নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
সাপ নিয়ে কথা................
মিলনের পর স্ত্রী অ্যানাকোন্ডা সাপ পুরুষ অ্যানাকোন্ডাকে খেয়ে ফেলে কারণ গর্ভধারণের সময় স্ত্রী সাপ খুব একটা নাড়াচাড়া করে না তাই পুরুষ সঙ্গী থেকেই সে প্রয়োজনীয় পুষ্টি নেয়। এমনকি এটি পুরুষ সাপও জানে এজন্য দ্রুত পালানোর চেষ্টা করে কিন্তু লাভ হয় না। কেননা আকারে স্ত্রী অ্যানাকোন্ডার চেয়ে পুরুষ সাপ অনেক ছোট।
প্যারাডাইস ট্রি স্নেক বা ক্রিসোপেলিয়া প্যারাডিসি প্রজাতির সাপ গাছের এক ডাল থেকে অন্য ডালে সহজেই উড়ে যায়৷ কখনও কখনও উড়তে উড়তে এই সাপ মাটিতেও হঠাৎ করে নেমে আসে৷ এরা এক বিশেষভাবে বাতাসে গ্লাইড করে, তখন এদের পক্ষে উড়ে যাওয়া সম্ভব হয়।
উট যখন হায়াম সিনড্রোম নামক রোগে আক্রান্ত হয় তখন উটের মালিক জীবিত বিষাক্ত সাপ খাওয়ায় উটকে। তারা ধারণা করে এতে উট সুস্থ হয়ে উঠে তবে গবেষণা বলছে এটি ভুল ধারণা।
ব্রাজিলের সাও পাওলো সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় একুশ মাইল দূরে অবস্থিত সাপের দ্বীপ। বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক এবং বিষধর সাপের মধ্যে বোতরোপস ইনসুলারিস প্রজাতির সাপ (গোল্ডেন ল্যান্সেডও বলা হয়) শুধু এই দ্বীপেই বাস করে৷। এদের বিষ এতই ভয়ানক যে, এই বিষ দিয়ে মুহূর্তেই মানুষের মাংসকে গলিয়ে ফেলা সম্ভব। সাধারণত এই সাপের বিষ মানুষের শরীরে প্রবেশ করার মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যেই মানুষটি মারা যায়।
রেটেলস্নেক এর বিষ দিয়ে গবেষকরা CB24 নামক ক্যন্সার নিরাময়ের ঔষধ বানিয়েছিল (বাজারে ছাড়া হয়নি এখনও)। Brazilian pitviper এর বিষ দিয়ে ACE-blockers বানানো হয় যা রক্তচাপ কমানো সহ কিডনি রোগ, ষ্ট্রোক ও ডায়াবেটিস এর ঝুকি কমানোয় সহায়তা করে। এছাড়া সাপের বিষ দিয়ে opioid মুক্ত ব্যথানাশক ঔষধ তৈরী করা হয় এবং টক্সিকোলজি রিসার্চে ব্যাবহার হয়।
স্থলজ সাপের মধ্যে সবচেয়ে বিষাক্ত সাপের নাম তাইপান যাদের বাস অস্ট্রেলিয়ায়। যে পরিমাণ বিষ নির্গত হয় তা দিয়ে একশ জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে। বিশ্বে সাপের প্রজাতি প্রায় তিন হাজার তবে বিষাক্ত সাপের প্রজাতি ২৫০ টি।
প্রতি বছর ৫৪ লাখ মানুষ সাপের কামড়ের শিকার হয়। যার মধ্যে এক লাখ আটত্রিশ হাজার জন মারা যান। লক্ষাধিক মানুষ অন্ধত্ব এবং পঙ্গুত্ব বরণ করে।
ইচ্ছাকৃতভাবে প্রায় দুইশ প্রজাতির সাপের কামড় খেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের ট্রাক চালক টিম ফ্রেডি। তিনি চাচ্ছেন তার শরীর বিষ প্রতিরোধী হয়ে গড়ে উঠুক।
দুধ সাপ বলে কোনো সাপ নেই বরং কিছু সাপের ক্ষেত্রে দুধ হল বিষের মত। সাপ দুধ হজম করতে পারে না। প্রচন্ড তৃষ্ণার্ত কোনো সাপের সামনে যে তরলই দেয়া হোক সেটাই সে পান করে। এই থিউরি কাজে লাগায় সাপুড়েরা৷ কোনো পানি পান করতে না দিয়ে দীর্ঘদিন আটকে রাখে সাপ এবং দুধ দিলে সে ওটাই পান করে।
বীণের শব্দে সাপ চলে আসে, এটার মত ভুয়া ব্যাপার আর নেই। সাপের পেটে যে গ্রন্থি থাকে সেগুলো কম্পন অনুভব করতে সক্ষম এবং সেই কম্পন মস্তিষ্কে পাঠিয়ে দেয়। এই বিষয়টি অনুসরণ করে সাপুড়েরা বীণ বাজাতে বাজাতে ক্রমাগত পা দিয়ে কম্পনের তৈরি করে এবং সেই কম্পনেই সাপ বেরিয়ে আসে বীণের শব্দে না।
বীণ বা বাঁশির শব্দে সাপ এদিক ওদিক দুলতে থাকে না বরং এগুলোকে সে প্রতিপক্ষ মনে করে অনুসরণ করতে থাকে। বীণের পরিবর্তে অন্য কোনো বস্তু হলেও সে একইভাবে শরীর দোলাতে থাকবে।
সাপের স্মৃতিশক্তি খুব দুর্বল এমনকি সামাজিক বন্ধনও থাকে না তাই এক সাপ মেরে ফেললে তার সঙ্গী প্রতিশোধ নিতে আসবে এটা ভুয়া কথা।
সাপের কামড়ে ঘোড়ার কিছুই হয় না বরং কিছুদিন অসুস্থ থাকে। ঘোড়ার সেই রক্ত থেকে সিরাম আলাদা করে ল্যাবে প্রস্তুত করা হয় অ্যান্টিভেনাম। উল্লেখ্য, যে প্রজাতির সাপ কামড় দেয় ঠিক সেই প্রজাতি হতেই অ্যান্টিভেনাম প্রস্তুত করা হয়। উট, বেজি, হাঙ্গর এদের দেহ ও সাপের বিষ প্রতিরোধী। শুধু আমাদের দেশে প্রতি বছর ভারত থেকেই অ্যান্টিভেনাম আমদানী করা হয় ১০ কোটি টাকারও বেশি।
শিউলী, হাসনাহেনা ফুলের গন্ধে সাপ আসে এটিও ভুল তথ্য। এদের ঘ্রাণশক্তি ক্ষীণ। মূলত পোকা খাওয়ার লোভেই সাপ ফুল গাছের নিচে আসে।
সাপের গলা কেটে দিলেও এটি মুখ দিয়ে বিষাক্ত বিষ ছড়িয়ে দিতে সক্ষম। তাই গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করার মত বোকামি না করাই ভালো।
আমাদের দেশে যেসব সাপ আছে তাদের মধ্যে রাসেল ভাইপারের কোনো অ্যান্টিভেনাম নেই। গোখরো কামড় দিলে ৪ ঘণ্টার মধ্যে অ্যান্টিভেনাম না নিলে মৃত্যু নিশ্চত।
অনেকের ধারণা সাপ কামড়ালে শক্ত করে দড়ি দিয়ে বাঁধতে হবে বিষয়টি ভুল। একটি লম্বা কাঠ ও কাপড়ের সাহায্যে আক্রান্ত স্থানটি বেঁধে ফেলুন। খুব বেশি শক্ত করে বাঁধবেন না, এতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনভাবে বাঁধতে হবে, যেন আক্রান্ত অঙ্গ ও কাপড়ের মাঝে কষ্ট করে একটি আঙুল ঢোকানো যায়। ও হ্যাঁ আবার চুষে বিষ বের করার চেষ্টা করবেন না এতে আপনিও মরবেন।
ওঝার বাবার সাধ্য নেই বিষাক্ত সাপের বিষ নামানোর। যেগুলোর বিষ নামায় বলা হয়৷ সেগুলো নির্বিষ সাপ।
(সাপ নিয়ে একটু পড়ালেখা করেছিলাম। তার মধ্যে বাছাইকৃত কিছু তথ্য আপনাদের সাথেও শেয়ার করে পণ্ডিতি ফলালাম- যদিও এই তথ্যগুলো এখন ওপেন সিক্রেট)!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ভেনম থাকলেও প্রয়োগের সুযোগ নাই, কারণ ওদের দাঁত ভেংগে ফেলা হয়।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: চমতকার লাখে। কত কিছু জানলাম
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৫
সোবুজ বলেছেন: অনেক অজানা তথ্য জানলাম।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৫
সাসুম বলেছেন: সকল এনাকোন্ডা ফিমেল মিলনের পর পুরুষ এনাকোন্ডা কে খেয়ে ফেলেনা। এই সেক্সুয়াল ক্যানাবিলিজম খুব অল্প ঘটে। এটার কারন বলতে বিজ্ঞানীরা বলছেন- যেসব ফিমেল নরমালি একটু দুর্বল প্রকৃতির হয় তারা বুঝতে পারে যে তারা যখন ডীম পেড়ে বাচ্চা ফুটাবে তখন তাদের পক্ষে খাবার সরবরাহ করা প্রায় ইম্পসিবল হয়ে পড়বে। ফলে এই উইক মোমেন্ট এর সারভাইবাল এর জন্য তারা মাঝে মাঝে পুরুষ সংগীকে খেয়ে শরীরে শক্তি সঞ্চয় করে থাকে। এটা কমন না, বরং রেয়ার ঘটনা ।
বাকি সব গুলা ঘটনা সত্য। এবং ধন্যবাদ বীন বাজানো, সাপের বিষ নামানো, ওঝা, বৈদ্য, কবিরাজের ভুয়ামি তুলে ধরার জন্য। সাপের বিষের এক্মাত্র প্রতিষেধক- এন্টি ভেনম এবং সেটা মেডিকেল ছাড়া পাওয়া যাবেনা।
আরো একটা খুব দরকারি জিনিষ হল- কি সাপ কামড়েছে সেটা আইডেন্টিফাই করা তাহলে সেটার এন্টিভেনম দেয়া যাবে এবং রোগী তাড়াতাড়ি সুস্থ হবে। এই জিনিষ টা আমরা ভুল করি, আমাদের দেশের লোকেরা কি সাপে কেটেছে এটা আইডেন্টিফাই করতে পারেনা এবং ডাক্তার কেও বলতে পারেনা, ফলে ডাক্তার রা লোকাল সাপে কাটার হিস্ট্রি বিবেচনায় আন্দাজের উপর এন্টিভেনম দিয়ে যায়। মাঝে মাঝে অনেকে মারা যায় কারন সঠিক এন্টিভেনম দেয়া হয় নাই তাই।
আরেক্টা জিনিষ সাপের উপর- সেটা হল সাপ না আসার জন্য কার্বলিক এসিড ইউজ আরেকটা ভুয়া জিনিষ। সাপ গন্ধ পায়না, কার্বলিক এসিড কি করে সাপ প্রতিরোধ করবে
অনেক কিছু লিখলেন সাপ নিয়া আজকে। মানুষের মাঝে লুকিয়ে থাকা সাপ গুলাও এড করে দিতেন। হাহাহ
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন:
সারভাইবাল এর জন্য তারা মাঝে মাঝে পুরুষ সংগীকে খেয়ে শরীরে শক্তি সঞ্চয় করে থাকে। এটা কমন না, বরং রেয়ার ঘটনা ।
- তাহলে বিবেকবান সাপও সাপ বংশে আছে!
অনেক কিছু লিখলেন সাপ নিয়া আজকে। মানুষের মাঝে লুকিয়ে থাকা সাপ গুলাও এড করে দিতেন। হাহাহ - "কী যাতনা বিষে,বুঝিবে সে কিসে কভূ আশীবিষে দংশেনি যারে"- আমি দংশিত হয়েছিলাম.....তাই মানুষরুপী সাপদের কথা আর বলতে চাইনা!
সব ধরনের সাপ থেকে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১১
ইসিয়াক বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট। কিছু কিছু তথ্য আগেই জানতাম। ঋদ্ধ হলাম।
ভালো থাকুন সবসময়।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫৭
শায়মা বলেছেন: বাপরে
মনোযোগ দিয়ে সাপ আর সাপ পড়তে গিয়ে বুঝলাম কত কত ভুল নিয়ে আজও আমরা বেঁচে আছি হায়।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যের চাইতে মিথ্যা বেশী প্রচার হলেই আমরা বিভ্রান্ত হই।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৪০
জটিল ভাই বলেছেন:
বেদের মেয়ে জোছনা আমায় কথা দিয়েছে,
এখন দেখি জোছনা একটা ধান্ধাবাজ মেয়ে!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১১
জুল ভার্ন বলেছেন:
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: ছোট বেলা থেকে জেনে এসেছি যে সাপকে কোন ভাবেই ব্যাথা দেওয়া যাবে না । কারণ একবার ব্যাথা দিলে সেই সাপ কোন দিন আমার চেহারা ভুলবে না । আমি যেখানেই যাই আমার পিছু নিয়ে এসে প্রতিশোধ নিবেই নিবে !
মানুষ কত কিছু ছড়ায় !
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: সব অপপ্রচার।
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪০
নতুন বলেছেন: সাপ দুধ আর কলা কোনাটাই খায় না।
তবে আমাদের দেশে দুধ কলা দিয়ে সাপ পোষার প্রবাদ কেমনা চালু হইলো?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক দিন পিপাসায় কাতর বন্দী সাপের মুখের সামনে পানি বা দুধ দিলে সাপ নিরুপায় হয়ে দুধে মুখ দেয়। "দুধ কলা দিয়ে সাপ পোষা" প্রবাদ- রুপক অর্থে ব্যবহার করা হয়।
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কিছু কিছু জানা ছিলো, কিছু কিছু অজানা।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪২
নগরবালক বলেছেন: অনেক নাগ নাগিনী মানুষের রূপ ধারন করতে পারে, আমি সিনেমায় দেখেছি।
হিন্দি সিনেমার শ্রীদেবী আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর নাগিনী।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সাপ সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম। সামান্য কিছু জানা ছিল।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যাই বলুন না কেন সাপের বিষ অনেক মূল্যবান। আর জাপানে সাপ রাজকীয় খাবার।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা সাপের বিষ খুবই মূল্যবান।
সাপ শুধু জাপানীদেরই রাজকীয় ডিস নয়, চীন কোরিয়া ভিয়েতনাম এমনকি আমাদের দেশের পাহাড়ি উপজাতিয়দেরও খুব প্রিয় ডিস।
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪
শায়মা বলেছেন: ১১. ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪২০
নগরবালক বলেছেন: অনেক নাগ নাগিনী মানুষের রূপ ধারন করতে পারে, আমি সিনেমায় দেখেছি।
হিন্দি সিনেমার শ্রীদেবী আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর নাগিনী।
বেস্ট কমেন্ট!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যি খুব বুদ্ধিদীপ্ত মজার মন্তব্য করেছেন @নগর বালক।
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: Records of cannibalism among green anacondas are usually of large females ingesting smaller males. After mating, females sometimes eat one or more of the males from the breeding ball.
পোস্ট পড়ে চিন্তিত হয়েছিলাম তাই তথ্য খুঁজতে হয়েছিল।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: দুর্ভাগ্য পুরুষ এনাকোন্ডা সাপের - বংশবিস্তার করতে গিয়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করে! আল্লা বাঁচাইছে- মানুষের মধ্যে অমন কুনিয়ম নাই!
১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার ধারণা মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে শক্তিশালী হলে অনেক ছেলে মেয়েদের দ্বারা ধর্ষিত হতো।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
প্রাকৃতিক নিয়ম- মতসায়ণ!
১৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তরভাইয়া পূর্বজনমে মনে হয় সাপ ছিলো।
১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ শায়মা আপু, পরের জনমে নাগিনী হতে চাই (এনাকোন্ডা)। সব সাপগুলিকে গিলে খেয়ে ফেলব।
১৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩৬
শায়মা বলেছেন:
তোমার জন্য আগাম সেই সিনেমার পোস্টার রেডি
২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অজ্ঞাত কারণে ইউটিউবে আমি প্রচুর সাপের ভিডিও দেখি। একটা সাপ আরেকটা সাপকে কীভাবে খেয়ে ফেলে, সেটা খুব ইন্টারেস্টিং। সাপের পেটে ঢুকে এক্সপেরিমেন্ট করারও ভিডিও আছে।
সাপের ভিডিও বেশি দেখার ফলে বর্তমানে টাকি মাছ, শোল মাছ, শিং মাছ খাওয়া বাদ দিতে হয়েছে। টাকি মাছকে তো এমনিতেই স্নেক-হেড ফিশ বলা হয়
চমৎকার পোস্ট।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার অবস্থা ঠিক আপনার বিপরীত। আমি সাপ দেখলেই শারিরীক মানষিক খুব অস্বস্থিবোধ করি, তাই সাপ দেখা যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলি। তারপরও এনমেল প্ল্যানেট চ্যানেলে সাপের উপর কিছু ডকুমেন্টারী দেখেছি। তবে সাপ নিয়ে অল্পবিস্তর পড়াশুনা করেছি।
ধন্যবাদ।
২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০৬
সেডরিক বলেছেন: বীণ নিয়ে যা বললেন, আমার ছোটবেলায় দেখা নাগ-নাগিনীর সিনেমাগুলো মাটি করে দিলেন...
নতুন বলেছেন: সাপ দুধ আর কলা কোনাটাই খায় না।
তবে আমাদের দেশে দুধ কলা দিয়ে সাপ পোষার প্রবাদ কেমনা চালু হইলো?
@নতুন, বাংলা সমাজে দুধ-কলা খাওয়ানো হতো পরিবারের সবচেয়ে আদরের ছোট বাচ্চাকে। আর কালসাপ হচ্ছে যে কখনো পোষ মানে না, যতই আদর করা হোক বিষ ঢালবেই। তাই আদর যত্নে বিশ্বাসঘাতক লালন করার বাগধারা এটি।
রাসেল'স ভাইপার আমাদের দেশে চন্দ্রবোড়া নামে পরিচিত। ভয়ংকর প্রানী। আতঙ্কে না, বরং আগ বাড়িয়ে কামড়ায়। ইদুর শিকার করে ভয়ংকর ভাবে, ধরে গিলে ফেলে না। কামড়ে ছেড়ে দেয়। বিষের জ্বালায় ইদুর যখন নিজ গর্তে ফিরে, পিছু পিছু গিয়ে পুরো ইদুরের বংশ সাফ করে দেয়।
আগে রাজশাহী অঞ্চলে বিস্তার ছিলো, এখন ভয়াবহ ভাবে দেশে ছড়িয়ে পরছে। বিশেষ করে চরাঞ্চলে উপদ্রব বেড়ে গেছে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: কালসাপ হচ্ছে যে কখনো পোষ মানে না, যতই আদর করা হোক বিষ ঢালবেই। তাই আদর যত্নে বিশ্বাসঘাতক লালন করার বাগধারা এটি। সত্য।
রাসেল'স ভাইপার সম্পর্কে যা লিখেছেন-সেগুলো আমি এনিমেল প্ল্যানেট চ্যানেলে দেখেছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৩
জটিল ভাই বলেছেন:
তো "মে নাগিন নাগিন নাগিনে ডান্স নাচনা" বলে যেসব সাপ নাচানাচি করে তাদের এন্টিভেনাম কি?