নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্ট্যান্ড-আপ কমেডি......

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৫

স্ট্যান্ড-আপ কমেডি......

স্ট্যান্ড আপ কমেডি এক ধরনের প্রহসন। এক্ষেত্রে একজন কমেডিয়ান উপস্থিত জনতার সামনে কোন বিষয়কে হাস্যরসাত্মক ভঙ্গিমায় সরাসরি উপস্থাপন করেন। স্ট্যান্ড আপ কমেডি উন্মুক্ত মঞ্চ, থিয়েটার, জনসমাগম, ভোজসভা, ক্লাবঘরের ছোট পরিসরে এমনকি কোন খোলা জায়গায় প্রদর্শিত হতে পারে। ডিভিডি বা টেলিভিশনের মাধ্যমেও এটি প্রচারিত হয়।

বাংলাদেশে একটা বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে নাভিদ মাহাবুব নামে একজন লাইভ স্টান্ডআপ কমেডি শো করতেন। ২০০৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাস কমেডি ফেস্টিভ্যালে সেরা পুরুষ কমেডিয়ানের স্বীকৃতি পেয়েছিলেন বাংলাদেশের নাভিদ মাহবুব। দেশে ফিরে বেশ কয়েক বছর ধরেই তিনি স্ট্যান্ড আপ কমেডি নিয়ে কাজ করছেন। গড়ে তুলেছেন নাভিদ’স কমেডি ক্লাব। তিনি বলেন, ‘যাঁরা একেবারেই ভিন্ন রকম ট্যালেন্টের অধিকারী, কমেডি তাঁদের জন্যই। একজন ভালো শিল্পী একটা ভালো গান ১০০ বার গাইলেও সেটা জনপ্রিয় থাকবে, মানুষ আগ্রহ নিয়ে গান শুনবে। কিন্তু একজন কমেডিয়ান একই গল্প স্টেজে ৪-৫ বার বলার পর আর মজা থাকে না। প্রতিনিয়ত কষ্ট করে নিজেকে তৈরি করতে হয় এই শিল্পে।’ নাভিদ মাহবুবের কথায় মনে পড়ে গেল কমেডির রাজা চার্লি চ্যাপলিনের কথা। প্রয়াত এই ব্রিটিশ অভিনেতা ও চলচ্চিত্রনির্মাতা বলেছিলেন, লং শটে অর্থাৎ, দূর থেকে জীবনটা কমেডি। ক্লোজ শট অর্থাৎ, কাছ থেকে দেখলে সেটাই ট্র্যাজেডি।

ইন্ডিয়ায় স্টান্ডআপ কমেডি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং অনেকটাই স্বাধীন ভাবে প্রচার করতে পারছে। ১৯৮৬ সালে 'হোপ ৮৬' অনুষ্ঠানে গোটা বলিউডের সামনে এমন পারফরম্যান্স করেছিলেন জনি লিভার। অনেকের মত, বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে এক হিসেবে এটাই প্রথম স্ট্যান্ড আপ কমেডির নজির। কেরলে অবশ্য তিনশো বছর আগেও এমন কৌতুক প্রদর্শনের ব্যবস্থা ছিল। তবে এক্ষেত্রে বিষয়বস্তু ছিল রামায়ণ, মহাভারত এবং পুরাণ পাঠে। নাম ছিল চাকিয়ার কুঠু।

সাপ্লাই ডিমান্ডের মতো ওদের অডিয়েন্স এর সাথে স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ানরা/আর্টিস্টরাও রেডি আর আমাদের এখানে আর্টিস্টরা এখানে মাথা কলিজা সব বিকিয়ে বসে আছে। তবে তাদের ও দোষ দেই না। সব সিস্টেম যখন কমপ্রোমাইজ করে সাব সিস্টেম কাজ করবে এই আশা বোকামী। এ এক দুষ্ট চক্র.....

স্ট্যান্ড আপ কমেডির জন্য যেই লিবারেল সোসাইটি, ফ্রিডম অব স্পিচ, ডেমিক্রেসির চর্চা দরকার সেইসব দিকে আর গেলাম না। শুধু বলবো- বাংলাদেশে স্ট্যান্ডআপ কমেডি সহসা জনপ্রিয় হবে না শুধু এই কারণে না যে এখানে ভালো কমেডিয়ান নেই বা দর্শকের আগ্রহ নেই। মূল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশে কমেডিয়ানদের প্রতিযোগিতা করতে হবে রিয়েল লাইফ কমেডির সাথে। এখানে পাপোন সাহেবের একটা প্রেস ব্রিফিং, ইব্রাহীম হুজুর বা তাহেরি হুজুরের ওয়াজ, একাত্তর টিভির টক শো বা রিয়াসাদ আজিমের স্পোর্টস রিপোর্টিং এবং মুখে বলা যায় না এমন আরও অনেক কিছু, এই সবই এখন রীতিমতো পারফর্মিং আর্ট। নাথিং লেস দেন কমেডি। "চিল্লাইয়া বলেন- ঠিক না বেঠিক?"

মানুষ কাঁদানো খুব সহজ, কিন্তু দুঃখ কষ্টে জর্জরিত লোক হাসানো খুব কঠিন। হাসান মাহমুদের একটা বিবৃতি, ওবায়দুল কাদের সাহেবের একটা ছবির এলবাম, মাননীয় পররাস্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের একটা বক্তব্য, প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে আচার্যের বক্তৃতায় মহামান্য আচার্য্য যেভাবে যা বলেন...তাও এক ধরনের স্টান্ড আপ কমেডি বললে ভুল বলা হবে না। তাছাড়া ওনাদের একটা ফেস ভ্যাল্যু আছে.........! এটিএন বাংলার কইলজা ফিটিংস প্যান্টুলুন পরা ডক্টর মাহাফুজুর রহমান, হিরো আলমতো দীপ্যমান চেহারা দেখালেই বিরাট কমেডি হয়ে যায়। এদের সাথে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকা নতুন কোনো স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ানের পক্ষে আপাতত সম্ভব বলে মনে হচ্ছে না।

ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি দেখে সত্যিই ইর্ষা হয়। কপিল শর্মার মতো টিভি শো, অ্যাওয়ার্ড শো বেজড কমেডিয়ান এর বাইরেও ইন্ডিয়াতে কুনাল কামরা, অভিজিৎ গাঙ্গুলি, জাকির খান, মোঃ সুহেল, ভারুন গ্রোভার এবং আরও অনেকে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। বিজেপি, আরএসএস এর যুগেও ওদের কমেডি দেখে আপনার মনে হবে ইন্ডিয়ান ডেমোক্রেসি এত ঠুনকো না, বরং বেশ শক্ত ভিতের উপর দাঁড়িয়ে। এত সহজে ধ্বসে যাবে না। গড়ে উঠতে সময় লেগেছে। একজন মোদি বা একটা যোগী আদিত্যের ২/৩ টার্মেই পুরো নেই হয়ে যাবে না। একাডেমিশিয়ান, সাংবাদিক তো বটেই মুখের উপর চাপড় মারার মত সাহস রাখে একজন কমেডিয়ানও। ভারুন গ্রোভার মোদি আর আমিত শাহ কে যেভাবে ট্রোল করছে তা দেখে যেমন অবাক হয়েছি তেমনি ভয়ও পেয়েছি....আমাদের দেশে এর এক শতাংশও করলে গুম, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন মামলা আর 'রাত দুইটার সময় বন্ধুক যুদ্ধে নিহত' হতো....।

ওপার বাংলায় নিয়মিত কৌতুক অনুষ্ঠান করতেন ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, নবদ্বীপ হালদার, রবি ঘোষ, অনুপ কুমার, চিন্ময় রায়, সুশীল চক্রবর্তী, উত্তম দাস প্রমুখ। পুজোয় একক সংলাপের ক্যাসেটও প্রকাশ হত সেই সময়। এখন অবশ্য ইউটিউব এবং একাধিক স্ট্রিমিং সাইটে বাংলার নতুন প্রজন্মের কিছু স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ানকে দেখা যায়। গত কয়েক দশকে সমগ্র বিশ্বের অজস্র দর্শক শ্রোতাদেরকে যে কয়জন সবচেয়ে বেশি আনন্দ দিতে পেরেছেন, সবচেয়ে বেশি হাসাতে পেরেছেন নিঃসন্দেহে তাদের তালিকার প্রথম দিকে থাকবেন জর্জ কারলিন। কমেডি সার্কেলের বানানো বিশ্বের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ানের তালিকায় কারলিনের অবস্থান দ্বিতীয় (প্রথম রিচার্ড প্রায়র)।

আর আমাদের...। প্রত্রিকার প্রথম পাতায় একটা কার্টুন আঁকার চর্চা ছিলো একদা। রনবী-র টোকাই তো লম্বা সময় ধরে ছিল, টপ ক্লাস। প্রথম আলোর প্রথম পাতায় শিশির ভট্টাচার্যের সকল প্রেম, সকল দ্রোহ, সকল প্রতিবাদ, সকল সেন্স অব হিউমার, উইট কেবল তোলা ছিল জেনারেল এরশাদ, সাইফুর রহমান এবং খালেদা জিয়ার জন্য। কার্টুনিস্ট কিশোরের পরিনতি দেখে সবাই সাইজ হয়ে গিয়েছে।

অস্কারের মঞ্চে সঞ্চালক-কৌতুকশিল্পী ক্রিসকে সপাটে চড় মেরে জোর বিতর্ক তৈরি করেছেন অভিনেতা উইল স্মিথ। অ্যালোপেশিয়ায় আক্রান্ত তাঁর স্ত্রী জাডা পিঙ্কেটের মাথার কম চুল নিয়ে ক্রিস ‌ঠাট্টা করে বলেছেন, “আমি জি আই জেন-এর সিক্যুয়েলের অপেক্ষায় রয়েছি।” ১৯৯৭ সালের ছবি ‘জি আই জেন’-এ নায়িকার চরিত্রে অভিনেত্রীর মাথায় চুল কম থাকা নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছিল। সেই প্রসঙ্গ টেনে ক্রিসের এই মস্করা। যার জেরে মেজাজ হারিয়ে ক্রিসের উপরে চড়াও হন স্মিথ। অতএব, সাবধান! স্টান্ড আপ কমেডির নামে যাকে তাকে অপমান করলে ইনস্ট্যান্ট চড়থাপ্পর খেতে হতে পারে।

Will Smith-Chris Rock: উইলের হাতে চড় খাওয়ার পরেই হু হু করে বিক্রি হচ্ছে ক্রিসের কমেডি অনুষ্ঠানের টিকিট- এই খবর এখন অনেক পুরোনো!

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১২

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: যে কারণগুলো বললেন এর পাশাপাশি আমাদের বর্তমান সমাজে ডার্ক কমেডি, স্যাটায়ার এসব হজমের ক্ষমতা অত্যন্ত কম বলেই মনে হয়।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২১

জুল ভার্ন বলেছেন: ডার্ক কমেডি, স্যাটায়ার অনেক দূরের কথা- স্বাভাবিক সমালোচনা করাও জীবনের ঝুঁকি! একটু এদিক সেদিক হলেই মানমর্যাদাহীন টাউট বাটপারগুলোও মামলা দিয়ে দেয়!

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: আমি ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ড আপ কমেডির বেশ ভক্ত । বিশেষ করে উপরে যাদের নাম বললেন, তাদের ভেতরে কুনাল কামরা আর ভারুন গ্রোভার, এই দুজনের পলিটিক্যাল স্টান্ডাপ সত্যি চমৎকার, আমার খুবই পছন্দ। ভাবতে অবাক লাগে একদম পাশের দেশ হয়েও ওরা কিভাবে এই জোকস গুলো করতে পারছে যেখানে আমরা সামান্য কথা বলার সাহস রাখছি না । ইন্ডিয়ার অনেক সমস্যা রয়েছে কিন্তু এই দিকে দিয়ে ওরা দারুন স্বাধীনতা ভোগ করে ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: একমত। স্যোশাল মিডিয়ায় ইন্ডিয়ান প্রশাসনের যেভাবে কড়া/কঠোর সমালোচনা হয়- ভাবতেই শিউরে উঠি!

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আসলে ভাল কমেডি আমাদের দেশে খুঁজে পাওয়া কঠিন
কারণ অনেক সমস্যা আছে প্রথম স্বাধীনতার অভাব তারপরও যা কিছু দাদা
ভাল থাকবেন----

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪০

জুল ভার্ন বলেছেন: সব থেকে বড়ো সমস্যা সহনশীলতার। সব চাইতে ভয়-ক্ষমতার দাপট!

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:


বাংলাদেশে স্ট্যান্ডআপ কমেডি সহসা জনপ্রিয় হবে না শুধু এই কারণে না যে এখানে ভালো কমেডিয়ান নেই বা দর্শকের আগ্রহ নেই। মূল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশে কমেডিয়ানদের প্রতিযোগিতা করতে হবে রিয়েল লাইফ কমেডির সাথে। এখানে পাপোন সাহেবের একটা প্রেস ব্রিফিং, ইব্রাহীম হুজুর বা তাহেরি হুজুরের ওয়াজ, একাত্তর টিভির টক শো বা রিয়াসাদ আজিমের স্পোর্টস রিপোর্টিং এবং মুখে বলা যায় না এমন আরও অনেক কিছু, এই সবই এখন রীতিমতো পারফর্মিং আর্ট। নাথিং লেস দেন কমেডি। "চিল্লাইয়া বলেন- ঠিক না বেঠিক?"

এ্‌ই জিনিসটা বলছেন ভালো।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: আর কতো রয়েসয়ে বলা যায়!

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এখনও ভানুর বেশ কিছু কৌতুক মুখস্ত বলতে পারি। আগে আরও পারতাম। এক সময় আমাদের বাসায় আমরা প্রতিদিন ভানুর কৌতুক শুনতাম ঘণ্টার পর ঘণ্টা। আমার একজন প্রিয় কৌতুক শিল্পী তিনি। ওনার তৈরি করা কিছু মজার বাংলা সিনেমা আছে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ভানু মানেই কৌতুক!!!
আমরা তো কলেজ জীবনের আড্ডায় কথাই বলতাম ভানু বন্দ্যোপধ্যায়'র ভাষায়! বিশেষ করে- "তাইলে আমার এক্কান কতা আছে"- এটা দিয়েই শুরু হতো!
অভিনেতা হিসেবেও ছিলেন অসাধারন!

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৩৭

কামাল৮০ বলেছেন: ভানুর একটা দিক আমার ভালো লাগে।আজীবন বাংগাল (বিক্রমপুরের ) ভাষায় কথা বলে গেছেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৯

জুল ভার্ন বলেছেন: একদম আগা গোড়া নির্ভেজাল বাংগাল ছিলেন এবং খুব গর্ব করে বলতেন- "আমি ঢাকার ভানু"!

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কৌতুক সংগ্রহে ছিল। ভালই লাগত।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.