নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
শোকস্তব্ধ লঙ্কার অন্তঃপুর।
মন্দদোরী, চিত্রাঙ্গদা সহ রাবণের বাকি সমস্ত পত্নীরাই আজ পুত্রহারা। দশানন তাঁর পত্নী ভগিনী আদি লঙ্কার সমস্ত মহিলাদের কখনোই বন্দিনী অথবা অন্তঃপুর বাসিনী করে রাখেননি। প্রাসাদের মে কোনো স্থানে তো বটেই , প্রাসাদের বাইরে প্রমোদ ভ্রমণেও তাঁদের পূর্ণ অধিকার আছে। অনার্যপুরী হলেও এ ব্যাপারে লঙ্কা আর্যদের থেকেও বেশ কয়েক ধাপ এগিয়ে আছে।
এমনকি অচেনা পুরুষদের সাথে বাক্যালাপেও এখানকার মেয়েদের সম্মানহানি হয় না কখনও। তাই তো সুর্পনখা অনায়াসেই নির্দ্বিধায় রাম লক্ষ্মণের সাথে বাক্যালাপ করতে পারেন। দিতে পারেন বিয়ের প্রস্তাব। দশরথ নন্দনদ্বয়ের কাছে যা ক্ষমার অযোগ্য নির্লজ্জতা বলে মনে হয়েছিল। লঙ্কায় সেটাই প্রচলিত নিয়ম। তাই নিয়ম ভঙ্গের খুব বেশি দায় বোধহয় সুর্পনখায় বর্তায় না। আর এক স্ত্রী থাকতেও অন্য রমণীর পাণীগ্রহণ সে তো তখন আর্য অনার্য উভয় সমাজেই বৈধ। তবে অবশ্যই তা স্ত্রী পুরুষ উভয়ের সম্মতিক্রমে। সে ক্ষেত্রে সুর্পনখার দাবী অবশ্যই অন্যায্য। আর রাম লক্ষ্মণের কাছে অতি ঘ্যানঘ্যানে অথবা মামার বাড়ির আবদার মনে হতেই পারে। যদিও সুর্পনখাই যত কান্ডের মূল। সুপর্নখা আদতে এত বছর বয়স পর্যন্ত কেন ই বা অবিবাহিতা ছিলেন, অথবা তাঁর স্বামী থাকলেও তিনি কে ? তা আমার জানা নেই। জানার আগ্রহ ও নেই কারণ, এখানে আমার মূল উপজীব্য প্রমীলা, যিনি দশানন ও তাঁর প্রধানা মহীষী মন্দোদরী পুত্র মেঘনাদের (ইন্দ্রজিৎ) স্ত্রী।
প্রমীলা বিদূষী, বুদ্ধিমতী, সুশিক্ষিতা এবং সুন্দরী। মধুসূদনের মেঘনাদ বধ কাব্যে আছে, তাঁর সৌন্দর্যে স্বয়ং শ্রীরামচন্দ্র ও কিছুক্ষণের জন্য মোহাবিষ্ট হয়েছিলেন। হনুমানকে বলতে শোনা যায়, প্রমীলার এই অদ্ভুত সৌন্দর্যের কাছে সীতাও যেন ম্লান হয়ে যান। আসলে প্রমীলার যে সৌন্দর্য তা তো কেবলমাত্র দেহের নয়, তার সাথে মিলে মিশে ছিল প্রবল বুদ্ধিমত্তা আর জেদ। স্বামীর অকাল মৃত্যু, তিনি সহজে মোটেই মানতে পারেননি। স্বয়ং লঙ্কেশ্বর তাঁর প্রতিটি প্রশ্নের জবাব দিতে বাধ্য হয়েছেন। প্রমীলার প্রবল ব্যক্তিত্বের এমনি জোর। সমস্ত তূণ খালি করে তিনি রাবণকে তীরবিদ্ধ করেছেন। দশানন বাকরহিত, জর্জরিত হতভম্ব হয়ে গিয়েছেন। রামের সঙ্গে লড়ে হেরেছেন। কিন্তু প্রমীলার কাছে যেন হেরেই বসে আছেন। লড়াই করবার সময়টুকু পর্যন্ত পান নি।
রাবণের অন্যতমা স্ত্রী চিত্রাঙ্গদা। পুত্র বীরবাহুর মা। যুদ্ধে বীরবাহু নিহত। তারপর একে একে সবাই এবং শেষে ইন্দ্রজিৎ রাবণের সর্বাপেক্ষা প্রিয় পুত্র।
চিত্রাঙ্গদা পুত্রশোকে পাগলিনী। রাবণের কাছে এসে বিলাপ করেছেন। কাঁদতে কাঁদতে তাঁর চোখের জল শুকিয়ে গেছে।
ফেরৎ চাইলেন পুত্রকে। রাবণ অপারগ। মৃত সন্তানকে জীবিত করে কিভাবে ফেরাবেন মায়ের কোলে?
যুদ্ধে পুত্রের বীরবাহুর মৃত্যুর পর তার শোকাকুলা মাতা চিত্রাঙ্গদা রাবণকে দায়ী করে গেলেন পুত্রের মৃত্যুর জন্য। রাবণ বোঝাতে চাইলেন এ অনার্য জাতির অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। সীতাহরণ তো উপলক্ষ্য মাত্র। বীরবাহু বীরের মত লড়াই করে শহীদ হয়েছেন। মাতা হিসেবে এতো তাঁর গর্ব। তিনি মিথ্যাই অশ্রুবর্ষণ করে, মৃত পুত্রের অসম্মান করছেন। এতো তাঁর মত রত্নগর্ভার সাজে না কখনও। মাতার এই আকুল অবস্থা দেখে তাঁর পুত্রও যে বড়ই অশান্তি তে আছে। মা হয়ে এটুকু তাঁর বোঝা উচিৎ।
কিন্তু পুত্রহারা মায়ের উচিৎ অনুচিৎ বোধ থাকে কি? রাবণকে একথা কে বোঝাবে?
বীরবাহু নিহত হবার পর রাবণ নিজেই যুদ্ধে যাবেন ঠিক করলেন। প্রমীলা কে নিয়ে প্রমোদ কাননে ভ্রমণ রত ইন্দ্রজিতের কানে সে কথা পৌঁছে গেল। পত্নীপ্রেমের চেয়ে অনেক বড় তাঁর কাছে পিতা ও দেশের প্রতি কর্তব্য অনার্যদের লঙ্কাভূমি আজ আর্যদের দখলে যেতে বসেছে। তা তো মেঘনাদ কিছুতেই হতে দিতে পারেন না। তিনি যে পিতার শেষ ভরসা। কিছুক্ষণের জন্যই প্রমীলা স্বামীকে কাছে পেয়েছিলেন। তাও বিধাতার সহ্য হলো না। এক্ষুণি তাঁকে ছুটতে হবে রণভূমিতে তার আগে অবশ্যই একবার পিতার সাথে দেখা করে নিতে হবে। এদিকে বিরহ আশঙ্কায় কাতরা প্রমীলা। অঝোরে অশ্রু বর্ষণ করেছেন।
প্রস্থানোদ্যত ইন্দ্রজিৎ প্রিয় পত্নীকে প্রশ্ন করছেন, "সৃজিলা কি বিধি সাধ্বী, ওকমল আঁখি কাঁদিতে?"(মেঘনাদ বধ কাব্য)
রাবণ মেঘনাদকে পরামর্শ দিলেন, পরদিন সূর্যদেব ওঠার আগেই নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে গিয়ে যজ্ঞ করে, অমরত্বের শক্তি সঞ্চয় করে তবেই যুদ্ধে যাক্ তাঁর প্রিয় ইন্দ্রজিৎ।
কিন্তু রাবণতো তখন ও জানতেন না, দেব দেবীরা একজোট হয়ে তাঁর বিরুদ্ধে এক ভীষণ ষড়যন্ত্র চালাচ্ছেন। অমোঘ নিয়তি আর প্রবল দুর্ভাগ্য তাঁকে কিছুতেই জিততে দেবে না। শুধু মাত্র একটি চারিত্রিক স্খলন তাঁর সমস্ত দুর্ভাগ্যের জন্য দায়ী। আর তার হলো সীতাহরণ। না হলে কিই বা প্রয়োজন ছিল শুধু মাত্র তীর ধনুক অবলম্বন কারী বনবাসী রাম লক্ষ্মণের সাথে যুদ্ধ করবার। যেখানে তাঁর পক্ষে মহাশক্তিশালী বীর সেনানী। তাবড় তাবড় সেনাপতি সেখানে ওদের পক্ষে কতগুলো লেজ ওয়ালা বাঁদর। একে ভাগ্যবিড়ম্বনা ছাড়া আর কিই বা বলবেন তিনি? এভাবেই কি বিধাতা তাঁর শেষ লিখে রেখেছেন?
নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে প্রমীলাও যেতে চান স্বামীর সাথে। বীরসাজে নিজের হাতে স্বামীকে সাজিয়ে দেবেন তিনি। প্রমীলা মেঘনাদের সুযোগ্যা পত্নী। ইন্দ্রজয়ী মেঘনাদকে নারীর সর্বজয়ী প্রেমের বলে জয় করেছেন তিনি।
কালনেমি কন্যা প্রমীলা, কেবলই প্রেমময়ী নন। মহাশক্তির অংশসম্ভূতা। প্রমীলার জন্ম দুর্গার বংশে। তাই প্রমীলা কাছে থাকলে মেঘনাদকে পরাজিত করা কোনোভাবেই সম্ভব না। মা দুর্গা স্বয়ং সিদ্ধান্ত নিলেন যে, যুদ্ধের পূর্বে তিনি প্রমীলার সমস্ত শক্তি হরণ করবেন। আজ দেবী দেবতাদের চরম প্রতারণার শিকার রাবণ ও তার সমগ্র পরিবার।
বীরাঙ্গনা প্রমীলা স্বামীর সাথে যুদ্ধে যেতেও রাজি। প্রাণ দিয়ে প্রাণপ্রিয়কে রক্ষা করবেন তিনি। কিন্তু তিনি কি করে জানবেন যে, দেবতাদের প্রাণান্ত গ্রাস সর্বত্র। প্রমীলা একাধারে সনাতন ভারতীয় নারী, অন্যদিকে অস্ত্র চালনায় পারদর্শিনী বীরাঙ্গনা। রাবণের রত্নসম্ভারে মেঘনাদ যদি হন সূর্যকান্ত মণি, তবে প্রমীলা তারই রবিচ্ছায়া।
তবুও শেষরক্ষা করতে পারলেন না।
নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে, নিরস্ত্র অবস্থায় বিভীষণের সাহায্যে মায়াদেবীর প্রচ্ছন্ন প্রশয়ে লক্ষ্মণ অন্যায়ভাবে হত্যা করলেন ইন্দ্রজিৎকে। যুদ্ধ তো হয় রণক্ষেত্রে। যজ্ঞাগার অথবা মন্দিরে? নৈব নৈব চ। তবু ও দেবতা যেখানে মাথা গলান, সেখানে সব অন্যায় কত সহজে ন্যায় হয়ে যায়, রামায়ণ মহাভারতে তার অজস্র দৃষ্টান্ত আছে।
মেঘের আড়ালে থেকে বাণ নিক্ষেপ সে তো রণকৌশল। অন্যায় তো নয়। মেঘনাদ কঠিন তপস্যায় সে বিদ্যা আয়ত্ত করেছিলেন। ইন্দ্রজিতের শক্তিশেলের আঘাতেই জ্ঞান হারিয়ে ছিলেন লক্ষ্মণ তাই কি এভাবে অনুচিৎ প্রত্যাঘাতে প্রতিশোধ চরিতার্থ করা?
আর প্রমীলা??
বীরাঙ্গনার বেশে তার লঙ্কাপুরী অভিযান। লোকলজ্জা, প্রাণভয়, নারী সুলভ কোমল স্বভাববৃত্তি কোনো কিছুই তাঁকে আটকাতে পারেনি। রাম ও তাঁর সেনাবাহিনী সেই সময়ে ঘিরে রেখেছে লঙ্কাপুরী। তবু ও প্রমীলা অদম্য। তাই শ্রীরামচন্দ্র ও বাধ্য হলেন তাঁকে পথ ছেড়ে দিতে।
মেঘনাদের মৃত্যুর পর রাবণের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে প্রমীলার প্রশ্ন,
"সীতাহরণের কি সত্যিই কোনো প্রয়োজন ছিল?
সীতাকে তো কখনো রাবণ ছুঁয়েও দেখেন নি। তবে সীতাহরণের কি কারণ ছিল?"
"তবে কি এ অনার্য নারীকে অপমানের প্রতিশোধ?
কিন্তু সে প্রতিশোধ কি চরিতার্থ হলো?"
মাঝখান থেকে সোনার লঙ্কাই যে পুড়ে ছাই হয়ে গেল। শ্মশান হয়ে গেল সবটাই। বীরশূন্য বীরভূমি আজ।
অনার্য দের মধ্যে প্রচলিত ছিল না সতীদাহ। তবু ও প্রমীলা সহমরণে গেলেন। কারো কথা শুনলেন না। কারো বারণ ও মানলেন না। স্বেচ্ছায় স্বামীর চিতায় উঠে, হাসিমুখে পুড়ে ছাই হয়ে গেলেন। সতী হয়ে স্বর্গে গেলেন কিনা জানিনা তবে প্রতিবাদ করে গেলেন অনেক কিছুরই।
রাবণের ভুল পদক্ষেপ, দেবতা দের প্রতারণা, নিয়তির ছলনা বিভীষণের শত্রুতা আর রাম লক্ষ্মণের অনৈতিক জয়লাভের।।
(মাইকেল মধুসূদনে দত্তর মেঘনাদ বধের ছায়া অবলম্বনে নিজের বোধ থেকে লেখা ।)
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইয়া, জীবনে আমি দেশী বিদেশী অসংখ্য বই পড়েছি, যার মধ্যে সব চাইতে কঠিন মনে হয়েছে মাইকেল মধুসূদন দত্ত'র যেকোন লেখা। মেঘনাদ বধ অনেক বার পড়েছি। যতবারই পড়ি মুগ্ধতায় পরিপূর্ণ হই। মেঘনাদ বধ নিয়ে নিজের উপলব্ধি লেখার প্রেরণা থেকেই এই লেখাটি লিখতে চেষ্টা করেছি।
আমি ভেবেছিলাম, এই লেখা পড়ে কেউ মন্তব্য করবেনা। সেখানে আপনি পড়ে শুধু মন্তব্যই করেননি, আপনার প্রিয়তে রেখেছেন - সেটাই আমার লেখার স্বার্থকতা।
অনেক কৃতজ্ঞতা।
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩২
বিটপি বলেছেন: বুড়া বয়েসে ভীমরতি ধরলে যা হয় আর কি! রাবণের প্রয়োজন ছিল কি সীতাকে অপহরণ করে আনার? আর হিন্দী সিনেমায় যেহেতু নায়ককে অসম্ভবকে সম্ভব করে জিততে হয়, তাই রামচন্দ্রের জিতে যাওয়া আর কি!! নইলে শক্তিমত্তা, বুদ্ধিমত্তা বা যুদ্ধকৌশল - কোনদিক থেকেই তার হনুমান বাহিনী লঙ্কান বাহিনীর ধারেকাছেও পৌঁছে না।
আর ভারতীয় মিথের দুর্বলতা দেখুন। গ্রিক মিথে যখন দেবতাদের মধ্যে যুদ্ধ লাগে, তখন দেবরাজ জিউস এসে একটা ব্যালেন্স করে দেয়, ইলিয়ডে যা আমরা দেখেছি। কিন্তু ইন্ডিয়ান মিথে? দেবরাজ নিজেই ষড়যন্ত্রে লেগে যান ভিলেনকে কিভাবে টাইট দেয়া যায়। মহাভারতেও আমরা ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে দেখি যত রকম অন্যায় করা সম্ভব, সবকিছু করে পান্ডবদেরকে যুদ্ধে জিতিয়ে দিতে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার অবজারভেশনে বিন্দুমাত্র ভুল নাই। ধন্যবাদ।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেষ লাইন:
মেঘনাদ বধ কাব্য রবী ঠাকুরের লেখা নয়?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: মেঘনাদ বধ কাব্য আসলে আপনারই লেখা, প্রিন্ট মিসটেক হয়ে অন্য নাম লেখা হয়েছে
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ পড়লাম।
ভালো লিখেছেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সকল ধর্ম গ্রন্থের গল্পই বর্তমান যুক্তি বিদ্যার আলোকে গাজাখুরী মনে হয়।কারো একটু বেশি কারো একটু কম।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: মনে অনেক কিছুই হতে পারে!
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মাইকেল মধুসূদন দত্ত'র- মঘনাদ বধ কাব্য পড়ে অনেক কিছুই সহজে বুঝা যায়না। কিন্তু পড়তে ভাললাগে। আপনার নিজের মত করে লেখাটা দুর্দান্ত হয়েছে। যাহা কাব্য পড়ে কাহিনিটা বিস্তারিত বুঝেনা তাদের জন্য বেশ উপকার হবে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩০
বিটপি বলেছেন: ৩ নং মন্তব্য পড়ে হাসি এসে গিয়েছিল কিন্তু তার জবাব পড়ে হাসতে হাসতে হার্ট এটাক হয়ে যাবার উপক্রম।
প্রসঙ্গত, একটা ব্যাপার জানতে চাই। রবীন্দ্রনাথ ভূ-ভারতে বাস করে দেব দেবীর কোন স্তুতিমূলক কাব্য বা গান কেন লিখেননি? তিনি হিন্দু মিথলজিকে পুরোপুরি এড়িয়ে গেলেন কিভাবে?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের প্রথম অংশ তিনি স্রেফ মজা করে লিখেছেন।
দ্বিতীয় অংশ নিয়ে বলার যোগ্যতা আমার নাই।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার কাছে বিষয়টি খুবই বিদঘুটে লাগে। আপনি অত্যন্ত ধৈর্যশীলতায় মেঘনাদবধ কাব্যকে নিজের ভাষায় পরিবেশন করলেন।
লেখাটা দুবার হয়ে গেছে ভাইজান।
++ সুন্দর পোস্টটিকে প্রিয়তে রাখলাম।
শুভেচ্ছা আপনাকে।