নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

The time of Pericles....

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪০

The time of Pericles....

আজকের অনুষ্ঠান আয়োজক, উপস্থিত সুধীমহল প্রথমেই আমি কৃতজ্ঞতা জানাই এমন একটা সেমিনারে আমাকে কথা বলতে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। আমি ভালো বক্তা নই, বলার চাইতে শুনতে আগ্রহী, আপনাদের মতো গুণীজনদের থেকে শিখতে চাই। তারপরও বিভিন্ন ফোরামে কিছু বলেতে সাহস পাই- আপনাদের উতসাহ আর প্রেরণায়। তাই আমার অগোছালো বলায় ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

ফিরে আই- মূল বিষয়ে। পেরিক্লিসের রাজনৈতিক দর্শন বলার আগে আমাদের দেশের কয়েকজন বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতাদের রাজনৈতিক দর্শন সম্পর্কে প্রচলিত বক্তব্য বা ধারণার কথা মনে করিয়ে দিচ্ছিঃ-

* শের এ বাংলা এ কে ফজলুল হক "প্রজাস্বত্ব আইনের মাধ্যমে কৃষক শ্রমিকদের নিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা" করতে চেয়েছিলেন।

* কমরেড মনি সিং এর রাজনীতি ছিলো- "যতদূর পাকা রাস্তা ততদূর"!

* মাওলানা ভাসানী চেয়েছিলেন- "কাদামাটি কুড়ে ঘরের মানুষের কাছে রাজনীতি পৌঁছে দিতে"।

* আউব খান চেয়েছিলেন- ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মেম্বারদের নিয়ে মৌলিক গণন্ততন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে।

* বংগবন্ধু চেয়েছিলেন- বুর্জুয়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে।

* জিয়াউর রহমান চেয়েছিলেন- রাজনীতিবিদদের জন্য প্রচলিত রাজনীতি কঠিন করে আমজনতাকে রাজনীতিবিদ বানাতে।

* হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ চেয়েছিলেন- ধানমণ্ডি থেকে ধানক্ষেতে গণতন্ত্র পৌঁছে দিতে।

* বেগম খালেদা জিয়া চেয়েছিলেন- ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে।

* সব শেষে গণতন্ত্রের মানসকন্যা বিশ্বনেত্রী হজরত শেখ হাসিনা চেয়েছিলেন- Absolute Power! সেই পাওয়ার খাটিয়ে মদিনা সনদে দেশ পরিচিত করার নমুনা এতো সহজে ভুলে যাবে না!

আপনারা সবাই জানেন তারপরও মনে করিয়ে দেই পেরিক্লিস কে ছিলেনঃ পেরিক্লিস (প্রাচীন গ্রিক ভাষায় পেরিক্ল্যাস্‌, অর্থাৎ "মহিমান্বিত", ৪৯৫ খ্রীস্টপূর্ব-৪২৯ খ্রীস্টপূর্ব) ছিলেন গ্রিক সভ্যতার স্বর্ণযুগে এথেন্স নগরের একজন প্রভাবশালী মান্যগণ্য নেতা, বক্তা এবং সেনাপতি। পেলোপেনিয়ান যুদ্ধের ওপর Pericles Of Athens And The Birth Of Democracy নামে ৮ খণ্ডের বিশাল বই লিখেছিলেন Donald Kagan, সেখানে পেরিক্লেসের শাসনকালে এথেন্স নগরীর যে চিত্র তুলে ধরেন, সেটা অতুলনীয়। ৮ খণ্ডের মধ্যে আমি এক খণ্ড পড়েছিলাম বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে। তবে গোটা বইয়ের উপর আলোচনা এবং বক্তৃতা সিরিজ শুনেছিলাম প্রফেসর আবদুল্লা আবু সাইদ স্যারের মুখে। বইটির অনেক দাম, তারপরও বছর দুই আগে রকমারি থেকে একখণ্ড কিনেছিলাম। Pericles Of Athens And The Birth Of Democracy বইয়ের ইংরেজি থেকে কিছু অংশ বাংলা অনুবাদ তুলে ধরছিঃ-

"আমাদের ব‍্যক্তি এবং গণ জীবনে কোন বিচ্ছিন্নতা ছিলনা। আমরা সন্দেহবাতিকগ্রস্ত ছিলাম না। কোন প্রতিবেশির কোন ভালোলাগার বিষয়ের ওপর কখনও রাগান্বিত হতাম না। অর্থাৎ প্রত‍্যেকের ভালোবাসাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখা হতো। এমনকি কারোর কোন মন্দ বা দৃষ্টিকটু কাজের জন‍্যে কখনও অযথা নাক গলাতাম না। আমাদের শহর সারা দুনিয়ার কাছে খোলা ছিল এবং বিদেশিদের ছিল অবারিত যাতায়াত। এমন কি রাষ্ট্রের কোন গোপন তথ‍্য কোন বিদেশির কাছে প্রকাশিত হবার ভয়ে আমরা কোন কঠিন দেয়াল তুলে রাখতাম না। আমরা ছিলাম ভালোবাসার পূজারী, অথচ রুচিতে খুব সাধারণ। আমরা মনের চর্চা করতাম বীরত্বের সাথে। পরিবারের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে যেয়ে আমরা কখনও রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব অবহেলা করতাম না ...।"

মাত্র কয়েকটা বাক‍্যে একটা রাষ্ট্র কতটা গণতান্ত্রিক হতে পারে তার পরিচয় পাওয়া যায়। হয়তো সেই সময়ের এথেন্সে একেবারেই নিরবচ্ছিন্ন সুখ ছিলনা। পৃথিবীর কোথাও কখনও নিরবচ্ছিন্ন সুখ কখনই থাকেনা। কিন্তু স্বস্তি থাকে। এবং এসব নিজেদের চেষ্টায় অর্জন করতে হয়। বাইরে থেকে কেউ এসে করিয়ে দেয়না।

পেরিক্লিস সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের সম্প্রসারণ ও স্থিতিশীলতা চেয়েছিলেন। তদনুসারে, তিনি নিম্ন শ্রেণীর লোকদের (শ্রেণী বৈষম্য তখনও ছিলো) রাজনৈতিক ব্যবস্থা এবং সরকারী অফিসগুলিতে প্রবেশাধিকার দেওয়ার জন্য আইন প্রণয়ন করেছিলেন, যেখান থেকে তাদের আগে বাধা দেওয়া হয়েছিল।

বাস্তবতা হচ্ছে- ৪৬০ সালের ইতিহাস আধুনিক এথেন্সও অনুসরণ করে না। সম্ভবত পৃথিবীর কোনো দেশই অনুসরণ করে না। একসময় আমাদের সমাজে শান্তি, সাম্য এবং মানবিক মর্যাদা ছিল, কিন্তু আজ তা অদৃশ্য। সৎ মেধাবী তরুণরা এখন আর রাজনীতিতে নেই। রাজনীতিতে প্রবেশ করেছে লোভী নেতৃত্ব, দুর্বল চরিত্রের ব্যক্তি ও সমাজের নিম্নস্তরের মন-মানসিকতার মানুষ, যাদের উদ্দেশ্য কেবল স্বার্থসিদ্ধি। ভাল কিছু আশা করা কঠিন, যতক্ষণ না আমরা সক্রিয়ভাবে প্রতিবাদ করি ও প্রতিরোধ গড়ে তুলি।

পেরিক্লেস এবং তার শাসনকালে এথেন্সে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও সামাজিক দায়িত্বের মধ্যে যে ভারসাম্য ছিল, তা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সঙ্গতকারনেই এখন আর প্রাসঙ্গিক নয়। তবে এথেন্সে বিদেশিদের জন্য রাষ্ট্র উন্মুক্ত রাখা এবং গোপনীয়তা রক্ষার ক্ষেত্রে কঠোরতা না দেখানোর যে উদাহরণ, তা আজকের বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্ক এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হতে পারে। এছাড়া, নিজেদের সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে স্বস্তি অর্জনের যে মূলমন্ত্র এথেন্সে দেখা গিয়েছিল, তা বাংলাদেশেও উন্নতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় পথনির্দেশ হতে পারে।

পেরিক্লেসের এথেন্সের সামাজিক ও রাজনৈতিক দিকগুলো সবসময় সুখকর ছিল না। লোভী রাজনীতিবিদেরা এথেন্সকে ধ্বংস করেছিল। বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক বিভাজন ও সামাজিক অসাম্য আজও বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। এথেন্সের ইতিহাস আমাদের শেখায় যে গণতন্ত্র ও সহনশীলতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব, কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন সততা, সচেতন প্রচেষ্টা এবং সবার অংশগ্রহণ।

Three major causes of the rise and fall of Athens were its democracy, its leadership, and its arrogance. The democracy produced many great leaders, but unfortunately, also many bad leaders. Their arrogance was a result of great leadership in the Persian Wars, and it led to the end of Athenian power in Greece.

সুতরাং, আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত একটি সচেতন সমাজ গঠন করা, যেখানে সকলে মেধা, যোগ্যতা ও নৈতিকতা নিয়ে নেতৃত্ব দিতে পারে। এই সংগ্রামকে একত্রে গ্রহণ করতে পারলে, আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি উজ্জ্বল ও ন্যায়সঙ্গত ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী ডক্টর ইউনুস এর নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আজ বাংলাদেশ যখন, নিজেদের সম্মিলিত চেষ্টায় একটা স্বস্তির জায়গায় পৌঁছাতে চাচ্ছে, ঠিক তখন স্বৈরাচারী সরকারের সুবিধাভোগী এবং সুযোগ সন্ধানী কিছু মহল আমাদের সবাইকে অস্বস্তি এবং ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়ার জন‍্যে ব‍্যস্ত হয়ে পড়েছে। হোক না, অনেক দূরের এথেন্সের ইতিহাস, যে কোন ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে তো ক্ষতি নাই।

সব শেষে বলতে চাই-
সময় বদলে যায় নিয়ম মেনে-
মসনদে বদলায় শাসকের মুখ!
হাজারো বিপ্লবের পথ পেরিয়ে-
দুঃশাসন আজও এক তীব্র অসুখ।

অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই লড়তে লড়তে, আমরা বাঁচার উদ্দেশ্যটাই ভুলে যেতে বসেছি!

ধন্যবাদ সবাইকে।

(২১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম মিলনায়তনে ‘শিক্ষাব্যবস্থা ও রাষ্ট্র সংস্কারে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন- দেশবরেণ্য বিশিষ্ট রাজনৈতিক ও শিক্ষাবিদ কলামিস্ট বৃন্ধ। শ্রোতা দর্শক শ্রেণীর মধ্যে 'পেরিক্লেস এর রাজনৈতিক দর্শন' এর উপর আমার বক্তব্য রেকর্ড গতকাল পেয়েছি এবং ব্লগে শেয়ার করলাম।)

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৬

বিজন রয় বলেছেন: আপনি এত কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন তো ব্লগিং করার সময় পান কিভাবে?

আপনি শেখ মুজিবর রহমানকে বঙ্গবন্ধু বলেছেন, একটু অবাক লাগল।

৪৬০ বছর আগের ইতিহাস অনুসরণ করার কোন কারণ নেই, একটি একটি মহল আরো আগের ইতিহাস অনুসরণ করে, এবং তা করতে গিয়ে নানা সমস্যায় জর্জরিত হয়।

আমাদের সমাজে শান্তি, সাম্য এবং মানবিক মর্যাদা ছিল, সেটা কোন সময়ে?

রাজনীতিতে লোভ, দুর্বল চরিত্র এসব কোন সময় থেকে ঢুকেছে বলে মনে করেন?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে কয়েকটি ভাগ হয়েছে....

প্রথমতঃ অনেক কাজ এখন আমার করার সুযোগ নাই। বরং বলা যায়- অখণ্ড অলস সময়!

দ্বিতীয়তঃ প্রতিটি জাতির ইতিহাসে এমন কিছু মানুষ থাকেন, যাঁরা সংখ্যাগরিষ্ঠের অন্তর জুড়ে জায়গা করে নেন। কারণ তাঁরা শুধু নেতা নন, তাঁরা আশার প্রতীক, ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি। বংগ বন্ধু তেমনই একজন মানুষ। তাঁকে “বংগ বন্ধু” কেবল একটা উপাধি নয়, বরং কোটি মানুষের হৃদয়ের কণ্ঠস্বরকে স্বীকৃতি দেওয়া। তাঁকে নির্দ্বিধায় “বংগ বন্ধু” বলা মানেই জাতির প্রতি তাঁর অকৃত্রিম ত্যাগ ও ভালোবাসাকে সম্মান জানানো। ইতিহাসের স্রোতে এমন মানুষরাই জাতিকে পথ দেখান, আলোকবর্তিকা হয়ে থাকেন প্রজন্মের পর প্রজন্ম।

তৃতীয়তঃ ৪৬০ বছরের পুরনো ইতিহাস খুঁড়ে বর্তমানের সমাধান পাওয়া যায় না। বরং ইতিহাসের নাম করে আমরা যখন অতীতে আটকে যাই, তখনই নানা জটিলতা তৈরি হয়। আমাদের সমাজেও একসময় শান্তি, সাম্য আর মানবিক মর্যাদা ছিল- কিন্তু তা ছিল যখন মানুষ লোভ-অহংকারে আচ্ছন্ন হয়নি, স্বার্থ নয় বরং ন্যায় ছিল মূল চালিকা শক্তি। রাজনীতিতে যখন দায়িত্ববোধের জায়গায় ব্যক্তিগত স্বার্থ, ক্ষমতার লোভ আর দুর্বল চরিত্র ঢুকতে শুরু করল, তখন থেকেই সমাজের এই অবক্ষয়। ইতিহাসকে শেখার জন্য মনে রাখা দরকার, কিন্তু আঁকড়ে ধরা নয়- বরং শিক্ষা নিয়ে সামনে এগোনোটাই শ্রেয়।

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,



অতীতের সুন্দরতাকে আমরা শুধু "চর্বণ" ই করি "গলাধঃকরণ" করিনে!

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বি ভাইজান, অতীতের সৌন্দর্য আমরা শুধু গল্প করে, স্মৃতিচারণ করে, মুখে মুখে ফিরিয়ে আনি- কিন্তু সেটাকে অন্তরে ধারণ করি না, জীবনযাপনে কাজে লাগাই না। অথচ সেই অতীতের শিক্ষা, সেই সুন্দর মুহূর্তগুলোর শক্তি যদি আমরা সত্যি গলাধঃকরণ করতাম, ব্যবহারিক জীবনে প্রয়োগ করতাম- তাহলেই হয়তো আজকের বর্তমান অনেক বেশি আলো ঝলমলে হতো।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০২

ঠমতঙমমণঙ ্্বঅ বলেছেন: একেবারে সঠিক বলেছেন, আজকের প্রেক্ষাপটে বিষয়টা নতুন করে ভাবার সময় এসেছে।
[https://speedstarsfree.io||speed stars]

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০০

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি কারোর কোনো লিংক এর বিষয়বস্তু না জদনে ওপেন করিনা।

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৪

ঠমতঙমমণঙ ্্বঅ বলেছেন: সত্যি বলতে এখনকার প্রজন্মের কাছে বিষয়টা ব্যাখ্যা করা খুব জরুরি। speed

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০০

জুল ভার্ন বলেছেন: এক ঘন্টা আগে আইডি করেই আমার পোস্টে তিনটা মন্তব্য করেছেন!

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৫

ঠমতঙমমণঙ ্্বঅ বলেছেন: speed stars

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০১

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি কে? মতলব কি??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.