নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসা প্রসঙ্গে.....
যদিও সর্দি কাশি নেই তবুও গত কয়েক মাস যাবত প্রায়শই অন্যকোনো রকম উপসর্গ ছাড়াই আমার নাক বন্ধ হয়ে যায়! ঘুমানোর সময় সমস্যাটা প্রকট হয়। নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখিয়ে এক্স-রে, মেক্সরে করিয়ে নাকের ভিতর কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি। কয়েক মাস এলার্জির ওষুধ ছাড়াও আরও একগাদা ওষুধ খেয়ে অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। নেজাল ড্রপ/স্প্রে ব্যবহার করলে সাময়িক উপশম হলেও কিছুদিন পর আবারও একই সমস্যায় ভুগি!
একজনের পরামর্শে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক দেখিয়ে দুই মাস সুস্বাদু ওষুধ খেয়ে উপকার পাইনি। স্বীয়শক্তি বলে বিশিষ্ট চিকিৎসক 'ডক্টর গুগল' ঘেটে যত রকম টোটকা ভেষজ ওষুধ আছে তাও ব্যবহার করেছি। হঠাৎ মনে হলো, "দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর থেকে দুই পা ফেলিয়া!"- আমার ঘরের কাছেই হামদর্দ আয়ুর্বেদ এর বিরাট একটা মনোরম আউটলেট। তাছাড়া ভেষজ ওষুধে আমার আস্থা আছে।
গেলাম ওখানে।
দড়জায় লেখা- "ভিজিট ফি ছাড়া অভিজ্ঞ চিকিৎসক কর্তৃক প্রেশক্রিপন দেওয়া হয়"।
বিশিষ্ট অভিজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ মাজহারুল ইসলাম মহোদয় আমার সমস্যা বলতে বললেন... আমি বলতে শুরু করি-"বেশ কয়েক মাস যাবত কদিন পরপরই নাক বন্ধ হয়ে যায়..."- এইটুকু বলা মাত্রই অভিজ্ঞ ডাক্তার সাহেব গড়গড়িয়ে বলে যান- "নাকে কোনো গন্ধ পান না, নাক দিয়ে রক্ত পরে... কাশতে কাশতে বমি উগড়ে আসে- কিন্তু বমি তেমন একটা হয়না... সব সময় জরজর লাগে, কপালে, চোয়ালে ব্যাথা, কান বন্ধ হয়ে যায়... টনসিলাইটিস প্রব্লেম, ঠান্ডায়, রোদ্দুরে ব্যাথা বাড়ে... বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে মাথা ঘুরিয়ে চোখে ঝাপসা দেখেন, ঘুমালে মুখ দিয়ে লালা নিঃসরণ হয়...কোভিড-১৯!"- আমি তাকে থামিয়ে দিয়ে বলি- 'আমার শুধু নাক বন্ধ হয়ে যায়- ঘুমের সমস্যা হয়'।
চেম্বারে আমি ছাড়া কোনো রোগী নাই, ডাক্তার তিনজন, সেলস ম্যান দুইজন, একজন একাউন্ট্যান্ট। ডাক্তার মাজহার সাহেব খুব আন্তরিকতা নিয়ে আমার ব্যক্তিগত বিষয়াদি (আমার পেশা, কোথায় থাকি, ভাড়া বাড়ি না নিজের বাড়ি, স্ত্রী-সন্তানেরা কে কি করে ইত্যাদি ইত্যাদি) জানলেন....তিনি আমাকে আশ্বস্ত করে বলেন, মুরব্বী, আপনার জন্য "রিতীমত মেডিক্যাল বোর্ড বসিয়ে" প্রেসক্রিপশন করা হবে। মেডিক্যাল বোর্ডের জন্য কোনো ফিস নেওয়া হয়না। ইতোমধ্যেই আমি হামদর্দ এর ঔষধের নাম, কার্য্যকরিতা, দাম লেখা একটা বই চেয়ে নিয়ে পড়তে থাকি.........
ডাক্তার মাজহার তার দুইজন 'কম বিশিষ্ট ডাক্তার' নিয়ে আমার জন্য "রীতিমত মেডিক্যাল বোর্ড বসিয়ে" ইয়া বড়ো এক প্রেসক্রিপশন করলেন... তিন মাস ওষুধ খেতে হবে... একাউন্ট্যান্ট কম্পিউটারে হিসাব করে 'মুরব্বীর জন্য ৫% ডিসকাউন্ট' দিয়ে ৮,৮৭৬/- দাম বললেন।
আমি ওষুধের প্যাকেটে ওষুধের কার্য্যকারিতা লেখা পড়ে বলি- এসব ওষুধের অনেক গুলোই আমার অসুস্থতার সাথে যায়না। তখন "অভিজ্ঞ ডাক্তার" সাহেবের নির্দেশে জুনিয়র লেডি ডাক্তার জাকিয়া সুলতানা (মেডিক্যাল অফিসার) আমাকে 'ভেষজ মেডিসিন কম্বিনেশন' ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে বোঝালেন- কেনো আমাকে পেটভরে এত্তগুলা ওষুধ খেতে হবে.........
প্রথমত, 'ভেষজ মেডিসিন কম্বিনেশন' ব্যাখ্যা আমার মনপুত হয়নি।
দ্বিতীয়ত, তিন চিকিৎসকের ভাবসাব দেখে মনে হয়েছে 'যত বেশী ওষুধ বিক্রি তত লাভ'!
তৃতীয়ত, সস্তা চিকিৎসার আশায় ইতোমধ্যেই আমি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিয়ে তিন হাজারের বেশী টাকা এবং দুই মাস অপচয় করেছি। আবার এখানেও ঔষধের নামে অপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনে টাকার শ্রাদ্ধ করার ইচ্ছা নাই।
আমি লিফলেট পড়ে মেডিক্যাল বোর্ডের দেওয়া প্রেসক্রিপশন থেকে দুইটা ওষুধ সিলেক্ট করে কিনতে চাইলে ওনাদের অনুরোধ/চাপাচাপিতে তিনটা ওষুধ কিনি। প্রতিটি ওষুধের কার্যকারিতা অপরিসীম! বিস্তারিত লিখে সময় নষ্ট না করে সবচাইতে ছোট এবং কম দামের ওষুধটার কার্যকারিতা বর্ণনা করছিঃ-
ওষুধের নাম- কুলজম(১.৫ মিগ্রা)। দাম- ৭০/-
নাকের ড্রপ। এই ওষুধের কার্যকারিতাঃ মাথাব্যথা, দাঁতব্যাথা, কানব্যাথা, পোড়া, কফ, কাশি, সর্দি, পোকা, মাকড়ের কামড়, খোসপাঁচড়া, চুলকানি, নাক দিয়ে রক্ত পরা, নিউমোনিয়া, কোমরের ব্যাথা, পেটের অসুখ, কলেরা, প্লেগ ও অন্যান্য মহামারী চিকিৎসায় অব্যর্থ (এভাবেই লিফলেটে লেখা)!
পাপিয়া, শাহেদ, সাবরিনাদের মতো এই প্রতিষ্ঠানের কর্তাদেরও মহামান্যদের সাথে তোলা ছবির ব্যবসা লক্ষণীয়। ওষুধের সাথে "স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন হামদর্দ সমাচার" ফ্রি দিয়েছে- যার প্রথম এবং ব্যাক পেজের ছবি দিলাম....যা দেখেই বুঝতে পারবেন...
হামদর্দের বিজ্ঞাপনঃ-
"হামদর্দ -এর ওষুধ গ্রহণ করুন
কোভিড-১৯ কে জয় করুন।"
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: তুলসির গুণাগুণ জেনে ছাদে তুলসির বাগান বানিয়ে ফেলেছি। আর খাচ্ছি নিয়মিত। ডায়বেটিস নাই। মধুও খাই। কিন্তু আমার নাকের সমস্যা প্রকট থেকে প্রকটতর হচ্ছে! উপশমের জন্য এখন শুধু দোয়া চাই।
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহারি আয়োজন দেখছি!
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সব আয়জনের আসল উদ্দেশ্য ভুক্তভোগীদের পকেট কাটা!
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। আমি তো ভেবেছিনু, আপনি হামদর্দ-এর প্রশংসা করে পোস্ট দিয়েছেন। ভেবেছিনু আমিও ওদের দ্বারস্থ হব তাহলে
কিন্তু এ কী শোনালেন জুল ভার্ন ভাই?
আচ্ছা, একটা জিনিস আমি এখনো বুঝতে পারি না। যে কোনো হাসপাতালে মেডিক্যাল বোর্ড বসানোর প্রয়োজনীয়তা কী? এক ডাক্তারের বদলে একাধিক ডাক্তার মিলে আলোচনা করে চিকিৎসার প্রোটোকল তৈরি করা? হামদর্দেও বুঝি তাই করতে চেয়েছিল?
ও আচ্ছা, আমারও মনে পড়লো এমন এক দামি ডাক্তারখানার কথা এটা বোধ হয় হাতির পুল বা ইস্টার্ন প্লাজা এলাকা বরাবর কোথাও হবে। ২০১৬ সালে একবার ওখানে গিয়েছিলাম আমার কিডনি সংক্রান্ত রোগের জন্য। মুহূর্তের মধ্যে আমাকে অনেক ওষুধ দেয়া হয়েছিল। এবং অ্যালোপেথিকের চাইতে মাশা'আল্লাহ অনেক দামি মেডিসিন ছিল, যদিও ওগুলো আমি কন্টিনিউ করতে পারি নাই।
মোটের উপর যত বিক্রি তত লাভ, যেহেতু কোনো ভিজিট ফি নাই তবে, এর ভিতরে ও চাতুরী ও দুরভিসন্ধি থাকে বলেই মনে হয়।
যে ওষুধ নিয়ে এলেন, তার উপকার পেয়েছেন? এটা জানা খুব জরুরি।
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: সোনা ভাই,
হামদর্দের উপর আমারও খুব আস্থা ছিলো। হামদর্দের প্রতিষ্ঠাতা উপমহাদেশের একজন বিখ্যাত ব্যাক্তি। অত্যন্ত ভালো আয়ুর্বেদিক চিকিতসক ছিলেন। শত বছরের শুনামধন্য এই প্রতিষ্ঠানের প্রতি আমারও যেমন বিশ্বাস এবং আস্থা ছিলো তা নস্যাত হয়ে গিয়েছে- ওদের চিকিতসা নিতে যেয়ে। হামদর্দ ওয়াকফা প্রতিষ্ঠান হলেও এর চিকিতসকরা সবাই ধান্ধাল প্রকৃতির। "প্রেসক্রিপশন ফি নেওয়া হয়না" এবং "মেডিকেল বোর্ড" হচ্ছে আর এক প্রতারণার কৌশল।
হাতীরপোল সোনারগাও রোডে হামদর্দের প্রধান অফিস এবং বিক্রয় কেন্দ্র। তবে এখন আরও সুন্দর একটা আউটলেট করেছে পান্থপথ সিগনালে। গ্রীণ রোডেই আছে হামদর্দ আয়ুর্বেদ বিশ্ববিদ্যালয়। সব এলাহী কারবার।
এদের ঔষধের দাম অত্যন্ত বেশী। আর কার্যকরিতা নাই বললেই চলে। অন্তত আমি কোনো উপকার পাইনি। তবে হামদর্দের "রুহ আফজা" শরবত ভালো। ছেলে বেলা থেকে বড়ো বেলা পর্যন্ত আমি রুহ আফজা শরবতকে 'ইসলামী শরবত' ভেবে খেয়েছি পূণ্যের আশায়!
যে ঔষধ কিনেছিলাম তার ফলাফল শুণ্য। এখন আবার সেই এলোপ্যাথিক। বর্তমানে ন্যাজাল স্প্রে রাইনার ব্যবহার করে সাময়িক উপকার পাচ্ছি।
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪১
শাহ আজিজ বলেছেন: বাংলাদেশ ই এন টি হাসপাতাল , সোবহানবাগ মসজিদের বিপরীতে , প্রফেসর জিল্লুর রহমানকে দেখাতে পারেন । গুগল করে ফোন নাম্বার জোগাড় করুন এবং সময় নিন। আমার ফেস অপারেশন তিনি করেছিলেন । ভাল আছি ।
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রথমে আমি গ্রীন লাইফ হাসপাতালে নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত এমপি স্যারকে দেখিয়েছিলাম। অনেক পরিক্ষা নিরিক্ষার পর কিছু এলার্জির ঔষধ দিয়েছিলেন। ছয় মাস কন্টিনিউ করে উপশম পাইনি। তারপর মর্ডান হাসপাতালের চেম্বারে প্রফেসর ডাঃ খোরশেদ আলম মজুমদার স্যারকে দেখাই। তাপর জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউট তেজগাঁও, ঢাকা নাক, কান ও গলা রোগের একজন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডাক্তার মানস রঞ্জন চক্রবর্তী স্যারকে দেখাই। বাংলাদেশ ই এন টি হাসপাতাল, সোবাহানবাগ প্রিন্স প্লাজায়- আমি চিনি। প্রফেসর ডাঃ জিল্লুর রহমান সাহেবকেও দেখাবো।
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:০৬
ক্যাঁচাল ভাই বলেছেন:
আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করি
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ফি আমানিল্লাহ।
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:২৯
লিংকন১১৫ বলেছেন: এতো দিন ভাবতাম সমস্যা শুধু আমার
এখন অন্তত একজন কে পেলাম
আমার বাম কান ও বাম নাক সব সময় ঝামেলা করে , রাতে তো কথাই নাই,
আমি ENT and Head-Neck Cancer Foundation দেখিয়ে কিছু উপশম পেয়েছলাম, তিন মাস পরে আবার যেই লাউ সেই কদু
তবে আমার ২ মাস পর পর গেলে অনেকটা উপশম পাই, কিন্তু সময়ের অভাবে সব সময় যেতে পারিনা।
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি এই সমস্যায় ভুগছি প্রায় পাঁচ বছর। এলোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথিক, আয়ুর্বেদ মিলিয়ে কতো যে ডাক্তার দেখালাম, কতো রকম ঔষধ খেলাম তার ইয়ত্তা নাই। কিন্তু আমার অসুখের উপশম হলো না!
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৩২
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমিও এই সমস্যায় বহুদিন ধরে ভুগছি। বাচ্চা ডাক্তার থেকে শুরু করে প্রফেসর কিছু বাদ রাখিনি কিন্তু ফলাফল শূন্য! এগুলো একবার ঝেকে বসলে আর ভালো হবার নাম নেই না। এগুলো মূলত এলার্জিক সমস্যা। হাজারটা নিয়ম মেনে ওষুধ সেবন করলে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তা আপনার হামদর্দ কি কাজে দিলো?
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: একই অবস্থা আমারও।
হামদর্দও আমার দরদ বুঝলোনা!
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৩২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমাদের দেশের ডাক্তার আর কবিরাজের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই, এরা বই মুখস্ত করে চিকিৎসক হইছে। একদম অপ্রোয়জনীয় ভাবে গাদা গাদা ওষুধ লিখে দেয় যা রোগীর জন্য হিতে বিপরীত হয়। যারা একটু সচেতন বা যাদের চিকৎসা পদ্ধতি, রোগ, মেডিসিন এসব বিষয়ে ধাণা আছে তারা বিষয়টা বুঝতে পারে, আর যারা না পারে তারা মুড়ির মত ওষুধ সেবন করতে করতে, অন্যন্য জটিল রোগে আক্রান্ত হয় এবং সারাজীবন ডাক্তারদের পিছনে ছুটতে হয়।
আপনার সুস্থতা কামনা করছি, নিজে নিজেই ভেজষ চিকিৎসা করেন ঠিক হয়ে যাবে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
কয়েক বছর আগে দেশ সেরা নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর অপচিকিৎসা নিয়ে আমি একটা লেখা একটা দৈনিক পত্রিকার পাঠকের পাতায় এবং ফেসবুকে লিখে বিরাট সমস্যায় ভুগছি। স্বাচিপ নামক একটা সংগঠন সেই চিকিৎসক এর পক্ষে আমাকে মানহানীর মামলার হুমকি দিয়ে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলো......যেহেতু তিনি একজন ক্ষমতাবান চিকিৎসক তাই মাফ চেয়ে রক্ষা পেয়েছিলাম। সেই থেকে অপচিকিৎসা নিয়ে আমি বোবা হয়ে আছি!
৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
যাসলে... নাকের ড্রপ দিলে কোমরের ব্যথা ভালো হয়!!
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: বিষয়টা অবিশ্বাস্য বলেই হামর্দের বিজ্ঞাপনের পেজটা এড করে দিলাম।
১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ডাকাতদের থেকে যে তিনটি মেডিসিন নিয়েছেন ওগুলো খেয়ে কোন উপকার হয় কিনা জানাবেন আমাদেরকে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: হামদর্দ এর সেই তিনটা ঔষধের ফলাফলও "যথা পূর্বং তথা পরং"!
১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হামদর্দের ওষুধের দাম অনেক বেশী। কয়েকদিন আগে হামদর্দের দুর্নীতির খবর পেপারে এসেছিল।
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: মহামান্যদের সাথে ছবি তোলার মানেই দুর্নীতি চেপে রাখা.....
১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৮
কামাল৮০ বলেছেন: আশা করি ঔষধ খেয়ে কি উপকার পেলেন জানাবেন।
৩০ শে আগস্ট, ২০২২ ভোর ৫:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই। তবে এখন পর্যন্ত পজিটিভ রেজাল্ট নাই।
১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:৩০
জিকোব্লগ বলেছেন:
নিয়মত গরম পানির ভাব নাকে নিলে, নাক বন্ধ ভালো হয়। একমাস
গরম পানির ভাব নিয়ে আমার নাক বন্ধ ভালো হয়ে গেছে।
এতেও ভালো না হলে ভালো নাক নাক গলা ডাক্তার দিয়ে চেক করে
রোগের উৎস সঠিকভাবে শনাক্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
আয়ুর্বেদ, হোমিওপ্যাথি, এলোপ্যাথি এই তিনটি চিকিৎসা পদ্ধতির -ই
বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের সফল উদহারণ আছে। কিন্তু আয়ুর্বেদ,
হোমিওপ্যাথি, এলোপ্যাথি যে চিকিৎসা পদ্ধতিই হোক, ডাক্তার যদি ডাকাত
হয় , সেই ডাক্তার ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। ডাকাত ডাক্তারেরা টাকার
জন্য রোগীকে মেরেও ফেলতে পারে।
কাজেই সমস্যা ডাক্তারের , চিকিৎসা পদ্ধতির না।
একই সাথে অনেক গুলো ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া খারাপ ডাক্তারের
লক্ষণ। অভিজ্ঞ ভালো ডাক্তার জানে কোন ঔষুধে রোগ ভালো হয়।
এই জন্য অভিজ্ঞ ভালো ডাক্তারের কাছে থেকে অল্প পয়সার ঔষুধ দিয়েও
রোগ ভালো হয়।
আপনাকে অভিজ্ঞ ভালো ডাক্তারকে নির্বাচন করে, তারপরে ঐ ডাক্তারের
পরামর্শ নিতে হবে। আর এই অভিজ্ঞ ভালো ডাক্তার খুঁজে পাওয়াটাই একটা
বড় চ্যালেঞ্জ।
৩০ শে আগস্ট, ২০২২ ভোর ৫:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: গরম পানিতে ম্যানথাল দিয়ে একমাস ভাপ নিয়ে নাকের ভিতর ইনফেকশন হয়ে ব্লিডিং হতো.....তারজন্যও বাড়তি ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছিল। আপনার অন্যান্য উপদেশ অত্যন্ত সঠিক।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:২৪
শাহ আজিজ বলেছেন: প্রতিদিন সকালে তুলসি পাতা আর এক চামচ মধু ( ডায়াবেটিক না হলে) চিবিয়ে খান । রাতে শোবার আগে গরম পানিতে ভিক্স মিশিয়ে শ্বাসের সাথে নাকের ভেতর নিন দু মিনিট । দেখুন কাজে দেয় কিনা ।