নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
My name is Red.....
কিছু কিছু বই পড়তে গিয়ে এমন কিছু দৃশ্যকল্প তৈরি হয় যে সেটা অন্যদের সাথে ভাগ করে না নেওয়াটা অস্বস্তিকর- তেমন একটা বইয়ের নাম My name is Red. এই বইয়ে অসংখ্য চরিত্রের অসংখ্য গল্প রহস্যে ভরা হলেও My name is Red. রহস্য উপন্যাস নয়। গত বই মেলায় এই বইটি সংগ্রহ করেছিলো আমার ছোট ছেলে। বলা যায় তখন থেকেই থেমে থেমে সময়ে অসময়ে পড়ছি বইটি।
চার শতাধিক পৃষ্ঠার এই বইয়ের সবকিছু নিয়ে লেখা অসম্ভব। তাই আমি শুধু একটা ঘটনা নিয়েই লিখতে চেষ্টা করছিঃ- বারো বছর পর প্রেমিক ফিরে এসেছে ইস্তাম্বুল শহরে। প্রাক্তন প্রেমিকার বিয়ে হয়ে গেছে অনেক আগে। তার বর যুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে চার বছর ধরে বাড়ি ফেরেনি। প্রেমিক তার শহর ইস্তাম্বুলে ফিরে আসার পর প্রেমিকার সাথে একবারো সামনাসামনি দেখা হয়নি, শুধু একবার খড়খড়ির ফাঁক দিয়ে দুজনের চোখাচুখি হয়েছিল। গোপন চিঠির মাধ্যমে প্রেমিক এক পরিত্যক্ত বাড়িতে আহ্বান জানায় প্রেমিকাকে। প্রেমিকা গিয়ে হাজির হয় সেখানে। তারপর তাদের কথোপকথন, প্রেমিকার জবানীতে যেভাবে পামুক তুলে ধরেছেন ঠিক সেভাবেই তুলে দিলামঃ
"Remove your veil," he said in a whisper.
please".
"I'm married. I'm awaiting my husband's return."
"Remove your veil," he said in the same tone. "Your husband won't ever come back."
"Have you arrange to meet me here to tell me this?"
"Nay, I've done so to be able to see you. I've been thinking of you for twelve years. Remove your veil, my darling, let me look at you just once."
I removed it. I was pleased as he silently studied my face and stared at length into the depth of my eyes.
"Marriage and motherhood have made you even more beautiful. And your face has become entirely different than what I remembered."
"How had you remembered me?"
“With agony, because when I thought of you, I couldn’t help but think that what I was
remembering wasn’t you but a fantasy. In our childhood, you remember how we used to discuss Hüsrev and Shirin, who fell in love after seeing images of each other, don’t you? Why was it that Shirin hadn’t fallen in love with handsome Hüsrev when first she saw his picture hanging from a tree branch but had to see that image three times before falling in love? You used to say that in fairy tales everything happens thrice. I would argue that love ought to have blossomed when she first saw the picture. But who could have depicted Hüsrev realistically enough for her to fall in love with him, and precisely enough that she would recognize him? We never talked about this. Over these last twelve years if I had such a realistic portrait of your matchless face, perhaps I wouldn’t have sufferers.”
He said some quite lovely things in this vein, stories of looking at an illustration and
falling in love and of how he’d suffered desperately for me. I noticed the way he slowly approached; and his every word flitted through my conscious mind and alighted somewhere in my memory. Later, I would muse over these words one by one. But at the time my appreciation of the magic of what he said was purely visceral and it bound me to him. I felt guilty for having caused him such pain for twelve years. What a honey-tongued an! What a good person this Black was! Like an innocent child! I could read all of this from his eyes. The fact that he loved me so much made me trust him.
We embraced. This so pleased me that I felt no guilt. I let myself be borne away by
sweet emotion. I hugged him tighter. I let him kiss me, and I kissed him back. And as wised, it was as if the entire world had entered a gentle twilight. I wished everybody could embrace each other the way we did. I faintly recalled that love was supposed to belike this. He put his tongue into my mouth. I was so content with what I was doing, it was as if the whole world were engulfed in blissful light; I could think of nothing bad. his tongue into my mouth. I was so content with what I was doing, it was as if the whole world were engulfed in blissful light; I could think of nothing bad.
এভাবেই উপন্যাসের মূল অংশ এগিয়ে গিয়েছে সম্পর্ক-প্রেম-পরিবার-ভালোবাসা-ঈর্ষা-সাংস্কৃতিক দ্বন্দ্ব নিয়ে। এমন সব গল্প মিলিয়ে অসাধারণ এক সৃষ্টির নাম ‘মাই নেম ইজ রেড’।
মাই নেম ইজ রেডঃ ১৯৯৮ সালে প্রকাশিত ওরহান পামুকের লেখা তুর্কি উপন্যাস। ২০০১ সালে এরডাগ গোকনার এটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন। পামুক ২০০৬ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। উপন্যাসটি ১৫৯১ সালে উসমানীয় সাম্রাজ্যের অনুচিত্রশিল্পীদের নিয়ে লেখা। ওরহান পামুকের দীর্ঘ পরিসরে লেখা ‘মাই নেম ইজ রেড’ উপন্যাসটি সারা বিশ্বে তুমুল আলোচিত এবং প্রশংসিত। বইটি প্রকাশিত হয় লেখকের স্বদেশী ভাষায় ১৯৯৮ সালে। তুরস্কের পাঠকমহলে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর ইংরেজিতে অনুবাদ হয় ২০০১ সালে।
০৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই ভালো লাগবে।
২| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ইংরেজি বই পড়া হয় না।
০৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও বাংলায় পড়তে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। ছোট ছেলের কেনা প্রায় সব বই ইংরেজিতে লেখা।
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৪৫
জ্যাকেল বলেছেন: ব্লগ পড়ার সময়ই পাই না আর বই!!
০৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের সমস্যা ফেসবুক
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: বইটি পড়েছি।
একটা মুভিও হয়েছে।
০৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: মুভি দেখা হয়নি। এতো এতো ঘটনা আর চরিত্র নিয়ে মুভি করাতো বিরাট ঝক্কি-ঝামেলার!
৫| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
it was as if the whole world were engulfed in blissful light; I could think of nothing bad.
বিশ্বের সবচেয়ে বড় উপন্যাস কত পৃষ্ঠা?
০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রখ্যাত ফরাসি ঔপন্যাসিক মার্সেল প্রস্তের লেখা in search of lost time সবথেকে বড় উপন্যাস। এতে ৪২১১ পৃষ্ঠা এবং প্রায় ১২ লক্ষ শব্দ আছে।
৬| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১০
অধীতি বলেছেন: ওরহান পামুককে অনেকদিন পড়ার ইচ্ছে। আপনার লেখা পড়ে ইচ্ছে আরো তীব্রতর হলো।
০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: পড়ে দেখবেন, অনেক কিছু শেখার এবং বোঝার আছে। ধন্যবাদ।
৭| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কামাল৮০ বলেছেন: চারশ পৃষ্ঠা শুনেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি।তার উপর আবার উপন্যাস।
০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা অনেকেই বড়ো উপন্যাস পড়তে আগ্রহী হয় না।
৮| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোস্টে ভালো লাগা রইল।
৯| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বইট পড়লে মনে হয় ভালোই লাগবে।