নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অসহায় মানুষের পাশে শতাধিক বছর........

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৬

অসহায় মানুষের পাশে শতাধিক বছর........

আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম। দীর্ঘদিন ধরে সেবামূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত এ প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে সকলেরই বেশ পরিচিত। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের আজকের পরিরিচিতির পেছনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে বেওয়ারিশ/ দরিদ্র মানুষের লাশ বিনামূল্য দাফন কার্যক্রমের মাধ্যমে। এই কার্যক্রমের পাশাপাশি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, মেডিক্যাল সার্ভিস, এতিমখানা ও স্কুল পরিচালনাও করে থাকে তারা।

আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম: আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম সেবার এক শতক পেরোনো এই উপমহাদেশের এক ব্যতিক্রমধর্মী জনকল্যাণমূলক সংস্থা। ১৯০৫ সালে কলকাতার "শেঠ ইব্রাহিম মোহাম্মদ ডুপ্লের" প্রচেষ্টায় এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু হয়। শেঠ ডুপ্লে ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। পাশাপাশি জনকল্যাণমূলক কাজের প্রতি ছিল তার আগ্রহ। সেখান থেকেই এই সেবা কার্যক্রমের যাত্রা শুরু হয়। ১৯০৫ সালে গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে বাংলাদেশের ঢাকা ছাড়াও মোট ৪২টি বিভাগীয় ও জেলা শহরে কার্যক্রম রয়েছে। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর সে বছরই কলকাতার আঞ্জুমানের শাখা হিসেবে হাবিবুল্লাহ বাহার চৌধুরী ঢাকায় এর কার্যক্রম শুরু করেন। এরপর ১৯৫০ সালে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের মাধ্যমে আঞ্জুমান পৃথক সত্তায় নিজেকে প্রতিষ্ঠার পথে এগুতে থাকে।

আঞ্জুমান মুফিদুলের বিভিন্ন কার্যক্রম: আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমগুলো হলো, বেওয়ারিশ লাশ দাফন, অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, এতিমখানা পরিচালনা ও ভ্রাম্যমান মেডিক্যাল সার্ভিস।

বেওয়ারিশ লাশ দাফন: মূলত বেওয়ারিশ লাশ দাফন কার্যক্রমের মাধ্যমেই আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের পরিচিত। এই প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র ইনচার্জ মোহাম্মদ খায়রুল আমীন জানালেন, দুইভাবে বেওয়ারিশ লাশ এখানে দাফন করার জন্য নিয়ে আসা হয়। মেডিক্যালের মাধ্যমে এবং থানার মাধ্যমে। সাধারণত মেডিক্যাল থেকে যেসব বেওয়ারিশ লাশ এখানে নিয়ে আসা হয় সেগুলো কাটা-ছেঁড়া অবস্থায় থাকে বিধায় সেগুলো গোসল ও দাফন করা কিছুটা কষ্টকর। অন্যদিকে যে-কোন দুর্ঘটনায় যে লাশগুলো ২৪/৪৮ ঘন্টায় লাশের পরিচয় পাওয়া যায় না সেগুলো বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে আঞ্জুমান মুফিদুল দাফন করে থাকেন। বেওয়ারিশ লাশ ছাড়াও দরিদ্র মানুষের লাশও বিনামূল্যে দাফন করে থাকে এ সংস্থা। আজিমপুর কবরস্থান ও জুরাইন কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়। লাশের গোসল, কাফন পরানো এবং লাশ কবরস্থানে পৌঁছে দেয়ার সব কাজই করে থাকে আঞ্জুমান মুফিদুল।

অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস: দুঃসময়ের বাহন অ্যাম্বুলেন্স। মানুষের জীবনে কখন কিভাবে দুঃসময় বা দুর্ঘটনা ঘটে আগে থেকে কেউ বলতে পারে না। আর সেই সময় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস পেতে পারেন আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম সংস্থা থেকে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ২৪ ঘন্টা ফ্রি এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস দিয়ে থাকে আঞ্জুমান মুফিদুল। অবশ্য ঢাকা শহরের জন্য এই সার্ভিস বিনামূল্য হলেও ঢাকার বাইরে যদি এ্যাম্বুলেন্স সুবিধা পেতে চান সেইক্ষেত্রে এসি এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের জন্য এক হাজার থেকে দুই হাজার এবং নন এসি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের জন্য পাঁচশত থেকে পনেরশ' টাকা ডোনেশন দিতে হয়। পাশাপাশি তেল ও অন্যান্য খরচ সব আপনাকেই বহন করতে হবে। বর্তমানে এই সংস্থার মোট ২২ টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। ঢাকার বাইরে কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর ও পাবনার ক্ষেত্রে নন এসি এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস চার্জ হিসেবে ১ হাজার টাকা এবং এসি জন্য পনেরশ' টাকা ডোনেশন দিতে হয়। এছাড়া বাকি সব খরচ আপনাকেই বহন করতে হবে। অদ্যদিকে ঢাকার আশেপাশে যেমন নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুরের জন্য এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের ক্ষেত্রে ৫০০ টাকা চার্জ দিতে হয়।

ভ্রাম্যমাণ মেডিক্যাল সার্ভিস: আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ভ্রাম্যমাণ মেডিক্যাল সার্ভিস। এই সার্ভিস প্রতি তিনমাস পর পর বিভিন্ন এলাকায় সম্পূর্ণ বিনামূল্য চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের এই মেডিক্যাল টিম ওষুধ বিতরণের পাশাপাশি বস্তি এলাকা অথবা আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে যেসব পরিবার তার সন্তানের সুন্নতে খাতনা করাতে পারছে না সেই কাজটিও মেডিক্যাল টিম সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করে থাকে। এছাড়াও দূর-দূরান্ত থেকে শহরে আসা মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়লে সেই ক্ষেত্রে তাদের সাথে যোগাযোগ করলে মেডিক্যাল টিম চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি ঘরে ফিরিয়ে দেয়ারও ব্যবস্থা করে দেয়। পাশাপাশি শিশুদের টিকা দান আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের মেডিক্যাল টিম করে থাকে।

এতিমখানা পরিচালনা: আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ৩টি এতিমখানা দীর্ঘদিন ধরে এতিমদের বিনামূল্যে খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসা ও পড়াশোনার সুবিধা দিয়ে আসছে। পুরাতন ঢাকার গেণ্ডারিয়ায় ছেলেদের এতিমখানায় বর্তমানে ৫০০ জন এতিম রয়েছে। এছাড়াও নরসিংদীতে ছেলেদের একটি ও নারায়ণগঞ্জ মেয়েদের জন্য পৃথক এতিমখানা রয়েছে।

অন্যান্য কর্মকাণ্ড: আঞ্জুমান মুফিদুল উপরোক্ত কর্মকাণ্ড ছাড়াও অন্য অনেক সেবামূলক কর্মকাণ্ড করে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ঈদে দুঃস্থ মানুষের মাঝে নতুন কাপড় বিতরণ, বিভিন্ন দুর্যোগের সময় দুর্গত এলাকায় ত্রাণ কার্য পরিচালনা ও চিকিৎসা প্রদান। মেয়ের বিয়ের জন্য দায়গ্রস্ত পিতাকে সাহায্য করা। এছাড়াও শহরের বাসিন্দাদের জন্য লাশের গোসল, কাফন, পরিবহন ও দাফনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থাপনার অভাব পূরণ করার উদ্দেশ্য "আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম" স্বল্প খরচে যাবতীয় কাজ করে থাকে।

আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের যে কোন সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে দিন-রাত যে কোন সময় সংস্থার কার্যালয় এস,কে দাস রোড, গেণ্ডারিয়া এবং কাকরাইল সেবা কেন্দ্রে ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে সেবাগ্রহণ করতে পারবেন সমাজের যে কোন শ্রেণীর মানুষ।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০২

এই মেঘ এই রোদ্দুর বলেছেন: পরিচিত একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান
প্রতিষ্ঠানের সাফল্য কামনা করি

ধন্যবাদ আপনাকে

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩১

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ভাল একটা সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম তুলে ধরেছেন দাদা

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ সরকার।

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১২

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২৭

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: সবার উচিৎ সাধ্যমতো ডোনেশন দিয়ে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ভালো ভাবে চলতে সাহায্য করা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের সবার মানষিকতা যদি এমন হতো! জেনে অবাক হবেন যে দেশের অনেক বিচারপতি, সচিব, সেনা কর্মকর্তা সহ বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব এই প্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছাশ্রম এবং আর্থিক সহায়তা দিয়ে অত্যন্ত সুন্দর ভাবে পরিচালনা করে আসছে।

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৪

নীল আকাশ বলেছেন: নমানুষ উপন্যাসে আমি এদের কার্যক্রম নিয়ে লিখেছিলাম। আপ্নিও পড়েছেন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৪০

জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা, আপনার লেখা বই নমানুষ পড়েই এই লেখাটা লিখতে উদ্ভুদ্ধ হয়েছি এবং পোস্ট লিখতে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম অনেক আপডেট তথ্য সংগ্রহ করেছি।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রতিষ্ঠানটির মঙ্গল হোক।
এমন আরো প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মতো যথেষ্ট সামর্থবান ব্যক্তি দেশে আছে। শুধু তাদের জনকল্যাণের ইচ্ছাটাই নাই।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশে অসংখ্য ব্যবসায়ী আছেন যারা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক- অথচ তাদের প্রতিষ্ঠিত একট দাতব্য প্রতিষ্ঠান কিম্বা হাসপাতাল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় নাই।

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ আমি এই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানি।

সরকারের উচিৎ তাদের সিম্মানিত করা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৭

জুল ভার্ন বলেছেন: রাজনীতি বিমুখ এতো ভালো একটা মানবহিতৈষী সংগঠনকে স্বীকৃতি দিতে অনেক উদার হতে হয়।

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:২৫

জ্যাকেল বলেছেন: ২০০০ সালের দিকে তাদের বেশ নাম-ডাক ছিল। এতদিন পরে আবার তাদের কথা ভাল করে মনে পড়ল।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: আসলে এই অরাজনৈতিক দাতব্য প্রতিষ্ঠান এর নাম-ডাক প্রচারের চাইতে নিরবে নিভৃতে কাজ করে যাওয়াকেই প্রধান্য দেয়।

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৪৮

গরল বলেছেন: গত ৩০-৪০ বছর ধরে বেওয়ারিশ লাশ দাফনে এদের ভূমিকা খুবই প্রসংশাযোগ্য। সরকারের উচিৎ একবার হলেও এদেরকে একটা একুশে পদক দেওয়া।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: একমত। তবে ৩০/৪০ বছর যাবত নয়, শত বছর যাবত এরা এই স্বেচ্ছাসেবী কাজ করে যাচ্ছে।

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি আগে মনে করতাম আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম একজন ব্যক্তির নাম। হয়ত তার নাম অনুসারে এই সংস্থার নামকরণ করা হয়েছে।

এই প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পুরস্কৃত করা উচিত।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: একমত। এই সংগঠন কে রাজনৈতিক সাইনবোর্ড লাগানোর চেষ্টা করছিলো যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন সম্রাট.... বাগে আনতে না পেরে এই সংগঠন এর কাকরাইলস্থ নির্মাণাধীন ভবনে ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেছিল। টাকা না পেয়ে নির্মাণ কাজ এক বছর বন্ধ করে দিয়েছিল।

১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাজনীতি বিমুখ এতো ভালো একটা মানবহিতৈষী সংগঠনকে স্বীকৃতি দিতে অনেক উদার হতে হয়।

কাকরাইলে তাঁরা বিশাল ভবন করেছেন। একদিন যাবো।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩৭

জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা চাঁদা দাবি করে না পেয়ে ঐ ভবন নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছিল ইসমাইল হোসেন সম্রাট.....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.