
পুরান ঢাকার খাবার তালিকায় বিরিয়ানি হবার অনেক কারণও রয়েছে। মোঘল আমলে পাকুড়তলী ছিল যেমন পুরনো ও নতুন ঢাকার সীমানা, ফুলবাড়িয়া তেমনি এখন হয়ে দাঁড়িয়েছে নতুন ও পুরনো ঢাকার সীমানা। উনিশ শতকের মাঝামাঝি ঢাকা শহরের সবচেয়ে দামি এলাকা ছিল পুরাতন ঢাকার গেয়ান্ডারিয়া, ওয়ারী, নাজিরা বাজার, লালবাগ সহ বিভিন্ন এলাকা। আর এখানে বসবাস করতো ভারতবর্ষের নানা স্থানের লোকজন। তেমনি ছিল মোঘলরা। তাদের বিভিন্ন মুখরোচক খাবারের প্রতি ছিল দুর্বলতা। অনেকটা সেখান থেকেই পুরাতন ঢাকার মানুষদের মুখরোচক খাবারের প্রতি রয়েছে আকর্ষণ। আর বিরিয়ানি তাদের মধ্যে অন্যতম। সেই ঐতিহ্য পুরানো ঢাকাবাসী আজও ধরে রেখেছে। কারণ যত দিন যাচ্ছে এলাকাগুলোতে বিরিয়ানির দোকান দিয়ে ছেঁয়ে যাচ্ছে।
তবে দীর্ঘদিন ধরে যারা এই ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য "হাজী বিরিয়ানি"। আলাউদ্দিন রোডে দীর্ঘ ৭০ বছর ধরে হাজী বিরিয়ানি অত্যন্ত সুনামের সাথেই ব্যবসা করে চলছে। ১৯৩৯ সালে হাজী গোলাম হোসেন প্রথম হাজী বিরিয়ানি দোকানটি শুরু করলেও বর্তমানে ব্যবসার পুরো দেখভাল করছেন তার নাতি হাজী মোহাম্মদ সাহেদ। হাজীর বিরিয়ানির স্পেশালিটি হচ্ছে-ওরা বিরিয়ানী রান্নায় ঘি/বাটার অয়েল এর পরিবর্তে শুধু সরিসার তেল ব্যবহার করে। এই দোকান/হোটেলের কোনো সাইন বোর্ড নেই-কিন্তু এক নামেই সকলে চেনে। বর্তমানে হাজী বিরিয়ানির প্রতি প্লেট ৭০/৮০ টাকা(বিরিয়ানির সাথে বোরহানী নিলে ৮০ টাকা)। সকাল ৭ টা থেকে সকাল ৯ টা এবং সন্ধ্যা ৭ টা থেকে রাত সাড়ে নয় টা এই দুই সময়ই বিরিয়ানি পাওয়া যাবে আলাউদ্দিন রোডের এই ঐতিহ্যবাহি হাজীর বিরিয়ানির দোকানে। তবে যত চাহিদাই থাকুক-সকালে ২ ডেকচি ও বিকেলে ৩ ডেকচির বেশি বিক্রি করা হয় না। তবে ইদানীং কালে এখান থেকে রান্না করা খাবার নিয়ে মতিঝিল এবং গুলশানে দুটি ব্রাঞ্চ পরিচালিত হচ্ছে-যা শুধু দুপুড়েই পাওয়া যায়। আলাউদ্দিন রোডের মেইন দোকান থেকে বিরিয়ানি কিনে বাসায় নিতে চাইলে তা নিতে হবে ওদের বানানো "কাঠাল পাতার" পার্সেল প্যাকেট করে। প্রসংগক্রমে হাজী বিরিয়ানি হাউসের বর্তমান মালিক মোহাম্মদ সাহেদ জানিয়েছিলেন, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অর্ডার নেয়া হয় তবে সেই ক্ষেত্রে ২/১ দিন আগে জানাতে হয়।
হাজী বিরিয়ানির পাশেই রয়েছে হানিফের বিরিয়ানি। এ বিরিয়ানি হাউজটিও বেশ পরিচিত পেয়েছে। আমার খুব পরিচিত প্লেইন সিট আমদানী কারক ব্যবসায়ী আতিকুর রহমান ওমর। তিনি সপ্তাহে প্রায় দিনই দুপুরের খাবারটি এখান থেকেই সেরে নেন, মাঝে মাঝে মধ্যে উনি বিরিয়ানি কিনে সরাসরি আমার অফিসে চলে আসেন একসাথে আড্ডা এবং মজা করে খাওয়ার জন্য। প্রতি প্লেট ৭০ টাকা হলেও খাবারের মান অনেক ভাল। অন্যদিকে আলাউদ্দিন রোডেরই বিউটি বিরিয়ানি হাউজ ওমরের ছোট ভাই ব্যবসায়ী আলীর পছন্দের তালিকায় প্রথম। আর সে কারণে প্রায়ই কাজের ফাঁকে ৫০ টাকার কাচ্চি বিরিয়ানি খেতে চলে যান ওখানে।
আলাউদ্দিন রোডে আরো রয়েছে ভাই ভাই বিরিয়ানি হাউজ, মামুন বিরিয়ানি হাউজ, মক্কা-মদিনা বিরিয়ানি হাউজ, বিসমিল্লাহ বিরিয়ানি হাউজ। এখানে প্রতি প্লেট বিক্রি হয় ৩০ টাকা করে। এখানে এখন আরও নতুন নতুন কিছু বিরিয়ানি হাউজ রয়েছে। সেখানে প্রতি প্লেট ৩০/৪০ টাকায় প্রায় সারাদিনই পাওয়া যায়। এছাড়াও পুরাতন ঢাকার জিন্দাবাহার এলাকায় করিম মিয়ার মোরগ পোলাও প্রতি প্লেট ৫০ টাকা। নারিন্দার ঝুনু মিয়ার কাচ্চি বিরিয়ানি ৫০ টাকা, মালিটোলার ভুলু বিরিয়ানি প্রতি প্লেট ৩০ টাকা, সুরিটোলায় রহিম বিরিয়ানি ২৫ টাকা, নয়াবাজারে খালেক বিরিয়ানি ২৫/৩০ টাকা প্লেট। দীর্ঘ ২৬ বছর ধরে একই জায়গায় ও এক দামে বিক্রি করায় অনেকেরই পছন্দের তালিকায় খালেকের বিরিয়ানি। তাছাড়াও কলতা বাজারের মোল্লা বিরিয়ানি ২৫ টাকা। নারিন্দা রয়েল কাচ্চি বিরিয়ানি ৬০ টাকা। নবাবপুরের ষ্টার হোটেলে কাচ্চি বিরিয়ানি খেতে পারেন ৮০ টাকা প্লেট।
লালবাগ কেল্লার মোড় কাছাকাছি আছে আরো একটি ঐতিহ্যবাহি বিরিয়ানির দোকান-যার নাম "নান্না মিয়ার বিরিয়ানি"! এই দোকানের বিরিয়ানি আসলেই খুব মজা। আমার ছোট ছেলে পারলে প্রতিদিনই ঐ নান্নার বিরিয়ানী খেতো-যদি দোকানটি বাসার নিকট হতো কিম্বা যাতায়তের সুব্যবস্থা থাকতো! নান্নার বিরিয়ানি নামটা একটা জনপ্রিয় র্যাপ গানের মধ্যেও উল্যেখ আছে।
পুরানো ঢাকার আর এক বিখ্যাত/জনপ্রিয় হোটেলের নাম ষ্টার হোটেল। এখানে অবশ্য সব ধরনের খাবারই বিক্রি হয়। কিন্তু ষ্টার হোটেলের অনেক খাবারের মধ্যে এখানকার কাচ্চি বিরিয়ানি চাহিদা এলাকার লোকজনের মধ্যে খুব বেশি। এখানে কাচ্চি বিরিয়ানি প্রতি প্লেট ৮০ টাকা।
এছাড়াও নর্থ সাউথ রোডে আল রাজ্জাক হোটেলের কাচ্চি বিরিয়ানি খেতে পারেন ৭০ টাকা প্লেট।
এসব বিরিয়ানি হাউজ ছাড়াও ইসলামপুর, চকবাজারে বেশ কয়েকটি অভিজাত বিরিয়ানির দোকান রয়েছে। মোদ্দাকথা, সমস্ত পুরাতন ঢাকায় প্রচুর বিরিয়ানির দোকান রয়েছে যেখান থেকে খুব কম দামে সুস্বাদু মুখরোচক খাবার বিরিয়ানি আপনি খেতে পারেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন:
সব গুলো দোকান/হোটেলই আমার ভেবে পেটপুরে খেয়ে বিল দিয়ে চলে আসবেন...
কেউ যদি চাঁদ-সুরুজ, প্রশান্তমহা সাগর নিয়ে পোস্ট দেয়-তাহলে কি পোস্টদাতাই চাঁদ-সুরুজ, মহা সাগরের মালিক হবে?
কথার মধ্যে কিছু দোষ অবশ্যই আছে!
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩০
সবাক বলেছেন: যাক, কোথায় কোথায় বিরিয়ানি খেতে পারবো, তার একটা তালিকা হলো।
শুভ সকাল।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সুমন, তোকেতো বলেছিলাম-চলে আয়......এক সাথে খাব.........
শুভ কামনা।
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩১
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: জিভে জল এসে গেলো ভাইয়া !
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: কামাল ভাই, সত্যি কথা বলতে কী-আমার কাছে পুরানো ঢাকার বিরিয়ানি খেতে যত মজা তার থেকে ঘ্রানটাই বেশী ভাল লাগে!
৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩২
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: আহা বিরিয়ানী! তাও পুরান ঢাকার! এই জিনিসটাকে খুবই ভালো পাই
২ বছর আগে দেখেছিলাম অনেকেই হাজীরটা ছেড়ে হানিফেরটা সেরা বলতেন, আমার কাছে যদিও হাজীর বিরিয়ানী তখনও সেরা মনে হত।
স্টারের কাচ্চি থেকে আল-রাজ্জাকেরটা বেশী ভাল লাগত।
পুরান ঢাকার বাইরে ধানমন্ডির আম্বালার বিরিয়ানী একসময় বেশ ভাল চলত, এখন অবস্থা জানিনা। ২০ বছর আগে, সেরা বরোয়ানীর জন্য পুরোন ঢাকা যাওয়াই লাগত, এখন তো অনেক জায়গাতেই বেশ ভাল বিরিয়ানী হয়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার কাছে তখনও এবং এখনও হাজীর বিরিয়ানিই সেরা। তবে নান্না মিয়ার বিরিয়ানির কিছু স্পেশালিটি আছে-যার জন্য সেটাও প্রিয়র তালিকায় স্থান নিয়েছে।
আমার কাছে স্টারেরটাই বেটার মনে হয়......
ধানমন্ডি এলাকায় আসলে তেমন ভাল কোনো বিরিয়ানি হাউজ নেই। যেকয়টা আছে তার মধ্যে স্টার বিরিয়ানিই ভাল।
৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
শোভন বলেছেন: নান্না বেস্ট!!!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভাইয়া বিরিয়ানি পোস্ট পড়ে আমার চাপা পড়া দুঃখটা আবার মাথাচাড়া দিলো। শ্বশুরবাড়ী ঢাকায়, বর্তমানে বাবার বাড়ীও ঢাকায় কিন্তু আজ পর্যন্ত হাজীর বিরিয়ানি খেলাম না।
ঢাকাইয়াদের বিরিয়ানি প্রীতি লক্ষনীয়। কোন মেহমান খাওয়াতে বিরিয়ানি বা মোরগ পোলাও ছাড়া তারা ভাবতেই পারেনা। আর তাদের সে বিরিয়ানি বা মোরগ পোলাও সত্যি অনেক সুস্বাদু।
ষ্টারের কাবাব পরোটা খেয়েছি। আমার ভাসুরের একটি দোকান ছিলো যেটার কাবাব পরোটা খুবই নাম করা ছিল, সেটা হল রেক্স। পরে সেটার নাম হয়েছিল ঢাকা রেস্টুরেন্ট। এখন নেই।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই ঢাকা এলে একবার চেখে দেখবেন। আমি নিশ্চিত হাজীর বিরিয়ানি খেয়ে অন্যধরনের একটা স্বাদ পাবেন-যা সচারাচর সব বিরিয়ানিতে পাবেননা। তবে হাজীর বিরিয়ানী থেকে ফখরুদ্দিনের বিরিয়ানি আমার কাছে অনেক বেশী ভাল লাগে।
ঢাকাইয়াদের যেকোনো অনুষ্ঠানে বিরিয়ানি বোরহানী থাকবেই।
ছেলে বেলায় গুলিস্তান এলাকায় "ঢাকা রেস্টুরেন্ট" নামে একটা রেস্টুরেন্টে খেয়েছি।
আমার বড় চাচা পাকিস্তানের করাচীর অভিজাত এলাকা ক্লিন্টফ রোডের ফ্রেশকো হোটেলের মালিক ছিলেন। ঐ হোটেলটি করাচীতে খুব বিখ্যাত ছিল এবং অন্যের মালিকানায় এখনও আছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের শুরুর প্রক্কালে উনি স্বপরিবারে দেশে আসেন। যুদ্ধ কালীন সময়ে সেই হোটেলটি পাকিরা দখল করে নিলে আমার বড় চাচা আর্থীক ভাবে প্রায় নিঃস্ব হয়ে যান। দেশ স্বাধীন হলে আবার উনি ছোট্ট পরিশরে গাওছিয়া মার্কেটে "ফ্রেশকো" নামে একটি রেস্টুরেন্ট দিয়েছিলেন। পরে সেই রেস্টুরেন্ট বিক্রি করে দেন উনার এক আত্মীয়র নিকট। সেখনো ছোট্ট পরিশরে সেই রেস্টুরেন্ট চালু আছে ফাস্ট ফুড, ফুচকা চটপটির দোকান হিসেবে।
৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪০
ৃৃৃশান্ত বলেছেন: ক্ষুধা জাগানিয়া পোষ্ট। ++
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনাদের মজার মজার মন্তব্য পড়ে আমারো ক্ষুধা লেগেছে!
৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: আমার কাছে হাজীর বিরিয়ানীর চেয়ে হানিফ বিরিয়ানী বেশী মুখরোচক মনে হয়েছে।
নান্নার বিরিয়ানী খেয়ে মনে হয়েছে যত গর্জে তত বর্ষে না।
আপনি কবে থেকে বিরিয়ানী ব্যবসায় নামলেন? (উপরের মন্তব্য দ্রষ্টব্য)
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার কাছে হানিফ থেকে হাজীই পছন্দের এবং ঐ দুইটার চাইতে অবশ্যই নান্না ভাল।
বুঝলেননা-"সত্য কথায় যত দোষ"! বিরিয়ানির ব্যবসার কথা শুধু উনিই জানেন!
৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪২
প্রদীপ মিত্র বলেছেন: হাজির বিরিয়ানির যত নামডাক জিনিসটা আসলে তত ভালো না। এর ছেয়ে নান্না মিয়ার বিরিয়ানি হাজারগুন ভালো
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মতই আমিও নান্না মিয়ার বিরিয়ানিকে বেশী নম্বর দেব।
১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
শ।মসীর বলেছেন: দুপুরের আগে এমন সব খাবারের কথা শুনলে কেমন লাগে বলেন। সুযোগ থাকলে এখনই আপনার অফিসে গিয়ে বলতাম চলেন ভাইয়া নান্নার বিরিয়ানি খেয়ে আসি.......।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সুযোগ পেলেই চলে এসো......।
আমার অফিসের পাশেই বেশ কয়েকটা বিরিয়ানির দোকান আছে। "ক্যাফে ঝিল", "ধান সিড়ি", "সবুজ ছায়া" বেশ বিখ্যাত। নান্নার বিরিয়ানি খেতে হলে একটু আগে আসতে হবে কিম্বা ইনফর্ম করে আসতে হবে। কারন কিছুটা দুরত্ব.........
১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৪
আমি রাইন বলেছেন: দাম টা মনে হয় প্লেট ১৩০ টাকা হবে. হাজি আর হানিফ ২টার ই. পোষ্টে ++
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় রাইন, হানিফের বর্তমান দাম আমার জানা নেই। হাজীর বিরিয়ানি ১৪০ টাকা দাম "ফুল প্লেট"। একজনের জন্য 'হাফ প্লেট'ই নর্মাল খাবার-যার দাম ৭০/৮০ টাকা।
ধন্যবাদ।
১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৫
রোডায়া বলেছেন: ব্লগে আরেকজনের পোষ্ট পড়ে নান্না বিরিয়ানি খাইতে গেছিলাম৷ কেনো জানি ভালো লাগে নাই
পোষ্ট বুকমার্ক করলাম৷ পুরান ঢাকায় গেলে একটা একটা করে টেষ্ট করতে হবে
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় রোডোয়া, আসলে খাবার বিষয়টা সম্পুর্ণই নিজস্ব রুচীর উপড় নির্ভর করে। আমার যে খাবারটা ভালো লাগে, অন্যের নিকট সেই খাবারটা মোটেই ভাল লাগতে নাও পারে-এটাই ফুড কালচারের অন্যতম বৈশিস্ট! আমি যে কোনো খাবারের মধ্যে মাছ ভাত পছন্দ করি। আমার ছোট ছেলে প্রতি বেলাই ফাস্ট ফুড খেতে চায়। মাছ মোটেই পছন্দ করেনা। আমি সালাদ খুব পছন্দ করি, কিন্তু আমার ছোট ছেলে সালাদের গন্ধই সহ্য করতে পারেনা-বিষয়টা তেমন।
আপনি যখন পুরনো ধাকার খাদ্য প্রজেক্ট শুরু করবেন তখন অবশ্যই এক দিনে একাধিক দোকানের খাবার খাবেননা। যদি আজ একটা দোকানের খাবার খান তাহলে অন্তত ৫/৬ দিন গ্যাপ দিয়ে অন্য দোকানের খাবারটা খাবেন-তাহলেই ভিন্ন ভিন্ন দোকানের খাবারের স্বাদ পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
আপনার পুরানো ঢাকার খাদ্য যাত্রা শুভ হোক।
১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৬
ডেইফ বলেছেন: প্রায়ই চলে যাই মামুন বিরিয়ানী হাউজে। এত ছোট যায়গা কিন্তু কেন যেনো সেখানে বসে খেতে খুবই ভাল লাগে। ৫-৬ প্লেট (জ্বি ভাইয়া সত্যি) খেয়ে মনের আনন্দে বাসায় ফিরে আসি। আবার মাঝে মাঝে খাসীর রেজালা আর ফালুদার জন্য চলে যাই রাজ্জাক হোটেলে।
এত মজাদার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আর বিরিয়ানীর শুভেচ্ছা রইল।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার দুই ছেলেই রাস্তার পাশের ফুচকা চটপটির দোকানে চটপটি খাবে। ওদের ভাষায় পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ চটপটি বানায় ঐসব (ধানমন্ডি লেকের পাশে, ৬/৮ নম্বর রোডের ফুটপাথে)দোকানে! তোমার অবস্থাও তাই-"মামুন বিরিয়ানি" ভক্ত। আমার ছোট ছেলে সাজিদও তোমার মত-৫/৬ প্লেট নান্নার বিরিয়ানি মুহুর্তেই সাবার করে দেয়!
আমার অপ্রিয় খাবারের অন্যতম হচ্ছে-"ফালুদা"!
শুভ কামনা।
১৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৯
জেরী বলেছেন: আমি নান্না মিয়ার বিরিয়ানি খাইছি......আর কেন জানি দুনিয়ার সব দোকানের বিরিয়ানির স্বাদ একই রকমের লাগে
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় জেরী, খাবারের স্বাদ অনুভব/উপভোগ করতে হলে "খাদক" হতে হবে। দৌড়ের উপড় খেয়ে স্বাদ বোঝা মুসকিল। খাবারের স্বাদ পার্থক্য করতে খেতে হবে সময় নিয়ে "আয়েশী" ভাবে!
১৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৭
জানা বলেছেন:
উহঃ, পোস্ট পড়ে প্রচন্ড ক্ষিদে পেয়ে গেলো । এই জ্যামের শহরে পুরনো ঢাকায় পৌঁছতেইতো.....
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: দাওয়াত রইল। জ্যাম থেকে রক্ষা পেতে একদিন দুলাভাইকে নিয়ে আমার অফিসে চলে আসবেন-দুলাভাইর সৌযন্যে এখানেই পুরানো ঢাকার খাবারের এন্তাজাম করা হইবে।
১৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০১
বুড়াভাম বলেছেন: আরেকটু হলে মাইনাস দিচ্চিলাম। দেশের বাইরে কিনা। আপনার লেখাটা পড়ে পেটে ও মাথায় আগুন ধরে গেচিলো । এখোন একটু ঠান্ডা হৈচি। ভালা হৈচে। প্লাচ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: "ঘ্রানেই অর্ধ ভোজন" হলে খাবারের পোস্ট পড়ে কম পক্ষে "কোয়াটার ভোকন" হতেই পারে-সে জন্যওতো প্লাস পেতে পারি!
দেশে ফিরে আবার দেশী খাবার খেয়ে দেশীয় খাবারের কদর অনূভব করবেন ইনশআল্লাহ।
শুভ কামনা।
১৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৪
ইচ্ছে বলেছেন: ধুৎ দুপুর বেলায় এই জিনিস ভাল লাগে, এখন ধানমন্ডি থেকে সারা ঢাকার জাম পেরিয়ে কেমনে যাই
তারপরেও শোকেসে + সহকারে
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: জ্ঞানী উপদেশঃ-- "ইচ্ছে" থাকলেই উপায় হয়। ধানমন্ডি এলাকা থেকে নান্না মিয়ার বিরিয়ানি সব থেকে কাছে। ওখানে খেতে যাবেন মংগল বার, ঐ দিন নিউ মার্কেট বন্ধ থাকায় জ্যাম কম হবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৬
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: আমার কাছে মামুনের বিরিয়ানিটাই বেশি জোশ লাগে
@ ডেইফ ভাই, আমিও প্রায়ই যাই মামুনে! দোকানটা ছোট কিন্তু কোনার টেবিলে বসে মজা করে খেয়ে নি! তবে ৫-৬ প্লেট না ২ প্লেট খাই!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: পোস্ট পড়ে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নাহিয়ান।
১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৯
ডেইফ বলেছেন:
@ নাহিয়ান বিন হোসেন, তাই নাকি? তো একদিন না হয় যাওয়া যাবে একসাথে। আর ২ প্লেট বিরিয়ানী খেয়ে পেট ভরে নাকি?
১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন:
২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৫
কালপুরুষ বলেছেন: কবির ভাই আপনার পোস্টে "হাজির বিরিয়ানী"র দাম সংক্রান্ত তথ্যে কিছুটা ভুল আছে। বর্তমানে হাজির বিরিয়ানী এক প্লেটের মূল্য ১৩০/= টাকা। বোরহানী হাফ লিটার (মাম পানির ছোট বোতলের এক বোতল) ৬০/= টাকা। তারা এখনো সকালে এক ডেকচি রান্না করে এবং সন্ধ্যায় দুই ডেকচি। সকালের ডেকচি সকাল ৬.৩০ থেকে বড়জোড় সকাল ৯.০০ (মাঝে মাঝে ৮.৩০ টায় শেষ হয়ে যায়)। আর এখন ঠিক সন্ধ্যায় নয় আসরের আযান শেষ হলেই খাবার পরিবেশন শুরু হয়। রাত ৯.০০ টার আগের দুই ডেকচি শেষ হয়ে যায়। সন্ধ্যা অবশ্য পারসেল অনেক বেশী হয়।
আমি প্রথম যখন হাজির বিরিয়ানী খাই তখন দাম ছিল সম্ভবত দুই কিংবা আড়াই টাকা। ঢাকায় চাকরি করতে এসে ৬/= টাকা প্লেট দীর্ঘদিন ধরে খেয়েছি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় বাদশা ভাই, আমি দামের বিষয়টা ব্লগার "আমি রাইন"(এই পোস্টের ১২ নম্বর মন্তব্য) জবাবেই ব্যখ্যা করেছি।
খাবারের সময় ওরা ছোট্ট সাইজের গ্লাসে বোরহানী দেয়-যার দাম প্রতি গ্লাস ১০ টাকা।
"বর্তমানে হাজির বিরিয়ানী এক প্লেটের মূল্য ১৩০/= টাকা। বোরহানী হাফ লিটার (মাম পানির ছোট বোতলের এক বোতল) ৬০/= টাকা। তারা এখনো সকালে এক ডেকচি রান্না করে এবং সন্ধ্যায় দুই ডেকচি। সকালের ডেকচি সকাল ৬.৩০ থেকে বড়জোড় সকাল ৯.০০ (মাঝে মাঝে ৮.৩০ টায় শেষ হয়ে যায়)। আর এখন ঠিক সন্ধ্যায় নয় আসরের আযান শেষ হলেই খাবার পরিবেশন শুরু হয়। রাত ৯.০০ টার আগের দুই ডেকচি শেষ হয়ে যায়। সন্ধ্যা অবশ্য পারসেল অনেক বেশী হয়।"-এই তথ্যটা কয়েক দিন পুর্বে প্রথম আলো পত্রিকায় আমি পড়েছিলাম। কিন্তু গত পরশু দিন (শুক্র বার) আমি হাহীর বিরিয়ানির দোকান পেরিয়ে আসার সময় খাবার কিনেছি এবং আপডেট ইনফর্মেশন জেনে লিখেছি। ওরা গড়মের দিনে সকালে এক ডেকচী এবং বিকেলে দুই ডেকচী রান্না করে এটা ঠিক। কিন্তু বর্তমানে(শীতের দিনে) খাবারের বেশী চাহিদা থাকায় সকালে দুই এবং বিকেলে তিন ডেকচী রান্না করে।
বোরহানী হাফ লিটার (মাম পানির ছোট বোতলের এক বোতল) ৬০/= টাকা- সঠিক। কিন্তু ওটা শুধু পার্সেল। খাবারের সময় ঐ বোরহানী দেয়া হয়না।
ছেলে বেলায় ঠিক কত দামে ওখানে খেতাম -মনে নেই। কিন্তু ৬/ ৮/ ১০/১২ টাকা দামে খেতাম-যা মনে আছে।
অনেক ধন্যবাদ।
২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৯
কালপুরুষ বলেছেন: আর হ্যাঁ, বর্তমানে হাজির বিরিয়ানীর আরো দুটো শাখা আছে। একটা মতিঝিল, বিমান অফিসের পাশেই এবং আরেকটা বসুন্ধরায় (বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ঢুকতেই রাস্তার ডান পার্শ্বে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২১
জুল ভার্ন বলেছেন: বাদশা ভাই, আমি ইতোমধ্যেই মতিঝিল বিমান অফিসের পাশে হাজীর বিরিয়ানির নতুন শাখায় খেয়েছি। এই খাবারের সাথে আলাউদ্দিন রোডের হাজীর বিরিয়ানির স্বাদে অনেক তফাত-যদিও ওরা জানিয়েছে সব রান্না মুল দোকানেই করা হয়। মতিঝিলের দোকানের বিরিয়ানিতে ঘি/বাটার অয়েল দেয়া হয়-যা আলাউদ্দিন রোডের মুল দোকানের খাবারে দেয়া হয়না।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আলাউদ্দিন রোডের দোকানে খাবারের সাথে শুধু কাঁচা মরিচ আর রস বিহীন ছোট্ট দুই টুকরা লেবু দেয়া হলেও মতিঝিল এবং গুলশান ব্রাঞ্চের দোকানে খাবারের সাথে সব ধরনের সালাদ দেয়া হয়। এমনকি কোল্ড ড্রিকংস দেয়া হয়।
২২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৪
িনদাল বলেছেন: hajir biriyani te alu dey na. Biriyanir alu hoche sobche mojar jinis. Sathe piyaj dey na. Shudhu akgada kachamorich rekhe dey. Amr moteo val lage nai. Nanna onek valo
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: নিদাল, আপনি ঠিক বলেছেন। ওরা আলু দেয়না। তবে আমি মনে করি-আলু দিলে বাড়তি মজা থাকেনা(অন্তত আমি আলু দেয়াটা পছন্দ করিনা)
মতিঝিল এবং গুলশান ব্রাঞ্চের দোকানে খাবারের সাথে সব ধরনের সালাদ দেয়া হয়।
নান্না অবশ্যই ভাল।
২৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
জ্বীন বলেছেন: আলাউদ্দিন রোডের হাজী বিরিয়ানি গত শুক্রবার খেয়েছি ।
আমার মনে হলো আগের চেয়ে কোয়ালিটি খারাপ হয়েছে। এটলিস্ট সরিষার গন্ধটা আগের মত নাই (নাকি আমার নাক নস্ট কে জানে!!) ।
অবশ্য কাঠাল পাতার ঐতিয্য ধরে রেখেছে ।
যাই হক এখন পুরানো ঢাকার বিরিয়ানির স্বদ গ্রহন কর্মসূচী গ্রহন করুন ।
এমনিতেই অনেকদিন ব্লগারদের কোন গেট টুগেদার প্রোগ্রাম হয় না !!
সময় ও দিন ঠিক করুন !!
গেট টুগেদার ও পুরানো ঢাকার বিরিয়ানি !!! অনুষ্ঠিত হোক ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বীন, তিমি ঠিক বলেছো। হাজীর বিরিয়ানির স্বাদ মান অনেক বেশী নিচে নেমেগেছে। আগে ওরা নিজেরা সরিসা কিনে ভাংগিয়ে তেল সংগ্রহ করত এখন খোলা বাজার থেকে সরিসা কিনে ব্যবহার করে-ফলে ভেজাল থাকা স্বাভাবিক। পোলাও চালের মান সব থেকে বেশী খারাপ!
কাঠাল পাতা অপরিস্কারের জন্য মাত্র মাস খানেক পুর্বে ওরা ভেজাল বিরোধী ভ্রাম্যমান আদালতে ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে খবরের কাগজের শিরোনাম হয়েছিল!
গেট টুগেদার তোমরা আয়োজন করো-আমি আছি......
শুভ কামনা।
২৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩
কালপুরুষ বলেছেন: জানা,
খিদা লাগলে জ্যামজুম ফালায়া জলদি আয়া পরো। হাচা কইতাছি ডেকচির ঢাকনা খোলোনের লগে লগে তোমার প্লেটে বিরানী দিবার কমু- তেলবি কম হইবো খায়াবি মজা পাইবা। হাচ্চারি কইতাছি, তোমার লগে কোন দিকদারি নাই কইলাম। যতো প্লেট মুনে চায় খাইবা- বুরাহানি লাগলেবি আওয়াজ দিও। আরিলে যাইবো নিহি জিগায়া লও। তোমার ভাবি কইলাম যাইবার পারবোনা, মা-রে লয়া হে বহুত পেরেসানির মইদ্যে আছে। কয়দিন হইলো আমারেবি দেকবার আহে নাইক্কা। কও দেহি কি মুছিবতের মইদ্যে আছি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: @ "যাহার জন্য প্রযোজ্য"!
২৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭
ধীবর বলেছেন: জুলভার্ণ ভাই। একলা একলা এতগুলি দোকানে খেলেন? অন্তত ভদ্রতা করেও তো একবার বলতে পারতেন?
এক এক দোকানের স্বাদ এক এক জনের কাছে ভালো লাগতেই পারে। তবে মোগলাই রান্নায় এখনও ঢাকাইয়াদেরকে কেউ ছাড়িয়ে যেতে পারেনি। আর বিরিয়ানি উপভোগের জন্য একটু টেকনিক করতে হয়। বিরিয়ানির সাথে যে মরিচ আসে, সেটা ডলে সুগন্ধি লেবু চিপে, এর পর মিশিয়ে খেয়ে দেখুন। যে কোন বিরিয়ানিই উপভোগ্য হবে। আর সন্ধার পর পুরানো ঢাকার অলিগলি থেকে বিরিয়ানির যে সুঘ্রাণ, সেটা উপেক্ষা করার মত মানুষ পাওয়া মুশকিল। (আমি নিজে একবার দাওয়াত খেতে গিয়ে এই ঘ্রাণের লোভে দাওয়াতে যাবার আগেই এক প্লেট সাবাড় করেছিলাম। )
বিরিয়ানিপ্রেমিদের জন্য আরেকটা তথ্য। অবশ্য অনেক সকালে ঘুম থেকে যারা উঠতে অক্ষম, তারা মিস করবেস। চকবাজার মসজিদের উলটো দিকে গোলকধাধার মত সরু রাস্তার যে মার্কেটটা আছে, তার ভেতরে ফজরের নামাজ থেকে শুরু করে রোদ উঠার আগ পর্যন্ত একজন বিরিয়ানি বিক্রেতা বসেন। সেই বিরিয়ানির গন্ধ আর স্বাদ ভুলতে পারার মত নয়। তবে হ্যা, এত্ত সকালে এই গুরুপাক ভোজনের আগে পেটে এক গ্লাস মাঠা দিয়ে রাখলে, গুরুপাকের "সুফল" সারাদিন ধরে ভুগতে হবে না।
ধন্যবাদ জুলভার্ণ ভাই।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় ধীবর ভাই, ঢাকা শহরের সকল মসজিদে আমার "নামাজ পড়া" প্রজেক্টের মতই "খাদ্য প্রজেক্ট" বহুদিন যাবত চলছে...... আপনি থাকেন আমেরিকায়-কি করে আপনাকে সাথী করবো "খাদ্য প্রজেক্টে"? খাদ্য প্রজেক্ট একাকী চালালে মজা পাওয়া যায়না। এই প্রজেক্টের সদস্য সখ্যা হতে হবে কম পক্ষে দুই জন, সর্বচ্চ চার জন। আপনি দেশে থাকলে নিশ্চিত একজন যোগ্য সাথী পেতাম।
ভাই, আপনি যে একজন পার্ফেক্ট "খাদক" তাহা প্রমানিত হইয়াছে আপনার মরিচ ডলিয়া খাওয়ার বর্ণনা শুনে! "ভোজন রসিক" নাহলে খাবারের স্বাদ আস্বাদনের এমন কৌশল রপ্ত করা সহজ নয়!
"চকবাজার মসজিদের উলটো দিকে গোলকধাধার মত সরু রাস্তার যে মার্কেটটা আছে, তার ভেতরে ফজরের নামাজ থেকে শুরু করে রোদ উঠার আগ পর্যন্ত একজন বিরিয়ানি বিক্রেতা বসেন"-সেখানেও আমি অভিযান পরিচালনা করেছি। ওখানে নন বেংগলীদের মালিকানায়(আলাউদ্দিন সুইট মিট একই মালিক) আরো একটা বড় খাবারের দোকান ছিল, নাম "খাও দাওয়া"। ঐ দোকানে "মুরগী মোসাল্লাম" শুধু ঢাকা শহরের নয় বাংলাদেশেরতো বটেই হতে পারে উপমহাদেশের বিখ্যাত! এখন সেই দোকানটি নেই।
চক বাজারের ঐ গোল চক্করের পাশ দিয়েই চলে গেছে উর্দু রোড। ওখানেও ছোট্ট একটা বিরিয়ানির দোকান ছিল। কোনো সাইন বোর্ড ছিলনা। সবাই "মাউরা আক্রাইম্যার হোটেল" নামে চিনত-সেই হোটেলেও চমতকার বিরিয়ানি হতো!
আপনি খাবারের ভালই সমঝদার-তাই আপনাকে খুব মিস করছি!
২৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভাইয়া কি আশ্চর্য্য!!! আমারও বিরিয়ানি খাওয়ার চাইতে ঘ্রানটাই বেশী ভালো লাগে। আর আমিও মাছ ভাতের ভক্ত। :!>
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি মনে প্রানে হান্ড্রেড পার্সেন্ট "মাছে ভাতে বাংগালী"। এখনও ছুটির দিনে আয়েশ করে পান্তা ইলিশ খেতে পছন্দ করি। সকল প্রকার স্বব্জী, ভর্তা আমার প্রধান পছন্দ-যা দেখে আমার ছেলেরা হাসে!
আমি রিচ ফুড খাইনা-শুধু "চেখে দেখি" বলাটাই বাস্তবতা।
ইওরোপ আমেরিকা ছেড়ে দেশের ছেলে দেশে ফেরার অন্যতম এক কারন-আমার খাদ্যাভ্যাস!
২৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৫
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হাজির বিরিয়ানি পুরাই ফাউল। বিরিয়ানি দিয়ে পোষায় না। ৫০ পদের বুফে ছাড়া কিচুই ভাল লাগেনা।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: হাই সাঈফ শেরিফ ভাই! আমার পুরানো কমরেড!! আপনি কি দেশে ফিরেছেন?
বুফে যদি দেশীয় খাবারের সমারোহ হয়-তাহলে আমিও আছি......
২৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৬
রবিনহুড বলেছেন: আফসোস
দুপুরের আগে পেটটা যখন খালি হচ্ছিল তখনই আপনি এই পোষ্টটা দিলেন.... দিলেন তো খিদাটা বাড়িয়ে....
কেউ কি এই সুস্বাদু খাবরগুলোর রান্নার পদ্ধতি বলতে পারবেন?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় রবিনহুড, রান্নার রেসিপী যেনে মস্তবড় ভূল করবেন। আমি অনেক ভালো ভালো প্রফেশনাল, অকেশনাল এবং য্যামেচার কুকদের সাথে কথা বলে জেনেছি-যারা ভালো রান্না করেন-রান্নার পর তাদের খাবারের বিন্দু মাত্র রুচী থাকেনা। কাজেই মজা করে খাবারের জন্য হোটেল রেস্টুরেন্টই ভাল।
সো গোটু দেজাভূ.........
২৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১০
কুন্তল_এ বলেছেন: পুরান ঢাকা আমার খুব পছন্দের। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দারুণ পোষ্টের জন্য। +
কিন্তু লাঞ্চ টাইমে এই পোষ্ট, পেটে-মাথায় আগুন ধরে যাচ্ছে! অফিস বাদ দিয়া লালমাটিয়া থেকে এখন কেমনে আলাউদ্দিন রোড যাই!!
@ধীবর ভাই, ধন্যবাদ তথ্যের জন্য। ঐটা অবশ্যই ট্রাই করতে হবে ইনশাল্লাহ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইরে, "জীবন্টা হইল খাওনের জইন্য"-কীষের অফিস, কীষের কাম......গোটু দেজাভু.........
৩০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৬
টক দঐ বলেছেন: নাকে বিরিয়ানীর ঘ্রান পাইতাছি। ধুর মিয়া ক্যান যে হঠাৎ হঠাৎ এমন খাবারের পোষ্ট দেন তৎক্ষনাত তা না খাইতে পারলে বরই কষ্ট লাগে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: কী যে কন-ঘ্রানেইতো অর্ধ ভোজন হইয়া গেছে! পুর্ণ ভোজন না হয় অন্য কোনো দিন হবে।
৩১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৪
চেম্বার জজ বলেছেন: দিলেন্তো মন খারাপ করিয়া! পকেটে নাই টাকা-অথচ এখন আমার বিরিয়ানি না খাইলে মাথা ঠান্ডা হইবোনা!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: কি যেন জজ সাহেব! বর্তমানে জজ সাহেবদেরইতো সুদিন। দেদারসে কামাই করতাসেন আপনারা.........আপ্নারাতো বিরিয়ানির দোকান সুদ্ধা খাইয়া হজম করিরা ফালাইতাসেন!
৩২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৯
আমি বীরবল বলেছেন: আহ! বিরিয়ানী!!! উপায় নাই! আজ পোস্ট পড়েই বিরিয়ানী খাবার স্বাদ অনূভব করতে হবে। কোরবানীর সময় লোন করেছি-সেই লোন পরিশোধ করে বিরিয়ানী খাবো............
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় বীরবল, আপনার মন্তব্যটা যদি ফান নাহয়-তাহলে সত্যি আমি লজ্জিত, ব্যাথীত! বিশ্বাস করুন, আমার খুব খারাপ লাগছে......
৩৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৩
বান_দর বলেছেন: আমাদের বান্দর গুষ্ঠীর কাছে "কলা"র উপ্রে কোনো খাবার নাই!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: দেশে এখন গাছ কাটার মহাউতসব চলছে-কয়দিন পর কলা খাওয়াতো দুরের কথা কলা গাছও চোখে দেখবানা! পুরানো ঢাকায় তোমাদের অস্তিত্ব যেভাবে শেষ হয়ে যাচ্ছে-ভবিষ্যতে দেশ এবং পৃথিবী থেকেই তোমাদের "মানুষ" এ রুপান্তরিত হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে!
৩৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
শোভন বলেছেন: লালবাগ কেল্লার মোড় কাছাকাছি আছে আরো একটি ঐতিহ্যবাহি বিরিয়ানির দোকান-যার নাম "নান্না মিয়ার বিরিয়ানি"! এই দোকানের বিরিয়ানি আসলেই খুব মজা। আমার ছোট ছেলে পারলে প্রতিদিনই ঐ নান্নার বিরিয়ানী খেতো-যদি দোকানটি বাসার নিকট হতো কিম্বা যাতায়তের সুব্যবস্থা থাকতো! নান্নার বিরিয়ানি নামটা একটা জনপ্রিয় র্যাপ গানের মধ্যেও উল্যেখ আছে।
চানখারপুলেও আরেকটা নান্না আছে.....মামুন'স বিরানীর সাথে!!ওটা লালবাগের থেকে বড়....
লালবাগের রয়েল হোটেলের টাও জোশ.....তারপর নীলক্ষেতের ইয়াসিনের তেহারী...।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় শোভন, নান্না মিয়ার বিরিয়ানির নামে লালবাগ এলাকায় কমপক্ষে ৮ টা দোকান(নিউ নান্না/ আসল নান্না/ হাজী নান্না ইত্যাদি নামে) আমি দেখেছি। কিন্তু অরিজিনাল নান্না নিয়ার বিরিয়ানির দোকান কিন্তু একটাই। তাহচ্ছে মসজিদের নীচে চিপার মধ্যের দোকানটি। আমাদের দেশের মানুষের একটা বাতিক আছে-তাহলো-কারো কোনো কিছুতে সাফল্য দেখলেই সেইটার উপড় সবাই ঝাপিয়ে পরা। নান্না বিরিয়ানিও তেমন হয়েছে।
নান্না থেকে দক্ষিন-পুর্ব মোড় পার হলেই "রয়েল হোটেল"-অত্যন্ত সুন্দর পরবেশ, যা পুরানো ঢাকার হোটেলের সাথে একেবারের সামঞ্জস্যহীন। হ্যা, অবশ্যই ভাল হোটেল-যা আমার পোস্টে উল্যেখ থাকা একান্ত উচিত ছিল। তবে ঐ হোটেলটি "শুধু মাত্র বিরিয়ানি" নির্ভর নয় বলেই আমি বাদ দিয়েছিলাম।
আমার এই লেখাটা মুলত "পুরানো ঢাকার বিরিয়ানি" নিয়েই। নীল ক্ষেত পুরানো ঢাকার অন্ত্রর্ভুক্ত নয়।
শুভেচ্ছা রইল।
৩৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৩
সারথী মন বলেছেন: নীল ক্ষেতের বিরিয়ানীর দোকানগুলোর নাম অবশ্যই এই পোস্টে স্থান পাওয়া উচিত ছিল। ঐ দোকানগুলোতে নাখেলে ঢাবি'র কোনো ছাত্র পাশ করে বের হতে পারেনা।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার এই লেখাটা মুলত "পুরানো ঢাকার বিরিয়ানি" নিয়েই। নীল ক্ষেত পুরানঢাকার অন্ত্রর্ভুক্ত নয়।
৩৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৫
ইমুব্লগ বলেছেন: পুরনো ঢাকার অনেকগুলো বিরিয়ানীর দোকানের নাম এবং বিস্তারিত জেনে ভাল লাগলো। ফকিরেরপুল এলাকাতেও বেশ কিছু ভাল বিরিয়ানীর দোকান আছে।
ধন্যবাদ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
ফকিরেরপুল এলাকাটা পুরানো ঢাকার মধ্যে পরেনা।
৩৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২০
িনদাল বলেছেন: nilkheter tehari akhn khub e baje. Ar jotodur jani nannar main branch holo becharam deuri
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: নান্নার অরিজিনাল দোকান আজিমপুর-লালবাগ মোড় গিয়ে রোডের পশ্চিম পাশে লালবাগ বায়তুল জুম্মা জামে মসজিদের নীচের ছোট্ট প্যাসেজে। ওদের আর কোনো শাখা নেই।
৩৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২৪
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: আমাদের হলটা চানখার পুলের পাশে। বন্ধুরা মাঝে মাঝেই হৈ হুল্লুড় করতে করতে যেতাম ফার্স্ট ইয়ার সেকেন্ড ইয়ারের দিকে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষ করে ফেললেও এর ইতিহাসটা জানতাম না, একটা অপূর্ণতা থেকেই যেত। অনেক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি তথ্য ও ইতিহাস সমৃদ্ধ পোস্টটির জন্য জুল ভার্ন ভাই। বাকর খানির ইতিহাসটাও জানার লোভ আছে। সময় পেলে এক দিন এই বিষয়েও একটি পোস্ট আশা করি আপনার কাছে
নিরন্তর শুভ কামনা। ভালো থাকবেন
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: চানখার পুলের পাশে-মানে ডাঃ ফজলে রাব্বী হল নাকি বুয়েটের কোনো হল? আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নীল ক্ষেতের হোটেল্গুলোতে খেয়েই কাটিয়েছি। তখনও "নিরব হোটেল" চালু হয়নি। এখনতো সকলের মেইন খাওয়ার হোটেল হচ্ছে নিরব।
বাখরখানি আমার পরিবারে আমি একাই কিছুটা পছন্দ করি। কিন্তু বাখরখানি সম্পর্কে বেশ ধারনা আছে......
ঠিক আছে ভাইয়া, বাখরখানি নিয়ে একটা পোস্ট দেবো আশা করি।
৩৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৬
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: জুল ভার্ন ভাই শহীদুল্লাহ হল
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আচ্ছা!
আমি ছিলাম সূর্য্যসেন হলে(১৯৭৯-১৯৮৪)।
৪০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
লুকোচুরি বলেছেন: হিমু ভাই, এক মাস পর আপনার ব্লগে এসেছি। মন্তব্য করতে পারিনি-কিন্তু অন্য সবগুলো পোস্টই আজ পড়ে নিয়েছি। আপনার এই পোস্ট উপলক্ষে সকল পাঠকদের জানাতে চাই-নান্না মিয়ার বিরিয়ানির দোকানের পিছনেই আমার বাসা। সেই সুবাদে ঐ দোকানীর সাথে ব্যক্তিগত পরিচয় আছে। অত্যন্ত অনেস্ট মানুষ ছিলেন হাজী নান্না নিয়া। যদিও আসল নান্না মিয়া মৃত্যু বরন করেছেন দুই বছর পুর্বে। বর্তমানে নান্না মিয়ার দুই ছেলে হাজী চুন্নু এবং হাজী মুন্নু মিয়া হোটেল পরিচালনা করছেন।
ধন্যবাদ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ জাহাংগীর ভাই। আপনার মাধ্যমে পাঠকগন নান্না মিয়ার সক্ষিপ্ত পারিবারিক তথ্য জেনে আমার মত অবশ্যই খুশী হয়েছেন।
৪১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: নান্না মিঞা বেস্ট লাগে আমার কাছে....
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও নান্না মিয়ার ভক্ত আমার ছোট ছেলের মুখে ওদের খাবারের প্রসংশা শুনতে শুনতে(গোপনে বলছি-খেতে খেতে নয়)!
৪২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৯
বড় বিলাই বলেছেন: আহ, পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন। একটা সময় নিয়মিত যাওয়া-আসা করা হত এই রাস্তায়। পেট ভরা অবস্থাতেই সুঘ্রাণে যে অবস্থা হত, পেট খালি থাকলে যে কেমন হত সেটা আর মনে করতে চাই না।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: কারনটা নির্ঘাত-স্যার সলিমুল্যাহ মেডিক্যাল কলেজ!
৪৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: এই মুহুর্তে বিরিয়ানী খাইতে ইচ্ছা করতেছে
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: এখনই(৪ঃ৩০) সময় হাজীর বিরিয়ানির দোকানে লাইন লাগানো......
৪৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
মিলটন বলেছেন: এই পাশ দিয়েই যাচ্ছিলাম। বিরীয়ানীর ঘ্রাণ পেয়ে উকি দিতেই দেখি মহা কান্ড। আমার আগে ৪৪ জন বিরিয়ানী খেয়ে চলে গেছে। পাতিলে উকি দিয়ে দেখলাম সেটাও খালি।
খুব কষ্ট হচ্ছে। বেশী কিছু বললাম না। শুধু বলছি, আমাকে ছাড়া আপনি বাকী ৪৪ জনকে বিরিয়ানী খাওয়াতে পারলেন?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: নো প্রব্লেম! পাতিল খালি হলেও তোমার জন্য রয়েগেছে পাতিলের নিচে জমে থাকা "বিরানির রসা"! যা হুমায়ুন আহমেদের হিমু উপন্যাসের মজার খাদক চরিত্র "ব্যাঙ্গাচী"র অত্যন্ত প্রিয় খাবার!
৪৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩
মিলটন বলেছেন: এখন বিরানী খাওয়ার জন্য নিড়ানী হাতে করে অফিস থেকে বের হবো, দেখি কে খাওয়ায়?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইয়া, তুমি অফিস থেকে বেড়িয়েই ছোট উত্তর দিকে(বাড়ি)। কিন্তু 'পুরানো ঢাকার' বিরিয়ানি খেতে হলে আসতে হবে সোজা দক্ষিন দিকে.........।
৪৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: এই পোস্টে বারবার আসছি কমেন্টগুলো পড়তে। আমি নিজেও ভোজনরসিক কিন্তু স্বাস্থ্যগত কারণে (৫'৫'' ওজন ৭৫ কেজি) বছর খানেক ধরে রিচ ফুড কম খাই। অন্যদের খাওয়ার গল্প পড়ে দুধের স্বাদ ঘোলে মিটাচ্ছি।
আমি কয়েকমাস আগে জেলগেটের পাশ দিয়ে বেচারাম দেউরিতে গিয়েছিলাম নান্নার বিরিয়ানি খেতে। ঐটা কি আসল নান্নার বিরিয়ানি না?
আপনি এক জায়গায় লিখেছেন, যারা রান্না করে তাদের আর খাওয়ার রুচি থাকে না। বিষয়টা কিন্তু একদম বাস্তব। বড় বাবুর্চি বা রন্ধনশিল্পীর কথা বাদই দিলাম- অনেক সময় দেখা যায় আমি নিজেও হয়ত শখ করে কোন রান্না করলাম, কিন্তু খেতে বসে আর ভাল লাগে না। এজন্যই মনে হয় ঘ্রাণে অর্ধভোজন কথাটা এসেছে।
নীলক্ষেতে বিরিয়ানির নামে যা খাওয়ায় সেটা এক ধরণের বাটপারী। প্রতি প্লেটে ৪/৫ টি আণুবীক্ষণিক মাংসের টুকরো দিয়ে সেটাকে তেহারী বলে চালানো হয়। দাম খুব কম আর ক্রেতারা বেশিরভাগ ভার্সিটির স্টুডেন্ট- সেজন্যই এরা বছরের পর বছর ব্যবসা করে যাচ্ছে। আমি যখন খেতাম তখন দাম ছিল ১২ টাকা প্লেট। এখন মনে হয় ৩০ টাকা বা বেশি হতে পারে।
আরেকটা ঘটনা বলি। কিছুদিন আগে বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সে দুপুরের দিকে গিয়েছিলাম। প্রচন্ড ক্ষুদা লাগায় ফুড জোনে যাই। দুপুরে ফাস্ট ফুড ভাল লাগে না, তাই অনেক খুঁজে একটা দোকানে তেহারী পাই। ৭৫ টাকা প্লেট। খেতে গিয়ে দেখি উপরে ৫/৬ টুকরা ক্ষুদ্র মাংস আর নিচে কিছু নাই। শুকনা পোলাউ খেতে ইচ্ছে হল না, তাই ফ্রাইড চিকেন নিলাম। আমার কথা হচ্ছে, দাম একটু বেশি নিয়ে ক্রেতাদের ভালমত খাওয়ালে সমস্যা কোথায়? বাটপারী/প্রতারণা জিনিসটা কি আমাদের মজ্জাগত?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় স্পেলবাইন্ডার, আপনিতো মাশাল্লাহ আয়তনে মোটামুটি ভালই! আমি ৫'-১০", এখনও ৭৪ কেজিতে থাকি।
আপনি বেচারাম দেউড়ীর পাশে নান্না মিয়া খেয়ে নির্ঘাত "বেচারাম" হয়েছেন!
বাবুর্চীদের খাবারের প্রতি নেগেটিভ রুচীর বিষয়টা আমি অনেকের কাছেই শুনেছি।
নীল ক্ষেত ওয়ালারা কিন্তু "বিরিয়ানি" বলেনা। নর্মালী "তেহারী"ই বলে। নামে যাইহোক-কামে জঘন্যতম! ওখানে এখন ৩০/৪০/৫০ বিভিন্ন দামে বিক্রি হচ্ছে। দাম বেড়েছে-মান কমেছে!
আমি একবার বসুন্ধরার "গোলপিয়া" চেইন ফাস্ট ফুডে ঢুকে বাসি খাবার দেখে হতাশ হয়েছি! আমার ধারনা,আমরা বাংলাদেশীরা বেশীর ভাগ মানুষই মানের থেকে দাম কম হলে খুশী হই। ব্যবসায়ীরা সেই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে!
তাছারা যারা বাটপারি করে-তারা সব সময় সব কিছুই ওটা করে। কাজেই মজ্জাগত বলাই সঠিক।
৪৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৩
রাজীব বলেছেন: পোস্ট পড়ার আগে মন্তব্যগুলো পড়লাম। পড়লেই বুঝা যায় যে সামু একটি পেটুক লোকেদের ব্লগ।
নান্না মিয়ার কি কোথাও কোন শাখা নেই? বলেন কি? আজোতো মতিঝিলে নান্নার বিরিয়ানী খেয়ে এলাম।
আমার কাছে কাচ্চি বিরিয়ানী জন্য ফখরুদ্দীন ও চিকেন বিরিয়ানীর জন্য নান্না ভালো লাগে।
একসময় ধানমন্ডীর কাছাকাছি নিউ এলিফেন্ট রোডে মালঞ্চ হোটেলে ভালো বিরিয়ানী হতো। ছাত্র জীবনে শুধুমাত্র বোরহানীর লোভে মালনঞ্চতে যেতাম কারন তখন ধানমন্ডিতে কোন হোটেলে ভালো বোরহানী হতো না।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও অবাক হয়েছি-এই পোস্টে পাঠকদের উতসাহ দেখে! আসলে বেশীর ভাগ তরুনদের অন্যতম পছন্দ 'খাওন'!
না, নান্না মিয়ার কোনো শাখা নেই। যতগুলো দেখবে সবই ভুয়া। মজার ব্যপার, আসল নান্নার পাশা পাশাই ৮ টি নান্না আছে! কিন্তু আসল নান্নায় এখনও জম্পেশ সেল হচ্ছে! কোনো কোনো নান্না সারা দিনেও হাজার টাকা সেল করতে পারেনা!
আমার কাছেও কাচ্চি বিরিয়ানী জন্য ফখরুদ্দীন ও কম দামে চিকেন বিরিয়ানীর জন্য নান্না পারফেক্ট।
৪৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪১
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: এই ধরনের পোস্টইতো ব্লগে পড়তে চাই। কিন্তু ক্যাচাইল্যা পোস্ট দেখতে দেখতে বমন ইচ্ছা পার্মানেন্ট হয়েগিয়েছে। যার কারনে সামু ওপেন করি প্রচন্ড বিতৃষনা নিয়ে। ডেইলী ৪/৫ লেখাও যদি ভালো পেতাম-তাহলে এই বমনেচ্ছা কেটে যেত।
আমার সৌভাগ্য হয়েছে-উল্যেখিত সব কটা হোটেলের বিড়িয়ানীর স্বাদ নেয়ার।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার ধারনা, ইদানীং আবার ভালো লেখা আসছে।তবে ক্যাচাইল্যারা ক্যাচাল নিয়েই আছে!
৪৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২০
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: বিরিয়ানির ঘ্রাণ পাইতাছি। খাইতে মুঞ্চায়।
পোষ্টে ++++++++
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ মনসুর।
৫০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৬
আমি গৃহহীন বলেছেন: হাজির বিরিয়ানী এখনো খাওয়া হয়নি। তবে নান্নার আসলেই জবাব নেই। আপনি নান্নার বোরহানী নিয়ে কিছু বললেন না কেন বুঝলাম না। আমার মতে নান্নার বোরহানি পৃথিবীর দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ বোরহানি। আর প্রথম হল ফখরুদ্দিন এর বোরহানি।
তবে আপনি যে বললেন লালবাগের নান্নাই একমাত্র আসল নান্না - এটা কিন্তু ঠিক না। নান্না বিরিয়ানীর মোট ৪টি শাখা আছে। লালবাগ, বেচারাম দেউড়ি - দুইটা একই নান্নার শাখা। লালবাগের মসজিদের নিচের ওই নান্নার দেয়ালে ওদের চারটি শাখার নাম দেয়া আছে। আপনি বোধহয় খেয়াল করেননি বা অনেকদিন আগে খেয়েছেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২২
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি একবার আমার বাড়ির পাশে হোয়াইট হল কমিউনিটি সেন্টারে বোরহানী প্রস্তুত প্রনালী স্বচক্ষে দেখে বোরহানীর উপর বিতৃষ্ণা নিয়ে ঐ পানীয়টা বর্জন করে আসছি। আমার কাছে বোরহানী খাবারটাই পছন্দনীয় নয়।
আমি যখন ঐ দোকান থেকে খাবার কিনছি তখন ওদের দেয়াল এবং সাইন বোর্ডে বেশ বড় করেই লেখা দেখেছি-"আমাদের কোথাও আর কোনো ব্রাঞ্চ নেই"। এবং আমি দোকানীদের সাথে কথা বলেও বিষয়টা কনফার্ম হয়েছিলাম।
হ্যা, আমি প্রায় দুই পুর্বে ঐ দোকানের ভিতরে গিয়েছি। যদিও এর মধ্যে আরো কয়েকবার ঐ দোকান থেকে বিরিয়ানি কিনেছি। প্রতিবারই আমার ছেলেরা কিম্বা সাথে থাকা অন্য কেউ খাবার নিয়ে এসেছে। আমি ওদের নতুন ব্রাঞ্চ সম্পর্কে জানিনা।
আপনার লেটেস্ট ইনফর্মেশনের জন্য অজস্র ধন্যবাদ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: "আমি গৃহহীন" ভাই, আমি খুব খুঁতখুতে স্বভাবের মানুষ। আপনার মন্তব্যে যখন যেনেছিলাম "নান্না মিয়ার আরো চারটি শাখা আছে"-তখন থেকেই আমি দিধান্বিত ছিলাম। আমি একজন লোক পাঠিয়ে কনফার্ম হলাম-ওদের অন্যকোনো শাখা নেই। যে নান্না মিয়ার বিরিয়ানির আরো চারটা শাখা আছে-তারা আসল নান্না মিয়া নয়-বলেই মসজিদের নীচের আসল নান্না মিয়া নিশ্চিত করেছেন।
আমি আবারো নিশ্চিত হতে নিজেই একবার নান্না মিয়ায় যেতে চাই.........
সমস্যাটা হলো-আমরা আসল/নকল প্রত্যেকেই নিজেকে "আসল" বলে প্রকাশ করি। এই দুনিয়াতে কে নিজেকে "ভুয়া" বলবে বলেন!
ধন্যবাদ।
৫১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৫
বড় বিলাই বলেছেন: না ভাইজান। একটা সময় পুরান ঢাকার বাসিন্দা ছিলাম। ঢাকা মেডিকেলে যাওয়া আসা করতাম ঐ রাস্তা দিয়ে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: "স্থান"টা জাস্ট আমার ধারনার উলটো! তবে উদ্দেশ্য সঠিক হয়েছে-সেজন্য ফিফটি পার্সেন্ট নম্বরতো পেতে পারি?
ধন্যবাদ আপু।
৫২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৪
নীল ভোমরা বলেছেন:
আমার নিজেরও বিরানী প্রীতি রয়েছে। হাজীর বিরানী খাওয়া শুরু করেছিলাম ২২ টাকা প্লেট দিয়ে। বন্ধুদের মাঝে কোন কিছু নিয়ে বাজী ধরা হলেই.. হাজীর বিরানী খাওয়া হতো। নান্না মিয়ার বিরানীও খেয়েছি। অনেকদিন ঐ তল্লাটে যাওয়া হয়না। এখন স্টার-এর বিরানী দিয়েই চালিয়ে দিচ্ছি। সব ঠিক আছে... কিন্তু বর্তমান দামটা মনে হচ্ছে আপডেটেড নয়। বর্তমান দাম আরও বেশী হওয়ার কথা! আর হ্যাঁ... শেখ সাহেব বাজারের লাল হাজীর মোরগ পোলাও-এর নামটাও আসা উচিত ছিল...৩৫ বছর ধরে এই দোকানটা সুনামের সাথে পোরগ পোলাও খাইয়ে যাচ্ছে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন:
এই প্রথম আমার ব্লগে ভ্রমর, তাও আবার "নীল ভ্রমর"এর আগমনে স্বাগত জানাই।
ইদানীং বিরিয়ানি আমার অপছন্দের খাবের মধ্যে অন্যতম। তবে খুব কম তেল/ঘি দিয়ে রান্না পোলাও পছন্দ করি।
ধানমন্ডি এলাকার মানুষ এখন স্টার নির্ভর হতে বাধ্য হচ্ছে-যদিও স্টারের বিরিয়ানি আহামরি কিছু নয়।
দাম নিয়ে সামান্য কিছুটা হেরফের হতেই পারে। কারন তথ্যগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে আমার "বিরিয়ানি খাওয়া প্রজেক্ট" সময়ে। ফলে অনেকগুলোই আপডেট নেই।
ঠিক বলেছেন-শেখ সাহেব বাজারের লাল হাজীর মোরগ পোলাও-এর নামটাও আসা উচিত ছিল। ঐ দোকানটি এলাকায় খুব জনপ্রিয়। আমিও ওখানে কয়েকবার ঢু মেরেছি......
অনেক ধন্যবাদ আপনার লেটেস্ট তথ্য সহযোগীতার জন্য।
৫৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৩
লুথা বলেছেন:
অনেক ভুল আছে তথ্যে...
হাজীর বিরিয়ানী এখন ১৩০+ টাকা...
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা ভাইয়া, আপনার উপড়ের মন্তব্যের জবাব পড়লেই বুঝবেন "কিছু তথ্যে" ভূল আছে-যা আমি স্বীকার করছি। কিন্তু "অনেক ভূল" নেই বোধকরি।
আপনাদের দেয়া প্রতিটা আপডেট তথ্য করবে আমার এই পোস্ট সমৃদ্ধ করবে-সেজন্য আপনাদের সকলের কাছেই কৃতজ্ঞ।
শুভ কামনা।
৫৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৭
প্রদীপ মিত্র বলেছেন: আপনি এক জায়গায় লিখেছেন, যারা রান্না করে তাদের আর খাওয়ার রুচি থাকে না। বিষয়টা কিন্তু একদম বাস্তব। বড় বাবুর্চি বা রন্ধনশিল্পীর কথা বাদই দিলাম- অনেক সময় দেখা যায় আমি নিজেও হয়ত শখ করে কোন রান্না করলাম, কিন্তু খেতে বসে আর ভাল লাগে না। এজন্যই মনে হয় ঘ্রাণে অর্ধভোজন কথাটা এসেছে।
<< আপনাদের দুইজনেরই কথা অনেকাংশে ভুল। আমি নিজে একজন সার্টিফাইড শেফ আর বাংলাদেশের বেশ কিছু শেফ/বাবুর্চির সাথেও পরিচয় আছে। তারা সবাই ভোজনরসিক। আসলে কাজের প্রতি ভালোবাসা না থাকলে যেমন ভালো করা যায় না তাই বাবুর্চিদেরও খাবারের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হয়। তবে যারা রাধে তাদের নিজের খাবারের চেয়ে অন্যের রান্নার উপর টান বেশি থাকে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: এটা হলো আমার ধারনা এবং অভিজ্ঞতা।
৫৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১১
প্রদীপ মিত্র বলেছেন: এই কথাটায় একটু ভুল আছে। আমি নিজে একজন সার্টিফাইড শেফ আর বাংলাদেশের বেশ কিছু শেফ/বাবুর্চির সাথেও পরিচয় আছে। তারা সবাই ভোজনরসিক। আসলে কাজের প্রতি ভালোবাসা না থাকলে যেমন ভালো করা যায় না তাই বাবুর্চিদেরও খাবারের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হয়। তবে যারা রাধে তাদের নিজের খাবারের চেয়ে অন্যের রান্নার উপর টান বেশি থাকে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: এটাই বাস্তবতা।
আমিও বিশ্বাস করি-প্রতিটা পেশার প্রতি প্রতিটা পেশাদার ব্যক্তির ভালোবাসা নাথাকলে সেই পেশায় সাফল্য সম্ভব নয়।
আমি ঢাকা শহরের কমিউনিটি সেন্টার নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম-তখন, বর্তমান এবং অতীতে সব সময়ই দেখেছি অশিক্ষিত বাবুর্চীদের পেট মোটা হয়। সে জন্য মানুষ মজা করে বলে-"বাবুর্চীদের মত /পুলিশের মত পেট মোটা"! এটা নিশ্চই তাদের অতরিক্ত খাদ্যাভ্যাসের জন্য হয়। কাজেই যারা রান্না করেন-তাদের অবশ্যই খাদক হওয়া উচিত।
ধন্যবাদ অত্যন্ত সঠিক একটা মন্তব্যের জন্য।
৫৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩১
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: বাহ, ডিরেক্টরী পাইয়া গেলাম
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: তাহলে এবার শুরু হয়ে যাক- "শুভ্র নামের ছেলেটির বিরিয়ানি খাওয়া প্রজেক্ট"!
৫৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪১
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
একটা সময়ে হাজীর বিরিয়ানি খেতাম খুব। ২০০৭ সনের পর সব বন্ধ। আমার লিভার কাটছে। এখন আর খাইতারিনা
ভালো লেগেছে। বিরিয়ানি খাদকদের জন্য খুবই উপকারী পোষ্ট। আমি পাষ্ট খাদক
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার বেলায়ও বিরিয়ানি খাওয়া মানে-একটু "চেখে দেখা"!
লিভারের ১২টা বাজিয়েছিল নিশ্চই ২০০৭ সনের আগে পর্যন্ত বেপরোয়া বিরিয়ানি ভক্ষণের জন্য? (এখানে ইমো হইবে-কিন্তু আমি ইমোদিতে পারিনা)
এই জন্যইতো "হীরক রাজার দেশে" ছবিতে একটা ডায়লগ আছে-"বেশী খেলে বাড়ে মেদ..."- কাজেই স্মল ইটার হলে সব দিক থেকেই লাভ।
"পাস্ট খাদকেরাই" বর্তমান এবং ভবিষ্যত "খাদকদের" পথ প্রদর্শক হবেন......
জিসান সাহেব, এত রাজ জেগে আছেন?
শুভ কামনা।
৫৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৭
লুৎফুল কাদের বলেছেন: মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে. আমার মত খাদকদের জন্য দরকারী পোস্ট. আমি মাসে কম পক্ষে একবার যাওয়া আশায় চার ঘন্টা drive করে বিরিয়ানি খাই. ধন্যবাদ আন্কেল.
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: এই জন্যইতো প্রবাদ আছে-"বিক্রম পুইররা পোলা ৮০ টাকা তোলা"!
পেশাগত(আইনজীবি) কারনে তোমার আব্বাতো একেবারের বিরিয়ানির হেড কোয়ার্টারে অবস্থান করছে-কাজেই ছেল্কে হিসেবে তোমারতো একজন খাদক নাহলে ইজ্জত থাকবেনা!
মার্চে দেখা হবে ইনশআল্লাহ।
ভালো থেকো বাপজী।
৫৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪৬
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: পড়তে পড়তে এতক্ষন..। উপর থেকে মন্তব্য সহ নীচে। ভালো লাগলো বেশ। অনেক ধন্যবাদ, এবং ধন্যবাদ।++++
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: নুনেবে আপু, ভোর সারে ৪ টায় মন্তব্য করছেন! দুলা ভাই কেন্নুয়ায় না? (ইমো হইবে)
আমি কিন্তু আমার বৌরে কেন্নুয়াইতাম!(ইমো হইবে)
নিরন্তর শুভ কামনা।
৬০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:০১
এক্স বলেছেন: আহারেহ.. নান্নার বিরানি... সেরাম জিনিস.
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: নান্নার বিরিয়ানির মতই সেরাম মন্তব্য!
ধন্যবাদ এক্স।
৬১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১০
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ভাইয়া আপনার বিরিয়ারীর পোষ্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো।আর কমেন্টগুলোও একেক জনের অনেক মজার।
একটা কথা বলি আমি নিজে কাচ্চি বিরিয়ানী বানাই। সবাই বলে ঢাকার হাজীর বিরিয়ানী ফেল!
না বলেই বা কি করবে ,এখানে আছেই বা কি?
আর বোরহানী বানাই রাঁধুনী দিয়ে। ভালোই তো হয়।
আশাকরি ভালো আছেন। অনেক অনেক শুভকামনা আর দোয়া সবসময়ের।
নান্না মিয়ার দোকানের বিরিয়ানী খাওয়ার অপেক্ষা থাকলো।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন:
আবার বুবু কাচ্চী বিরিয়ানি বানাবে-সেই বিরিয়িনি অবশ্যই শ্রেষ্ঠ বিরিয়ানি হবে-তাতে অন্তত আমার সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই।
আমার কাছে হাজীর বিরিয়ানি থেকে ফকরুদ্দিন এর বিরিয়ানি ভাল লাগে। তবে দুই বিরিয়ানির ভিন্ন ভিন্ন রকম এবং ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ। হাজীর বিরিয়ানি কিন্তু কাচ্চী বিরিয়ানি নয়। ওরা খাশীর মাংশটা ছোট ছোট টুকরা করে রান্না করে-যা অনেকটাই 'মাংশ-পোলাও' কিম্বা 'তেহারী' টাইপ।
ঘরে বানানো বোরহানী সত্যি সুস্বাদু হয়। কারন, পরিস্কার পরিচ্ছন্তা এবং কোয়ালিটি ইনগ্রিডেন্স দেয়া হয়। দোকানের সব বোরহানীতেই যে দৈ ব্যবহার করা হয়-সে দৈ খাটি দুধ ব্যবহার করা হয়না।যার কারনে আমি দোকানের বোরহানী খাইনা।
বুবু, এবার যখন তুমি আসবে তখন অবশ্যই আমরা আগের বারের মত দবেধে খেতে যাবো...এবং এবার অবশ্যই নান্না মিয়া অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
ভালো থেকো।
৬২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
রাজামশাই বলেছেন: এত্তো আলোচনায় যা বুঝলাম
হাজীর বিরিয়ানী -
কাঠাল পাতা টেষ্ট পজেটিভ
যারা হাজীর বিরিয়ানী খানে ওয়ালারা ছাগু
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:২৬
চতুষ্কোণ বলেছেন: বেশ কবার ঢাকায় গিয়েও পুরান ঢাকার বিরিয়ানি খাওয়া হয়নি। কিছু ঠিকানা পাওয়া গেল। আবার গেলে মিস করব না ইনশাল্লাহ। হাজী বিরিয়ানি এবং ষ্টারের নাম অবশ্য আগেই শুনেছি। ভাল লাগলো পোষ্ট! ++++
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো লাগছে-আপনার সামনে পুরানো ঢাকার খাওয়া দাওয়ার একটা সম্ভাবনা তুলে ধরতে পেরেছি। খুব খুশী হবো-ঢাকা এলে যোগাযোগ করলে।
শুভ কামনা।
৬৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৯
প্রদীপ মিত্র বলেছেন: নতুন ঢাকার কিছু বিরিয়ানি টেস্ট করে দেখতে পারেন
১। মাটন কাচ্চি এবং বিরিয়ানি - স্বাদ (লালমাটিয়া)
২। দম বিরিয়ানি - কড়াই গোশত (জিগাতলা)
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রদীপ।
স্বাদ হোটেল রেস্টুরেন্টের বেশ কয়েকটি শাখা আছে। আমার বাড়ি ধানমন্ডি ১০ নম্বর রোডে-মিরিপুর রোড থেকে ঢুকে.........মিরপুর রোডের দিকে বেড়হলেই রাস্তার ঠিক উলটো দিকে কলাবাগান ১ম লেনের মুখেই স্বাদ'র একটা ব্রাঞ্চ। আমি ঐ ব্রাঞ্চে ঢুকে দেখেছি-অত্যন্ত নোংরা পরিবেশ।নোংরা কাপড় পরা, খালি গায়ে, ঘর্মাক্ত অবস্থায় কাজ করছে। তারপরেও আমি ওদের হোটেলের কিছু খাবার কিনেছিলাম-যা আমাকে "স্বাদ" নামের প্রতি ভয়ানক রকম "বিস্বাদ" তৈরী করে রেখেছে। সোবাহান বাগের ব্রাঞ্চটির অবস্থাও একই রকম। নিশ্চই লালামাটিয়ার ব্রাঞ্চটি ভালো-তানাহলে আপনি ঐ ব্রাঞ্চটির কথা উল্যেখ করতেননা। নিশ্চয়ই একবার ঢু মারবো।
কড়াই'র "দম বিরিয়ানি" সত্যি মজাদার।
শুভ কামনা।
৬৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪
মুহিব বলেছেন: আপনি কি কাগজ কলম নিয়ে তাদের কাছে গিয়ে ইতিহাস লিখে এনেছেন? এত ডিটেইল ইতিহাস আপনি কই পান বস? দেশ বিদেশ যে কোন কিছুরই অনেক ডিটেইলে আপনি লিখেন যা আমি কখনই পারি না।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় মুহিব, দেশের সবকিছু মোটামুটি আমাদের সকলেরই কম বেশী জানা-তাই এই পোস্টের অনেক কিছু লিখে রাখিনি। যখন যে হোটেলে খেয়েছি-বিলটা সাথে নিয়ে এসেছি। তাতে দাম সম্পর্কে নিশ্চিত ছিলাম।তাছারা অর্ধশত বছরতো এই শহরেই চলছে.........তাই ঢাকা/ ঢাকার ইতিহাস সম্পর্কে আমার আগ্রহ বেশী, জানাও মোটামুটি আছে।
বিদেশে গিয়ে আমি যাকিছু জানতে,চিনতে চেস্টা করি-তা "শর্ট হ্যান্ড"(সাঁটলিপি)নোট করে নেই।
অনেক "ডিটেইলস" নাজানায় অনেক সমস্যা পরিহার করা যায়।কারন, জানার কৌতুহল অনেক সময়ই বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়।
"অতি অনিতস্বন্ধিতষু/কৌতুহল প্রিয় লোকেরা বেশী সুবিধার লোক না"-এই কথা অজস্রবার বলেছেন/বলেন একজন ডক্টরেট ডিগ্রী হোল্ডার ঢাবি'র এসোসিয়েট প্রফেসর।
ধন্যবাদ।
৬৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৮
কবির চৌধুরী বলেছেন: হাজী (রিয়েল বিরিয়ানী প্রিপারেশন না!), নান্না ভালই!
ফকরুদ্দিন এর বিরানী আমার কাছে আসল বিরানী মনে হয়! বেস্ট।
তবে তা দোকানে বসে খেলে টেস্ট কিছুটা কম। আর চালের তুলনায় খাশির পরিমান খুবই কম পাওয়া যায়।
কোন ব্যাক্তিগত অনুষ্ঠানে ঐ বাবুর্চিকে অর্ডার দিয়ে নিয়ে এনে বিরিয়ানী পাকালে তার মজা তিনগুন বেড়ে যায়।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় কবির চৌধুরী, আপনি আসল কথাটাই বলেছেন। আপনার মতই আমিও মনে করি দেশের সব থেকে ভালো বিরিয়ানি রান্না করেন ফকরুদ্দিন গং। উনাদের রেগুলার বিক্রির বিরিয়ানি থেকে অনেক অনেক বেশী ভাল বিরিয়ানির স্বাদ পাওয়া যায়-যদি ওদেরকে হায়ার করে এনে রান্না করানো হয়। কারন, তখন বাবুর্চীরা খরচ বাঁচাতে কমার্শিয়াল চিন্তা করেননা।যত রকম ভালো মশলা এবং অন্যান্য উপকরণ সবই হোস্টদের থেকে নিয়ে ভালো রান্না করেন-যা খেয়ে আমরা তৃপ্ত হই।
ইশ আপনি যদি পোস্টের শুরুতেই এই তথ্যটা মনে করিয়ে দিতেন-তাহলে অনেক পাঠক এই তথ্যটি জেনে বাস্তবতা বুঝতে পারতেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৬৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৩
কবির চৌধুরী বলেছেন: আসল কথা বলা হয়নি, আমার মা এর হাতে গরুর পাক্কি বিরানী (মাংস আগে আলাদা রান্না করে পরে চালে মেশাতে হয়, দম দিয়ে সব এক সাথে নয়!) পৃথিবী সেরা।
আর বাবার রান্না করা মোরগ পোলাও।
(আর আমরা তাদের সন্তানরা হইছি আমড়া কাঠের ঢেকি)
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি কোনো দিন আমার মায়ের হাতের রান্না খাইনি.........
৬৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪৫
ধীবর বলেছেন: জুলভার্ণ ভাই, পুরানো ঢাকায় আপনার বিরিয়ানি অভিযানের কথা শুনে মনে হয় আপনি খাস ঢাকাইয়া না হয়েই পারেন না। (ফজরের সময় ঘুম থেকে উঠেই বিরিয়ানি ভক্ষন সবার পক্ষ্যে সম্ভব না। )
আপনার নেতৃত্বে ব্লগেই খাদক গ্রুপ খোলার তীব্র দাবি জানাচ্ছি।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ধীবর ভাই, আমি আধা খাশ ঢাকাইয়া! অরিজিনাল ঢাকাইয়ারা আমাদেরকে বলে "মোচ্ছল্মান" কিম্বা "বাংগালী"!
এখন আমার নেতৃত্বে "খাদক গ্রুপ" খুলে বেইল পাবেনা! অল রেডি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে "খাদক গ্রুপ" আছে-যারা দল বেধে খেয়ে পয়সা নাদিয়ে চলে যায়!
আমি ঢাবি'র ছাত্র থাকা কালীন সুর্য্যসেন হলের ৪৪৩ নম্বর রুমে থাকতাম। আমার পাশের রুম ৪৪৪ নম্বর রুমে তখনকার প্রখ্যাত এক ছাত্র নেতা ছিলেন(যিনি ছাত্র ইউনিয়ন থেকে ছাত্রলীগে যোগদেন। তিনি বিখ্যাত মাস্তানও বটে, বর্তমানে নামী আইনজিবী, সরকারি দলের নেতা এবং এখনও মাস্তান)। তার রুমে সব সময়ই ডায়নিং থেকে স্পেশাল খাবার আসতো,বিভিন্ন চায়নীজ হোটেল থেকেও খাবার দিয়ে যেতো-কিন্তু সেই খাবারের কোনো দাম নিতোনা। সেই নেতার সাংগপাংগরা দল বেধে নীল ক্ষেত এলাকার সব হোটেলে "ফাও" খেত। তাদের নামই ছিল "খাদক গ্রুপ"/ "ফাও খাওয়া গ্রুপ"!
৬৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২০
প্রদীপ মিত্র বলেছেন: লালমাটিয়ার স্বাদের আর কোন শাখা নেই। বাংলাদেশে এইটা একটা কমন ট্রেন্ড যে কোন কিছুর সুনাম হলেই সেই প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়ে আরো হাজারটা দোকান খুলে যাবে। যেমন হয়েছে, স্টার কাবাব আর নান্নামিয়ার বেলায়।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বী, আমিও মনে করি লালমাটিয়ার "স্বাদ" অন্য চারটি "স্বাদ" থেকে ভিন্ন। আমি যে "স্বাদ"এর কথা বলছি-ঐ হোটেলের এম ডি'র একটা নেম কার্ডে আমি দেখেছিলাম-"স্বাদ হোটেলস গ্রুপ"।
আমরা অন্যের সুনামকে পুঁজি করে ব্যবসার বারোটা বাজাতে পারংগম!
ধন্যবাদ।
৭০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৫
মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: প্রিয় কবির ভাই, মাশাআল্লাহ! আপনি পারেনও সুন্দর সুন্দর আকর্ষণীয় পোস্ট দিতে। ঢাকায় আসলে আপনার খুব পছন্দের বিরিয়ানি টেস্ট করব ইনশাআল্লাহ।
আহা! বিরিয়ানীর দোকানদারগণ যদি আপনার এই লেখাটি সম্পর্কে জানতে পারতেন, দারুন উৎফুল্ল হতেন তারা।
ধন্যবাদ এবং বরাবরের মতো প্লাস দিয়েই শুরু করেছি।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ লোকমান ভাই। প্রথমেই ক্ষমা চাচ্ছি-আপনাদের মন্তব্যের জবাব যথা সময়ে নাদিতে পারার জন্য।
আপনি ঢাকা আসলে ইনশআল্লাহ একসাথে বিরিয়ানি অভযান চালাবো.........
এই পোস্ট পড়ে হয়ত বিরিয়ানীর দোকানদারগণ উৎফুল্ল হতেন কিন্তু অনেক পাঠক(এক নং মন্তব্য দ্রস্টব্য) হয়ত আমাকে বিরিয়ানির দোকানি ভেবে বসে আছেন!
৭১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:১৭
মানবী বলেছেন: পুরনো ঢাকায় যেতে ইচ্ছে করছে।। :-)
লোভনীয় পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ বুবু।
অন্তর থেকে কামনা করছি-কোনো এক দিন যেনো ভাই-বোন একসাথে পুরানো ঢাকার বিরিয়ানি খেতে পারি।
৭২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট । আল রাজ্জাক এর মোরগ পোলাও খেলাম কিছুদিন আগে । তবে মোরগ পোলাও সবচেয়ে ভাল লেগেছে ঝুনুর মোরগ পোলাও । নারিন্দাতে । আর কাচ্চি নান্না মিয়ারটা অসাধারন । মাসের ৫ তারিখ শুধু নান্না মিয়াতে আস্ত মোরগের কাচ্চি পাওয়া যায় । ওটাও খেয়ে দেখতে পারেন । হাজির বিরিয়ানি খাই নি । অনেকেই খেয়ে বদনাম করেছে ( এটা আসলে সবার স্বাদের সাতে যায় না) । ফখরুদ্দীন এর বিরিয়ানিও বেশ ভাল । পুরান ঢাকায় বিউটির লেবুর সরবতও কিন্তু দুর্দান্ত একটা জিনিস । না খেলে মিস করবেন ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: "ঝুনুর" বিরিয়ানি সম্পর্কে আমার জানাছিলনা। আপনার মন্তব্যেই জানলাম। ঠিকানা জানা থাকলে নিশ্চিত একদিন ওখানেও ঢূঁ মারতাম।
নান্নায় আস্ত মোরগ/মুরগীর যে খাবারটা পাওয়া যায়-তার নাম "মুরগী মুছাল্লাম"( ঐ দোকানীরা বলে "মুর্গা মোছাল্লাম")। হ্যা, আমি খেয়েছি-খুব টেস্টি। বিউটির লাচ্চা আর শরবত অসাধারন! তবে পরিচ্ছন্নতার অভাব আছে নিসন্দেহে। বিউটির লাচ্চা/শরবত নিয়ে একটা পোস্ট দেবার ইচ্ছা আছে।
ধন্যবাদ আসিফ।
৭৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৫
হাওয়ায় উড়া ধূলা বলেছেন: পেলাস দিলা্ম +++++++++
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: প্লাস এর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৭৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৬
সাদা বাজ বলেছেন: ভাইজান কি লিখেছেন এইসব, বিরিয়ানির গন্ধে ত মাথা আউলাইয়া গেছে গা। কেইছ কইরা দেওন দরকার, তাইলে প্রিয় খাবার না খাওয়ার জ্বালা কি বুজতেন।প্রিয় খাবার নিয়ে লেখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। +
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: যখন কোনো কিছু খাবার ইচ্ছা মনে যাগে-তখন ঐ খাবারটা না খেতে পারার অতৃপ্তি/জ্বালা আমার অনেক আছে। কাজেই আমি উপলব্ধি করতে পারছি আপনার "জ্বালা"!
আপনাকেও অজস্র ধন্যবাদ।
৭৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমার মত বিরিয়ানি খাদক আর একটাও পাওয়া যাবে বলে আমার মনে হয় না।এক বসাতে আমি সবসময় ডাবল বিরিয়ানি খায়। মাঝে মাঝে ৩-৪ প্লেট পর্যন্ত। আজকে দুপুরেও দুই প্লেট খাচ্চি খেলাম।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: বিরিয়ানি ভোজে আপনার সাথে ব্লগার ডেইফ এবং আমার ছোট পুত্তুর সাজিদের প্রতিযোগীতা হতে পারে......
৭৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
খিদা লাইগা গেল!! যাই কিছু খাইয়া আসি!!
অনেক দোকানেই খেয়েছি!!
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আসলে খাওয়াটা যতনা ক্ষুধার জন্য তার থেকে অনেক বেশী রুচী আর খাওয়ার প্রতি আগ্রহ। আমি ব্যক্তিগত "স্বল্প আহারি" মানুষ। কিন্তু বৈচিত্রময় খাবারের প্রতি প্রচন্ড আগ্রহি এবং রুচীশীল।
ধন্যবাদ ফাহাদ চৌধুরী।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আসলে খাওয়াটা যতনা ক্ষুধার জন্য তার থেকে অনেক বেশী রুচী আর খাওয়ার প্রতি আগ্রহ। আমি ব্যক্তিগত "স্বল্প আহারি" মানুষ। কিন্তু বৈচিত্রময় খাবারের প্রতি প্রচন্ড আগ্রহি এবং রুচীশীল।
ধন্যবাদ ফাহাদ চৌধুরী।
৭৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০১
আকাশ মামুন বলেছেন: জিভে তো জল এনে দিলেন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: এই পোস্ট যখন লিখছিলাম-তখন আমারও বিরিয়ানি খেতে ইচ্ছে করছিল.........
৭৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৪
মুখ ও মুখোশ বলেছেন: অনেক দিন পরে ব্লগে ঢুকলাম ঢুকেই সোজা আপনার ব্লগবাড়ি ঢুকেই দেখি খাওয়া দাওয়া শেষ। আহ!! বিরিয়ানির কি সুবাস!!!!.......................। এত এত বিরিয়ানির নাম পড়ে পড়েই সত্যিই খিদে পেয়ে গেল....হা হা হা
আপনার লেখার প্রধানতম বৈশিষ্ট্যই হল লেখার মধ্যে অত্যধিক দরদ, যা কোন ভাবেই এড়িয়ে যাওয়া যায় না। আর লেখার এলিমেন্ট গুলো সব অতি দরকারী যা জানা থাকলে কোন না কোন সময় কাজে লাগতে পারে।
আপনার সব সময়ের অতি দরদমাখা লেখার জন্য আপনি অবশ্যই বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার।
সে যাক লেখা পড়ে ঢাকাইয়া বিরিয়িনির মোটামুটি একটা চিত্র পাওয়া গেল, ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। ঢাকাইয়া খাবারের অনেক কথা শুনেছি কিন্তু তেমন করে খাওয়া হয়ে উঠেনি। ওদের অতি ভোজন রসিকের অনেক কাহিনী শুনেছি এর কিছুটা কারন হয়ত ঐতিহাসিক.......
আপনার দরদী লেখার জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া, ভাল থাকবেন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: এমন সুন্দর এবং প্রেরণাদায়ী মন্তব্য আমাকে লেখার প্রতি আরো বেশী সচেতণ এবং দ্বায়িত্বশীল করবে......।
৭৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
মুহিব বলেছেন: বিরিয়ানী খাদ্যটা আপাতত খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: মুহিব একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ!
৮০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৫
মেহবুবা বলেছেন: পোষ্ট পড়ে এখন খেতে ইচ্ছে করছে হাজীর বিরিয়ানী।
আমার ভোজন রসিকবড় ভাইয়ের কত রকম কান্ড মনে পড়ছে । আম্মাকে পটানোর জন্য আমাদের হাত করা । তারপর হাজীর বিরিয়ানী ।
ওর হাইপারটেনশনের জন্য আম্মাজী সতর্ক ছিলেন । একবার আম্মা কিছুতে রাজী হচ্ছে না দেখে ওর বউকে বলল , 'আমি যদি মরে টরে যাই তখন দেখো আম্মা কত আফসোস করবেন ছেলেটা আমার হাজীর বিরিয়ানী খেতে চেয়েছিল , না খেয়ে মরে গেল '। আম্মা ফিক করে হেসে ফেলতেই বলল , ' আম্মা রাজী, বিরিয়ানী আনা হোক '।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আপু, তোমার মন্তব্য পড়ে বিরিয়ানি ভক্ত ভাইয়ার বিরিয়ানি খাবার জন্য আদুরে কৌশল আর "আম্মাজী"র মাতৃত্ববোধ...... উপলব্ধি করে এই মুহুর্তে আমাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে-তা এই দূনিয়ায় কেউ বুঝবেনা.........
৮১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৮
পারভেজ বলেছেন: বুয়েটে থাকাকালিন হাজীর বিরিয়ানি প্রায়সই খাওয়া হতো। তখন তেল টা ছিল আরো কম, আর মাংসের রঙটা বেশ লালচে থাকতো। প্রচুর মাংসের কারণে পোলাও শেষ হলেও মাংস থেকে যেত।
ইদানীং খেয়ে দেখলাম অনেক বদলে গেছে। মাংসের রঙ আর স্বাদ দুটোই কমে গেছে। তেলটাও ভালো দেয় বলে মনে হলোনা।
নান্না মিয়ার মোরগ পোলাও সেদিন খেয়ে দেখলাম। ঠান্ডা হয়ে গিয়েছিল বলে কিনা জানিনা, খুব একটা স্বাদু লাগলো না। তবে স্টার এর কাচ্চির স্বাদ বেশ ভালো ছিল, যার এখনো কিছুটা ধরে রেখেছে তারা।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন পারভেজ ভাই। আগে হাজীর বিরিয়ানি শুধু মাত্র শরিসার তেলে রান্না হতো "খাশী"র মাংশ(পাঠা কিম্বা ছাগীর মাংশ নয়) দিয়ে। তাই মাংশটা লাল দেখাতো। এখন মাংশটা লাল থাকেনা এবং বিরিয়ানির সুগন্ধটাও অনেক কমেগিয়েছে খাটি শরিসার তেল ভাল মশলা না দেবার কারনে। বর্তমানে মাংশের মান এবং পরিমান এতটাই কম যা বলে বোঝানো যাবেনা।
অনেক ধন্যবাদ।
৮২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৩
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: পুরানা ঢাকার ওয়ারী পার হয়ে সামনে এগিয়ে গেলেই খ্রিস্টান কবরস্থান। কবরস্থানকে বাঁয়ে রেখে সামনের দিকে এগিয়ে গেলেই নারিন্দা মোড়। সেই মোড়ে গেলে চোখে পড়ে ছোট্ট একটি রেস্তোরাঁর সামনে সাইনবোর্ড ঝুলছে ঝুনু পোলাও ঘর। ১১ নারিন্দা রোড ।
একবার চেখে দেখবেন ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: মিঃ আসিফ, আমার জন্মের আগে আমাদের পরিবার ওয়ারীতে বাস করতেন। এখনও ওখানে আমাদের অনেক আত্মীয় স্বজন বাস করেন-তাই ঐ এলাকায় প্রায়ই যাওয়া হয়। যদিও নারিন্দা আমার খুব পরিচিত যায়গা কিন্তু নারিন্দার দিকে বহু বছর যাওয়া হয়না-তাই আমি ঝুনু বিরিয়ানির নাম জানিনা। আপনার মাধ্যমে যখন জেনেই গিয়েছি-তখন অবশ্যই ওখানে যাবো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৮৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৪
েভােরর স্বপ্ন বলেছেন: ভাই স্টারে ৭০ টাকায় বিরানী পাওয়া যায় না। ৯০ টাকা। নান্না ৮৫ টাকা.
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার এই পোস্টে কিছু আপডেটের অভাব এবং 'টাইপো' অবশ্যই আছে স্বীকার করছি। তবে কাচ্চি বিরিয়ানি আর মোরগ বিরিয়ানির দামে যে পার্থক্য আছে-যা আমার লেখায় আলাদা করে উল্যেখ করা উচিত ছিল।
অনেক ধন্যবাদ ভুল শুধরে দেবার জন্য।
৮৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৯
েভােরর স্বপ্ন বলেছেন: আরে ভাই ভুল ধরি নাই। কয়েকদিন আগেও ৭০টাকা ছিল, এখন দাম বাড়াইছে।
লেখা ভাল হইছে। +++
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভোরের স্বপন।
আমাদের দেশে সব কিছুরই দাম বাড়ে, শুধু মানুষের জীবনের দাম কমে!
সুন্দরবন সংলগ্ন গ্রামের এক জন মানুষকে যদি বাঘে হত্যা করে তাহলে বন বিভাগ ১০ হাজার টাকা ক্ষতি পুরন দেয়(যদিও এই নিয়ম কার্যকর হবার রেকর্ড খুব বেশী নেই)। আর কেউ যদি জীবন বাঁচাতেও একটা বাঘ হত্যা করে তাহলে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা সহ এক বছরের সশ্রম কারাদন্ড! হয়ত বাঘ রক্ষা করার জন্যই এই আইন প্রনয়ন করা হয়েছে।
৮৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৬
কাদামাটি বলেছেন: কি আছে জিবনে নে আমার,,,,,,,,,,,এখনো হাজীর বিরিয়ানী খাওয়া হল না....
নেক্সট শুক্রবার ইনশাল্লাহ.....সবাই রেডি হয়ে থাইকেন
প্রিয়তে রাখলাম....
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাই কাদামাটি, হাজীর বিরিয়ানি একা খেলে মজা কম পাবেন। কাজেই বেশী স্বাদ আস্বাদনের জন্য "আমাকে" ডাকলেই আপনার সম্মানার্থে "না" করবোনা।
শুভ কামনা।
৮৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫
নলিনী চাকমা বলেছেন: আরেকবার ঢাকায় আসলে পুরান ঢাকার বিরিয়ানী খেয়ে দেখতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট টির জন্য।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই এবং দাওয়াত দিবেন-আপনাকে পুরানো ঢাকার বিরিয়ানির দোকান চিনিয়ে নিয়ে যাবো, সাথে আমিও খাবো-বিল দিবেন প্রিয় নলিনী চাকমা!(ইমো হইবে)
৮৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫১
দুষ্টু রোমান্টিক বলেছেন: কি জিনিস মনে করিয়ে দিলেন রে ভাই ?? এখন তো খালি দেশে মঞ্চায়... লেখায় প্লাস
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি চিনিগো চিনি......ওগো দুস্টু রোমান্টিক......
৮৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
মিরাজ is বলেছেন: পুরান ঢাকার বিরিয়ানির ইতিহাস, ভাল লাগল.........
ভাই সত্য কথা বলতে হাজী'র বিরিয়ানি খেয়েছি কিন্তু যেরকম মজার আশা করেছিলাম সেরকম পাইনি.........
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: হাজীর বিরিয়ানি আমার কাছেও আহামরি কোনো মজা নেই-তবে নামে খুব জনপ্রিয়, আর খাবারের পছন্দের তালিকাতেও খুব পছন্দ বিশেষ করে আদি ঢাকাইয়াদের কাছে।
অনেক ধন্যবাদ মিরাজ।
৮৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:১০
চিমা মস্তকে হুল হুল বলেছেন: আমি ব্যক্তিগত ভাবে কিছু জানতে চাচ্ছি আপনার কাছে। আপনার একটা পোস্ট পড়ে আমার মনে কিছু প্রশ্ন জেগেছে তাই জানতে চাওয়া.
আশা করি আমার কৌতুহল এর উত্তর দিবেন
১. আমি যদি দৈত নাগরিক হই এবং ধরেন আমি ১ বছরের চীনা ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে এসেছি। মেয়াদ শেষে আমি পড়াশুনার জন্য আরও ২ বছর ভিসা নবায়ন করলাম, কিন্তু ইতিমধ্যে আমি চীনা নাগরিক হলাম বা চীনা পার্সপোর্ট পেলাম কিন্তু ইতিমধ্যে আমার বাংলাদেশের থেকে নেওয়া ভিসা শেষ এখন আমি বাংলাদেশের পার্সপোর্ট দিয়ে দেশে যেতে পারব মানে আমার ভিসার মেয়াদ শেষ যেহেতু। তাহলে কি করতে হবে?? পদ্ধতি কি?
২. ধরেন আমি বাংলাদেশের হাই প্রোফাইল নাগরিক মানে টাকা পয়সা অনেক আছে (কথার কথা) এবং আমি চায়না বেড়াতে গেলাম এবং সেখানে ১০/১৫ দিন থাকার পর আমার মনে হল আমেরিকা ঘুরে আসি তবে করনিয় কি?? মানে ভিসা কিভাবে পাব??
৩. আমার এক পরিচিত লোক ঢাকা থেকেই কিভাবে জানি একসাথে মালয়েশিয়া ও সিংগাপুর ঘুরে এসেছে। মানে বিভিন্ন দেশের ভিসার নিয়ম আলাদা। কিন্তু বেড়ানোর জন্য এমন কোন নিয়ম আছে যে আমি "ক" নামে একদেশে যাব এরপর "খ" নামক একদেশে যাব এবং "খ" নামক দেশ থেকে বাংলাদেশ ফিরে আসব মানে আমার "ক" নামক দেশে আবার ফিরে যাবার খরচ বাচল।
এটা কি সম্ভব??
৪.আবার ধরেন আমি চীনা পার্সপোর্টে বাংলাদেশে এসে বাংলাদেশী পার্সপোর্টে চায়না গেলাম এটা কি সম্ভব?? মানে কগজে কলমে সেই চীনা ব্যক্তি কিন্তু ফেরত গেল না গেল একজন বাংলাদেশী যেকিনা আইনত একজন চীনাও বটে!!
৫. এভাবে কি সম্ভব যে চীনা পার্সপোর্টে আমি বাংলাদেশ আসলাম এবং সেই পার্সপোর্টের মাধ্যমে ইসরাইলে বা ফিলিস্তিনে গেলাম, যেহেতু বাংলাদেশের পার্সপোর্টে তা অসম্ভব।
কিন্তু এখানে একটা কথা বাংলাদেশে ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনের দূতাবাস নাথাকায় আমার করনিয় কি??
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: যদিও আপনার প্রশ্নগুলো এই পোস্ট সংশ্লিস্ট নয়-তবুও সংক্ষিপ্ত উত্তর দিচ্ছিঃ-
১। বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশী নাগরিকদের দ্বৈত নাগরিকত্ব গ্রহন করে। অর্থাৎ আপনি বাংলাদেশী নাগরিক হয়ে অন্য দেশের নাগরিকত্ব গ্রহন করলেও বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবেও বিবেচিত হবেন। তবে বেশীর ভাগ দেশেই নাগরিকত্ব নেবার সময় স্বদেশী পাসপোর্ট এবং নাগরিকত্ব বিষর্জন দিয়ে বিদেশী নাগরিক হতে হয়।কিন্তু বাংলাদেশ সরকার সেই সব নাগরিকদেরকেও বাংলাদেশী নাগরিকের মর্যাদা দেন-জন্ম সূত্রে নাগরিক হবার জন্য।
২। আপনাকে বাংলাদেশে ফিরে এসে বাংলাদেশস্থ আমেরিকান এম্বাসী থেকেই আমেরিকা যাবার ভিসা সংগ্রহ করতে হবে।
৩। "আমার এক পরিচিত লোক ঢাকা থেকেই কিভাবে জানি একসাথে মালয়েশিয়া ও সিংগাপুর ঘুরে এসেছে।"- আপনার এই বাক্যটি আপনার বক্তব্য ক্লিয়ার করতে পারেনি। অর্থার আমি বুঝতে পারিনি-আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন।
আমার ধারনা, আপনার পরিচিত ভদ্র লোক বাংলাদেশ থেকেই উভয়/একাধিক দেশের ভিসা নিয়ে গিয়ে থাকবেন। তবে অনেক দেশেই থার্ড কান্ট্রি থেকে ভিসা দেয়। যেমন সার্ক ভুক্ত দেশ সমুহে, ইউরোপীয়ান দেশভুক্ত দেশ সমুহে পোর্ট ভিসা প্রদান করে-ইত্যাদি।
জ্বী, আপনি এক দেশ থেকে অন্য দেশে গিয়ে, থার্ড কিনবা ফোর্থ দেশ থেকেই আবার আপনার নিজ দেশে ফিরতে পারবেন।
৪। আপনিতো বৈধ ভাবে একই সাথে দুই দেশের পাস্পোর্ট পাচ্ছেননা। কারন, যখনই আপনি ভিন দেশের নাগরিকত্ব নিবেন-তখন আপনাকে নিজ দেশের পাসপোর্ট সেই দেশের কর্তিপক্ষের নিকট সারেন্ডার করবেন।
তবে আপনি যেটা করতে চাচ্ছেন-তা যদিও ক্ষেত্র বিশেষ করা সম্ভব কিন্তু সেটা আইনত অপরাধ।
৫। আমাদেওর দেশীয় পাসপোর্টে ইসরাইল যাওয়া নিষিদ্ধ-যা পাসপোর্টেই স্পস্ট ভাবে উল্যেখ করা আছে। অন্য অনেক দেশীয় পাসপোর্টে যেহেতু সেই বাধ্যবাধকতা নেই-তাই তারা যেকোনো দেশে যেতে পারবেন-যদি সেই দেশের দুতাবাস ভিসা প্রদান করে।
বাংলাদেশে ইসরাইলী দূতাবাস নাই, কিন্তু ফিলিস্তিনী দূতাবাস আছে-সেখান থেকেই ফিলিস্তিনী ভিসা পাওয়া সম্ভব। অন্য দেশীয়রা বাংলাদেশে বসে ইসরাইলী ভিসার জন্য নিকটস্থ্য দেশ ভারতে ইসরাইলী দুতাবাসে ভিসা আবেদন করতে হবে।
৯০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৩
চিমা মস্তকে হুল হুল বলেছেন: আমার ব্লগে উত্তর দিলে বাধিত হব।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আশা করি-আপনার প্রশ্নের জবাব পেয়েছেন।
৯১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৪৭
জুন বলেছেন: আপনার বিরিয়ানী দেখি হিট জুলভার্ন ,
আগামীতে নিশ্চয়ই আমাদের ধানমন্ডি এলাকায় আপনার নতুন ব্যাবসার শুভ উদ্বোধনে দাওয়াত পাওয়ার আশা রাখি :!>
আপনার মতন পুরোনো প্রতিস্ঠিত ব্যবসায়ী নিশ্চয় বুঝতে পারছেন পরবর্তীতে কোন ব্যবসাটি লাভজনক
আর আমি একটি ডাইগোনস্টিক সেন্টার খোলার কথা ভাবছি
কারন আগামী পৃথিবীতে এই দুটি ব্যবসাই চালু থাকবে
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় জুন, পাঠকদের রেস্পন্স দেখেতো বিরিয়ানির ব্যবসায় নামার কথা ভাবছি! আমি যদি বিরিয়ানির দোকান দেইই তবে "শেফ"(বাবুর্চী)ও আমি নিজে হবো-যাতে আপনাকেও একটা ব্যবসা ধরিয়ে দিতে পারি। আমার বিরিয়ানির দোকান উদ্ববোধনী অনুষ্ঠানে এই পোস্টে সকল মন্তব্যকারী ব্লগারদের দাওয়াত দেবো.........
আমার দোকানের পাশেই আপনি একটা "প্যাথলজিক্যাল ল্যাব"/" "ডাইগোনস্টিক সেন্টার" খুলে বসবেন। আমার দোকানের বিরিয়ানী খেয়ে সব কাস্টমার আপনার ডাইগোনস্টিক সেন্টারে দৌড়ে যাবে.........
৯২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৮
ছোটমির্জা বলেছেন: সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: এই ধরনের পোস্টইতো ব্লগে পড়তে চাই। কিন্তু ক্যাচাইল্যা পোস্ট দেখতে দেখতে বমন ইচ্ছা পার্মানেন্ট হয়েগিয়েছে। যার কারনে সামু ওপেন করি প্রচন্ড বিতৃষনা নিয়ে। ডেইলী ৪/৫ লেখাও যদি ভালো পেতাম-তাহলে এই বমনেচ্ছা কেটে যেত।
আমার সৌভাগ্য হয়েছে-উল্যেখিত সব কটা হোটেলের বিড়িয়ানীর স্বাদ নেয়ার।
ৃৃৃশান্ত বলেছেন: ক্ষুধা জাগানিয়া পোষ্ট। ++
..........................।
"নান্না মিয়ার বিরিয়ানি"
খাইতে মন্চায় ভাই।
৬৯ নং +।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার ব্লগে আগমনের জন্য অনেক ধন্যবাদ ছোটমির্জা।
অঃটঃ আমিও একজন মির্জা............
৯৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ভাঙ্গন বলেছেন: হাজীর বিরিয়ানী/নান্নার বিরিয়ানী প্রায়শঃ অফিসিয়াল অকেশানে খাওয়া হয়। আপনার পোস্টের বিরিয়ানী বৃত্তান্ত পড়ে আমার এখনি খেতে মন চাইছে। হা হা হা।
তবে আল-রাজ্জাকের বিরিয়ানীর পাশাপাশি বিকেলে নরম+গরম রুটির সাথে সবজিটা মুখরোচক। সবজির সাথে চেকেনের মিশেলে এমন একটা ব্ল্যান্ডিং হয়...! মুখে লেগে থাকে।
..........
ভাইয়া, কী খবর?
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার ভাংগন ভাই, অনেক দিন পর তোমাকে ব্লগে দেখে কীযে ভালো লাগছে!
আমার অন্যতম প্রিয় খাবার-নরম+গরম রুটির সাথে নরম করে গরুর গোস্ত ভূনা............
খবর আরকী! হতাশা......
৯৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৭
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ইস, হাজীর বিরিয়ানীটার দেখা পেলাম না
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ছেলে বেলায় পড়া শরত বাবুর "নতুনদা" গল্পের সেই ফুল বাবুটির কথা মনে পরছে-"তোমার দেখি জীবন খানা ষোলআনাই মিছে"!
৯৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পুরান ঢাকার বিরিয়ানীর তো অনেক নাম।কিন্তু দামও তো দেখি বেশ নাগালের মধ্যেই।অনেক ধন্যবাদ........
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যিকথা বলতে কী-এখন শুধু নামই আছে, মান কমেগেছে ভয়ংকর ভাবে।কম দামে কতটুকুইবা "মান" সংরক্ষণ করা সম্ভব?
ধন্যবাদ আপনাকেও।
৯৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৭
ফারুক মোকতাদির বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার পোস্ট এর জন্য।ফখরুদ্দিনের মেইন দোকান কোথায়?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ভিখারুন্নেছা স্কুলের উত্তর পাশের দেয়াল ঘেষে রমনা থানার দক্ষিন পুর্ব কোনে।
ধন্যবাদ।
৯৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১২:২০
গুল্টু বলেছেন: "চকবাজার মসজিদের উলটো দিকে গোলকধাধার মত সরু রাস্তার যে মার্কেটটা আছে, তার ভেতরে ফজরের নামাজ থেকে শুরু করে রোদ উঠার আগ পর্যন্ত একজন বিরিয়ানি বিক্রেতা বসেন সেটা পির সাহেবের বিরানি।
০৭ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পির সাহেবের বিরিয়ানি নামটা মনে করিয়ে দেবার জন্য।
৯৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:৩৮
অজানামন বলেছেন: Jibone puran dhakar biriani 2 bar khai c..... Ta o nonna te..... Oshadharon.......thanks for this nice post
১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন:
৯৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:৩৯
অজানামন বলেছেন: Jibone puran dhakar biriani 2 bar khai c..... Ta o nonna te..... Oshadharon.......uncl thanks for this nice post
০৭ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও।
১০০| ০৭ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:০১
পথেরহাট. বলেছেন: খাইতে মন্চায়
০৮ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: খেয়ে নিন......
১০১| ১১ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:০০
গুল্টু বলেছেন: দু:খিত পির সাহেব নয়। শাহ-সাহেবের বিরিয়ানি হবে
১১ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ গুল্টু। যেকোনো তথ্য অবশ্যই নির্ভরযোগ্য হতে হবে। আপনার সচেতণতা আমার ভালো লেগেছে।
১০২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:৪০
মোহাম্মদ জাফর সাদেক বলেছেন: "চকবাজার মসজিদের উলটো দিকে গোলকধাধার মত সরু রাস্তার যে মার্কেটটা আছে, তার ভেতরে ফজরের নামাজ থেকে শুরু করে রোদ উঠার আগ পর্যন্ত একজন বিরিয়ানি বিক্রেতা বসেন সেটা শাহ সাহেবের বিরানি"।
-অমৃতসম।।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: কী যে বলেন ভাই! বিরিয়ানী “অমৃতসম” হবে কেনো? বিরিয়ানী হতে হবে-বিরিয়ানীরমতো!
সত্যি ওদের বিরিয়ানীর একটা ভিন্ন স্বাদ এবং ফ্লেভার-যা অন্যদের সাথে মেলেনা।
ধন্যবাদ।
১০৩| ১০ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৫৪
নরকের দেবদূত বলেছেন: নান্নার বিরিয়ানী চমৎকার, তবে প্রকৃত স্বাদ পেতে হলে চাঁনখারপুলেরটায় না যেয়ে বেচারাম দেউরির মূল শাখাতে যেতে হবে।
তবে আমার ফখরুদ্দিন বেশি পছন্দ।
১১ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন:
আমিও মানি- নান্নার বিরিয়ানি ভালো। কিন্তু আমারও প্রথম পছন্দ ফকরুদ্দীনের বিরিয়ানী। এখানে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে-নান্নার মোরগ বিরিয়ানি ভালো আর ফকরুদ্দীনের খাসী/কাচ্চী বিরিয়ানি বেশী মজাদার।
ধন্যবাদ।
১০৪| ১০ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:১৭
পুরাতন বলেছেন: পোষ্ট টা পড়ে চলে যাচ্ছিলাম কিন্তু ৯১ নং মন্তব্যের রিপ্লাই পড়ে ভাবলাম কমেন্ট না দিলে চরম বোকামি হবে
১১ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন:
কিন্তু আপনিতো ৯১ নম্বর মন্তব্যের রিপ্লাই সম্পর্কে কিছুই বলেননি!
১০৫| ১২ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৭
পুরাতন বলেছেন: হায় হায়, আমিতো রিপ্লাইয়ের বোল্ড করা অংশ টুকুই কেবল পড়ছিলাম , আন্ডারলাইন করা অংশ টুকু এখন খেয়াল করলাম
১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ওকে।
১০৬| ১৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬
নিশম বলেছেন: প্রচন্ড ধাক্কা খেলাম যখন পোস্ট পড়তে পড়তে বিরিয়ানীর গন্ধ পেলাম! পরে এখি আম্মু বিরিয়ানী গরম করছে!!!
নান্না, হাজী - এই দুইটার উপর কিছু হয়না !!
১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন:
আমি "শুনেছি"-আম্মুর হাতের রান্না থেকে ভালো রান্না দুনিয়ার কোনো শেফ করতে পারেনা!
১০৭| ১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:৪৭
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন:
২০ শে জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০৮| ২৭ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:০৫
সুবিদ্ বলেছেন: অনেকদিন পুরান ঢাকার বিরিয়ানি খাইনা
আশা করি ভালো আছেন ভাইয়া, দেখি আবার নিয়মিত হবো ব্লগে
৩০ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: ব্লগে অবশ্য আমিও নিয়মিত নই। তোমাকে দেখে খুব খুশী হয়েছি।
ভাল থেকো নিরন্তর।
১০৯| ৩০ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:০৯
রাজসোহান বলেছেন: এইটা কি পোস্ট দিলেন? মাস তিনেক হৈয়া গেলো নান্নার বিরানি খাইতে পারি না, খিদা চাঙাইয়া দিলেন
৩০ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: মাসতিনেক আগের খিদা এতো দিন পুষে রাখতে নেই!
১১০| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:১৮
কাজল আব্দুল্লাহ বলেছেন: ১) বেচারাম দেউড়ি রোডে নান্নার মোরগ পোলাও এর কথা কেউ বললেন না যে!!!! আসলে লালবাগের নান্না বিরিয়ানি আসল নান্না না। আসল নান্নার মোরগ পোলাও এর স্বাদ পেতে হলে আপনাকে পুরান ঢাকার মিটফোর্টের কাছে বেচারাম দেউড়িতে যেতে হবে।
২) আর নারিন্দায় ঝুনুর পোলাও এর কথাও কেউ বললেন না দেখি। দাম যদিও একটু বেশী (সঠিকভাবে মনে নাই), কিন্তু অন্যরকম স্বাদ পাবেন নিশ্চিত।
০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: বেচারাম দেউড়ি রোডে নান্নার মোরগ পোলাও এর কথা ভুল করে বলা হয়নি-যা পরে একজন পাঠকের মন্তব্যের পর স্ীকার করেনিয়ে সেই ব্লগারকে ধন্যবাদ জানিয়ছিলাম। আপনাকেও ধন্যবাদ।
আর নারিন্দায় ঝুনুর পোলাও এর কথাও আমার জানা ছিলনা।
১১১| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৮
কাজল আব্দুল্লাহ বলেছেন: দু:খিত। নরকের দেবদূতের কমেন্ট খেয়াল করি নাই।
০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
১১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:২০
নাআমি বলেছেন: দারুন পোস্ট এটা ! খবর গুলি জানা খুব দরকার ছিল, দেশে গেলে কাজে লাগবে, এখুনি বিরানী খেতে ইচ্ছা হচ্ছে
অনেক ধন্যবাদ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৩
সরল মানব বলেছেন: আমার জন্ম হাজী বিরানির কাছেই, 'জামাই গললি'তে, বিরানির খাইয়া অ্যাঁর গন্ধ শুক্তে শুক্তে বড় হইছি, কয়েকদিন আগে ঐ নাজিরা বাজার গেলাম অনেক সিন পর। আগের টেস্ট নাই।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার পুরনো লেখাটা কস্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনি ভাগ্যবান-কারন প্রতিদিনই আপনি হাজীর বিরিয়ানীর গন্ধ পেয়ে বড় হয়েছেন! সর্বপর "ঘ্রাণে অর্ধ ভোজন"!
পুরনো ঢাকার অনেক কিছুই এখন বদলে গিয়েছে। সময়/অবশর পেলে আমি আগে নাজিরা বাজার থেকে গরুর গোস্ত কিনতাম। সেই স্মৃতি মনে করে কয়েক বছরপর মাত্র কদিন আগে ঐপথে ফেরার পথে নাজিরা বাজারে গোস্ত কিনতে গিয়ে দেখি-সেখানে কোনো গোস্তের দোকান নেই। যেখানে গোস্তের দোকাঙ্গুলোছিল সেখানে এখন মাল্টিস্টোরেজ বিল্ডিং করার জন্য বেড়া দিয়ে কন্সট্রাকশন কাজ চলছে!
শুভ কামনা।
১১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫৫
অনিরূদ্ধ বলেছেন:
সেই দাম আর নাই ভাইয়া
সেই স্বাদ আর ঘ্রাণ ও নাই!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫
পাব্লিক বলেছেন: সত্য কথা বলি- হাজির বিরিয়ানির যত নামডাক জিনিসটা আসলে তত ভালো না।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: মিথ্যা বলার জন্য কেউ কি দিব্যি দিয়েছে? হাজীর বিরিয়ানি মন্দ/ভাল হলেকি আমার কোনো ক্ষতি/লাভ হবে!
১১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৫
ভাবসাধক বলেছেন: অনিরূদ্ধ বলেছেন:
সেই দাম আর নাই ভাইয়া
সেই স্বাদ আর ঘ্রাণ ও নাই!
100% true
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সহমত।
১১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৫
প্রবালাহমেদ বলেছেন: "সব কিছুর মধ্যেই সুন্দর খুঁজে পেতে চেস্টা করি............"
ব্লগের শুরুতেই ভুল বানান দেখতে ভাল লাগছে না ।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইজান, বানান ভুলের জন্যইতো আপনাদেরমত দুই চারজন জ্ঞানী ব্লগার আমাকে চিনেন!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইজানের "প্রবালাহমেদ" নামের 'বালাম'টা কি ঠিকাচে?
১১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩৪
প্রবালাহমেদ বলেছেন: আমার পুরো নাম প্রবাল আহমেদ । লেখালেখির জন্য "প্রবালাহমেদ" নামটা ব্যবহার করি ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ "প্রবালাহমেদ" ।
আপনি ভাল আছেনতো?
শুভ কামনা।
১১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩১
িনশাচর-পুরান বলেছেন: পিলাচ--------------+
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২০
ইউসুফ খান বলেছেন: বাহ, আমি পুরান ঢাকার লোক। বেশ ভালো লাগলো আপনার পোস্ট। বিরানির ঘ্রান পেয়েই ছুটে এলাম।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি পুরনো ঢাকার লোক হিসেবে-"বাংলাদেশ প্যানাল কোড সামু-২০১২,১৬/৫ বিরিয়ানি" ধারামতে আপনাকে জড়িমানা করা হলো। মাঝে মাঝে আমাদের দাওয়াত দিয়ে বিরিয়ানি খাওয়াবেন-নাহলে 'কইস্যা মাইনাস'!
আপাতত শুভ কামনা।
১২১| ২৮ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:১১
রাজনীতি বলেছেন: এগুলা বেশী খাওয়া ঠিক না। হার্ট এর রোগ হবে।
২৮ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ফিনান্সিয়াল ইয়ার ক্লোজিং উপলক্ষে গত ২১ তারিখ থেকে বিভিন্ন অফিস/ফ্যাক্টরী/ব্যাংকে হরদম লাঞ্চ/ডিনার চলছে........................
চলবে জুলাই মাসের এক তারিখ পর্যন্ত!
১২২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৯
megher_kannaa বলেছেন: নান্না মিয়ার বিরিয়ানি অসাধারণ
০৫ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই।
১২৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: কি পোস্ট দিলেন! জানি দাম আর স্বাদ আর আগের মত পাওয়া যাইব না; তাও এখনই আবার খাইতে ইচ্ছা করতেছে।
পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে নিলাম
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
জুল ভার্ন বলেছেন:
১২৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
েবনিটগ বলেছেন: +
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আচ্ছা "রাজ্জাকের গ্লাসী" টা কোথায়, কেউ ঠিকানা জানেন?
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: সম্পূর্ণ ঠিকানা বলতে পারছিনা-তবে রাজ্জাক হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট সিদ্দিক বাজারে অবস্থিত।
১২৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যা দিনকাল পড়েছে। সবাই খালি ভেজাল দেয়।
হাজী সাহেব যেন ভেজাল না দেন এই দোয়া করি।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার কাছে এখনও হাজীর বিরিয়ানীর মান ভালই মনে হয়-যেটুকু মানহীণতা লক্ষ করা যায়-তা মানসম্মত মশলা উপকরণের অভাবেই হচ্ছে।
১২৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
অর্ফিয়াস বলেছেন: রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আচ্ছা "রাজ্জাকের গ্লাসী" টা কোথায়, কেউ ঠিকানা জানেন
- আল রাজ্জাক হোটেলটা নর্থ সাউথ রোড এ অবস্থিত। গুলিস্তান থেকে সোজা যে রাস্তাটা সদরঘাটের দিকে গেছে সেটা ধরে আগাতে থাকলে বংশাল মোড়টা পার হয়েই হাতে ডানে। রিক্সাওয়ালঅকে বল্লেই নিয়ে যাবে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় অর্ফিয়াস, সালাম। আপনি ঠিকই বলেছেন -আল রাজ্জাক হোটেলটা নর্থ সাউথ রোড এ অবস্থিত। গুলিস্তান থেকে সোজা যে রাস্তাটা সদরঘাটের দিকে গেছে সেটা ধরে আগাতে থাকলে বংশাল মোড়টা পার হয়েই হাতে ডানে। এবং ঐ এলাকাটাকেই সিদ্দিক বাজার বলে।
১২৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
মুহিব বলেছেন: এত নাম ধাম শুনে আমি প্রায় সময়ই গিয়েছিলাম। কিন্তু তেমন স্বাদ পাই নি। হয়ত আমারই জিহ্বায় সমস্যা। যেমন হতাশ হয়েছিলাম চকবাজারের ইফতারী খেয়ে।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: জিহ্বায় সমস্যা!! এতো আমের অসুখ!
১২৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
মুহিব বলেছেন: বাপরে! এত্ত আগের পোস্ট। আমি তো অর্ফিয়াসের প্রিয় লিস্টে দেখে পড়ে নিলাম।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: অর্ফিয়াস বিশয় ভিত্তিক লেখা অনেক ভাল লেখেন।তিনি আমার অন্যতম প্রিয় ব্লগার।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৮
সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: ভাইজান, এতো বিরিয়ানির দোকানের মধ্যে আপনার দোকান কোনটা ডাইরেক্ট উল্যেখ করে দেন-তাহলে ৬২ হাজার ব্লগারের মধ্যে অন্তত ৬২ জন কাস্টমার পাইবেন!
লেখা কিন্তু ভাল হইসে।