নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্যাচাল পোস্ট .........

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৩

ক্যাচাল পোস্ট......


শুভ জন্মবার্ষিকী হে জাতির বংগ শার্দূল, আপনার সেই হুশিয়ারি আজো ইয়াদ রেখেছি। আপনি বলেছিলেন, "নব্য রাজাকারদের সাথে মেলামেশা করো না"।
কথা রেখেছি মহান মুক্তিযুদ্ধের ভাষ্যকার।
আমি তাদের কথা শুনি নাই।
আমি আপনার কথা, আগাচৌর কথা, পিয়ালের কথায় ঈমান রেখেছি।
আমি পেশোয়ারের খাবার মুখে তুলি নাই। ইসলামাবাদের তরুণীর দিকে নজর দিই নাই।
আমি আর কত ত্যাগ স্বীকার করব!

আজ ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের জন্মদিন। তিনি ১৯৫২ সালের এই দিনে সিলেটে জন্মগ্রহন করেন। তিনি একাধারে শিক্ষক, পদার্থবিদ, গর্তেন্টাইনযোদ্ধা, টেঞ্চযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা গবেষক, লেখক, কলামিষ্ট ও একজন বিজ্ঞানী। স্যার ব্যক্তিজীবনে ১ স্ত্রী ও ২ সন্তানের জনক। তার স্ত্রীর নাম ড. ইয়াসমীন হক, ছেলে নাবিল ইকবাল ও মেয়ে ইয়াশিম ইকবাল।

স্যার যৌবনে মুক্তিযুদ্ধে যোগ না দিয়ে প্রথমে শর্ষীনার পীরের মুরিদ হতে গিয়ে সেখানে কয়েকদিন অবস্থান করে ঢাকায় ফিরে আসেন। 'মুক্তি যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি যাত্রাবাড়ি এলাকার একটা ভাড়া বাসার নিচ তলায় ফ্লোরে ট্রেঞ্চ খুড়ে গর্তের মধ্যেই থাকতেন। নভেম্ভর-ডিসেম্বর মাসে যখন ভারতীয় বাহিনীর বিমান সেনারা ঢাকার আকাশে কানফাটানো আওয়াজ করে যুদ্ধ বিমান নিয়ে উড়ে যেতো তখন তিনি গর্ত থেকে বেরিয়ে যুদ্ধ বিমান দেখতেন'-এটা তারই নিজ ভাষ্য! তিনি ড্রোন নিয়ে পাকিস্তানী হানাদার বাহীনির উপর ঝাপিয়ে পড়বেন এমন চিন্তা করেছিলেন, কিন্তু ড্রোন নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ার আগেই দেশ স্বাধীন হয়ে যায়।

স্যারের সব চেয়ে বড় পরিচয় তিনি একজন সফল সাহিত্যক। বাংলা সাহিত্য তার কাছে অনেক ঋণী। স্যারের লেখা বিশেষ করে সাইন্স ফিকশান গুলো সারা বিশ্বে এত জন প্রিয়তা পেয়েছে যে বিভিন্ন দেশের নামি দামী লেখকগন স্যারের লেখা চুরি করে। নিচে কিছু তার উদাহরন-

স্যার "অবনীল" নামক একটি বই প্রকাশ করেন ২০০৪ সালে। আর বইটি হুবহু নকল করে ২০০০ সালে জিম হুইট আর কেন হুইট নামে দুই ভাই মিলে "পিচ ব্লাক" নামে একটি হলিউডের সিনেমা বানিয়ে ফেলেন।

স্যার ১৯৯৯ সালে "নিতু তার বন্ধুরা" নামক আরেকটি বই লেখেন। স্যারের এই বইটা নকল করে দানি দেভিতো নামে এক ভদ্র লোক "ম্যাটিল্ডা" নামে এক হলিউডের সিনেমা বানিয়ে ফেলেন ১৯৯৪ সালে। ছবিটি বাজেটের চেয়ে ৬৫ কোটি ডলার বেশি নিজের পকেটে ঢুকিয়েছেন অথচ স্যারকে একটি টাকাও দিলেন না।

স্যারের ২০০৫ সালে বের হওয়া "আমি তপু" ১০ বছর আগে ১৯৯৫ সালে ডেবিড পেলজার নামে আমিরিকান এক সাহিত্যক নকল করেন। আর বইটির নাম দেন "আ চাইল্ড কল্ড ইট"

স্যারের ২০০০ সালে বের হওয়া "মেকু কাহিনী" বইটি নকল করে ১৯৯৪ সালে প্যাট্রিক রিড জনসন নামে এক হলিউডের পরিচালক বানিয়ে ফেললেন বিশ্ব বিখ্যাত শিশুতোষ ছবি "বেবিজ ডে আউট"

একই ভাবে স্যারের ১৯৮৮ সালে ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম বইটি নকল করে ১৯৭৯ সালে বের করা হয় "এলিয়ন"

২০১৪ সাল একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে বাংলাদেশের জন্য। এই বছরই স্যার বাংলাদেশে প্রথম আবিষ্কার করেন দ্রুত গতি সম্পন্ন ড্রোন। পেন্সিল ব্যাটারী চালিত এই ড্রোন ভুমি থেকে ১ হাজার মিলি মিটার উপরে উড়তেই ল্যাবের ভিতরেই গোত্থা খাইয়া পরে। আমেরিকার পেন্টাগন স্যারের এই ড্রোন কিনতে চাইলে স্যার দেশের স্বার্থে তা বিক্রি করতে চাননি। তবে ২০১৬ সালের শেষের দিকে কোন এক জঙ্গী সংগঠন স্যারের ড্রোন চুরি করার গুজব উঠেছিল।

স্যার সব সময় প্রতিবাদমুখী। যেকোন ইস্যুতে স্যার বৃষ্টিতে ভিজে খুব ইউনিক ভাবে প্রতিবাদ করেন। অনিয়ম দেখলে স্যার হড়হড় করে বমি করে তার প্রতিবাদ করেন।

স্যার অনেক সামাজিক, মানবাধিকার ও কল্যানমূলক সংগঠনের সাথে জড়িত। স্যার বিশেষ করে নারী অধিকার সংগঠনের হয়ে কাজ বেশি করেন। তিনি নারীদের অনেক সম্মান দেন ভালবাসেন। এ জন্য তিনি কোন ছাত্রের সাথে সেলফি ও ফটো সেশনে অংশগ্রহন করেন না, নারীদের ভালোবাসেন বলে শুধু ছাত্রীদের জড়িয়ে ধরে ফটো সেশন করেন। তিনি ছেলেদের নাচেও যুক্ত হন না কিন্তু মেয়েদের সাথে নাচতে অতিশয় পারংগম।


(সংগৃহিত)

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট; জেনারেল হওয়ার মতো কোন কারন তো দেখলাম না।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: পোস্টের কারণে জেনারেল হইনি। পোস্ট পরবর্তী চেতনা ব্যাবসায়ীদের গালাগাল মন্তব্যের পালটা মন্তব্যের প্রেক্ষিতে জেনারেল হয়েছিলাম।

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

জ্যাকেল বলেছেন: নন্দলাল ঘোষদের সময় মোটামুটি ভালই। তবে সেই সময়ে ছিল একদম চুড়ায় যা এখন কিছুটা কম। তবে আপনার পোস্টটা দেখে মনে হইতেছে জব্বর একটা কাম করছিলেন।
ধন্যবাদ ভাইসাহেব।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ওরা এখনো আচে, তবে ঘাপটি মেরে আছে। আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন: বাহ! চমৎকার পোস্ট। এই পোস্টের মন্তব্য প্রতি মন্তব্যগুলো পড়তে পারলে আরও ভালো লাগতো।
শুভ কামনা রইলো।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্যগুলো শ্লীলতা বর্জিত হওয়ায় স্বাভাবিক ভাবেই মডারেটর ডিলিট করে দিয়েছিলেন।

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:




যেই পোষ্টের জন্য জেনারেল করা হয়েছিলো, সেটা কই? আজকের এই পোষ্ট কি ড: জাফর ইকবালের জন্মদিন উপক্ষে লেখা?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: সেই পোস্ট ড্রাফট করেছিলাম। যা ফেসবুকে শেয়ার করেছিলাম। সেই পোস্ট কয়েকজন বন্ধু সংরক্ষণ করে ছিলেন। না, জন্ম দিন উপলক্ষে শেয়ার করিনি। মেমোরি হিসেবে শেয়ার করেছি।

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি ১ পোষ্টে লিখেছিলেন যে, যুদ্ধের শুরুতে( ১৯৭১ ) আপনি ও আপনার ভাইয়েরা ক্যাডেট কলেজ থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন; এরপর, সারা বছর কোথায় ছিলেন?

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৯

জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্যটা সংশ্লিষ্ট পোস্টে হওয়াই বাঞ্চনীয় ছিলো......

ওই সময়টাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় আমি মুক্তি বাহিনীর বিভিন্ন ক্যাম্পে থেকেছি। মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরের সাব সেক্টর হেড কোয়ার্টার ছিলো বর্তমান বরগুনা জেলার বামনা থানাধীন এবং বর্তমান পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া থানার অত্যন্ত দুর্গম অজপাড়া গাঁ জুড়ে বুকাবুনিয়া ও দাউদখালী ইউনিয়ন অন্তর্ভুক্ত এলাকা। যেখানে সাব সেক্টরকমান্ডার ক্যাপ্টেন মেহেদী আলী ইমাম বীর বিক্রম(আমার ছোটো চাচা) অবস্থান করতেন। মাঝেমধ্যে সেখানে আরও অবস্থান করতেন আরও একজন সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন শাজাহান ওমর বীর উত্তম। আমি তাঁদের দিক নির্দেশনা মতো বামনা, মঠবাড়ীয়া থানার বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্প ছাড়াও প্রতিবেশী থানা রাজাপুর, বেতাগী, নেয়ামতি থানার মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্পে তথ্য আদান-প্রদান এবং অস্র পৌঁছে দেওয়ার কাজে সহযোগীতা করেছি। সাব সেক্টর হেড কোয়ার্টার এ সাব সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউদ্দীন আহমেদ, ক্যাপ্টেন আলতাফ বীর প্রতীক সহ অনেক বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধাদের খুব কাছে থেকে দেখার এবং জানার সুযোগ পেয়েছি।

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অনেকেই নাকি সেই সময় শর্ষিনা পীর সাহেবের আস্তানায় ভিড় জমিয়েছিল। অনেকেই আবার ভারতে ঠাঁয় নিলো। শর্ষিনা পীর সাহেবের আস্তানার মানুষদের নাকি হানাদার বাহিনী জানে মারেনি। আস্তানায় আশ্রয় নিয়ে অনেকেই বেঁচে ফিরে পরবর্তীতে পীর সাহেবের বিরুদ্ধাচার শুরু করেছিল।


ডঃ জাফর ইকবাল স্যারের বই খুব একটা পড়া হয়নি। পোষ্টের উল্লিখিত একটা বইও পড়া নাই। তবে মুভি গুলো দেখা আছে আছে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৪

জুল ভার্ন বলেছেন: উল্লেখিত বইগুলো আমি পড়েছি। অত্যন্ত সুখপাঠ্য।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন," সেই পোস্ট ড্রাফট করেছিলাম। যা ফেসবুকে শেয়ার করেছিলাম। সেই পোস্ট কয়েকজন বন্ধু সংরক্ষণ করে ছিলেন। না, জন্ম দিন উপলক্ষে শেয়ার করিনি। মেমোরি হিসেবে শেয়ার করেছি। "

-আপনি বলছেন শেয়ার করেছেন, কোথায় শেয়ার করেছে, আমি দেখছি না কেন?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৫

জুল ভার্ন বলেছেন: এইতো ব্লগে শেয়ার করেছি।

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই , কেমনে কি ?

সব জায়গায় দেহি খালি মিল আর মিল (গোজা :(( মিল)।

মা পয়দা হওয়ার অনেক অনেক দিন আগে বাচচা কিভাবে পয়দা হয় :( বুঝবার পারলাম না কিছু? হিসাবও মিলেনা।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৬

জুল ভার্ন বলেছেন: চেতনা ব্যবসায়ীদের এমনই হয়, যা বলতে গেলেই শত্রু হয়ে যাই।

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: এইতো ব্লগে শেয়ার করেছি।

-আপনার বুদ্ধর তারিফ করতে হয়! আজকের এই পোষ্ট কি ২০১০ সালের সেই পোষ্ট?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: এডিট করা।

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১

সোবুজ বলেছেন: সেই চেতনা ধরে রাখেন নাই এই জন্য শুকরিয়া।ক্যাম্পে থাকা ঠিক হয় নাই।পীর সাহেবের ওখানে থাকলেই নিরাপদে থাকতেন।আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে কোন সমস্যা হয় নাই।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫২

রিফাত হোসেন বলেছেন: মনে করতে পারছি না পুরোপুরি। তবে ঐ পোস্টটি নিয়ে অনেক মন্তব্য হয়েছিল। বলা যায় প্রচুর। পৃষ্ঠা লোডিং হতেই খবর হয়ে যেত।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৯

জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা যতটুকু মনে করতে পেরেছেন ততটুকুই যথেষ্ট!

১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: এইতো ব্লগে শেয়ার করেছি।

-আপনার বুদ্ধর তারিফ করতে হয়! আজকের এই পোষ্ট কি ২০১০ সালের সেই পোষ্ট?
------

একই পোস্ট নয় গাজী সাহেব। ঐটা আরো মারদাঙ্গা ছিল। কারো কাছে ইতিবাচক, কারও কাছে নেতীবাচক। মাইনাস-+প্লাস বাটনের ঠেলাঠেলি। সেরকম...

১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৮

রংবাজপোলা বলেছেন: জব্বর লেখছেন। বহুত দিন পরে একটা ভালা লেখন পইরলাম।।
র্আবাল লোকজন কি সব ছাইপাশ লিখে। হেরথাইক্যা আসলেই জব্বর হইছে।

বহুত করসত করতে হইছে তা পইরাই বুঝন ্যায়।

কদমবুচি লইয়েন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি কার মাল্টি আইডি?

১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যুক্তিখণ্ডন করতে না পারলে অনেকে গালাগালি করে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪১

জুল ভার্ন বলেছেন: সত্য ও যুক্তির বিরুদ্ধে গালাগালি অজ্ঞ মূর্খ অসভ্যদের প্রধান অস্র।

১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার ছোট্ট কিছু প্রশ্ন আছে।

প্রথম প্রশ্ন, আপনি কি যেসব ইংরেজি বই এবং সিনেমার নাম করলেন তার সবগুলিই দেখেছেন? জাফর ইকবালের বইগুলি পড়েছেন? সবগুলি পড়ার পর এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন, না কি এগুলি টুকলিফাই করা তথ্য?

দ্বিতীয় প্রশ্ন, জাফর ইকবাল মেয়েদের সাথে নাচানাচি করে বেড়ায় এরকম কয়টি ভিডিও আপনি দেখেছেন? হ্যাঁ, একবার থার্টি ফার্স্ট নাইটে শাবির কোন এক মেয়েদের হলে গেলে ভদ্রতাবশত সেখানকার মেয়েদের সাথে একটু নাচের ভঙ্গি করেছিলেন। কিন্তু তিনি যে সবসময় মেয়েদের সাথে নেচে বেড়ান, ছেলে দেখলে তাড়িয়ে দেন, আপনার এই তথ্যের স্বপক্ষে প্রমাণ কী? ছাত্রীদের দেখলে জড়িয়ে দেখে ছবি তোলেন, তা এরকম ছবি কয়েকটা্... না একটা দেখাতে পারবেন?

তৃতীয় প্রশ্ন, মুক্তিযুদ্ধে তো সবাই যায় নাই। কেউ কেউ ট্রেঞ্চে লুকিয়ে ছিলো, কেউ বাসায় বসে ছিলো, কেউ গ্রামে পালিয়ে গিয়েছিলো। তাদের সবার প্রতি কি আপনি এরকম ব্যঙ্গাত্মক মনোভাব পোষণ করেন? সেই সময় বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত ছিলো? সক্ষম পুরুষের সংখ্যা কত ছিলো, এবং তাদের কত ভাগ যুদ্ধে গিয়েছিলো?



২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: এই মন্তব্যের মধ্যেই কিছু সত্য উঠে এসেছে।
যে পরিসংখ্যান জানতে চেয়েছেন সেটা ওপেন সিক্রেট কাজেই সেইসব লিখে সময় নষ্ট আর ক্যাচাল পাকিয়ে লাভ কি!

১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৬

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: সজ্জন ভদ্রলোক । ;)
বইগুলি সেবা প্রকাশনীর মাসুদ রানা বইয়ের মতোই বিদেশী গল্পের ছায়া অবলম্বনে লেখা । :-<
একজন মেয়ের কাছে উনি পিতার (মিষ্টি পিতা না)মতো , মেয়েকে তিনি জড়িয়ে ধরে নাচতেও পারেন । :P
শুভ জন্মদিন ডক্টর সাহেব ।
আজ আমারও জন্মদিন ছিলো

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: একসময় জাফর স্যারকে নিয়মিত ম্যাসেজ দিতাম। তিনি উত্তর দিতেন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: সেলিব্রিটি বলে কথা!

১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দারুণ লিখেছেন। চেতনার এখন দাম আকাশচুম্বী তাই দুরে থাকা ভালো তবে অচিরে ধস নামবে

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



@রিফাত হোসেন বলেছেন, " চাঁদগাজী, ...

একই পোস্ট নয় গাজী সাহেব। ঐটা আরো মারদাঙ্গা ছিল। কারো কাছে ইতিবাচক, কারও কাছে নেতীবাচক। মাইনাস-+প্লাস বাটনের ঠেলাঠেলি। "

-উনি ড: জাফর ইকবালকে হেয় করতে চেয়েছেন মাত্র, জাফর ইকবাল সম্পর্কে উনার সঠিক ধারণা নেই।



২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ২:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: নব্য রাজাকার রা তাকে ছুরিকাঘাত করে মারতে চেয়েছিল কয়েক বছর আগে, এখন অনেকে নেমেছে তাদের পক্ষ হয়ে কলম সন্ত্রাস নিয়ে (বাশের কেল্লা টাইপ লিখা নিয়ে)। স্যার এর একটাই দোষ - উনি রাজাকার দের বিরূদ্ধে কথা বলেন। আজ উনি ১৯৭১ সনের স্বাধীনতার বিপক্ষে কথা বললে, উনাকে রাজাকার এর দলেরা মাথায় তুলে রাখত। তাহলে এই যে দেশ কে ভালবেসে, উনার আমেরিকার আরাম আয়েস ছেড়ে দেশে ফিরে এলেন সেটাকে উনার মুক্তিযুদ্ধে না যাওয়ার চেয়েও বড় করে দেখানো হত। উনার বাবা কে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর, উনার মাকে একা ছেড়ে দিয়ে হয়ত উনি মুক্তিযুদ্ধে যান নাই...।দেশে তো কয়েক কোটি যুবক ছিল কিন্তু সরাসরি মুক্তিযুদ্ধ করেছে কয়েক লাখ, তাই বলে কি অন্যারা সব রাজাকার এর দলে!!!!

চিনে রাখলাম উপরে কমেন্ট করা ব্লগার দের যারা এই সব গার্বেজ কে সমর্থন করে কমেন্ট করেছেন। জাফর ইকবাল স্যার এর একটা নখের ও যোগ্য না এই সব স্বাধীনতা বিরোধী রা.......

অচিরেই ধ্বস নামবে এই আশায় থাকেন @নেওয়াজ আলি ..আবার রাজাকারদের গাড়ীতে বাংলাদেশের রক্তস্নাত পতাকা উড়তে দেখেন না অনেকদিন হল.....

এক গাদা থুথু ছড়িয়ে গেলাম এই গার্বেজে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৪

জুল ভার্ন বলেছেন: ১৬ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধারা সব সময়ই সত্যকে গলাবাজি করেই ঢেকে রাখতে চায়।

যারা মুক্তিযুদ্ধে যেতে পারেননি তারা রাজাকার নয়, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কাজ করেছে তারাই রাজাকার, স্বাধীনতা বিরোধী।
আপনারা যেহেতু খেতেই জন্মেছেন সেহেতু থুথু না ছিটিয়ে ওটাও খেয়ে ফেলুন।

ধন্যবাদ।


২১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৪৭

সাসুম বলেছেন: এই পোস্ট স্টিকি করে সবার সামনে ধরে রাখা হোক।


বেশ কিছু ব্লগার রা মাঝে মাঝে হাহুতাশ করে, ব্লগ কেন আগের মত নেই। ব্লগে কেন আগের সেই জৌলুশ নেই।

এই পোস্ট এবং এই সংলগ্ন কমেন্ট তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ হয়ে থাকবে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৬

জুল ভার্ন বলেছেন: ক্যাচাল বাড়ুক তা চাইনা। বরং ব্লগ থাকুক কিম্বা না থাকুক পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ থাকুক।

২২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০২

সোহানী বলেছেন: একজন গুনীজনকে অসন্মান করলে উনার কিছুই আসে যায় না। শুধু আমাদের ভীতরের আসল মুখোশটা বেড়িয়ে আসে।

আমরা গুনীদের সন্মান করি না বলেই আজ দেশে গুনীরা পালিয়ে বাঁচে।

আমি এ লিখার তীব্র প্রতিবাদ করছি!

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: নন্দিতরা সাধুবাদ জানাবে, নিন্দিতরা নিন্দা জানাবে। প্রকৃত গুণীজনদের জন্য শ্রদ্ধা সম্মান ও ভালোবাসা। ভণ্ডদের জন্য ধিক্কার।

২৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১১

শেরজা তপন বলেছেন: পোষ্টের পুরো লেখাটা ব্যাঙ্গাত্মকধর্মী চমৎকার লিখেছেন
তবে এখন তাকে নিয়ে লিখলে মনে হয় অন্যভাবে লিখতেন। বেশী আক্রমনাত্মক হয়ে গেছে। যে যাই বলুক উনি একজন সন্মানিত ব্যক্তি

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি লেখক জাফর ইকবাল, শিক্ষক জাফর ইকবালকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করি। আমি ব্যক্তিগত ভাবে তার লেখার পার ভক্ত। আমার ছেলেরা তাঁর অনুসারী।
সেই ২০১০ সনের লেখাটাকে এডিট করে ব্যাঙ্গাত্মকধর্মীই লিখেছিলাম। কিন্তু......

২৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: স্বাধীনতাকালীন আমার দুই আত্মীয়ের কাহিনী এই বিষয়ে প্রাসঙ্গিক মনে হলো।
আমার এক চাচা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হন - স্বভাবতই তার সন্তানাদি ও পরিবার মুক্তিযোদ্ধা পরিবার হিসাবেই স্বীকৃতির অধিকারী ।
অন্যদিকে আমার মায়ের এক বোনের পরিবার মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে বিভিন্ন কর্মকান্ডে জড়িত থাকার এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করার কারণে পাকি বাহিনী তাদের বাড়িঘর সম্পূর্ণ ভস্মীভূত করে। সেক্ষেত্রে তারা সরাসরি মুক্তিযোদ্ধা না হলেও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি হিসাবে দাবি অবশ্যই করতে পারেন।

জাফর ইকবাল কি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলে দাবি করেছেন কোথাও ? নাকি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বলে দাবি করেছেন ?
এই দুটি কিন্তু সমার্থক নয় কোনো মতেই। যারা মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছে তাদের সংখ্যা গণনা করার মতো - এরা সবাই মুক্তিযোদ্ধা হিসাবেই দাবিদার। এদের বাইরে (রাজাকার ব্যাতিত) বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামি ফাকিস্তান বিরোধী যে কেহ নিজেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হিসাবে দাবি অবশ্যই করতে পারেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.