নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাথাপিছু ২৫৯১ ডলার আয় এবং অভাব....

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

মাথাপিছু ২৫৯১ ডলার আয় এবং অভাব....

পান্থপথে টিসিবি'র ট্রাক সেল প্রজেক্টের একটা ট্রাকে কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি হয়। একই চিত্র ফার্মগেট আনন্দ সিনেমার কাছেও। কয়েক দিন আগে সকাল ১০ টায় যখন ঐ পথে যাচ্ছিলাম তখন একটু সস্তায় পণ্য কেনার জন্য প্রতিটা ট্রাকের পিছনে অন্তত তিন শতাধিক মানুষ লাইনে দাঁড়িয়েছে। যাদের দেখে সবাইকে নিম্ন বিত্তের মনে হয়নি বরং দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের বয়স্ক নারী পুরুষ মনে হয়েছে। আগে দেখা যেত, টিসিবির ট্রাকসেল থেকে পণ্য কিনতে লাইনে দাড়ানো বেশিরভাগই নিম্ন আয়ের মানুষ। আর এখন মধ্যবিত্ত থেকে মোটামুটি সচ্ছল পরিবারের লোকজনও সুযোগ পেলে টিসিবির পণ্য কিনছেন। সংকোচবোধ থেকে মুখ ঢেকে একটু সাশ্রয়ী মূল্যে তেল, ডাল, চিনি ক্রয় করতে গেছে। আবার সচ্ছল পরিবারের কেউ কেউ বাসার কাজের বুয়াকে দিয়েও পণ্য সংগ্রহ করছেন।

তিন ঘন্টা পর যখন আবার ঐপথে ফিরছিলাম তখনও শতশত মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে আছে সামান্য কম দামে কিছু পণ্য কেনার জন্য! খোঁজ নিয়ে জানলাম ইতোমধ্যে এক ট্রাক পণ্য সেল করা হয়েছে, আরও এক ট্রাক পণ্য সেল চলছে... । এখনো যত মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে আছে তাদের জন্য আরও পাঁচ ট্রাক পণ্য দরকার। কিন্তু এই এলাকার জন্য সপ্তাহের পাঁচ দিনে প্রতিদিন বরাদ্দ মাত্র দুই ট্রাক পণ্য! লাইনে দাঁড়ানো লোকদের মধ্যে মাত্র এক চতূরাংশকে দিতেই দুই ট্রাক পণ্য শেষ।
"আমরা সিংগাপুর, কানাডা, মালেশিয়া কেও ছাড়িয়ে গিয়েছি", "আমরা এখন মধ্যম আয়ের দেশ, অমুক বেঁচে থাকলে এতোদিনে আমরা উন্নত দেশের তালিকায় প্রথম সারিতে স্থান পেতাম", "জাতীয় প্রবৃদ্ধিতে আমরা ভারত পাকিস্তান নেপালকে ছাড়িয়ে গিয়েছি"- তার প্রমাণ- পাঁচ-দশ টাকা কমে এক কেজি আলু পেঁয়াজ কেনার জন্য দিনমান রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা!

এবার আসুন, কিভাবে প্রমাণিত হবে আমাদের মাথাপিছু ২৫৯১ ডলার আয় হচ্ছে। যখন পত্রিকায় পড়বেন হাসপাতালে নবজাতকের জন্ম দানের বিল পরিশোধ করতে নিজের সন্তানকেই বিক্রি করে হাসপাতালের বিল পরিশোধ করতে হয়। যখন শুনবেন ঋণ জর্জরিত ব্যবসায়ী ঋণ পরিশোধ করতে নাপেরে আত্মহত্যা করেছে। যখন একটি পরিবার এক লিটার ভোজ্য তেল কিনতে অসমর্থ হয়ে ২০ টাকার তেল কিনে পলিথিন ব্যাগে করে বাড়ি ফেরে। যখন দেখবেন সাধারণ মানুষ চিকিৎসার অভাবে ধুকেধুকে মারা যাচ্ছে তখন ক্ষমতাসীন মন্ত্রী এমপি আমলারা ট্যাক্সের টাকায় সর্দিকাশির চিকিৎসার জন্য মাসে মাসে সিংগাপুর, লন্ডন আমেরিকা যায় এবং মালেশিয়া, থাইল্যান্ড, সিংগাপুর, দুবাই, লন্ডন আমেরিকা, কানাডায় প্রাসাদ বানায়......
.....এরা পুকুর কাটা শিখতে, খিচুড়ি রান্না শিখতে কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিদেশে যায়..… এরা একটা বালিশের কাভার, জানালার পর্দা কেনার পেছনে লাখ লাখ টাকা খরচ করে… এরা পৃথিবীর মধ্যে সব থেকে বেশি মুল্যে নিম্নমানের রাস্তা, ফ্লাইওভার তৈরি করে…. আম জনতার মৌলিক চাহিদা- অন্ন বস্র খাদ্যের চাহিদা না মিটিয়ে দরকার না হলেও হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে আকাশে স্যাটেলাইট পাঠায়......

কতো বাবা-মা আছেন বৃষ্টি ভিজে, রোদে পুড়ে লাইন দিয়ে ৫/১০ টাকা কমে টিসিবি'র পণ্য কিনে সংসারে একটু আর্থিক সাশ্রয় করতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে। আর নিষ্কর্মা ছেলে টং দোকানে দিনভর আড্ডায় একটার পর একটা বেনসন ফুকছে...মাসে হাজার টাকার মোবাইল ইন্টারনেট বিল দিয়ে ফেসবুকে ফাত্রামি করছে!
সত্যি সেলুকাস, কি বিচিত্র এই দেশ!

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৫

ফারহানা শারমিন বলেছেন: সারা বিশ্বের বিস্ময়! আমার সোনার বাংলাদেশ। এক দেশে এত চোর, এত চুরি! এত অন্যায় তবু প্রতিবাদ করার কেউ নেই।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৩

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রতিবাদ করার লোক আছে বলেই ৩৫ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে মামলা চলছে। কথা বললেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে!

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০০

ইমরান আশফাক বলেছেন: কাজীর গরু কেতাবে আছে, গোয়ালে নেই। প্রবৃদ্বির হিসাব অর্থমন্ত্রীর কেতাবে আছে বাস্তবে নেই।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৭

জুল ভার্ন বলেছেন: যারা ২৫৯১ ডলার আয়ের ঘোষণা দেয় তাদের আয় কোটি কোটি ডলার-সেগুলোকে গড় হিসাব করে আমাদের মতো দিন আনা, দিন খাওয়া লোকদের নামে চালিয়ে দিচ্ছে।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৩

সাসুম বলেছেন: এর আসল কারন কি?? আওয়ামী লীগ? মাফিয়া রেজিম? ভোটবিহীন রাতের ভোটে ক্ষমতায় আসা? ব্যাবসায়ীদের চুরি ডাকাতি? এই যে দেশের আজ এই মহামারীর মত অবস্থা, এত ইনফ্রাস্ট্রাকচার উন্নয়নের তবলা বাজানোর পরেও এর আসল রিজন কি?

একটা সমস্যা তুলে ধরেছেন- সেটার সমাধান ও তুলে ধরবেন। তাহলেও আপনার ব্লগ পরিপূর্ণতা লাভ করবে। আমরা আর্গুমেন্ট আর সমালোচনা আলোচনা করার ব্রড স্কোপ পাব।

এর আসল কারন- সু-শিক্ষার অভাব। আমাদের মধ্যে এই শিক্ষাটা জন্ম নেয় নাই এই দেশ এই জাতি আমাদের কাছে আমানত। আমাদের কাছে এই শিক্ষা আসে নাই এই ক্ষমতা আমাদের কাছে একটা শক্ত দায়িত্ব। আমরা চুরি করে ডাকাতি করে দেশ শেষ করে ফেলেছি এই জিনিষ যে একটা চরম অন্যায় এটা ৭১ পরবর্তী কোন শাসক অনুধাবন করতে পারেন নাই। এখনো পারছেন না।

বাংলাদেশের শিক্ষার মান ১৩৮ টি দেশের মধ্য ১১২ তম এবং এশিয়ার মধ্য সর্বনিম্ন! তাহলে চিন্তা করেন- যে জাতি শিক্ষাতে পিছিয়ে সে জাতি কি করে উন্নতি করবে?


এই জাতিকে উন্নত করতে হলে এবং সর্বোপরি দেশকে উন্নত করতে হলে- সু শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন করতে হবে এবং প্যরা মজিদ মুক্ত শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে এবং ৫০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে আগাতে হবে এবং জিডিপির অন্তত ৫-১০ পারসেন্ট শিক্ষাতে ব্যায় করতে হবে। যে করেই হোক, যে সরকার ক্ষমতায় আসুক না কেন।

এই শিক্ষায় ব্যায় মানে - হার্ড এক্সপেন্স না, সফট এক্সপেন্স। বাজেট এর কথা শুনলে আমাদের মাথায় আসে খালি বিল্ডীং আর বিল্ডিং। এই শিক্ষা বাজেট ব্যায় করতে হবে সঠিক শিক্ষকের পেছনে ও সঠিক ও উন্নত শিক্ষা নীতির পেছনে।

আমাদের শিশুদের ছোট থেকেই গড়ে তুলতে হবে মানুষ হিসেবে কোন ধর্মান্ধ বলদ কিংবা দলীয় ক্যাডার হিসেবে না।

তাহলে অন্তত আগামী শতকে আমাদের দেশের একটা পরিবর্তন দেখে যেতে পারবে আমাদের ফিউচার জেনারেশান।

নাইলে যেই আম্লিগ সেই বিম্পি সেই জামাত সেই বেহায়া এরশাদ। ঘুরে ফিরে বটের তল।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: এমনিতেই অনেক প্যারার মধ্যে আছি। বেঁচে আছি ক্ষমতাসীনদের করুণায়। যাবতীয় সমস্যার কারণগুলো হচ্ছে ওপেন সিক্রেট- কিন্তু প্রকাশ করা যাবেনা। আমার মতো নামগোত্রহীন একজনের সমাধান বাতলে দেওয়ারও সুযোগ নাই। কিছু বলতে গেলেই ধরে মেরে হাড্ডিগুড্ডি ভেঙ্গে মামলা দিয়ে অনির্দিষ্ট কালের জন্য চৌদ্দশিকের ভিতর ঢুকিয়ে রাখবে!

স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পেরিয়ে জনগনের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি- আগে তবুও এক সরকার যেত আর এক সরকার আসতো, এখন সরকার পরিবর্তনের পথও রুদ্ধ।

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মাথাপিছু আয়ের হিসাব, জিডিপি এসবে গরমিল হওয়ার সম্ভবনা আছে। এগুলোকে বেশি দেখানোর প্রবণতা সব সময়ই সব শাসকদের ছিল।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: সব সরকারের আমলেই যদি একই চিত্র হয়- তাহলে নিজেদের ভালো সরকার দাবী করার কোনো যুক্তি নাই।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৫

সোবুজ বলেছেন: ভাল সরকারের জন্য ভাল রাজনৈতিক গল লাগবে।আগে দলগুলিকে গনতান্ত্রিক হতে,তবে সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব।নয়তো এমনই চলবে।সামরিক সরকার এখন আর সম্ভব না।তবু কিছু লোক স্বপ্ন দেখে।তারা বোকার স্বর্গে বাস করে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৮

জুল ভার্ন বলেছেন: সব দলেরই 'গঠণতন্ত্র অনুযায়ী' নীতি ভালো কিন্তু নেতাদের কর্মপদ্ধতি ভালো না।

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫৫

বিটপি বলেছেন: ভাই, জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে স্বীকার করি। কিন্তু মানুষজন তো তা না কিনে থাকছেনা। সয়াবিন তেলের লিটার আজকে ৩০০ টাকা হলেও তা কেনার জন্য ছিন্নমূল মানুষের টাকার অভাব হবেনা।

যতই আপনারা দ্রব্যমূল্যের আতঙ্ক ছড়ান। পরপর তিনদিন ছুটি পেলে কক্সবাজারে মানুষ কিন্তু ঠিকই হামলে পড়বে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রভাব মানুষের উপর খুব একটা পড়েনি বলেই আমার মনে হচ্ছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার সোর্স অব ইনকাম কি?
আপনি যদি সরকারী চাকুরিজীবি না হন তাহলে গত ৫ বছরে আপনার আয় কতগুণ বেড়েছে?
এই তিনটি প্রশ্নের উত্তরের উপরই নির্ভর করছে- দ্রব্য মূল্যের প্রভাব আপনার উপর কেন পরেনি।

বাংলাদেশের ভ্রমণ পরিসংখ্যাণ বলছে- দেশের ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে বছরে কক্সবাজার ভ্রমণ করে মাত্র ৩০ লক্ষ মানুষ!

আপনার অবস্থান আপনিই পরিস্কার করেছেন- আপনি দেশের সেই শ্রেণীর একজন যাদের বিত্তবৈভবের অভাব নাই। আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ত আপনার মতো ভিন্ন গ্রহের মানুষ নই- তাই দ্রব্য মূল্যের পেরেশানীতে জর্জরিত। কাজেই আপনার মনে হতেই পারে- "আমরা দ্রব্যমূল্যের আতঙ্ক ছড়াচ্ছি!"

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩৪

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ভালো বিষয় তবে -
অপূর্ন

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: পূর্ণতা দিলে অকালেই জীবনের অপূর্ণতা গ্রাস করবে।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মাথাপিছু আয় যতই বাড়ুক তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি শুধু জানি আমার আয় বাড়েনি, ব্যয় বেড়েছে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:২৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মতো আমার অবস্থাও তথৈবচ! আম জনতার একই অবস্থা। শুধুমাত্র ক্ষমতাসীন দলের এ টু জেড -কুচ পরোয়া নেহী!

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বৈষম্যমূলক অর্থনৈতিক অগ্রগতি। উন্নত বিশ্বেও দরিদ্র মানুষ কিছু আছে। কিন্তু ওদের দেখার জন্য রাষ্ট্র আছে। আমাদের দেশে সরকার দায়সারাভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:২৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশে রক্ষকই ভক্ষক!

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: একটা নিউজ দেখলাম দেশ নিশ্চিত দুর্ভিক্ষের যাচ্ছে । কী জানি কোনটা সত্য

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: সেই অর্থে হয়ত দুর্ভিক্ষ নাই তবে বেশীর ভাগ মানুষই খুব বেশী কষ্টে আছে!

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:৪৮

জটিল ভাই বলেছেন:
এসব রেখে উন্নয়ন দেখে চিল করুন প্রিয় ভাই :(

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:২৬

জুল ভার্ন বলেছেন: তাইতো হচ্ছে- এখন উন্নয়ন গেলানো হচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.