নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
স্যোশাল মিডিয়ার সম্পর্কগুলো টিনএজের অপরিণত নড়বড়ে প্রেমের মতো। সুসময়ে গালে গাল অথবা হাতে লাভ টেডি নিয়ে সেলফি। ঘনঘন মিসিং ইউ স্ট্যাটাস। আর ৬৯ দিন পরেই ব্রেকাপের খিস্তি খেউর। অপরিণত নড়বড়ে প্রেমের মতোই ভার্চুয়াল রিলেশনও জাস্ট ইনফাচুয়েশন। আজ যারা গদগদ বন্ধুত্বে মাখা সন্দেশ মতের অমিল হলেই তির্যক স্ট্যাটাসের চিরতার পানি।
ভার্চুয়াল জগতে যাদের সঙ্গে মুখোমুখি সাক্ষাত হয়নি সেই বন্ধুর মতো পাবলিকের সঙ্গে মতের অমিল হলে ফেসবুকে ট্যাগিয়ে ট্রল করা বা খিস্তি দেওয়ার তবুও কিছু কারণ খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু যার সঙ্গে সম্পর্ক ভার্চুয়ালের গণ্ডি পেরিয়ে অনেক আগেই রিয়েল হয়ে গেছে। যার সঙ্গে নিয়মিত ফোনেও যোগাযোগ হয়। সেই বন্ধুর সঙ্গে মতের অমিল হলে ফোনে না খিস্তিয়ে স্ট্যাটাস মারাবো কেন? ইগো? এতই ইগো যখন বন্ধুত্বের নাটক করা কেন?
যতই শোঅফ করা হোক না কেন, কিছু ভার্চুয়াল রিলেশন কখনোই রিয়েল হতে পারে না। বিপরীত মতের প্রতি এক বুক ঘৃণা নিয়ে বসে থাকলে আর যাই হোক বন্ধুত্ব হয় না।
ভার্চুয়াল বন্ধুত্ব মানেই তাঁবেদারি?
ভার্চুয়াল বন্ধুত্ব মানেই পিঠ চুলকানো অথবা মোসাহেবি?
ভার্চুয়াল বন্ধুত্ব মানেই সিন্ডিকেটবাজী?
আমার মোটামাথায় এইসব কিছুতেই ঢোকে না। প্রাণখুলে ট্রল আর বেহিসেবী খিস্তি না করতে পারলে আর কোন বালের বন্ধুত্ব। আমি সত্যিই কিস্যু বুঝি না!
পরিশেষে একটা কথাই বলবো- এই ভার্চুয়াল আর রিয়েলে ফারাক করতে না পারা পাবলিকের আসলে রিয়েল বলে কোনও লাইফই অবশিষ্ট নেই। আমার মনে হয় ওরা ভার্চুয়াল জগতেই খায় ঘুমোয় হাগে মোতে ম্যায় অর্গাজম সুখও খুঁজে নেয়।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইজান, জামানা বদলগ্যায়া, এখন একই আদর্শের মধ্যে থেকেও বেশী বেশী মতদ্বৈততা প্রকট ভাবে লক্ষণীয়। আর একই ব্যানার থেকে যখন পারস্পরিক শত্রুতা শুরু হয় তা আরও বেশী ভয়ংকর হয়।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভার্চুয়াল জগতের সম্পর্কটা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই বড়ই ঠুনকো।
এই জগতটা আমি ভালো বুঝি না।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় বলছি- বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই এই জগতে সম্পর্কটাকে ভার্সুয়াল রাখাই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার মূলমন্ত্র। তবে ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে। এই ভার্সুয়াল জগত আমাকে অনেক ভাল বন্ধু স্বজন দিয়েছে- যাদের প্রেরণা আমার জীবনের কঠিন সময়ে অত্যন্ত সহায়ক হয়েছে। আবার এর ঠিক বিপরীতও আছে।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৫১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
এই সব নিয়ে আমার কোনো মাথা ব্যথা নেই।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: এইসব বিষয় যত কম মাথায় থাকবে- ততই নিরাপদ।
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৫৯
বিষাদ সময় বলেছেন: বাস্তব জীবনে একটি সম্পর্ক নানা মূখি বন্ধনে আবদ্ধ। কিন্তু ভার্চুয়াল জগতের সম্পর্ক খুব সীমিত বন্ধনের তাছাড়া এ জগতের বেশিরভাগ মানুষই মুখোশপরা, মুখোশে কাদা মাটি লাগলেও মুখের কোনো ক্ষতি হয়না।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সম্পর্কের মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বেড়ে যায় যার ফলে একে অপরের সঙ্গে ডন্ড ফাসাদ সৃষ্টি ঘটনা কমে যায়। যদি একটি সম্পর্ক সৎ এবং সামাজিক হয় তাহলে সেটি একটি পরিবেশ একটি সমাজ কে সুন্দর ও সুখের করে তুলতে সাহায্য করে।
৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভার্চুয়াল রিলেশন থেকে যেহেতু রিয়েল লাইফ রিলেশনও হচ্ছে অহরহ, সেজন্য এ রিলেশনটাকে হালকা ভাবেও নেয়ার উপায় নেই। তবে, আপনি কোনো ফাঁদে পড়ছেন কিনা, উলটোভাবে, আপনি নিজে কোনো ফাঁদ পাতছেন কিনা, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। আমি মনে করি, যে-কোনো রিলেশনেই একটা নির্দিষ্ট লিমিট পর্যন্ত যাওয়া উচিত, তা ক্রস হওয়ার অতিক্রম হওয়ামাত্র দাড়ি টেনে দিতে হবে। ভার্চুয়াল ফ্রেন্ডের সাথে বেশি মাখামাখিতে যাওয়ার দরকার কী? যত বেশি ফ্রি অ্যান্ড ফ্র্যাঙ্ক হবো, তত বেশি ভুল বোঝাবুঝি, মান-অভিমান বা রাগ-অনুরাগের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
ভার্চুয়াল রিলেশন থেকে অফলাইন রিলেশনে আসার তেমন পক্ষপাতী আমি না। ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ড আলাদাই থাক।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সম্পর্ক যেমনই হোক, তা বন্ধুত্ব কিম্বা ভালোবাসা কিম্বা অন্য যেকোনো রকম- সব সম্পর্কেই অবশ্যই সৎ থাকতে হবে। মিথ্যা তথ্য কিংবা ধারণা দিয়ে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়া যায়, কিন্তু গড়লেও তা কখনোই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। আপনি যা সেটাই প্রকাশ করা এবং অযথা কৃত্রিমতা বর্জন করে নিজের ব্যক্তিত্বকে প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে বন্ধুর কাছে স্বচ্ছ ধারণা তুলে ধরাই হচ্ছে প্রকৃত বন্ধুর দায়িত্ব।
অন্যদিকে ভার্চুয়াল রিলেশন থেকে অফলাইন রিলেশন হবে কিনা সেটা নির্ভর করে পারস্পরিক বোঝাপারার উপর। তবে ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ড থেকেই গড়ে উঠতে পারে সামগ্রীক বৃহত্তর সম্পর্ক- যা ব্যাক্তি, সামাজিক এবং বৈশ্বয়ীক সৌহার্দ্য বাড়াতে পারে।
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার কাছে ভার্চুয়াল লাইফের সবচেয়ে বড় পজেটিভ যে দিক সেটি হলো - এখানে সিমিলার মেন্টালিটির মানুষদের সাথে কানেক্টে হওয়া যায়, আড্ডা দেয়া যায়, ভাবনা আদান প্রদান করা যায়। কিন্তু রিয়েল লাইফে যা প্রায় অসম্ভব। রিয়েল লাইফেও মুখোশধারী মানুষের সংখ্যা ভার্চুয়াল লাইফের চেয়ে কোন অংশে কম নয়।
বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল লাইফকে অস্বীকার করার উপায় নেই, তাই আমি বলবো; ভার্চুয়াল আর রিয়েল এ দুটি লাইফের মধ্যে ব্যালেন্স রাখাটা জরুরী। সোস্যাল মিডিয়াকে আমি কখনোই খারাপ কিছু বলবো না, এটা হতে পারে আপনার জন্য এক বিশ্ব পিডিয়া, শুধু এটাকে ইউজ করা শিখতে হবে আর কি।
ধন্যবাদ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: বন্ধুত্বের সম্পর্ক যেহেতু আগে থেকে নির্ধারিত নয় এবং স্থায়ীত্বও নিশ্চিত করে বলা মুশকিল, তাই এ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন হয় আলাদা যত্নের। সেই সঙ্গে মাঝে-মধ্যে ভালোবাসা প্রকাশের। কিছু সম্পর্ক জন্মগত। যেমন- বাবা-মা, ভাই-বোন ও রক্ত-সম্পর্কীয় আত্মীয়তার সম্পর্ক। আর কিছু সম্পর্ক তৈরি হয় নিজ চাহিদায়, জীবন চলার পথ মসৃণ করতে। এমন সম্পর্কের সুন্দরতম একটি দিক হচ্ছে- বন্ধুত্ব। ভার্সুয়াল কিম্বা বাস্তব সব সম্পর্কই মানসিকতার প্রভেদে বন্ধুত্বের বহিঃপ্রকাশ হয় ভিন্নরকম। কেউ মনে করেন, প্রয়োজনে পাশে থাকা কিংবা বিপদে সাহায্য করার নাম বন্ধুত্ব। এর জন্য আলাদা প্রকাশের কোনো প্রয়োজন নেই। কেউ মনে করেন, বন্ধুর সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর না রাখলে কি আর বন্ধুত্ব হয়!
এ কারণে বন্ধুত্বের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কখনও মনে হয়, তার প্রতি কোনো ভালোবাসা নেই। আর এটা ভেবে মনের ভেতরে কষ্ট পুষে রাখেন। আবার কখনও কারও কাছে বন্ধুত্ব হয়ে দাঁড়ায় অপ্রকাশ্য যন্ত্রণা।
কেউ ভাবেন, বন্ধু মানে খোলা খাতা, কিন্তু এটা একেবারেই ঠিক নয়। সব সম্পর্কেই কিছু সীমাবদ্ধতা, কিছু গোপনীয়তা থাকতে হবে। আবার বলা যায়- নিজের সবটাই ভাগাভাগি করে নেওয়াই বন্ধুত্ব। আবার তারাই দু’দিন পর বলেন, বন্ধুত্ব মানে প্রতারণা, দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে সুবিধা আদায় করা। কেউবা নিজের গোপনীয়তা বজায় না রাখায় নিজেকেই দোষারোপ করেন। কাজেই সব কিছু পরিস্থিতি, পরিবেশ, অবস্থান এবং ব্যক্তিমানষিকতা নির্ভর হতে হবে। আপনি বন্ধুত্বের জন্য প্রশারিত হবেন- অপর পক্ষ থেকেও তেমন উদারতা নাহলে সমস্যা বাড়বে।
ধন্যবাদ।
৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: এক সময় ফেসবুকে অনেক অনেক বন্ধু ছিল । তারপর এক সময় উপলব্ধি করলাম যে আসলে এই বন্ধু থাকা না থাকা সমান আসলে ! সেই আইডি অফ হয়ে যাওয়ার পরে নতুন আইডি খুললাম । এটা বয়স এখন তিন বছরের মত !
এই আইডিটা একেবারে বারেই প্রাইভেট করা । বন্ধু সংখ্যা একেবারেই কম । বলতে গেলে সবাই পরিচিত। অপরিচিত কাউকেই এড করি না । যাকে পছন্দ না তাকেও এড করি না । ওখানে কেবল ব্লগের কিছু মানুষ আর বাস্তব জীবনের পরিচিত মানুষ ছাড়া আর কেউ নেই আসলে । বলা যায় আমার ফ্রেন্ড লিস্টের প্রায় ৪০ ভাগ মানুষ আমার বাস্তব জীবনের মানুষ আর ৪০ ভাগ বলতে পারেন ব্লগের ভাই ব্রাদার আপুরা ।
আর বাকি ২০ ভাগ হচ্ছে সুন্দরী কন্যারা !
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ফেসবুকে সব সময়ই আমি বন্ধু নির্বাচন করি সীমিত পরিসরে। আমার Previous ID seized by law enforcement নেওয়ার আগে ফ্রেন্ড ছিল চার হাজারের মতো, ফলোয়ার ছিলো ৪৬ হাজার প্লাস, অন্যদিকে ব্লক আইডি ছিল ১২ হাজারের বেশী। বর্তমান ফেসবুক আইডিতে ফ্রেন্ড সাকুল্যে দুই হাজার। ব্লগারদের মধ্যে কাউকে পেলেই এড করে নেই নির্দিধায়- কারণ একটা আত্মীয় সম্পর্ক অনুভব করি ব্লগারদের সাথে। চেনা-জানা নাহলে কোনো ফিমেল আইডি আমি ফেসবুকে এড করিনা।
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:২৯
ককচক বলেছেন: ভার্চ্যুয়াল জগৎটা মেকি। ভার্চ্যুয়াল জগতের বন্ধুদের কারো সাথে আমার কখনোই ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠেনি। এরা আছে, যাচ্ছে, কয়েকদিন পর আবার আসছে... এভাবেই চলছে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: ভার্চুয়াল বন্ধুত্বে অনেক ক্ষেত্রেই এক বন্ধুর সঙ্গে আরেক বন্ধুর বাস্তবে দেখা হয়নি বা হওয়ারও সম্ভাবনা নে তবুও একটা আত্মীক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। স্যোশাল মিডিয়ায় তেমন বন্ধু আমার অনেক আছেন- যাদের নামটা পর্যন্ত জানিনা। সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্কগুলো মানুষকে যেন আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফেলছে।
৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:৪৫
জটিল ভাই বলেছেন:
হাওয়ার উপর তৈরী হওয়া সম্পর্কতো হাওয়ার মতোই হবে
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: হাওয়াই বন্ধুত্বের ব্যতিক্রমও আছে। সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্কগুলো মানুষকে যেন আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ফেলছে। সত্যি বন্ধুত্ব সম্পর্ক কখনোই বদলায় না, বদলায় সময়। আসলে বন্ধুত্বের মূল্যায়ন সত্যি কি সবাই বুঝে?
ভার্সুয়াল কিম্বা বাস্তবে একজন বন্ধু কতটা শিক্ষিত বা ধনী-গরিব তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। উন্নত চরিত্রে বন্ধুত্বের সম্পর্ক কতটা আন্তরিক সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। ছোট বেলায় আমাদের বন্ধুত্ব ছিল স্বার্থ এবং শর্ত ছাড়া। ঠিক তেমনি বন্ধুরা যত শিক্ষিত এবং অর্থে ধনী হোক না কেন, বন্ধু -বন্ধুই থেকে যায়। সময়ের ব্যবধানে কিছু বন্ধু আমদের স্ট্যাটাস বা চায়ের আড্ডায় স্থান পায়না। অথচ আমাদের দেখার পর তাদের চক্ষু শীতল হয়ে কাছে ছুটে আসে। এমন সব প্রাণের বন্ধুদের খেয়াল রাখা দরকার বড় স্বার্থপর যেন না হয় কোন বন্ধু।
১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:০১
শেরজা তপন বলেছেন: আমরা একটু দেরিতে আইলাম তাই এই প্রেমের মজা লুটতে পারলাম না
আমার মোটামাথায় এইসব কিছুতেই ঢোকে না। প্রাণখুলে ট্রল আর বেহিসেবী খিস্তি না করতে পারলে আর কোন বালের বন্ধুত্ব। আমি সত্যিই কিস্যু বুঝি না!~ কথা ১০০ ভাগ খাঁটি
হঠাত এত ক্ষেপলেন ক্যান??
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ক্ষ্যাপা- ক্ষেপীও ভার্সুয়াল আচরণের প্রভাব
সার্টিফিকেট অনুয়ায়ী আমার বর্তমান বয়স ৬৩ প্লাস। বর্তমানে আমার বন্ধুরা সমাজ সেবক, রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, অবসরপ্রাপ্ত বড় অফিসার, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অ্যাডভোকেট, বড় বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান হয়েছে। আমি আমার সকল বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে গর্ব করি। কিন্তু এদের মধ্যেই কেউ কেউ শুধুমাত্র রাজনৈতিক মতাদর্শে শত্রুর মতো আচরণ করে- দেখে বিস্মিত! তাই, "দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি, তাই যাহা আসে কই মুখে। বড় কথা বড় ভাব আসে না ক' মাথায়, বন্ধু, বড় দুখে!"
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:২৬
কামাল৮০ বলেছেন: আদর্শহীন বন্ধুত খুব একটা বেশিদিন টিকে না।একই আদর্শের হলে বন্ধুত্ব না থাকলেও শত্রুতা হয় না।