নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই সংগ্রহ এবং পড়া....

২৫ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫৭

বই সংগ্রহ এবং পড়া....

বিষয় হিসেবে 'বই' আমার বরাবর আগ্রহের। 'বই'- কে বিষয় করে লেখা কত বই যে আমি সংগ্রহ করেছি তার ইয়ত্তা নেই। যখন যেমন সন্ধান পেয়েছি বই জোগাড় করেছি। বই উপহারও পেয়েছি অনেক.... সামু ব্লগের অনেক বন্ধুরাও নিজেদের লেখা কিম্বা মূল্যবান দুষ্প্রাপ্য বই সংগ্রহ করে আমাকে অনেক বই উপহার দিয়েছেন। আমার প্রিয় একটা বই তপনরায় চৌধুরীর লেখা "বাংগালনামা" বইটিও আমার একজ প্রিয় মানুষ উপহার দিয়েছিলেন, যে বইয়ে আমাদের পরিবারের কথা লেখক অত্যন্ত শ্রদ্ধা ভালোবাসা সম্মানের সাথে উল্লেখ করেছেন। শ্রদ্ধেয় তপনরায় চৌধুরী ছিলেন আমার আব্বার সহপাঠী বাল্যবন্ধু, আমাদের "তপন কাকু"। এতো বই সংগ্রহ করেছি যা একজায়গায় রাখলে হয়তো ছোটখাটো লাইব্রেরি হয়ে যাবে।

দুস্পাপ্য বই নিয়ে প্রবাদপ্রতিম লেখক নিকোলাস ব্যাসবেনসের দুটো বই 'আ জেন্টেল ম্যাডনেস' ও 'পেসেন্স অ্যান্ড ফর্টিটিউড' আমার সংগ্রহে আছে। আছে ভারতীয় বইয়ের ইতিহাস নিয়ে স্বপন চক্রবর্তী ও অভিজিৎ গুপ্তর সম্পাদনায় 'প্রিন্ট এরিয়াস' ও 'মুভেবল টাইপ'! সহস্রাধিক পৃষ্ঠার দুই খণ্ডে 'দ্য অক্সফোর্ড কম্পানিয়ন টু দি বুক' - সম্প্রতি সন্ধান পেয়েছি। পাঠক সমাবেশ এবং প্রথমায় দুই খণ্ডের বইটি টাকার অভাবে সংগ্রহ করতে পারিনি। দাম ৪৬,০০০/- টাকা!

'বই কেন পড়ব', 'বই কীভাবে পড়ব', 'বই কেন পড়ব না' বা 'বই না পড়েও সেই বই নিয়ে কীভাবে লিখব' - কত শত বিষয় আর কত শত তার লেখক!

'প্যাশন ফর বুক' আমার একটি অতি প্রিয় বই। যুগে যুগে শাসক চক্রের রোষানলে পড়ে যেসব বই পোড়ানো হয়েছে তা নিয়ে বই 'বুকস্ অন ফায়ার'- এখনো কিনতে পারিনি। আর বই নিয়ে উমবের্তো একোর দীর্ঘ সাক্ষাৎকার 'দিস ইস নট দ্য এন্ড অফ দ্য বুক'- বইটি আমাকে গিফট দিয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের আমার প্রিয় শিক্ষক ডঃ মহব্বত আলী খান স্যার, যা আজ অবধি পড়ে রপ্ত/ আত্মস্থ করতে পারিনি তবে পাঠ জারি আছে।

একটা মিষ্টি মধুর বই 'দ্য ইয়োলো-লাইটেড বুকশপ'!ফাডিমানের 'বইয়ে বইয়ে বিবাহ' নিয়ে লেখাটা তো মিথের পর্যায়ে। বই নিয়ে অসংখ্য বাংলা বইও লেখা হয়েছে। যার অনেক গুলিই আমার সংগ্রহে আছে।

আজ একটি বই নিয়ে আমার মুগ্ধতার কথা জানাব, তবে বইটি আমার সংগ্রহে নাই। একজন সাবেক সচিব, যিনি এখন একটি রাস্ট্রীয় সংস্থার প্রধানকর্তা, পূর্বনির্ধারিত সময় নিয়েই তার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তিনি একটা জরুরী মিটিংয়ে ব্যস্ত থাকায় আমার হাতে বইটি দিয়ে সময় কাটাতে বলেন। কফি খেতে খেতে আমি তাঁর টেবিলেই ১৫/২০ মিনিট চোখ বুলিয়ে মুগ্ধ হয়েছি- সুমন ভট্টাচার্যর লেখা 'বই-শাখ হে'।

বই নিয়েই যাঁদের যাপন
বই কেনা থেকে না-কেনা, পড়া থেকে না-পড়া
এবং
বই চুরি পর্যন্ত
গ্রন্থ চর্চার সাতকাহন 'বই-শাখ হে'!

সূচি:

বই-ভবের ওয়ারিশান
বই কেনার পাঞ্জা-ছক্কা
বই পড়ার ষড়যন্ত্র
বইচুরির সপ্তকাণ্ড
তৎ-পড়া বই-এর অস্টাধ্যায়ী
না-কেনা বই-এর নহলা
বই-এর দশ দশা

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৮

শায়মা বলেছেন: বই- শাখ- হে শুনেই মনে হচ্ছে বৈশাখ না বই নিয়েই লেখা কোনো বই।

ভাইয়া কি কখনও বলতে পারে তার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় একটা মাত্র বই এর নাম???

বলা যায় না তাইনা ?

কারণ অনেক বই ই মানুষের প্রিয় হয়।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: "প্রিয় একটা বই" এর নাম অন্য কেউ বলতে পারবে কিনা জানিনা, তবে আমি কোনো অবস্থাতেই "একটা প্রিয় বই"র নাম বলতে পারবনা। আমার অনেক বই প্রিয়..... একটা বই ভালো লাগার অনেকগুলো উপাদান থেকে- যা ব্যাখ্যা করাও অসম্ভব।

২| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩১

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: এক সময় বই খুব পড়তাম এখন বই পড়া ইচ্ছা খুব কম হয় দাদা
আমার এক দাদা দাদী খুব পড়তেন দাদা মারা গেছে দাদী বেচ্চে আছেন কিন্তু তিনি বই আর পড়েন না

২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আমার বই পড়ার অভ্যাস গড়ে উঠেছে পারিবারিক ভাবেই। আমার অগ্রজদের দেখাদেখি আমিও কখন যে বইয়ের নেশায় মজে গিয়েছিলাম!

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌
এখন বই পড়া খুবই কমে গেছে, সব বয়সের পাঠকের বেলাতেই।
এই নষ্টের মূলে আছে মোবাইল হয়ে ফেসবুক, টুইটার, টিকটক, ইউটিউব গং।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ইন্টারনেট তথা স্যোশাল মিডিয়া বই পড়ার এমনকি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাসও নষ্ট করে দিয়েছে। যা এই প্রজন্মের সৃজনশীলতার অপমৃত্যু- এই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে কিনা জানিনা।

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বইমেলায় গিয়ে প্রতিবছর বই কেনেন?

২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে গত কয়েক বছর বই মেলায় তেমন একটা যাওয়া হয়না- যেমনটা পাঁচ বছর আগেও যেতাম। আমার অনেক বিখ্যাত লেখক-পাঠক, প্রকাশক বন্ধু আছেন, যাদের থেকে ভালো বইয়ের সন্ধান নিয়ে বেশীর ভাগ বই সংগ্রহ করা হয় অনলাইনে। এছাড়াও ছোট ছেলে অনেক বই কেনে- যা পড়তে আমার সাথে শেয়ার করে।

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:১৯

রবিন.হুড বলেছেন: বই পড়া ভালো কাজ। কিন্তু বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারিবারিক ও সামাজিক আন্দোলন দরকার। বই কিনে কেউ দেউলিয়া না হলেও বই পড়ে দেউলিয়া হওয়ার ভয়ে বই দিয়ে ড্রইং রুমের শোভা বর্ধন করা হয়।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: "বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয়না"- সব সময় সত্য নয়। জ্ঞান চর্চায় জ্ঞান বাড়ে- সেই অর্থে বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায় সত্য। আমি কিন্তু বই কিনে দেউলিয়া হয়েছি বলা যায়, তাইতো এখন অনেক পছন্দের বই কেনা হয়না!

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: শুভ কামনা রইলো । এখনো সময় পেলে বই নিয়ে ডুবে থাকি কিন্তু সময় হয় না । প্রযুক্তি আমাদের বই বিমুখ করে তুলেছে ।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪১

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রযুক্তি আমাদের আবেগ অনুভূতি কেড়ে নিয়েছে। মানবিক সৃজনশীলতা সীমাবদ্ধ করে দিয়ে যন্ত্র মানব বানিয়ে দিয়েছে।

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: বই পড়া মানে স্কুলের বইয়ের আড়ালে গল্পের বই পড়া নিয়ে কতো যে ধোলাই রাম ধোলাই উস্টা ঠোনা খেয়েছি তার ইয়াত্তা নাই !!!

২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪

জুল ভার্ন বলেছেন: পাঠ্যবইয়ের আড়ালে গল্প উপন্যাসে বুঁদ হয়ে থেকেছি কতো সময়! সেজন্য মার কিম্বা বকা খাইনি, তবে ক্লাসের পরিক্ষায় যেন খারাপ না করি- তেমন সতর্কতা জাড়ি ছিলো।

৮| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩২

কামাল৮০ বলেছেন: আমার প্রিয় বই মার্কস,এঙ্গেলস,লেনিন,স্ট্যালিন ও মাওয়ের লেখা বই ।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,




বই কিনতে গিয়ে প্রায় দেউলিয়া হয়ে যাওয়া একজনের কথা জেনে ভালো লাগলো। অনেক ভালো লাগলো বইপ্রেম নিয়ে বলা কথাগুলোও.................

২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১০

জুল ভার্ন বলেছেন: জিএস ভাইজান, বিষয়টা হাস্যকর মনে হলেও মিথ্যা নয়। পোস্টেই উল্লেখ করেছি বাজেট স্বল্পতার কারনে কয়েকটা পছন্দের বই কিনতে পারিনি। অন্যদিকে বর্তমানে বই রাখার জন্য যায়গারও অভাব আছে।

১০| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি টেক্সটবুক আর ''বিশ্বে আম্রিকার অবদান'' জাতীয় বই ছাড়া অন্য কোন বই পড়ি নাই, পড়া পছন্দও করি না। :P

২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: বইয়ের ব্যাপারে আমি সর্বভুক।

১১| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাঙ্গালনামা সুযোগ পেলে পড়বো। বরিশাল সম্পর্কে জানা যাবে মনে হয়।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনারই অনুরোধ করছি - আপনি বাংগালনামা বইটা পড়বেন। বাংগালনামা শুধু বরিশালের কথা নয়, বরং বলা যায় শিক্ষা সাহিত্য ইতিহাস, দুই বাংলার মানুষের চালচিত্র, মানবিক মূল্যবোধ, ধর্মীয় সম্প্রীতির ও ঐতিহ্যের ছিন্নপত্র।

১২| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তপন রায় চৌধুরী আপনার পরিচিত? তাহলে বলা যায় ভাইজান আপনার জগত আনেকটাই বিস্তৃত। সঙ্গে এ কথাও বলা যায় আপনার বই পড়ার তালিকা নিঃসন্দেহে অনেকটাই বড়। আমরা একবার মেলা থেকে বউ চুরি করেছিলাম। মেসের এক দাদা ছিল জিওগ্রাফি নিয়ে এমএসসি পড়তো। একটা স্টলে গিয়ে বইটার দাম শুনে ফিরে আসে। মেলা চলাকালীন একদিন মেস থেকে আমরা সাত/আট জন মিলে দল বেঁধে আবার ঐ স্টলে পৌঁছায়। কম দামের ৭-৮ টা বই কিনি ঠিকই। তবে তার আগে দেখার জন্য সাত আট জন মিলে ১৫-২০ টা বই তুলে নেই।বই নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে করতে মেসের দাদা গায়ে চাপান উইন চিটারের ভিতরে বইটি ঢুকিয়ে নেয়। বাইরে বেরিয়ে বইটির প্রিন্টেড মূল্য দেখি সাড়ে চার হাজার টাকা লেখা আছে। সোনারপুরে পৌঁছে আমাদের পিছনে হাজার টাকার মত খাইয়েছিল ছিল। তবে সিসিটিভি চালু হওয়ার পর এখন আর এরকম বই চুরি করা সম্ভব নয় বলে মনে হয়।

২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: বাংগালনামা এবং : তপনরায় চৌধুরী কে নিয়ে আমি এই ব্লগেই লিখেছিলাম দশ বছর আগে। তারপর ফেসবুকেও ২০১১ এবং ২০২০ সালে লিখেছিলাম। ফেসবুককে শেষ লেখায় সম্ভবত আপনি মন্তব্য করেছিলেন।

"বই চুরি অপরাধ নয়, যদি চোর বুই চুরি করে নিয়ে পড়ে"- লিখেছিলেন একজন মহান দার্শনিক লেখক।

১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১:০০

অপু তানভীর বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি টেক্সটবুক আর ''বিশ্বে আম্রিকার অবদান'' জাতীয় বই ছাড়া অন্য কোন বই পড়ি নাই, পড়া পছন্দও করি না। :P
বই না পড়িয়াই যত জ্ঞানের খনি, না জানি বই পড়িলে কি হইতো ! =p~ =p~ =p~


বই পড়া নিয়ে আমার আগ্রহ সব সময় । তবে বই সংগ্রহ করা নিয়ে আগ্রহ নেই একদম । যে বই একবার আমার পড়া হয়ে যায় সেই বইয়ের প্রতি আগ্রহ চলে যায় একদম !

২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: স্যোশাল মিডিয়ার কল্যাণ অথবা অকল্যাণে বই পড়া রসাতলে গিয়েছে।

১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৩:২৪

জটিল ভাই বলেছেন:
কই গেলো সেই বই পড়ার যুগ? এখন লোকে ফেইসবুক ছাড়া আর কোনো বুক কি সেভাবে পড়ে?
জটিলবাদ প্রিয় ভাই।

২৬ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৪৭

জুল ভার্ন বলেছেন: জগত জুড়িয়া এখন শুধুই ফেসবুক জটিল থেকে জটিলতর করে তুলেছে পাঠ অভ্যাস!

১৫| ২৬ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২৮

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: ফেচ বুক আচে আমাদের - বুক দরকার নাই।

২৬ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ওকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.