নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রেম কাহিনী ...........

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১১

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রেম কাহিনী ...........


পরিণত বয়সে সুনীল যাকে ভালবেসে ছিলেন তিনি ছিলেন একজন ফরাসী তরুণী। নাম মার্গারিট ম্যাথিউ। সাতাশ বছরের এই তরুণীর সঙ্গে সুনীলের সাক্ষাৎ হয়েছিল আমেরিকায়। সুনীল তথন মধ্য-পশ্চিম আমেরিকার আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্য বিভাগের ‘ক্রিয়েটিভ রাইটিং প্রোগ্রাম’-এ অংশ নিতে এক বছরের জন্য সেখানে গিয়েছিলেন। মার্গারিট ছিলেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই ফরাসী বিভাগের শিক্ষিকা। সুনীল আইওয়া যাওয়ার দু’বছর আগে থেকেই তিনি সেখানে শিক্ষকতা করছিলেন।

মার্গারিটের আগ্রহ ছিল ভারতীয় পুরাণ ও সংস্কৃতিতে। অন্যদিকে সুনীলের গভীর অনুরাগ ছিল ফরাসী ভাষা ও সাহিত্যে। দু’জনে ছিলেন দু’জনার পরিপূরক। সুতরাং খুব দ্রুত তাদের মধ্যে অন্তরঙ্গতা হয়ে গিয়েছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা, কথনো বা সারাদিন দু’জন একই ঘরে গল্প করেছেন, ড্রিঙ্ক করেছেন, খাবার ভাগাভাগি করে খেয়েছেন, এমন কী মাসিক খরচও শেয়ার করেছেন। দু’জন এতটাই অন্তরঙ্গ হয়ে উঠেছিলেন যে, কেউ কাউকে ছাড়া দীর্ঘ সময় থাকতে পারতেন না।

সুনীল তার ‘ছবির দেশে, কবিতার দেশে’ শীর্ষক আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থে তাদের সম্পর্ক ও ঘটনা প্রবাহের যে বর্ণনা দিয়েছেন, এতে এটুকু পরিষ্কার যে তাদের সম্পর্কটা শুধু বন্ধুত্বের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। দু’জন দু’জনকে গভীরভাবে শুধু ভালই বাসেননি, প্রেমেও পড়েছিলেন। মার্গারিট তার ধর্মীয় সংস্কারের কারণে এবং সুনীল তার বাস্তব পরিস্থিতি ও দেশে ফেরার টানে প্রকাশ্যে এ প্রেমের কথা একে-অপরের কাছে স্বীকার করেননি। অবশ্য শেষের দিকে মার্গারিট অনেকখানি দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন, ভালবাসা ও ধর্মীয় বিশ্বাসের টানাপোড়নে ভেঙ্গে পড়েছিলেন। অন্যদিকে সুনীল নিজেকে সামলে নিতে পারলেও মার্গারিটের জন্য তার হাহাকারের কথা বহুবার স্বীকার করেছেন তার লেখায়।

মার্গারিটের সঙ্গে সুনীলের বন্ধুত্বের সূত্রপাতটা ছিল বেশ মজার। একদিন সুনীল তার ‘ক্রিয়েটিভ রাইটিং প্রোগ্রাম’-এ অংশগ্রহণকারী বন্ধুদের নিমন্ত্রণ করেছিলেন বাসায়। ওই দলে মার্গারিটও এসেছিলেন তার এক বান্ধবীর সঙ্গে। যাওয়ার সময় মার্গারিট তার একটি বই ফেলে রেখে যান সুনীলের বাসায়। পরের দিন বইটা নিতে যাওয়ার সময় মার্গারিট বলেন, তিনি শকুন্তলা উপাখ্যানটা বুঝতে চান। সুনীল যদি তাকে এটা বুঝিয়ে দেন, তাহলে তিনিও তাকে অনেক ফরাসী কবিতা পড়ে শোনাবেন। এ প্রস্তাবে সুনীল খুশী হয়েছিলেন। কিন্তু এরপর মার্গারিটের আর দেখা নেই। সুনীলও তাকে মনে মনে খুঁজছিলেন, কিন্তু লজ্জায় কাউকে সে কথা বলতে পারছিলেন না। পরে একদিন লাইব্রেরীতে দেখা হলে সুনীল তাকে বললেন, ‘কী ব্যাপার শকুন্তলার উপাখ্যান শুনতে তুমি আর এলে না?’ জবাবে মার্গারিট বলেন, ‘তুমি তো আমাকে ডাকোনি।…আমি নিজে থেকে তোমার বাড়িতে দু’বার গেছি। তারপরও কি আবার সেধে সেধে যাব ?’

মূলতঃ এ ঘটনার পর থেকেই দু’জনের বন্ধুতের শুরু। পরবর্তীকালে দু’জনের সম্পর্কটা যখন গাঢ় হয়, তখন মার্গারিট একদিন কথায় কথায় বলেন, বইটা তিনি সুনীলের বাসায় ইচ্ছে করেই ফেলে রেখে গিয়েছিলেন। যাতে তার সঙ্গে আরেকবার দেখা হয়। জবাবে সুনীলও বলেন, লাইব্রেরীতে মার্গারিটের সঙ্গে তার হঠাৎ দেখা হয়নি। তার দেখা পাওয়ার জন্য তিনিও কয়েকদিন ধরে লাইব্রেরীতে যাওয়া-আসা করছিলেন। সুনীল লিখেছেন, পুরনো এ ঘটনাটা নিয়ে পরে তারা দু’জনেই বেশ হাসাহাসি করেছেন।

মার্গারিট ছিলেন গোঁড়া ক্যাথলিক পরিবারের মেয়ে। তার দুই বোন ছিল নান্ (সন্ন্যাসিনী)। সুনীল লিখেছেন, মার্গারিটের বাড়িতে যাওয়ার কথা শুনে মার্গারিট তার হাত চেপে ধরে কাতর গলায় বলেছিল, “সুনীল, প্লীজ, তুমি আমাকে বিয়ে করতে চেও না।… তুমি চাইলে আমি না বলতে পারব না। কিন্তু আমার মা-বাবা এমন কষ্ট পাবেন, আমার অসুস্থ মা এমন আঘাত সহ্য করতে পারবেন না। না, না, তা আমি পারব না।

এর দুই-তিন বছর পর স্বাতীর প্রেমে বাঁধা পড়েন সুনীল। তবে স্বাতীকে সুনীল মার্গারিটের সব কথাই খুলে বলেছিলেন এবং একই সঙ্গে মার্গারিটকেও জানিয়েছিলেন স্বাতীর কথা। মার্গারিট মেনে নিয়েছিলেন সবকিছু। স্বাতীও মার্গারিটকে চিঠি লিখেছিলেন। মার্গারিট শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন সুনীল-স্বাতীর বিয়েতে।

সুনীলের বিয়ের কয়েক বছর পর মার্গারিটের জীবনে ঘটে এক দুঃখজনক ঘটনা। শ্বেতাঙ্গ মার্গারিটকে একদিন রাস্তা থেকে একটি মাইক্রোতে করে তুলে নিয়ে যায় কয়েকজন কৃষ্ণাঙ্গ দুর্বৃত্ত। তারপর তার আর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি.......।

সুনীল লিখেছেন, “মার্গারিটের কাছ থেকে আমি অনেক দূরে সরে এসেছি। আমার বয়স বেড়েছে, কিন্তু তার বয়স একটুও বাড়েনি… মার্গারিট বেঁচে থাকলে এতদিনে তার সঙ্গে আমার কী রকম সম্পর্ক হতো, তা জানি না। তবে ফরাসী দেশের মাটিতে পা দিলেই আমি যেন শুনতে পাই তার যৌবনময় কণ্ঠস্বর। তার উচ্ছসিত হাসির শব্দ, তার চোখ দিয়েই এখনো অনেক কিছু দেখি।"

তথ্যসূত্রঃ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের 'পায়ের তলায় সর্ষে" এবং "ছবির দেশে, কবিতার দেশে" উপন্যাস।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবির দেশে কবিতার দেশে আমার প্রিয় বই গুলোর একটি।
মার্গারিটের শেষটুকু জানা ছিল না , হয়ত জেনেছি কিন্তু বিষাদময় বলেই হয়ত মনে রাখিনি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: মার্গারিটের শেষ অত্যন্ত হৃদয় বিদারক। সুনীল তাকে খুঁজতে গিয়েছিলেন ফ্রান্সের বিভিন্ন নান আশ্রমে। মার্গারিটার পরিবারকেও খুঁজে পেয়েছিলেন। কিন্তু তার পরিবার মার্গারিটা সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছিল। সুনীলের ধারনা, মার্গারিটা সুনীলকে ঠিকই দেখেছিলেন কিন্তু নিজের পরিচয় লুকিয়ে রেখেছিলেন।

'ছবির দেশে কবিতার দেশে' থেকে আমার বেশী ভালো লেগেছিল পায়ের তলায় সর্ষে-১, ও ২ পর্বের বিশাল ভ্রমণ উপন্যাস।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আহা! তাদের প্রেম অপূর্ণই রয়ে গেল!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রেমের অপূর্ণতাই আসল প্রেম।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩

গায়েন রইসউদ্দিন বলেছেন: মার্গারেট ম্যাথিউ-এর শেষ পরিণতি অত্যন্ত বেদনাদায়ক! মানুষ হয়ে জন্মেও কেন তারা দুর্বৃত্ত হয়ে যায় (?) এই সুন্দর পৃথিবীতে, তা আজও বুঝতে পারি না।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: মার্গারেট ম্যাথিউ-এর কোনো প্রকার দোষ নাই-তার মতো এমন সুন্দর মনের একটা মেয়ের অমন পরিনতি সকল ভালো মানুষের মনকে বিষাদময় করে।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৭

সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: ইশশ, কি বিষাদময়!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যিই খুব কষ্টের।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৯

ইসিয়াক বলেছেন:




কঠিন বাস্তবতায়
দুজনার দুটি পথ যদি বেঁকে যায় দুটি দিকে
তবু টান রয়ে যায় অন্তর থেকে।
এই তো প্রেম..।আসল প্রেম।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: ভালবাসা একটা সূক্ষ্ম অনুভূতি। হৃদয়ের খুব গোপন একটা অনুভূতি- যা প্রেমিক প্রেমিকা ছাড়া উপলব্ধি করা সহজ নয়।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৯

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সত্যিই দুঃখজনক ঘটনা প্রেম এটাই আসল প্রেম
দুজনের প্রতি রইল অনেক শ্রদ্ধা ------------

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি যখন ছবির দেশে, কবিতার দেশে উপন্যাস পড়ে সুনীল আর মার্গারিটের ঘটনা জানি এবং মার্গারিটের শেষ পরিনতিতে এতটাই মুহ্যমান হয়েছিলাম সেই ট্রমা কাটিয়ে উঠতে বেশ সময় লেগেছিলো।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২২

আরইউ বলেছেন:



গভীর দুঃখবোধ না থাকলে বোধকরি সৃষ্ঠিশীলতা পূর্ণতা পায়না। কী অদ্ভুত!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: কাউকে ভালবাসলে শুধুমাত্র তাকে ঘিরেই আলাদা একটা জগৎ তৈরি করা, একটা স্বপ্নের জন্ম দেওয়া, স্বপ্নটা ভবিষ্যতের, একসাথে পথচলার। ভালবাসা মানে শুধু দুজনে মিলে ভাল কিছু সময় উপভোগ করা নয়, বরং জীবনের প্রতিটা মুহুর্তে দুজন দুজনের পাশে থাকা। জীবনের সবচেয়ে খারাপ সময়ে ভালবাসার মানুষটার হাত ছেড়ে দেয়া নয়, বরং হাত দুটো আরো শক্ত করে ধরে থাকার নামই ভালবাসা- সুনীল মার্গারিটের ভালোবাসা ছিলো তেমনই।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন ভাইজান। একটানে পড়ে ফেলা গেলো।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৪

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: এই যে দুটি মানব মনের প্রেমকে বাধা দিয়ে আসছে জাতি ধর্ম বর্ণ । অন্তত কাল ধরে এমন বাঁধা হয়ে আসছে আর হয়তো আরও অনন্ত কালধরে থাকবে !
ভালোবাসার মানুষটিকে কাছে না পাওয়ার মত মর্মান্তিক আর কিছু হতে পারে না । পুরো বিশ্ব জয় করে ফেললেও এই আফসোস, কষ্ট কোন দিন যায় না !

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৯

জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুনীলের ফরাসী প্রেমিকার শেষ পরিণতি মেনে নেয়ার মত না।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫২

জুল ভার্ন বলেছেন: একদম তাই।

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিয়ে কি কারণে হয়নি বলে বলেছে সুনীল, ধর্মের কারণে? কার দিক থেকে, সুনীলের দিক থেকে নাকি ফরাসী মেয়ের দিক থেকে? পশ্চিম বাংলার লোকদেরকে কাছের থেকে জানলে কোন ইউরোপিয়ান ওদেরকে বিয়ে করবে না।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: মার্গারিটার পরিবার ছিলো প্রচণ্ড নান ভক্ত। যারা ধর্মীয় কারণে মেয়েরা বিয়ে করেনা কিন্তু পুরুষ নানদের সেবাদাসী হয়ে থাকে। আবার সুনীলও তখন স্বাতীর সাথে প্রেম করছিলো। সুনীলের ইচ্ছে ছিলো শারিরীক সম্পর্ক বজায় রেখে মার্গারিটার সাথে সম্পর্ক রাখার। কিন্তু মার্গারিটা ছিলো দোটানায়। এক পর্যায়ে সুনীলের স্কলারশীপ শেষ হয়ে গেলে তাকে দেশে ফিরে আসতে হয়।

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: কলকাতার দুজন লেখক আমার সবচেয়ে প্রিয়। সুনীল ও শীর্ষেন্দু।
''ছবির দেশে কবিতার দেশে'' পড়েছি।
মার্গারিট এঁর মৃত্যু/ হারিয়ে যাওয়া আমাকে ভীষন কষ্ট দিয়েছে। সম্ভবত নিগ্রোরা মার্গারিটকে তুলে নিয়ে যায় এবং তারপর মেয়েটার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায় না। মার্গারিট খুব বেশি সহজ সরল ছিলো।

সুনীলের স্ত্রী হলেন স্বাতী। খুব ভালো মানুষ তিনি।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: সুনীল আমারও খুব প্রিয় একজন লেখক সাহিত্যিক। তোমার মন্তব্য যথার্থ।

১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: সুনীলের 'বিশাখার জন্মদিন' বইটা পড়েছেন?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন: না পড়া হয়নি।

১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ২:১৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেল । দুঃখ নিয়ে দুরে থাকা

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: বইটা পড়লে অনেকদিন আবেগ তাড়িত হয়ে থাকতে হয়!

১৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৯

আমি পরাজিত যোদ্ধা বলেছেন: আমি তহ জানতাম নীলা সুনীল এর প্রেমিকা, সারাজীবন নীলাকে নিয়ে যতো লেখা লিখেছিলেন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

জুল ভার্ন বলেছেন: কবি সাহিত্যিক বলে কথা! উনি অনেককে নিয়েই কবিতা লিখেছেন। যেমন- প্রিয়দর্শিনী ইন্দিরা, প্রিয়দর্শিনী স্টেফি গ্রাফ সহ অনেককে নিয়েই।

১৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: আহা কি দারুন একখান উপন্যাস' ছবির দেশে কবিতার দেশে'।
যৌবনের ঘোর এখনো লেগে আছে !!!

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৪

জুল ভার্ন বলেছেন: 'ছবির দেশে কবিতার দেশে' এর পাঠকমাত্রই একই অনুভূতি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.