|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 জুল ভার্ন
জুল ভার্ন
	এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
হাওড়া ব্রিজ দর্শন এবং ..... 
১৯৮০ সনে আমি আর বন্ধু দেবনাথ ইন্ডিয়া যাই। পরিবারের বয়জেষ্ঠদের ছাড়া একক ভাবে প্রথমবার আমার ইন্ডিয়া ভ্রমণ। দেবনাথ আগেও একাধিকবার গিয়েছে- ওর কাকার কোলকাতার দক্ষিনেশ্বর বাড়িতে। দেবনাথ ওর কাকাদের বাড়িতে উঠলেও আমি হোটেলে উঠেছি- তবে প্রথমদিন খাওয়া দাওয়া ঐ কাকার বাড়িতেই করেছি। প্রথম দুইদিন দেবনাথের কাজীনদের সাথে দক্ষিনেশ্বর মন্দির, ফোর্ট উইলিয়াম, আলীপুর চিড়িয়াখানা, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ঘুরে দেখে পরদিন একাকী হাওড়া ব্রিজ দেখে বের হই। 
১৮৫৭, সিপাহী বিদ্রোহ দমন করে ব্রিটিশরা জাঁকিয়ে বসল ভারতের মাটিতে। ব্রিটিশ শাসনের রাজধানী ছিল কলকাতা। এই দেশের নানান সম্পদ বিদেশে রপ্তানি হতে শুরু করে। ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ল এবং পণ্য সামগ্রীর বিনিময়কে সহজ করার জন্য ১৮৬০ সালে তৈরি হল হাওড়া স্টেশন।  কিন্তু রাজধানীর সাথে কীভাবে যোগাযোগ হবে?  বাণিজ্য বাড়ার সাথে সাথে শুধুমাত্র জলপথে কেবল জিনিসপত্র ও যাত্রীর আনাগোনা সম্ভব হচ্ছিল না। তাই হাওড়া ও কলকাতাকে সংযোগকারী একটি সেতু নির্মাণের চিন্তাভাবনা করা হল। ১৮৭১ সালে  তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক পাস হল “The Howrah bridge Act” এবং কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টকে এই সেতুটি নির্মাণের তদারকি করার দায়িত্ব দেওয়া হল।
এরপর বিখ্যাত সিভিল ইঞ্জিনিয়ার স্যার ব্র্যাড ফোর্ড লেসলির সাথে হুগলী বক্ষে একটি ভাসমান ব্রিজ তৈরি করার চুক্তি হল।  তবে সেতুটি নির্মাণকালে প্রাকৃতিক দুর্যোগ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হলেও ১৮৭৪ সালে ব্রিজটির পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়। এই ব্রিজটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল প্রায় ২২ লক্ষ টাকা।  ব্রিজটির বিভিন্ন অংশ ইংল্যান্ড থেকে আমদানি করে এখানে সংযোগ করা হয়।  ব্রিজটি ছিল ১৫২৮ ফুট লম্বা, ৬২ ফুট চওড়া। নদীর জলতল থেকে ব্রিজটির উচ্চতা খুব বেশি না হওয়ায় জাহাজ বা স্টিমার যাতায়াত করলে ব্রিজটি মাঝখান থেকে খুলে দেওয়া হত।  তার জন্য বেশ কিছুক্ষণ ব্রিজের ট্র্যাফিক বন্ধ থাকত।  এছাড়াও ব্রিজটির বহন ক্ষমতা খুব সীমিত ছিল এবং এটি বানানো হয়েছিল স্বল্পমেয়াদী চিন্তাভাবনা করে।
পরিকল্পনার পর্যায় থেকেই প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সহ অন্যান্য নানান বাধা পার করে অবশেষে ১৯৩৭  সালে রেন্ডল পামার অ্যান্ড ট্রেটন  কোম্পানির  চিফ ড্রাফটসম্যান মি: ওয়ালটন-এর ডিজাইন অনুযায়ী শুরু হয় হাওড়া ব্রিজ নির্মাণের কাজ। ব্রিজ নির্মাণের তত্ত্বাবধানে ছিল ক্লিভল্যান্ড ব্রিজ অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। সহযোগী ছিল ব্রেথওয়েট বার্ন অ্যান্ড জেসপ কনস্ট্রাকশন কোম্পানি।
কিন্তু আবারও বাধা। ১৯৩৯ সালে শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। ফলে যে ব্রিজটি তৈরীর জন্য প্রয়োজন ছিল ২৬০০০ টন স্টিল, তার মাত্র ৩০০০ টন স্টিল দেওয়ার পরেই ইংল্যান্ড থেকে বন্ধ হয়ে যায় স্টিলের supply। কিন্তু ব্রিজটি তো অত্যন্ত জরুরি। তাই তখন ভারতের টাটা স্টিল কোম্পানি প্রস্তুত করে বাকি ২৩ হাজার টন হাইটেনশন স্টিল এবং প্রায় ২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা খরচ করে তৈরি হয় ২৩১৩ ফুট দৈর্ঘ্য, ৭১ ফুট প্রস্থ ও ২৬৯ ফুট উচ্চতা সম্পন্ন হাওড়া ব্রিজ। এই ব্রিজের আরো একটি আশ্চর্যজনক বিষয় এই বৃহৎ ব্রিজটি তৈরি করতে কোন নাট বল্টু ব্যবহৃত হয়নি। অবশেষে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ১৯৪৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাপানিজদের সম্ভাব্য আক্রমণের ভয়ে অনাড়ম্বরভাবেই শুধুমাত্র একটি ট্রাম চালিয়ে উদ্বোধন করা হয় এই বিখ্যাত হাওড়া ব্রিজের।
আমি সেই হাওড়া ব্রিজের উপর দাঁড়িয়ে! সাথে আছে আমার প্রিয় Yashica 35mm Camera....একা একা অনেক ছবি তুলেছি। উল্লেখ্য যে, আমার সাথে জাপানী ক্যামেরা দেখে- দেবনাথের কাজীন পরিবারের সবাই অবাক! কারণ, ইন্ডিয়াতে তখন বিদেশী ক্যামেরাসহ অনেক বিলাশ দ্রব্যই সাধারণ মধ্যবিত্ব পরিবারের কল্পনাতীত!  
 
তখনও সেলফির চল ছিলনা। 
হাওড়া ব্রিজের সাথে নিজের কিছু স্মৃতিচিহ্ন রাখতে একজন যুবক বয়সী পথচারীকে অনুরোধ করলাম- কয়েকটা ছবি তুলে দিতে। যুবক আমাকে জিজ্ঞেস করলেন- "দাদা আপনি কি জয়বাংলা থেকে এসেচেন?"
আমি হ্যা বললাম। যুবক আবার জিজ্ঞেস করলেন,- "কোতায় উটেচেনগো দাদা?" আমি বললাম- প্রিন্সেপ স্ট্রিট, গুলশান লজ। 
এবার যুবকের মুখে প্রসস্থ হাসি- "বলেন কি দাদা, আমিওতো ওইদিকেই থাকি......"!
ইয়াং স্মার্ট পথচারী খুশী হয়ে রাজী হলেন ছবি তুলে দিতে। ছবি তোলার প্রাথমিক নিয়ম শিখিয়ে দিয়ে নিজে পোজ দিয়ে দাঁড়িয়েছি। ক্যামেরা ম্যান আমার তিন চারটি ছবি তুলে একটা খাম্বার সাথে হেলান দিয়ে দাঁড়াতে বলে- "দাদা, ওই পজিশনে আপনার ছবি খুব ভাল লাগবেগো...."-
আমি খাম্বার সাথে হেলান দিয়ে বাংলা সিনেমার হিরোর মতো দাঁড়িয়ে আছি.... ক্যামেরাম্যান আমাকে "স্মাইল প্লিজ, একটু ঘুরে দাঁড়ান...."- আমি ঘুরে দাঁড়াতেই সদ্য নিযুক্ত ক্যামেরাম্যান আমার ক্যামেরা নিয়ে ভোঁদৌড়! 
আমি চেয়ে চেয়ে দেখলাম- তুমি চলে গেলে..... আমার বলার কিছু ছিলো না.....
(হাওড়া ব্রিজের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও ছবি গুগল থেকে নিয়েছি)
 ২০ টি
    	২০ টি    	 +৬/-০
    	+৬/-০  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১০:৪১
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১০:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়জন। আপনি আমার থেকে অনেক বয়জেষ্ঠ। ১৯৬৫ সালে সেতুটি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে পুনঃ নামকরণ করা হয়৷বর্তমানের হাওড়া ব্রিজের নাম রবীন্দ্র সেতু।
২|  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১০:৫৮
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১০:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: ইস সেই সময়ে ও সেই বয়সে এমন একটা ক্যামেরা হারানো -প্রিয়জন হারানোর মতই 
তথ্যবহুল লেখার জন্য প্লাস
  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:২৬
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি খুব ছোট বয়সেই(১০/১১ বছর) বয়সে প্রথম ক্যামেরার মালিক হয়েছিলাম- আব্বা কিনে দিয়েছিলেন। প্রথম ক্যামেরার নাম ছিলো ডায়নামো। বিভিন্ন সময়ে বেশ কয়েকটা ক্যামেরা উপহার পেয়েছি- খালা, মামা, ছোট চাচার কাছ থেকে। তারপর অনেক উন্নতমানের ক্যামেরা নিজেই কিনেছি।
৩|  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:০২
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:০২
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সেই তুলা ছবিগুলো এড করতেন ভাল লাগত দাদা
  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:২৬
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন।
৪|  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:০৮
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:০৮
শাহ আজিজ বলেছেন: ১৯৮২ সালে ভারত ভ্রমনে ১০ জন কলকাতায় দুদিন থেকে রওনা হলাম ভুবনেশ্বরের উদ্দেশ্যে । আমরা হেটেই ব্রিজ পার হলাম এবং দাড়িয়ে এর গঠন শৈলী খুব খেয়াল করে দেখলাম । ইংরেজরা আসলেই দক্ষ প্রকৌশলী না হলে এত গুলো দেশ দখল করে শত বছর দখলে রাখে কি করে । হাওড়া ব্রিজের জয়েন্ট গুলো হাত দিয়ে স্পর্শ করে এর অনুভুতি নিয়েছি। প্রথম দেখা খুব আবেগময় ছিল ।
  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩১
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইজান, আমিও বেশ কয়েকবার হাওড়া ব্রিজের নির্মাণশৈলী নিবির ভাবে প্রত্যক্ষ করে মুগ্ধ হয়েছি। আপনি আমাদের হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নির্মাণশৈলী লক্ষ্য করলেও বিস্মীত হবেন। বৃটিশদের নির্মাণশৈলী বিশ্বসেরা! ২০১০ সনে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নিয়ে আমার একটা লেখা আছে এই ব্লগে।
৫|  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩০
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: 
আমিও হাওড়া ব্রিজ দেখেছি।
তবে আপনি দেখেছেন আমার জন্মেও আগে।
  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩৪
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি আপনার জন্মের আগে দেখা শুরু করলেও এখনও সুযোগ পেলে হাওড়া ব্রিজের কারিগরী বিস্ময় দুচোখ ভরে দেখি! ভাবতেই পারিনা- কী ভাবে এতো নিখুঁত ভাবে নির্মাণ করেছিলো শত বছর আগে!
৬|  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩০
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার স্মৃতিচারণ ও তথ্য বহুল পোস্ট।
  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩৪
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১১:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ সৈয়দ মশিউর রহমান।
৭|  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  দুপুর ১২:২২
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  দুপুর ১২:২২
জটিল ভাই বলেছেন: 
দাদার এহেন পরিণতির জন্যে প্রস্তুত ছিলাম না।
তবে ঘটনাটা জটিলই লাগলো।
  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  দুপুর ১২:৫৪
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  দুপুর ১২:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ইন্ডিয়া-পাকিস্তান-তুরস্ক ভ্রমণে এমন অনেক প্রতারিত হবার ঘটনা আছে! একবার দিল্লি যেয়ে অনলাইনে থ্রী স্টার হোটেলে বুকিং দিয়ে একটা ভাংগাচোরা বিল্ডিয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে ঢালাই বিছানায় ৩০/৩৫ জনের সাথে ফ্লোরিং করেছিলাম। প্রচন্ড শীতের রাতে কোনো কম্বল পর্যন্ত ছিলনা- তা নিয়েও একবার এই ব্লগে লিখেছিলাম।
৮|  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  বিকাল ৩:০৭
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  বিকাল ৩:০৭
অপু তানভীর বলেছেন: এ বেটা সত্যিই ক্যামেরা নিয়ে দৌ দিল !! হায় হায় ! ১৯৮০ সালের দিকে একটা জাপানি ক্যামেরা এভাবে হারিয়ে যাওয়াটা ....
আমি হলে এই শোক সহজে কাটিয়ে উঠতে পারতাম না !
  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  বিকাল ৫:৩৩
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  বিকাল ৫:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: যেহেতু আমার করার কিছুই ছিলো না.....
৯|  ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  রাত ৯:৫৮
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  রাত ৯:৫৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আশ্চর্য লাগে ঐ যুগে পিলার ছাড়া এত বড় একটা সেতু কিভাবে বানাল। আমি ১৯৯৮ সালে হাওরা ব্রিজ দেখেছি। কোলকাতা শহর ঘোরার জন্য সামনে যে বাস পেয়েছি উঠে গেছি। সেই বাসে চড়ে হাওড়া ব্রিজ দেখলাম। ফেরার পথে বাস থেকে নেমে ট্রামে চড়ে কিছুদুর গেলাম আবার আরেকটা ট্রামে ফেরত আসলাম। 
১৯৮২ সালে একটা ইয়াশিকা ক্যামেরা আমাদের বাসায় কেনা হয়। ওটার লেন্স এডজাস্ট করা বেশ কঠিন ছিল।
  ১৫ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ৯:৪৮
১৫ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ৯:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার চোখেও হাওড়া ব্রিজ এর নির্মাণশৈলী অপার বিস্ময়।
সত্তুরের দশকে আমাদের দেশে এমেচার ফটোগ্রাফারদের জন্য ইয়াশিকা ক্যামেরাই ছিলো সর্বাধুনিক এবং সর্বাধিক জনপ্রিয়তা ক্যামেরা।
১০|  ১৫ ই আগস্ট, ২০২২  বিকাল ৩:২৪
১৫ ই আগস্ট, ২০২২  বিকাল ৩:২৪
জুন বলেছেন: বহুবার দেখা হাওড়া ব্রিজ এ এমন দুর্দশার কাহিনি প্রথমবারের মত জানলাম। আমাদের ক্যামেরাও এমন হাইজ্যাক হয়েছিল তবে স্থান সিমলার এক পাহাড়ের উপর জাখু মন্দিরে আর হাইজ্যাকার হলো এক বানর। উনি ক্যামেরা নিয়ে এক লাফে গাছের মগডালে।অনেক কষ্টে স্থানীয়দের সাহায্যে তা উদ্ধার করতে সক্ষম হই।
  ১৫ ই আগস্ট, ২০২২  রাত ৮:৩৭
১৫ ই আগস্ট, ২০২২  রাত ৮:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার ক্যামেরা দ্বিপদী বানর নিয়েছিলো বলেই ফেরত পাইনি, আপনার ক্যামেরা নিয়েছিলেন চতুস্পদি বান্দর তাই ফেরত পেয়েছিকেন। দ্বিপদীদের মানবিকতা না থাকলেও চতুস্পদিদের মূল্যবোধ আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১০:২৫
১৪ ই আগস্ট, ২০২২  সকাল ১০:২৫
কামাল৮০ বলেছেন: আমার অল্প অল্প মনে আছে।আমি ছোট বেলায় যখন কলকাতা ছিলাম ব্রীজ পার হয়ে হাওড়া আমাদের আত্মিয় বাড়ী বেড়াতে যেতাম।তখন কতই আর বয়স তিন টিন হবে।৪৯ এ আমরা চলে আসি।স্বাধীনতার পর বহুবার পার হয়েছি হাওড়া ব্রীজ।নতুন কিছু তথ্য জানলাম।