নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধে বাজার সয়লাব.....

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৮

নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধে বাজার সয়লাব.....

একজন ক্যান্সার পেশেন্ট এর নিকট আত্মীয়ের কাছে শোনা একটা ঘটনা দিয়েই শুরু করিঃ-

ঢাকা শহরের নামকরা একটা ঔষধের দোকান থেকে একজন 'ক্যান্সার' পেশেন্ট জীবন রক্ষাকারী একটি ইঞ্জেকশন পেগ্লিটক্সিল-বি, ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকায় এবং একটি ঝোলাডেক্স ইঞ্জেকশন কিনেন ১৪ হাজার টাকায়। দুটো ইঞ্জেকশনই সুইডেনের তৈরী। অন্যান্য ইঞ্জেকশনের সাথে পেশেন্ট যথা রীতি উল্ল্যেখিত ২ টি ইঞ্জেকশন সহ ৩ সাইকেলের একটা কেমোথেরাপী নিতে ভর্তি হয় ডেল্টা ক্যান্সার হাসপাতালে। পেশেন্টের জন্য এটা তাঁর অষ্টম কেমোথেরাপী। তিনি আগেও এই হাসপাতালেই সবগুলো কেমোথেরাপী নিয়েছিলেন। এবার কেমোথেরাপী শুরুর ২/৩ ঘন্টা পরই নিয়মের বাইরে পেশেন্টের হার্ট বিট কমে যাচ্ছিল এবং শরির হীমশীতল হয়ে যাচ্ছিল দেখে ডাক্তার নার্স কেমোথেরাপী বন্ধ করে দেন। উল্লেখিত ২ টি ইঞ্জেকশনের তলানীর ঔষধ এবং বোতলের মোড়ক ল্যবোরেটরিতে টেস্ট করে জানতে পারেন- ঐ ইঞ্জেকশন ২ টি মেয়াদ উত্তীর্ণ! পেশেন্ট উক্ত ঔষধের দোকানের নামে মামলা করে। পুলিশ ঐ দোকানে তল্লাশী চালিয়ে আরো কিছু বিদেশী মেয়াদউত্তীর্ণ ইঞ্জেকশন/ঔষধ সীজ করে। লক্ষ করে দেখা যায়- অনেক ঔষধের লেবেলেই এক্সপায়েরিটি ডেট ঘষামাজা করে আরো এক বছর বেশী লেখাছিল। দোকানী স্বীকার করতে বাধ্য হয়- দামী ঔষধ বলেই মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধের লেবেল প্রিন্ট করে লাগিয়ে নিয়েছিল! উল্লেখিত ঘটনা কোন কল্প কাহিনী নয়। সম্পুর্ণ সত্য!

দেশের সর্বত্রই এখন নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধে বাজার ছেয়ে গেছে। এসব নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধের অপ্রতিরোধ্য দাপটে আসল ও গুণগত মানসম্পন্ন ওষুধ আড়াল হয়ে গেছে। ভেজালের এতই ছড়াছড়ি যে, নকলের ভিড়ে আসল পাওয়া দুর্লভ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সুষ্ঠু ও যথাযথ তদারকির অভাবে দিন দিন অকল্পনীয় হারে বেড়ে চলেছে এসব নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ। ভেজাল নির্মূলে "মোবাইল কোর্ট" যতসামান্য অব্যাহত রাখা হলেও নকল ও ভেজালের প্রবণতা আশানুরূপ কমছে না। বরং উল্টো আরো বেশি দেদারসে উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও বিক্রি হচ্ছে। ভেজাল নির্মূলে আইনের শিথিলতার কারণে বহুগুণে বাড়ছে ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন, আমদানি ও বিক্রি।

কয়েক বছর আগে বিশ্ববিখ্যাত ল্যানসেট মেডিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত এক রিপোর্টে প্রকাশ করেছিলো- 'পৃথিবীর প্রায় ৩০ ভাগ নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ তৈরী হয়ে থাকে ভারতে।' ভারতেই এসব নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ অবাধে এদেশে প্রবেশ করছে। এর পাশাপাশি দেশের কিছু নাম-সর্বস্ব ওষুধ কোম্পানিও পাল্লা দিয়ে নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন করে একেবারেই সস্তায় বাজারে ছাড়ছে। তবে উৎপাদিত ওষুধের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকটি ওষুধ কোম্পানিই গুণগত মানসম্পন্ন ওষুধ তৈরী করছে। বাংলাদেশের গুটিকয়েক স্বনামখ্যাত ওষুধ কোম্পানির ওষুধগুলোই আজ পৃথিবীর ৫৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। কিন্তু যে-হারে দেশে নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধের ছড়াছড়ি এতে করে দেশের রপ্তানিমুখি ওষুধের বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে।

ওষুধ প্রশাসন পরিদপ্তরের প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে অপ্রতিরোধ্য গতিতে বেড়ে চলছে নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ। এ বিষয়ে তদারকির জন্য বিভিন্ন থানা ও জেলা পর্যায়ে নিয়োজিত রয়েছে ড্রাগসুপাররা। কিন্তু সারাদেশে ড্রাগসুপার রয়েছে মাত্র ৫৪ জন, যা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই কম। দায়িত্বে নিয়োজিত এ স্বল্পসংখ্যক ড্রাগসুপারও ভেজাল ধরার ব্যাপারে একেবারেই নির্বিকার। অভিযোগ রয়েছে, এসব ড্রাগসুপার ফার্মেসির লোকজন থেকে উচ্চহারে মাসোহারা নিয়ে নীরব ভূমিকা পালন করছে। কতিপয় ড্রাগসুপারের দুর্নীতি, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অবৈধ ব্যবহারের কারণে নকল ও ভেজাল ওষুধে বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। সেই সুবাদে ফার্মেসিগুলোতে অহরহই অবাধে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ।

ফার্মেসির লোকজন অধিক মুনাফা লাভের আশায় এসব ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ রোগীদের গছিয়ে দিয়ে থাকে। এসব ওষুধ রোগ প্রতিরোধ তো দূরের কথা, বরং নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এতে করে রোগীরা একদিকে যেমন আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, অন্যদিকে নানারকম জটিল ও কঠিন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।

নিম্নমানের ওষুধ এবং ওষুধে ভেজাল নির্ণয়ের জন্য রয়েছে একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরি। প্রতিমাসে বিভিন্ন জেলা ও থানা পর্যায়ে নিয়োজিত সরকারি ড্রাগসুপারভাইজার বা ওষুধ তত্ত্বাবধায়কদের পাঠানো ওষুধের নমুনা পরীক্ষা করা এ প্রতিষ্ঠানের একটা নিয়মিত কাজ। এসব পরীক্ষায় দেশে তৈরী ও আমদানি করা ওষুধের নমুনা থেকে প্রচুর পরিমাণে নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ শনাক্ত করা হয়। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এ প্রতিষ্ঠানটিতে দীর্ঘদিন যাবৎ লোকবল সংকট এবং প্রতিষ্ঠানটির আধুনিকায়ন না করায় যথাসময়ে সঠিক ও নির্ভুলভাবে ভেজাল নির্ণয় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের। ওষুধের নমুনা পরীক্ষায় অনেক সময় ভেজাল ও নিম্নমান প্রমাণিত হলেও এর বিরুদ্ধে কার্যক্রম ব্যবস্থা নেয়া হয় না। ফলে ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধের বিস্তৃতি ঘটে অকল্পনীয়ভাবে।

রমরমা ব্যবসা ও অধিক মুনাফা লাভ অনেককেই ওষুধ শিল্প প্রতিষ্ঠায় প্রলুব্ধ করছে। নিয়মনীতি ছাড়া দিন দিন ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে এ শিল্প প্রতিষ্ঠান। ওষুধ শিল্পের অভাবনীয় উন্নতি ঘটলেও সুষ্ঠু তদারকির অভাবে নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধে বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। এ অবস্থায় রোগীদের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ নির্মূলে আরো কঠোর ও যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন করা উচিত।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৭

এপোলো বলেছেন: দেশে যাওয়ার সময় এবার এলেগ্রা নিয়ে গেছিলাম । দেশেও এই ওষুধ পাওয়া যায়, ফেক্সোফেনাডিন ১৮০। সর্দির ভাব হওয়ার পর আমার আম্মু একদিন এই ওষুধ খেয়ে অনেক ভালো অনুভব করলেন। পরে উনি আরও কয়েকবার এই ওষুধ খাওয়ার পর বুঝতে পারলেন, অন্য সময়ে যে সর্দি-কাশি পরবর্তী অসুস্থতা সামলানোর জন্য উনাকে এন্টিবায়োটিক খেতে হয়, দেশের বাইরের OTC ওষুধ সেই অসুস্থতা সহজেই সামাল দিতে পারে।
এই ওষুধ দেশেই উৎপন্ন হয়, কিন্তু কার্যকারিতায় আকাশ পাতাল পার্থক্য। দেশের ওষুধ শিল্পের ওপর সম্ভাবনা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে স্বল্পমেয়াদে দুই পয়সা বেশি কামানো ব্যবসায়ীদের জন্য।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশের সকল মানসম্পন্ন ঔষধ কোম্পানীগুলো দুই ধরনের ঔষধ তৈরী করে। একটা এক্সপোর্ট কোয়ালিটি আর একটা লোকাল মার্কেটের জন্য। আবার লোকাল মার্কেটে ভেজাল ঔষধের ছড়াছড়ি!

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩০

সোবুজ বলেছেন: এটা নতুন কিছু না।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: তা ঠিক।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩২

জ্যাকেল বলেছেন: মনে কয় যেন দেশটায় আগুন লাগাই জ্বালায় ফালাই। খুব দুঃখজনক।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: হতাশা ছাড়া আর কিছুই নাই।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
'বাংলাদেশে তৈরি ঔসধ ভ্যাজাল কার্যকারিতা কম' ইত্যাদি কথা প্রায়ই শোনা যায়। তবে বাস্তবতা ভিন্ন।
৩য় বিশ্বের একমাত্র দেশ বাংলাদেশ। যাদের বিশাল ফার্মাসিটিকাল অবকাঠামো, যারা ঔসধ উৎপাদনে সয়ংসম্পুর্ন।
দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে শত বিতর্ক থাকলেও ওষুধশিল্পের সুনাম বিশ্বজুড়ে। মধ্যপ্রাচ্যে ও আমেরিকাতেও বাংলাদেশের ওষুধ দেখা যায়।
ওষুধের বাজার বিকাশে ওষুধের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়াটা এত সহজ সহজ ছিল না।
ইউরোপ-আমেরিকায় ওষুধ বাজারে যায় কঠিনভাবে মান যাচাইয়ের পর। তাদের মান যাচাইয়ের প্রক্রিয়ার ওপর সবাই আস্থাশীল। সেই রকম মান যাচাইয়ের পরীক্ষায় পাস করেই বাংলাদেশের ওষুধ বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে। আমেরিকায় ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এফডিএর ছাড়পত্র পাওয়া প্রচন্ড দুরূহ, সময়সাপেক্ষ। এরপরেও বেক্সিমকো একমি স্কোয়ার এফডিএর ছাড়পত্র নিয়ে আমেরিকায় ঔসধ রফতানি করছে, ধিরে ধিরে আস্থা অর্জন করছে। বাংলাদেশী কম্পানী গুণগত মান ও কার্যকারিতা ও কমমুল্যের কারণে বাংলাদেশের ওষুধ বাহিরে জনপ্রিয়।
গুণগত মান ও কার্যকারিতার কারণে বাংলাদেশের ওষুধ দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ববাজারে। গুনগত মান ভাল, কারন ইওরোপের ইম্পোর্টেড কাঁচামাল দিয়ে তৈরি হয়। ভারতের ঔসধ ভারতীয় কাচামালে তৈরি হয়, তাই বাংলাদেশী মেডিসিন বাহিরের দেশে আকর্ষনিয়।
দেশের ৯৮ শতাংশ চাহিদা মিটিয়ে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে ১৬০টি দেশে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের ৪৮ ওষুধ উৎপাদনকারি দেশের মধ্যে চাহিদায় সবচেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশের ওষুধ। দেশের ২৫৭টি কোম্পানির কারখানায় বছরে ২৪ হাজার ব্র্যান্ডের ওষুধ উৎপাদিত হচ্ছে। বছরে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার ওষুধ ও কাঁচামাল উৎপাদিত হচ্ছে এসব কারখানায়। এ শিল্পে প্রায় ২-৩ লাখ শিক্ষিত মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে।
ওষুধশিল্প সমিতির তথ্যানুযায়ী, গত দুই বছরে ১ হাজার ২০০ ধরনের ওষুধ রপ্তানির অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের হিসেবে ৪৬ কোম্পানির ৩০০ ধরনের বাংলাদেশে তৈরি ওষুধ আমেরিকা ইওরোপ আরব আফ্রিকা সহ বিশ্বের ১৬০টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। এই ওষুধ ভ্যাজাল হলে এত চাহিদা অটুট থাকে কিভাবে।
বাংলাদেশের ওষুধ নিম্নমান হলে দেশে শিশুমৃত্যুর হার কমলো কিভাবে? দেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়ে গ্লোবাল গড় আয়ুকে ছাড়িয়ে গেল কিভাবে?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে সম্পুর্ণ একমত। বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প অত্যন্ত সুনামধন্য। তবে আমাদের দেশের সকল মানসম্পন্ন ঔষধ কোম্পানীগুলো দুই ধরনের ঔষধ তৈরী করে। একটা এক্সপোর্ট কোয়ালিটি আর একটা লোকাল মার্কেটের জন্য। আবার লোকাল মার্কেটে ভেজাল ঔষধের ছড়াছড়ি!

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৫:২৯

কলাবাগান১ বলেছেন: এমন সুক্ষভাবে ডিটেইলস বর্নণা দিলেন, তাতে মনে হচ্ছে ভুক্তভুগি নিজেই বর্ননা দিচ্ছেন।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১০

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার নিশ্চই মনে আছে- আমি একজন ক্যান্সার সার্ভাইভার। সেই জন্যই ক্যান্সার সার্ভাইভার ও রিহ্যাবিলেশন অর্গানাইজেশনের সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে কাজ করছি। অনেক পেশেন্টদের কথা শুনতে হয়- কাজেই লেখাও জীবন ঘনিষ্ট হওয়াই স্বাভাবিক।
ধন্যবাদ।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: মার জন্য প্রতি মাসে ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকার ওষুধ কিনতে হয়। নকল কিনা কে জানে! মা বলে ওষুধ খেতে তো কোনো উপকার পাচ্ছি না।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: "ঔষধে কাজ করছেনা"- এই একই অভিযোগ বেশীরভাগ রোগীদেরই!

৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:১২

জটিল ভাই বলেছেন:
ঔষধ কোম্পানিগুলোকে এখন ব্যবসায়ি ছাড়া আরকিছুই ভাবতে পারি না.......
চুলচেড়া বিশ্লেষণ ভালো লাগলো।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৩

জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই এবং সেটা করছে দেশ বরেণ্য চিকিতসকদের সহায়তায়। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.