![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
আমরা একটা কঠিন সময় পার করছি....
বিএনপি জানে তাদের মূল প্রতিপক্ষ কারা.....
ছাত্রসমন্বয়করা জানে রাজনীতিতে তাদের দৌড় কতদূর...
তারেক রহমানের যখন দেশে ফেরার সময় ঘনিয়ে আসছে তখনই হাসনাত গং নানান কাহিনী শুরু করেছে। ডক্টর ইউনুস, সেনাবাহিনী এবং জনগণকে মুখোমুখি দাঁড় করাতে উঠে পড়ে লেগেছে। ওরা জানে, তারেক রহমান দেশে আসলেই ছাত্রসমন্বয়কদের তাদের খেল খতম। ওরা হারিয়ে যাবে রাজনীতির অতলে। কাজেই যেকোনো ভাবেই অরাজকতা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট।
জেনারেল ওয়াকার সাহেবের জন্য কিছু কথাঃ
আপনার কল্যাণে দুর্নীতিবাজ শেখ পরিবারের পালিয়ে যাওয়া আপনার আত্মীয় স্বজনরা এবং তাদের প্রভুদেশ ভারত সরকার এখনো আপনার উপরই ভরসা করে। আপনি একটা কিছু করবেন এবং শেখ হাসিনাকে আবার মসনদে আসীন করে দিবেন। আত্মীয় হিসাবে দায় শোধ করার একটা তাড়না আপনার ভেতর থাকাটাই স্বাভাবিক। অবশ্য সেই দায় আপনি শোধ করছেন ৫ আগস্ট ২০২৪ সালে তাদেরকে জীবন নিয়ে গণভবন থেকে পালিয়ে যেতে দিয়ে। একই সাথে শেখ পরিবারের সকল অপকর্মের সহযোগী, গনহত্যাকারী, তাদের দোসর গণশত্রুদের ছয়শতাধিক নেতা কিংবা দালালকে প্রচণ্ড জনরোষ এবং বিক্ষুব্ধ আক্রমণে নিশ্চিত মৃত্যু থেকে বাঁচাইছেন ক্যান্টনমেন্টে সাময়িক আশ্রয় দিয়ে এবং সেফ এক্সিট দিয়ে।
এনাফ ডান।
আত্মীয় হিসাবে যথেষ্ট দায় শোধ করসেন। জনগণ এখনো আপনাদের উপরই ভরসা করে। আর কিছু শোধ করতে চেষ্টা করে দেশটাকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিবেন না।
এখনো আপনার ওপর যদি প্রেশার থাকে তাহলে বলে দেবেন, ৫ ই অগাস্টের জনরোষ এতোটুকুও কমে নাই, আপনাদেরকে দেশের সাধারন মানুষ মেনে নেবেনা। আমজনতার রোষে ছাতু হয়ে যাবেন। নতুন নেতৃত্ব, নতুন সাইনবোর্ড, নতুন লীডারশিপ নিয়ে চেষ্টা করে লাভ নাই। এদেশের মানুষের কাছে শেখ পরিবার, আওয়ামী লীগ, নৌকা গণশত্রুর প্রতীক।
প্লিজ, মেক অ্যান ইনটেলিজেন্ট ডিসিশন জেনারেল ।
জনাব তারেক রহমান সাহেবের জন্য কিছু কথাঃ
জনাব তারেক রহমানকে অনুরোধ করবো, আপনার দলের সব পর্যায়ের নেতা কর্মীদেরকে আমজনতার পালস বুঝে ইন লাইন কথা বলতে বলুন। অথবা চুপ থাকতে বলুন। বেফাঁস কথা কিভাবে ধ্বংস করে সেটার বড় প্রমান বীর পলাতক শেখ হাসিনার 'তাহলে কি রাজাকারের বাচ্চারা চাকরি পাবে' মন্তব্য তাকে ধ্বংস করসে।
এই মূহুর্তে সেনাবাহিনীকে জড়িয়ে হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য টক অফ দা নেশন। হাসনাতের বিপক্ষে যদি কারো কিছু বলার থাকে, ইট ইজ নট দা রাইট টাইম। হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য আমজনতা গ্রহণ করেছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (জানাপা) পিনাকীর নেতৃত্বে সরাসরি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে- যা দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতির আশা আকাঙ্ক্ষা বিএনপি। জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে বিএনপি রাজনীতির পরিষ্কার অবস্থান নেয়া অত্যন্ত জরুরী।
অন্যায় ভাবে আমি আওয়ামী নির্যাতনের শিকার....
আমি চাইবো, আওয়ামী লীগ শুধু নিষিদ্ধই নয়, চিরতরে নির্মূলের ব্যপারে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া চলবেনা। এব্যাপারে কোনো রাজনীতি নাই।
২২ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধরে নিলাম জানপা সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে দাড়ালো। তারা আর কাদের পাশে পাচ্ছে? তৌহিদি জনতা হয়তো তাদের পাশে থাকবে। জামায়তের সম্ভাবনা কম। তারা নিজের মুখে সেনাবাহিনীকে দেশপ্রেমিক বলেছে। এখন বিরুদ্ধে দাড়ালে মুনাফেকি হবে। এবার আসি সেনাবাহিনী কাদের পাশে পাবে? বিএনপি সহ অন্যান্য সকল দল এমন কি সাইডলাইন থেকে আম্লিক সাপোর্ট দিবে সেনাবাহিনী কে। ৩০ মিনিট মাঠে দাড়াতে পারবে?
সাধারণ ছাত্ররা আর আসবে না। বারবার একই ঘটনা ঘটে না। বিএনপির সেনাবাহিনীর পক্ষে অবস্থান নেয়া উচিত। জাতিসংঘ যাওয়ার আগে বলে গেছে ইন্টেরিম সরকার বেশিদিন ক্ষমতায় থাকা ঝুকিপূর্ণ। নির্বাচন ডিলে করতে এসব নাটক !
২২ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: বলা আর কাজের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য। স্বার্থে আঘাত লাগলে সবাই স্বীয় স্বার্থে এক হবে- যেভাবে জুলাই আন্দোলনে এক হয়েছিল। হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য যদি সত্য হয় তাহলে সকল রাজনৈতিক দল এবং দলমত নির্বিশেষে সবাই এক হবে। কারণ, এদেশের মানুষ আর ফ্যাসিবাদের জামানায় ফিরে যাবেনা।
সকল সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য নূন্যতম সংস্কারের পর দ্রুত নির্বাচন দেওয়াই হবে কল্যাণকর।
৩| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হাসনাতের বক্তব্য বিশ্বাস করে তারাই যারা নতুন নতুন রাজনীতি নিয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছে। রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ যদি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গিয়ে তার সব খারাপ কাজ ফাঁস করে দেয় সেটা সে মানবে ? আর তাপস কি করে রিফাইন্ড আম্লিকে থাকে? ওর মতো ক্রিমিনাল আর একটাও নেই। এখানে সত্য-মিথ্যা মিক্স করে বলা হচ্ছে। রাজনীতি করছে আর কি !
২২ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: হাসনাতের বক্তব্য মিথ্যা তা কি অভিযুক্তদের পক্ষ থেকে অস্বীকার করেছে? যেহেতু অস্বীকার করেনি, সেহেতু মিথ্যা বলার সুযোগ নাই।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:১৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সেনাপ্রধানকে সরাতে পারলে দেশে সহসা নির্বাচন হবে না। এই সরকারের নির্বাচন দেয়ার ইচ্ছা নেই।
২২ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: জানাপা এখনো নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত নয়, তাদেরকে নির্বাচনের যোগ্য করতে ট্রেনিং চলছে....
৫| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সময় সাধারণের জন্য অনেক বেশি খারাপ। রাজনীতিবিদদের হিসাব আলাদা।
২২ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২১
জুল ভার্ন বলেছেন: সাধারণ জনগণ মানেই দেশ। সেই জনগণ ভালো না থাকলে সব কিছুই খারাপ। তবে সুবিধাবাদীদের পোয়াবারো।
৬| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১০
রিফাত হোসেন বলেছেন: দেখিনা হাসনাত গং কি করে। অত লাফ দিয়ে সুবিধা পাওয়া যাবে না। বুঝে হোক না বুঝে হোক, তৃনমুলে বিএনপি,লীগ, জামাতের জয়জয়কার। এদের অন্ধ সমর্থন অনেক। নির্বাচন পিছাতে হবেই। সারাজীবন একটি পদ দখলে থাকে এইসব দলগুলোতে।(জামাত ব্যতিক্রম)
জামাত যদি ৭১ এর পর আবারো সক্রিয় হতে পারে তাহলে লীগ আর কি দোষ করল!
তবে লীগের শীতঘুম দেওয়া উচিত। ঠিকঠাক হয়ে আসতে আপত্তি নাই। তবে নাকে খত দিয়ে আসতে হবে। এসেই আমার অমুক করেছে তমুক করেছে বললে সাধারণ মানুষ গ্রহণ করবে না। শুধু ব্লগার রাজীব সাহেবের মত দলকানারাই গ্রহণ করবে।
ঠিক এ কারণেই অনেকেই জামাতকে গ্রহণ করে না, তারা ১৯৭১ কে নিয়ে পরিষ্কার মন্তব্য দেয় না।
বিএনপি যদি আজীবনের পদ প্রথা, জিয়া-তারেক থেকে বের হতে পারে ও দুর্নীতির সাথে জড়িত কর্মীদের সরাতে পারে তাদের সমর্থন আরো বাড়বে বৈ কমবে না। কিন্তু তা হবে না। অনেক মানুষই আছে দল,লীগ করে ক্ষমতার জন্য, পয়সার জন্য, manipulation এর জন্য। এদের থেকে নিস্তার নেই। ক্ষমতা খুবই খারাপ যদি ঠিক হাতে ও ঠিকভাবে ব্যবহার না করা যায়।
২২ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:২১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বিএনপি আবারো ভুল করল , হাসনাতের বক্তব্য ভিন্ন খাতে নিয়ে। বর্তমানে বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতারা ছাত্রদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে আওয়ামিলীগের পুনর্বাসনের পক্ষে বক্তব্য দিচ্ছে !!! বিএনপি আপাতত হয়ত ক্ষমতায় যাবে কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে। আওয়ামিলীগ বিএনপিকে তাড়িয়ে পুনরায় ক্ষমতায় এসে ছাত্রদের হয়ত কিছু করবে না , কিন্তু বিএনপিকে একেবারে দুমরে মুচরে চিরতরে আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করবে। বিএনপি নামের আর কোন দলকে তারা দেশে থাকতেই দেবে না সামনে। এই বাস্তবতাটা বিএনপি বুঝতে পারছে না।
২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২২
জুল ভার্ন বলেছেন: জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদের অবদান অস্বীকার করার উপায় নাই। বিএনপি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল তা অস্বীকারও করছেনা। তবে ছাত্র সমন্বয়কগন একক কৃতিত্ব দাবী করে- সেটা ঠিক নয়। বিএনপিও ভুলের উর্ধ্বে নয়। বিএনপি তার রাজনৈতিক দলের নীতি নিয়ে রাজনীতি করে। সর্বপরি ছাত্রদের সব দাবি, বক্তব্যই সবাইকে মেনে নিতে হবে সেটাও দুরাশা। কে কবে আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে সেটা সময়ই বলে দেবে।
৮| ২২ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:১২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওবায়দুল কাদের ঠিকই বলেছিলো-"আমরা করোনার চাইতেও শক্তিশালী" তা না হলে যে দল ১৫ বছর ধরে জাতির সাথে ছেলেখেলা করলো, হাজার হাজার মানুষকে গুম,খুন, নির্যাতন করলো; তাদরে নেত্রীও পালিয়ে গেলো কিন্তু কোন এক অদৃশ্য শক্তি বলে এই আওয়ামীলগ'কে এখনো নিষিদ্ধ করা গেলো না। দেশ এবং দেশের বাইরে আওয়ামীলীগের শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত।
আওয়ামীলীগ'কে এখনো ধরাশায়ী করতে না পারার মূল কারণ-
১: তাদের হাজারো অপকর্ম থাকলেও দলটির এখনো যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে, অপকর্মের পাশাপাশি তাদের অনেক ভালো কাজও রয়েছে, তাছাড়া আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি যা তাদের জন্য অনেক বড় এক টার্নিং পয়েন্ট।
২: আওয়ামী বিরোধী শক্তিগুলো ভুল রাজনীতির পথে এগুচ্ছে যা দেশকে দীর্ঘ সময়ের জন্য অস্থীতিশীল অবস্থার মধ্যে ফেলতে পারে, আন্তর্জাতিক ভাবে একঘরে হয়ে যেতে পারে, এমনকি দেশের অস্তিত্ব সংকটে ফেলতে পারে।
৩: খুবই কনজার্ভেটিভ রাজনৈতিক চিন্তা চেতনা আওয়ামী বিরোধী শক্তিগুলোর, তাছাড়া আবেগের বশে অতি ভারত বিরোধীতাও তাদের জন্য অনেক বড় এক নেগেটিভ পয়েন্ট বলে আমি মনে করি।
৪: আওয়ামী বিরোধী শক্তিগুলোর মাঝে স্বার্থের দ্বন্দে বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে এবং তাদের গত ৮ মাসের কর্মকান্ডে মানুষ কিছুটা অতিষ্ঠও বটে।
ইত্যাদি।
২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আওয়ামী লীগকে কেন ধরাশায়ী করা যাচ্ছেনা তা হাসনাত আবদুল্লাহর সাম্প্রতিক বক্তব্যে এবং আইএসপিআর প্রেস বিজ্ঞপ্তিতেই পরিস্কার বোঝা যায়....
আপনার মন্তব্যের প্রতিটি পয়েন্ট গুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ।
৯| ২৩ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:৪৭
বাকপ্রবাস বলেছেন: কাউকে বিশ্বাস হয়না, টুকটাক জামাতকে পছন্দ করতাম এখন তাদেরও বিশ্বাস করিনা, কাদের সিদ্দিকির সাথে ইফতার করার পর তাদের বিশ্বাস করার কারন নাই, আওয়ামিলীগ এর বিচারের ব্যাপারে তাদের চুপ থাকা, জাতিসংঘকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা না করা ইত্যাদির পর তাদের আর বিশ্বাস করিনা।
তবে নিপিড়িতের পক্ষে আছি থাকি। বিএনপির যারা জামাতের যারা লীগ আমলে বাড়িতে ঘুমাতে পারেনি তাদের পক্ষে। যাদের গুম খুন করেছে তাদের পক্ষে, যাদের মামলা দিয়ে জীবন শেষ করে দিয়েছে তাদের পক্ষে।
আর যারা কোন স্বার্থ ছাড়া লীগ এর বিরুদ্ধে তাদের পক্ষে
২৩ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: জনাব আবদুল কাদের সিদ্দিকী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, তাকে সম্মান করি। রাজনীতি, ব্যাবসায়ীক পরিচয়ে কাদের সিদ্দিকী একজন ফটকাবাজ, সুবিধাবাদী নীতি বর্জিত বিশিষ্ট মানুষ, যিনি ভালো কোনো কিছুর সাথে আলোচনারও অযোগ্য।
যে বা যারা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিপক্ষে, লেডি হিটলার শেখ হাসিনা এবং চোর পরিবারের বিপক্ষে, আমি তাদের পক্ষে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭
আলীনুর বলেছেন: বিএনপির বর্তমান অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে দলটি নেতৃত্ব সংকটে ভুগছে। ফখরুল সাহেব বা রিজভী সাহেবদের মতো প্রবীণ নেতাদের উচিত উপলব্ধি করা যে এখন নেতৃত্বে নতুনত্ব প্রয়োজন। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জনগণের চাহিদাও পরিবর্তিত হয়েছে, যা বর্তমান নেতৃত্বের মাধ্যমে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে না।
মানুষের মন জয় করতে হলে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বকে সামনে আনতে হবে, যারা আধুনিক রাজনৈতিক চেতনা ও কৌশল নিয়ে কাজ করতে পারবেন। বিএনপির অতীতের গৌরবোজ্জ্বল নেতা যেমন এম. সাইফুর রহমান, এম কে আনোয়ার বা আব্দুল মান্নান সাহেবদের মতো সম্মানিত ব্যক্তিত্বের ছায়ায় বেড়ে ওঠা নতুন নেতাদের দায়িত্ব গ্রহণ করা প্রয়োজন। বর্তমানে দলের যে নেতারা কথা বলেন, তাদের বক্তব্যে বিশ্বাসযোগ্যতা ও দূরদর্শিতা থাকা উচিত। শুধুমাত্র নির্বাচন ইস্যুতে সীমাবদ্ধ না থেকে জনগণের প্রকৃত সমস্যাগুলো তুলে ধরা এবং তার সমাধানে বাস্তবমুখী পরিকল্পনা প্রদান করাই হবে কার্যকর রাজনীতি।
এ্যানি, মিলন প্রমুখ তরুণ নেতৃত্ব একসময় দলকে প্রাণবন্ত করেছিল। কিন্তু বর্তমানে সেসব কার্যকর উদ্যোগের অভাব দেখা যাচ্ছে। বিএনপির উচিত দলের সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্গঠন করা এবং নতুন প্রজন্মের দক্ষ নেতাদের সুযোগ দেওয়া।
ফখরুল সাহেবের কথাবার্তায় নতুনত্বের অভাব স্পষ্ট। শুধুমাত্র নির্বাচন নিয়ে কথা বললে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ভুল বার্তা যেতে পারে। বর্তমান সময়ের রাজনীতি শুধু ভোটের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট নানা ইস্যুতে দলকে সরব হতে হবে। ২০২৫ সালের জনগণ অনেক সচেতন; তাই সঠিক তথ্য ও বাস্তবসম্মত সমাধান দেওয়াই রাজনীতির মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।
ড. ইউনুসের মতো আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের বিষয়ে বিএনপির আরও সহনশীল ও কৌশলী মনোভাব দেখানো প্রয়োজন ছিল। রাজনৈতিক মতপার্থক্যের বাইরে গিয়েও দলের দায়িত্বশীল অবস্থান বজায় রাখা প্রয়োজন।
গত কয়েকটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারার জন্য শুধুমাত্র সরকারকে দায়ী করা যথেষ্ট নয়। বিএনপির নেতৃত্বের কৌশলগত ভুল এবং সাংগঠনিক দুর্বলতাও এর পেছনে ভূমিকা রেখেছে। আত্মসমালোচনা এবং ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া একটি বড় দলের জন্য আবশ্যক।
বিএনপি দেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে—এটাই সকলের প্রত্যাশা। তাই দলকে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং নতুন নেতৃত্বের বিকাশ নিশ্চিত করতে হবে।বিএনপির বর্তমান অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে দলটি নেতৃত্ব সংকটে ভুগছে। ফখরুল সাহেব বা রিজভী সাহেবদের মতো প্রবীণ নেতাদের উচিত উপলব্ধি করা যে এখন নেতৃত্বে নতুনত্ব প্রয়োজন। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জনগণের চাহিদাও পরিবর্তিত হয়েছে, যা বর্তমান নেতৃত্বের মাধ্যমে সঠিকভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে না।
মানুষের মন জয় করতে হলে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বকে সামনে আনতে হবে, যারা আধুনিক রাজনৈতিক চেতনা ও কৌশল নিয়ে কাজ করতে পারবেন। বিএনপির অতীতের গৌরবোজ্জ্বল নেতা যেমন এম. সাইফুর রহমান, এম কে আনোয়ার বা আব্দুল মান্নান সাহেবদের মতো সম্মানিত ব্যক্তিত্বের ছায়ায় বেড়ে ওঠা নতুন নেতাদের দায়িত্ব গ্রহণ করা প্রয়োজন। বর্তমানে দলের যে নেতারা কথা বলেন, তাদের বক্তব্যে বিশ্বাসযোগ্যতা ও দূরদর্শিতা থাকা উচিত। শুধুমাত্র নির্বাচন ইস্যুতে সীমাবদ্ধ না থেকে জনগণের প্রকৃত সমস্যাগুলো তুলে ধরা এবং তার সমাধানে বাস্তবমুখী পরিকল্পনা প্রদান করাই হবে কার্যকর রাজনীতি।
এ্যানি, মিলন প্রমুখ তরুণ নেতৃত্ব একসময় দলকে প্রাণবন্ত করেছিল। কিন্তু বর্তমানে সেসব কার্যকর উদ্যোগের অভাব দেখা যাচ্ছে। বিএনপির উচিত দলের সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্গঠন করা এবং নতুন প্রজন্মের দক্ষ নেতাদের সুযোগ দেওয়া।
ফখরুল সাহেবের কথাবার্তায় নতুনত্বের অভাব স্পষ্ট। শুধুমাত্র নির্বাচন নিয়ে কথা বললে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ভুল বার্তা যেতে পারে। বর্তমান সময়ের রাজনীতি শুধু ভোটের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট নানা ইস্যুতে দলকে সরব হতে হবে। ২০২৫ সালের জনগণ অনেক সচেতন; তাই সঠিক তথ্য ও বাস্তবসম্মত সমাধান দেওয়াই রাজনীতির মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।
ড. ইউনুসের মতো আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের বিষয়ে বিএনপির আরও সহনশীল ও কৌশলী মনোভাব দেখানো প্রয়োজন ছিল। রাজনৈতিক মতপার্থক্যের বাইরে গিয়েও দলের দায়িত্বশীল অবস্থান বজায় রাখা প্রয়োজন।
গত কয়েকটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারার জন্য শুধুমাত্র সরকারকে দায়ী করা যথেষ্ট নয়। বিএনপির নেতৃত্বের কৌশলগত ভুল এবং সাংগঠনিক দুর্বলতাও এর পেছনে ভূমিকা রেখেছে। আত্মসমালোচনা এবং ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া একটি বড় দলের জন্য আবশ্যক।
বিএনপি দেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে—এটাই সকলের প্রত্যাশা।