![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
চেষ্টা করি ঘরে বাইরে সর্বত্র নির্ঝঞ্ঝাট থাকতে। যতটা পারি ভালোটুকু গ্রহণ করে খারাপকে বর্জন করতে। খারাপ এড়িয়ে চলতে চাইলেও কিছু অর্বাচীন সিন্দাবাদের ভুতের মতো ঘাড়ে চেপে থাকায় ঘাড় ত্যাড়া করে দুইএকটা "কইস্যা গদাম" না দিয়ে পারিনা! তারপরও ভাবি, কী হবে এসব করে! ঘড়ির কাঁটা থেমে নেই। প্রতিটি মুহূর্তেই জীবন থেকে নির্দিষ্ট সময় হারিয়ে যাচ্ছে। যারা সময় ধরে ধরে জীবনকে রাঙাতে পারে তারাই একসময় সাফল্যের শীর্ষে পা রাখে। প্রতিটি মুহূর্তকে রাঙিয়ে জীবনকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের গল্প মানুষ আর মননভেদে নানা রকম। একেক জনের গল্প একেক রকম হলেও সবার জীবন সামনে এগিয়ে চলছে। কেউ বা ধীরে আবার কেউ বা দ্রুত- সবাই সামনে এগোনোর প্রচেষ্টায় প্রহর গুনছে। জীবন থেকে কিছু বাস্তব শিক্ষা নিতে পারেন।
সবাইকে নিয়ে চলতে চাইলেও চলা যায় না, সবাই আমার সঙ্গে চলতে তো নাও চাইতে পারা যার যার অধিকার। আমি হয়তো দশ পা এগোই, অথচ উল্টোদিকে দাঁড়িয়ে যে, বেশির ভাগ সময় সে পাঁচ পাও এগোয় না। তাই কতো সম্পর্ক আজীবন অচেনা থেকে যায়, দেখা হয়- ছোঁয়া হয় না!
আমরা সবাই নিজের চারপাশে চকখড়ি দিয়ে একটা নিঁখুত বৃত্ত কেটে নিয়েছি, সেখান থেকে পারতপক্ষে বেরোতে চাই না। একটাই তো জীবন, সেই জীবনটাও মান-অপমান বিচার করেই যদি কাটে, ভালোবাসবো কখন?
অহংকারের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে এসে দেখুন-
সেই কবে থেকে একটা ব্লাইন্ড লেনের পাশে রক্তকরবীর রঞ্জন আর নন্দিনী আপনার জন্য অপেক্ষা করছে......
২০ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: শতভাগ হিংসা বিদ্বেষ। শিক্ষার অভাব। সেটা শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই নয়- পারিবারিক শিক্ষা, ব্যক্তিগত মানবিক, সামাজিক শিক্ষাও বটে।
২| ২০ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমিও বাস্তব জীবনে ঝঞ্ঝাটমুক্ত থাকার চেষ্টা করি; আমার যদি একটু ক্ষতিও হয় তবুও ঝঞ্ঝাট থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করি সেই সংগে আমার জন্য কারো ক্ষতি হোক এমন কাজ থেকে সর্বদা দূরে থাকি।
২০ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: চাইলেই আপনি আপনার মতো থাকতে পারবেন না। কিছু অসভ্য আপনাকে আপনার মতো থাকতে দিবেনা।
৩| ২০ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:৫৬
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এই সমাজ আর সভ্যতা নষ্টদের অধিকারে গ্যাছে আরো বহু আগেই। হুমায়ুন আজাদের ভাষায়:
আমি জানি সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে।
নষ্টদের দানবমুঠোতে ধরা পড়বে মানবিক
সব সংঘ-পরিষদ; চলে যাবে, অত্যন্ত উল্লাসে
চ'লে যাবে এই সমাজ-সভ্যতা-সমস্ত দলিল
নষ্টদের অধিকারে ধুয়েমুছে, যে-রকম রাষ্ট্র
আর রাষ্ট্রযন্ত্র দিকে দিকে চলে গেছে নষ্টদের
অধিকারে। চ'লে যাবে শহর বন্দর ধানক্ষেত
কালো মেঘ লাল শাড়ি শাদা চাঁদ পাখির পালক
মন্দির মসজিদ গির্জা সিনেগগ পবিত্র প্যাগোডা।
অস্ত্র আর গণতন্ত্র চ'লে গেছে, জনতাও যাবে;
চাষার সমস্ত স্বপ্ন আস্তাকুড়ে ছুঁড়ে একদিন
সাধের সমাজতন্ত্রও নষ্টদের অধিকারে যাবে।
২১ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ইফতেখার ভূইয়া, আমরা কি এই নষ্টদের হাত থেকে রক্ষা পাবো না?
নিজের নিগৃহীত হবার কথা বলছি- গুম হওয়া নিয়ে ২০২০ সাল থেকে অদ্যাবধি ব্লগে আমি কমপক্ষে অর্ধশত বার টিজিং এর শিকার হয়েছি, কিশোর মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে অসংখ্য বার টিজিং এর শিকার হয়েছি এবং আমাকে মেনশন করে কমপক্ষে ১২ টা পোস্ট দিয়েছে- নির্দিষ্ট একজন ব্লগার এবং তার পোষ্য ৪/৫ জন ব্লগারদের দ্বারা নিয়মিত টিজিং এর শিকার হয়েছি এবং হচ্ছি.....।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই ভাইজান, আমি বুঝি না মানুষ এমন কেন। সে যা বুঝে সেটা নিয়েই সারাজীবন কাটিয়ে দিচ্ছে। ভুল শুদ্ধ যাচাইও করে না। মানুষকে ভুল বুঝা কিছু মানুষের স্বভাব। এরা এই স্বভাবও পাল্টাতে পারে না। জীবন কয়দিনের এসব ভাবনা তাদের মাঝে নাই। নইলে জীবনটারে সুন্দর করতে পারতো অনায়াসে। বিষ পুষে মনের মাঝে কিছু মানুষ গোমড়া মুখে কাটিয়ে নিজের হার্টের ক্ষতি করে। নিজেও হাসবে না আবার পাশের জনকেও হাসতে দিবে না। এমন মানুষের অভাব নেই দুনিয়াতে