নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৌতূক যখন সত্য হয়...........

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪২

কৌতূক যখন সত্য হয়...........

গ্রীন লাইফ হাসপাতালের চারতলায় একজন পেশেন্ট নিউরো মেডিসিন ডাক্তার প্রফেসর আনোয়ার উল্ল্যা সাহেবের চেম্বার থেকে বেরিয়ে রাগে ক্ষোভে গালাগাল করছে....
"বালের ডাক্তার হইচো, রোগটাই ধর্তে পার্বানা- তয় টাহা ন্যাও ক্যা? হারাম খা হালার পুতেরা-তোর মা বাপ, মাইয়া পোলা চোদ্দগুষ্ঠির রক্ত খা....."।

আমি জিজ্ঞেস করি, 'মুরব্বি, কি হইছে? এতো রেগে গেলেন কেন?'

উত্তরঃ- "এলেকার ডাক্তার দেহাইছি- কয় ঢাকা যাইয়া বড়ো ডাক্তার দেখাও। ঢাকা আইয়া তিন ডাক্তার দেহাইছি- কেউ রোগ ধর্তে পারেনা। ব্যাবাক্কেই খালি টেস দেয়। টেস করাইতে লাগবে আস্টোয়াজার! এই টাহা মুই পামু কই? ব্যাডা তুই কেমুন ডাক্তার অইচো- রোগ ধর্তে পার্বিনা তয় মোড্ডেগুইন্দা ভিজিডের টাহা নিলিক্যা? তুই রোগ ধর্তে পারোনায়- হেইরল্লাগ্যা টেস দেছো- হেয়ার টাহা মুই দিমু ক্যা!"
"মোর কি টাহার গাছ আছে নাহি যে ইচ্ছামতো গাছ থেইক্কা টাহা পাইর‍্যা বিলামু........."!

উল্লেখ্য, ডাক্তারের চেম্বারের বাইরে উপস্থিত প্রায় শদেড়েক মানুষ যাদের বেশীরভাগই উত্তেজিত ব্যাক্তির বক্তব্যের সাথে একমত পোষণ করেছেন।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৮

সোবুজ বলেছেন: আপনিও কি একমত পোষণ করছেন?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩১

জুল ভার্ন বলেছেন: কথায় যুক্তি থাকলেও আমি দ্বিমত পোষণ করি। কারণ, রোগীর স্বার্থে, সুচিকতসার জন্য রোগ নির্ণয়ের জন্যই বিভিন্ন রকম টেস্ট করাতে হয়।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১০

বালিশ বলেছেন:



সোবুজ বলেছেন: আপনিও কি একমত পোষণ করছেন?
দাদা খুব বেশি জ্বলছে কি?

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩৪

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বেশ বাস্তবতা কথা তুলেধরেছেন দাদা ভাল থাকবেন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: টাকা পয়সা দিতে গেলে সবারই কষ্ট লাগে ।
ডাক্তারের ফি কি বেশি ছিল? তাহলে সবাই তো একমত হবেই :D

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৪

জুল ভার্ন বলেছেন: ডাক্তার সাহেবের ভিজিট প্রথম বার ১২০০/-, দ্বিতীয় বার(১০ দিনের মধ্যে ৮০০/-)! ডাক্তার সাহেবের স্ত্রী একজন ফিজিও প্রফেসর। তার একটা ক্লিনিক আছে। ৯০% রোগীদের সেই ক্লিনিকে ফিজিও নিতে রেফার করেন! পেশায় ডাক্তার হলেও সেবার নামে বিজনেস মেইন।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সবাইকেই ডক্টর টেস দেয় তবে বোকা মানুষগুলোকে পেলে বেশি দেয়।
আমাদের সুফিয়া তার গ্রামের বাড়ি থেকে ডক্টর দেখিয়েছিলো। প্রেসক্রিপশনে ওষুধই নাই শুধুই টেস আর টেস!

সে নাকি ২০ হাজার টাকার টেস করাইসে।
কিন্তু তার রাগ ডক্টরের উপরে না আমাদের উপরে।

২০ হাজার টাকা এখন দিতে হবে তাকে কারণ সে আমাদের বাসায় কাজ করে এবং অসুস্থ্য হলো কেনো?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:২৯

জুল ভার্ন বলেছেন: এই টেসেইতো ডাক্তারদের পৌষ মাস, রুগীর সর্বনাশ!

রোগী এবং ডাক্তারের সহযোগীতায় টেস্ট করানোতেও ব্যয় সাশ্রয় সম্ভব।
করোনার শুরু থেকেই আমার অফিস স্টাফদের দুই মাস পর পর বাধ্যতামূলক করোনা টেস্ট করানোর নির্দেশনা দেওয়া আছে, যার
খরচ অফিস বহন করবে। আমরা সবাই ১০০/- বিনিময়ে সরকারী হাসপাতাল থেকে নিয়মিত টেস্ট করাই। মাস দুই আগে নিয়োগ পাওয়া একজন ইঞ্জিনিয়ার ৩৫০০/- ব্যায়ে দুইবার টেস্ট করিয়ে টাকা ক্লেইম করে- বেতনের সাথে চিকিতসা ব্যয় উল্লেখ থাকায়!

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কথায় যুক্তি আছে।
তবে এটা সত্যযে আমাদের মতো দেশে ডাক্তারদের ভিজিট এতো বেশী হওয়া উচিত নয়। টেস্টগুলির মূল্য আরো অনেক কম হওয়া উচিত।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
কিন্তু আমাদের দূর্ভাগ্য, টেস্ট সাজেস্ট করা ডাক্তার টেস্টের কমিশন পায় ৪০%-৫০% পর্যন্ত! ডাক্তার ভিজিটতো বেশী নিচ্ছেনই-তার উপর ডাকাতি করে টেস্টের নামে।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ডাক্তার রোগীকে তার পেশা বা চাকরী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। যখন বোঝে যে রোগী সামর্থ্যবান তখন বেশী বেশী টেস্ট দেয়। বর্তমান যুগে ডাক্তারদের লোভ সামলানো মুশকিল। কিছু না চাইলেও ওষুধ কোম্পানিগুলি বিভিন্ন সুযোগ সবিধা দিয়ে দেয়। প্যারাসিটামল ওষুধটা আগামী এক মাসে এত বার ব্যবস্থাপত্রে লিখতে হবে এই চুক্তিও হয় ওষুধ কোম্পানি এবং ডাক্তারের মধ্যে।

সুযোগের অভাবে আমরা অনেকে সৎ। সুযোগ থাকলে কয়জন সৎ থাকতে পারতাম এটা নিয়ে সন্দেহ আছে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি আমাদের দেশে খুব কম ডাক্তার দেখেছি- যারা চিকিতসার নামে প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করার নামে রোগীদের সর্বনাশ করছেনা। আমাদের দূর্ভাগ্য, টেস্ট সাজেস্ট করা ডাক্তার টেস্টের কমিশন পায় ৪০%-৫০% পর্যন্ত! ডাক্তার ভিজিটতো বেশী নিচ্ছেনই-তার উপর ডাকাতি করে টেস্টের নামে। অন্যদিকে ঔষধ কোম্পানীর রিপ্রেজেন্টিটিভদের থেকে নানাবিধ উপহার সামগ্রীই শুধু নয়- নিজের চেম্বার, বাড়ীর জন্য বিভিন্ন ফিটিংস, টিভি, সিসি ক্যামেরা পর্যন্ত নেয়।

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩১

জ্যাকেল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ডাক্তার সাহেবের ভিজিট প্রথম বার ১২০০/-, দ্বিতীয় বার(১০ দিনের মধ্যে ৮০০/-)! ডাক্তার সাহেবের স্ত্রী একজন ফিজিও প্রফেসর। তার একটা ক্লিনিক আছে। ৯০% রোগীদের সেই ক্লিনিকে ফিজিও নিতে রেফার করেন! পেশায় ডাক্তার হলেও সেবার নামে বিজনেস মেইন।

ডাক্তারী পেশাটা পুরাটাই সেবামূলক পেশা। অথচ বর্তমানে বিশেষত বাংলাদেশে+আমেরিকায়(কানাডা/ইউরোপ নয়) ডাক্তারি হইয়া গেছে বাটপারি, কশাই সম পেশা। খুবই দুঃখজনক।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশের ৯৮% চিকিতসকদের কাছে চিকিতসা মোটেই সেবা নয়, বরং মাছের বাজার, পেঁয়াজ, আদা ভূঁষির আরতদাড়ী ব্যববসার মতো ব্যবসা বললে ভুল বলা হবেনা!

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৩

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: তার চলুন এই গানটা শুনি
Daktar
নচিকেতা চক্রবর্তী
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
তুমি কতশত পাস করে
এসেছ বিলেত ঘুরে
মানুষের যন্ত্রণা ভোলাতে
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
তোমার এম.বি.বি.এস না না এফ.আর.সি.এস
বোধহয় এ টু জেড ডিগ্রী ঝোলাতে
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ডাক্তার মানে সে তো মানুষ নয়
আমাদের চোখে সে তো ভগবান
কসাই আর ডাক্তার একইতো নয়
কিন্তু দুটোই আজ প্রফেশান
কসাই জবাই করে প্রকাশ্য দিবালোকে
তোমার আছে ক্লিনিক আর চেম্বার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ডাক্তার চাইবেন রক্ত রিপোর্ট
ক্লিনিকের সন্ধানও তিনিই দেবেন
একশত টাকা যদি ক্লিনিকের বিল হয়
অর্ধেক দালালী তিনিই নেবেন
রোগীরা তো রোগী নয় খদ্দের এখন
খদ্দের পাঠালেই কমিশান
ক্লিনিক আর ডাক্তার কী টুপি পড়াচ্ছে
বুঝছেনা গর্দভ জনগণ
কসাই জবাই করে প্রকাশ্য দিবালোকে
ওদের আছে ক্লিনিক আর চেম্বার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
নিজেদের ডাক্তার বল কেন?
তার চেয়ে বল নাকো ব্ল্যাকমেলার
রোগীর আত্মীয়দের ঘটি বাটি চাটি করে
করো সুযোগের সদ্ব্যবহার
সরকারি হাসপাতালের পরিবেশ
আসলে তো তোমরাই করছো শেষ
হাসপাতাল না থাকলেই জনগণ
নার্সিং হোমে যাবে অবশেষ
সেখানে জবাই হবে উপরি কামাই হবে
মানুষের সেবার কী দরকার!
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
বাঁচানোর ক্ষমতাতো তোমারই হাতে
তুমি যদি মারো তবে কোথা যাই
অসহায় মানুষের তুমিই তো সবকিছু
করজোড়ে নিবেদন করছি তাই
তোমার গৃহিনী যে গয়না পরেন
দেখেছ কী তাতে কত রক্ত
তোমার ছেলের চোখে দেখেছ কী
কত ঘৃণা জমা অব্যক্ত
তোমারও অসুখ হবে, তোমারই দেখানো পথে
যদি তোমাকেই দ্যাখে কোন ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তারDaktar
নচিকেতা চক্রবর্তী
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
তুমি কতশত পাস করে
এসেছ বিলেত ঘুরে
মানুষের যন্ত্রণা ভোলাতে
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
তোমার এম.বি.বি.এস না না এফ.আর.সি.এস
বোধহয় এ টু জেড ডিগ্রী ঝোলাতে
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ডাক্তার মানে সে তো মানুষ নয়
আমাদের চোখে সে তো ভগবান
কসাই আর ডাক্তার একইতো নয়
কিন্তু দুটোই আজ প্রফেশান
কসাই জবাই করে প্রকাশ্য দিবালোকে
তোমার আছে ক্লিনিক আর চেম্বার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ডাক্তার চাইবেন রক্ত রিপোর্ট
ক্লিনিকের সন্ধানও তিনিই দেবেন
একশত টাকা যদি ক্লিনিকের বিল হয়
অর্ধেক দালালী তিনিই নেবেন
রোগীরা তো রোগী নয় খদ্দের এখন
খদ্দের পাঠালেই কমিশান
ক্লিনিক আর ডাক্তার কী টুপি পড়াচ্ছে
বুঝছেনা গর্দভ জনগণ
কসাই জবাই করে প্রকাশ্য দিবালোকে
ওদের আছে ক্লিনিক আর চেম্বার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
নিজেদের ডাক্তার বল কেন?
তার চেয়ে বল নাকো ব্ল্যাকমেলার
রোগীর আত্মীয়দের ঘটি বাটি চাটি করে
করো সুযোগের সদ্ব্যবহার
সরকারি হাসপাতালের পরিবেশ
আসলে তো তোমরাই করছো শেষ
হাসপাতাল না থাকলেই জনগণ
নার্সিং হোমে যাবে অবশেষ
সেখানে জবাই হবে উপরি কামাই হবে
মানুষের সেবার কী দরকার!
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
বাঁচানোর ক্ষমতাতো তোমারই হাতে
তুমি যদি মারো তবে কোথা যাই
অসহায় মানুষের তুমিই তো সবকিছু
করজোড়ে নিবেদন করছি তাই
তোমার গৃহিনী যে গয়না পরেন
দেখেছ কী তাতে কত রক্ত
তোমার ছেলের চোখে দেখেছ কী
কত ঘৃণা জমা অব্যক্ত
তোমারও অসুখ হবে, তোমারই দেখানো পথে
যদি তোমাকেই দ্যাখে কোন ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫০

জুল ভার্ন বলেছেন: যথার্থ!

১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মা দীর্ঘদিন কিডনী সমস্যায় ভূগছেন।
চিকিৎসা চলছে। প্রতিটা মাসে টেস্ট করতে হচ্ছে এবং মাসে ১৫ হাজার টাকার ওষুধ লাগছে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫১

জুল ভার্ন বলেছেন: দেশের সকল অসুস্থ্য মানুষ ডাক্তারদের শিকার!

১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০৬

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: কৌতূক যখন সত্য হয় (ভুল)
সত্যকেই কৌতুক করা হয় (শুদ্ধ)

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫১

জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।

১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কিছু যেন করার নেই।এক অনিয়ন্ত্রিত চিকিৎসা পরিষেবার নামে কসাই গোষ্ঠীর উপর আমরা নিজেদেরকে সঁপে দিতে বাধ্য হই। বহুদিন আগে পড়া সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতার একটা লাইনে ছিল,
গ্রাম থেকে শহরে এসেছিল এক লোক ডাক্তার দেখিয়ে সর্বস্বান্ত হবে বলে
কিন্তু তার আগেই তাকে সর্বস্বান্ত করে দিলো এক পকেটমার।
ডাক্তার বা চিকিৎসা পরিষেবা সম্পর্কে বোধহয় এটাই যথার্থ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যি আমার এই পোস্টের সারমর্মই বহুবছর আগে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় বলে গিয়েছেন-
গ্রাম থেকে শহরে এসেছিল এক লোক ডাক্তার দেখিয়ে সর্বস্বান্ত হবে বলে
কিন্তু তার আগেই তাকে সর্বস্বান্ত করে দিলো এক পকেটমার।


ধন্যবাদ।

১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫৬

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ডাক্তারদের গুষ্টি উদ্ধার চলছে । আশা করি ভদ্রলোক সুস্থ্য হয়ে বাড়ি ফিরবেন এবার !
একটা উন্নত দেশের উন্নত চিকিত্সা ব্যবস্থায় একটু খরচা বেশি হবেই , এটা মেনে নেবেন না ঠিকই ..বিদেশ যাবার অছিলা খোজেন শুধু !!!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৬

জুল ভার্ন বলেছেন: একান্ত বাধ্য না হলে কেউ চিকিতসার জন্য বিদেশ যাবে শুধু অবৈধ আয়ের লোকেরা। অন্যদিকে মন্ত্রী এমপিরা স্বর্দিজ্বরের সিংগাপুর আমেরিকা যায় রাস্ট্রীয় কোষাগার লুন্ঠনের জন্য।

১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৯

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: রোগ নির্নয়ের জন্য টেস্ট অপরিহার্য। কিন্তু কিছু কিছু ডাক্তার আছেন যারা অকারণেই টেস্ট দেন। আবার কিছু সিলেক্টিভ জায়গা থেকে টেস্ট গুলো করতে বলেন কারণ তারা কমিশন পান। অবশ্যই সব ডাক্তার এমন না। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে যে ভালোই ব্যবসা চলছে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ভুক্তভোগী হয় আম জনতা।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৭

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে শতভাগ একমত।

১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫৪

জটিল ভাই বলেছেন:
আমরা আন্ধা,
বুঝিনা কোনটা দরকার
কোনটা ধান্ধা! :(

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা ঠিকই বুঝি কিন্তু আমাদের কিছুই করণীয় নাই- আমরা এক শ্রেনীর কসাই ডাক্তারদের হাতে জিম্মী।

১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩১

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: আমার এক ফ্রেন্ড কানের সামান্য ব্যাথা নিয়া ডাক্টারের কাছে গেলে ডাক্টার নানান টেস্ট দিয়া ১১/১২ পদের মেডিসিন প্রেসক্রাইব করে।ফার্মেসি থেকে মেডিসিন কেনার সময় ফ্রেন্ড বললো সামান্য কানে ব্যাথা তার জন্য এতো মেডিসিন? ফার্মেসির লোক বলে' এক্টানা এক্টাতো কাজে দিবো।'

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ফার্মেসীর লোকের কথা মিথ্যা না।

১৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৯

নীল আকাশ বলেছেন: এরা ডাক্তার না কসাই। ৪৫% ~ ৫৫% কমিশন পায় ডায়াগনিসটক্স সেন্টারগুলি থেকে। মরার পর এইসব হারাম ইনকামের হিসাব দিতে হবে এদের।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:২৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ঢাকা শহরের অলিগতিতে যেসব ডায়াগনিস্ট সেন্টারগুলো আছে তাতে কোনো প্যাথলজিস্ট নাই। বিভিন্ন প্যাথলজিস্ট সাদা কাগকে সাইন করে দেয়- ক্লিনিক মালিক/কর্মচারীরা যা খুশী রিপোর্ট তৈরী করে রোগীদের হাতে তুলে দেয়। ৭০% পর্যন্ত কমিশন সাদা কাগজে সাইন করা ডাক্তার পায়।- যা ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ায় প্রচারিত হয়েছিলো র‍্যাবের একটা ভ্রাম্যমান আদালতের তদন্ত প্রতিবেদনে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.