নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
প্রসঙ্গ: জাতীয় পতাকা....
স্বাধীনতার মাস মার্চ, বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। এই দুই মাসেই আমাদের পবিত্র জাতীয় পতাকার ব্যাবহার খুব বেশী। জাতীয় পতাকা একটি দেশের জাতীয়তা বহন করে। বহির্বিশ্বে দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। আর বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাতো রক্তার্জিত। তাই এর মূল্য অনেক অনেক বেশি। জাতীয় পতাকা তৈরি ও ব্যবহারে কিছু বিধিমালা রয়েছে, তা তুলে ধরা হলো-
জাতীয় পতাকার রঙঃ
আমাদের জাতীয় পতাকার রঙ উজ্জ্বল ঘন সবুজের মাঝেখানে লাল বৃত্তটি স্বাধীনতার নতুন সূর্যের প্রতীক। সবুজ অংশটি তারুণ্যের উদ্দীপনা আর গ্রামবাংলার বিস্তৃত সবুজ পরিবেশের প্রতীক।
জাতীয় পতাকা তৈরির নিয়মঃ
জাতীয় পতাকা হবে আয়তাকার।
পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত হবে ১০ঃ৬।
পতাকার মাঝে লাল বৃত্তটির ব্যাসার্ধ হবে পতাকার দৈর্ঘ্যরে ৫ ভাগের ১ ভাগ।
পতাকার দৈর্ঘ্যকে সমান ১০ ভাগে ভাগ করতে হবে।
পতাকার প্রস্থকে সমান ২ ভাগে ভাগ করতে হবে।
প্রত্যেক ভাগকে ১ একক ধরে হিসাব করতে হবে।
পতাকার দৈর্ঘ্যরে ডান দিকে সাড়ে পাঁচ একক ও বামে সাড়ে চার একক রেখে লম্বা টানতে হবে।
প্রস্থকে ভাগ করা রেখার সাথে এই লম্ব যেখানে মিলবে সেটাই হবে লাল বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু।
আকারঃ
বেসরকারি ও সরকারি ভবনে উড্ডয়নের জন্য তিনটি ভিন্ন মাপের পতাকা ব্যবহার করা যাবে ভবনের আকার আয়তনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে।
(১) দৈর্ঘ্যে ৩.০৫ মিটার বা ১০ ফুট, প্রস্থে ১.৮৩ মিটার বা ৬ ফুট
(২) দৈর্ঘ্যে ১.৫২ মিটার বা ৫ ফুট, প্রস্থে ০.৯২ মিটার বা ৩ ফুট
(৩) দৈর্ঘ্যে ০.৭৬ মিটার বা ২.৫ ফুট, প্রস্থে ০.৪৫ মিটার বা ১.৫ ফুট
নিম্নে বর্ণিত দুই প্রকার পতাকা গাড়ির জন্য ব্যবহার করা যাবেঃ
(১) দৈর্ঘ্যে ০.৩৮ মিটার বা ১৫ ইঞ্চি, প্রস্থে ০.২২ মিটার বা ৯ ইঞ্চি
(২) দৈর্ঘ্যে ০.২৫ মিটার বা ১০ ইঞ্চি, প্রস্থে ০.১৫ মিটার বা ৬ ইঞ্চি
ব্যবহারবিধিঃ
পতাকা অবশ্যই সঠিক রঙে ও মাপে তৈরি করতে হবে। জাতীয় পতাকা সকল সরকারী বেসরকারী /উল্যেখযোগ্য ভবন ছাড়াও কোনো যানবাহনের সামনে ওড়াতে পারবেন, পেছনে বা মাঝখানে ওড়ানো যাবে না। যদি মিছিলে জাতীয় পতাকা ব্যবহৃত হয় তবে তা প্রথম সারির মাঝে বা ডানে রাখতে হবে। নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট স্থানেই কেবল পতাকা ওড়ানো যাবে। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পতাকা ওড়ানো যাবে। জাতীয় পতাকা শিক্ষা, ব্যবসা, বাণিজ্যে প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। সিনেমা হলে কিম্বা কোন অনুষ্ঠানে জাতীয় পতাকা প্রদর্শনকালে দাঁড়িয়ে সম্মান জানাতে হবে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ।
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৭
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: দেশে থাকতে বুঝি নাই লাল-সবুজের পতাকাটাকে কতোটা ভালোবাসি। প্রবাসে এসে প্রতিমুহুর্ত টের পাই এই লাল-সবুজের পতাকাটা আমার কতো গর্বের। স্বাধীনতার প্রতীক গর্বের লাল-সবুজের পতাকার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা-স্যালুট।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যিই প্রবাস জীবনেই উপলব্ধি করা যায় নিজ নিজ দেশের জাতীয় পতাকার মর্যাদা!
আমি সহজে কাঁদিনা কিন্তু যতবারই জাতীয় সংগীত শুনি এবং "মা তোর বদন খানি মলিন হলে আমি নয়ন, ওমা আমি নয়ন জলে ভাসি"- লাইনের সাথে আমার চোখ ভিজে যায়। দুই হাজার দশনের আগে পর্যন্ত নানাবিধ কারনে আমি খুব বিদেশ ভ্রমণ করতাম-তখন আমি সব যায়গাতেই আমার সাথে ছোট্ট একটা জাতীয় পতাকা নিয়ে যেতাম-যা আমাকে ভিন্ন ধরনের একটা প্রশান্তি দিত।
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালোবাসি লাল সবুজ পতাকা
কিন্তু পতাকার অপমান করলে সহ্য হয় না
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২২
জুল ভার্ন বলেছেন: জাতীয় পতাকা আমার প্রাণ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৭
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: লাল সবুজের পতাকা আমাদের গৌরবের পতাকা
অবশ্যই বিনম্র লাল স্যালুট জানাই!
সম্মান অটোটু রাখি সব সময়----- সব সময় ভাল থাকবেন