নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পালাগানঃ জীব-পরমাত্মা ও বাঙালির ধর্ম-দর্শনের লোকজ রূপ.....

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

পালাগানঃ জীব-পরমাত্মা ও বাঙালির ধর্ম-দর্শনের লোকজ রূপ.....

এদেশের মাটি, পানি, আবহাওয়ার কারণেই লোকজ মাটির গান, ভাটির গান, জারিগান, বাউল-পালাগান আমার অত্যন্ত প্রিয়। একসময় খুব ভালো লাগতো যাত্রাপালা।
বাংলার লোকসংস্কৃতিতে পালাগান শুধুই বিনোদন নয়; এটি একটি দার্শনিক বিতর্কের মঞ্চ, যেখানে লোকজ ভাষায় প্রকাশ পায় ধর্ম, জীবনবোধ, সংশয় ও আত্মঅন্বেষণের জিজ্ঞাসা। আবহমানকাল ধরে বাউল, ফকির, মরমিয়া সাধকরা এই পালাগানের কাঠামোকে ব্যবহার করেছেন সাধারণ মানুষের জ্ঞানবোধ ও ধর্মীয় উপলব্ধিকে সহজ ও অভিজ্ঞতালব্ধ ভাষায় ব্যাখ্যা করতে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়-
"আট কুঠুরি নয় দরজা ঘরখানা হয় তিন তলা" একটি বিখ্যাত গান, যা মানুষের শরীরকে একটি ঘর হিসেবে বর্ণনা করে যেখানে আটটি কুঠুরি (কানের দুটি, চোখের দুটি, নাকের দুটি, মুখ ও নাভি) এবং নয়টি দরজা (একইভাবে, দরজার সংখ্যার উপর ভিত্তি করে) রয়েছে, যা তিনটি তলায় বিভক্ত (মাথার খুলি, বুক এবং পেট)। তিন তলাঃ পুরো শরীরকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এই লাইনটি সাধারণত জীবন, মৃত্যু এবং মানবদেহের রহস্যময় গঠন বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি প্রতীকী রূপক যা দিয়ে মানব শরীরকে একটি বাড়ির সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এইসব দেহতত্ত্ব গান আমাকে খুব আকর্ষণ করতো। ঠিক একই ভাবে পালা গানের প্রশ্ন এবং উত্তর আমাকে ভীষণ ভাবে আলোড়িত করে। কারণ, বাউল শিল্পীরা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত না হলেও তাদের উপলব্ধি, দর্শন একেবারেই ফেলনা নয় বরং অনেক উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তিদের চাইতেও উন্নত বললে ভুল বলা হবেনা।

সম্প্রতি বাউল আবুল সরকারের গানের একটি অংশ ভাইরাল হওয়ায় পালাগান নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই বাউলের বক্তব্যকে প্রাসঙ্গিক কাঠামো থেকে বিচ্ছিন্ন করে ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। অথচ পালাগানের প্রকৃত রূপ বোঝাতে গেলে প্রথমেই বুঝতে হবে- এটি কোনো চূড়ান্ত বক্তব্যের ভাষা নয়, বরং প্রশ্ন ও জবাবভিত্তিক এক ধরনের লোকজ দর্শনচর্চা।

(১) পালাগানের কাঠামোঃ প্রশ্ন বনাম উত্তর- জীবের সংশয় ও পরমাত্মার জবাব।

পালাগানে সাধারণত দুইটি পক্ষ থাকে-
(ক) জীব বা “জীবাত্মা”:
এ পক্ষটি সংশয়প্রবণ, কৌতূহলী এবং কখনো কখনো অভিযোগমুখর।
তারা বলেন-
“তুমি কেন এমন করলে?”
“এটা কি ন্যায়সঙ্গত?”
“এই কষ্টের ব্যাখ্যা কোথায়?”

এ প্রশ্নগুলো সরাসরি আল্লাহ বা পরমাত্মাকে উদ্দেশ করে করা হয়- কিন্তু এটি দর্শনের ভাষা, বেয়াদবির নয়। জীবের অংশটি মূলত মানবিক জিজ্ঞাসার প্রতিফলন।

(খ) পরম বা “পরমাত্মা”:
এই অংশে পালাকার জীবের সব প্রশ্নের উত্তর দেন। তিনি তর্ক, সংশয়, অভিযোগ- সবকিছুকে যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা করেন। কখনো কঠোর, কখনো স্নেহপূর্ণ, কখনো গভীর মরমি ভাবনায় তিনি জীবকে পথ দেখান।
এই বিন্যাসই পালাগানের প্রাণ।
এটিই কবির লড়াই।
এটিই বাঙালির লোকজ আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য।

(২) জীব-পরম পালাঃ বাঙালির মৌলিক দার্শনিক চর্চাঃ
পালার বিষয়বস্তু নানা হতে পারে- ধর্ম, সমাজ, প্রেম, ঈশ্বর, নিয়তি- তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো জীব ও পরম পালা। এটি আসলে সমাজের হতদরিদ্র, অশিক্ষিত মানুষের ঈশ্বর-সংক্রান্ত প্রশ্নসমূহকেই লোকভাষায় প্রকাশ করে।
এই কারণে গানের ভাষা সরল, কখনো কড়া, কখনো বেখাপ্পা- কিন্তু তাতে উদ্দেশ্য থাকে মানুষকে ভাবতে শেখানো।

আমরা দেখি, সকল ধর্মেই প্রশ্ন–জিজ্ঞাসা রয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ, বিতর্কের ময়দানে জাকির নায়েকের সঙ্গে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের প্রশ্ন–উত্তর পর্বকে যদি আমরা দেখি-
এক পক্ষ প্রশ্ন করে, অপর পক্ষ উত্তর দেয়- ঠিক একই বিষয়ই পালাগানের দার্শনিক কাঠামোতেও ঘটে। তফাৎ হলো- একটি হয় শিক্ষিত মঞ্চে, অন্যটি হয় গ্রামীণ লোকসংস্কৃতির প্রান্তে।

(৩) বাউলের ভাষা কেন “বেখাপ্পা” মনে হয়?
শিক্ষিত সমাজ সাধারণত দার্শনিক বা ধর্মীয় আলোচনায় সাহিত্যিক, মার্জিত ভাষা ব্যবহার করে। কিন্তু পালাকাররা গান করেন- চাষা-ভূষা, মজুর, রিকশাওয়ালা, মাঠের মানুষ- অশিক্ষিত বহু শ্রোতার সামনে।

অতএব তারা বলেন- মানুষ যেমন বোঝে, যে ভাষায় অনুভব করে, যে ভাষায় কষ্ট প্রকাশ করে- সেই ভাষায়ই।
এই ভাষা অনেক সময় আমাদের কাছে “অশোভন” মনে হয়। অথচ তাদের উদ্দেশ্য আল্লাহকে অসম্মান করা নয়; বরং লোকভাষায় প্রশ্ন তুলে হৃদয়ে ধার্মিক ভাব জন্মানো।

অনেক বাউল পালার শুরুতেই ঘোষণা দেন-
“ভুলত্রুটি হইলে ক্ষমা করবেন। মানবজীবের জিজ্ঞাসা হিসেবেই কিছু কথা আসতে পারে- সেইসব জিজ্ঞাসার জবাব আমরা দেওয়ার চেষ্টা করবো, কিন্তু আমাদের জবাবই চুড়ান্ত নয়।”
অতএব প্রেক্ষাপট ছাড়া এসব বাক্যকে ধর্মবিদ্বেষী বলা ভুল ব্যাখ্যা।

(৪) বিভ্রান্তি, উস্কানি ও ঘোলা পানিতে মাছ ধরাঃ
সাম্প্রতিক বিতর্কের মূল সমস্যা হলো-
পালাগানের অংশকে এর সম্পূর্ণ কাঠামো থেকে বিচ্ছিন্ন করে প্রচার করা। জানেনা প্রেক্ষাপট, জানেনা নিয়ম, জানেনা ঐতিহ্য- তারপরও হুজুগে লাফিয়ে পড়ে উস্কানি ছড়ানো হচ্ছে।

পালাগানকে বোঝাতে গেলে আগে বোঝাতে হবে এটি প্রশ্ন- উত্তরের কাঠামো; এটি অভিযুক্ত করার গান নয়, বরং দার্শনিক জিজ্ঞাসার গান। উস্কানিমূলক ব্যাখ্যা দিলে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি বাড়ে- এবং তাতে ধর্মের কোনো লাভ হয় না।

(৫) সমালোচনার বদলে সংলাপ প্রয়োজনঃ
যদি কোনো হুজুর বা আলেম মনে করেন বাউলের কোনো বক্তব্য সীমার বাইরে চলে গেছে- তাহলে যেভাবে তারা নিজেদের মসজিদ-মাদরাসার ছাত্রদের ভুল প্রশ্ন ধৈর্য ধরে বোঝান, তেমনি বাউল বা লোকশিল্পীদের সঙ্গেও আলোচনায় বসা উচিত। বাউলরা যে অনিচ্ছাকৃত ভুল করতে পারেন- তা শোধরানো সম্ভব সংলাপের মাধ্যমে, সংঘাতের মাধ্যমে নয়। ইসলাম জ্ঞান, আলোচনাকে উৎসাহ দেয়- উগ্রতা বা হুজুগে বিচারকে নয়।

পালাগান বাঙালির আত্মা। এটি ধর্মকে সহজ করে বলে,
জীবনের জটিলতা লোকজ ভাষায় তুলে ধরে। তাই-
বাউলদের তাদের মত থাকতে দিন। পালাকে পালার প্রেক্ষাপটে দেখুন। প্রতিপক্ষকে বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন- এটি প্রশ্ন, উত্তরের শিল্প, সৃষ্টিকর্তার নিন্দা নয়।

আর যারা ধর্মের প্রতি আন্তরিক, আলেম ওলামা-
তারা বাউলদের সাথে সংলাপের পথ বেছে নিলে ধর্মই উপকৃত হবে, মানুষ উপকৃত হবে।
বিভাজন নয়।

বিঃদ্রঃ পেশী এবং ঈমানীশক্তি থাকলে তা শক্তিমানদের বিরুদ্ধে দেখান। কাদিয়ানী, বাহাই, দেওবন্দী, নকশবন্দিয়া, মওদুদীবাদীদের বিরুদ্ধে দেখান। দুর্বল বাউলদের উপর নয়।

(চলতি প্রথাবিরোধী পোস্ট)

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: গানের ভাষা সরল, কখনো কড়া, কখনো বেখাপ্পা- কিন্তু তাতে
উদ্দেশ্য থাকে মানুষকে ভাবতে শেখানো।

......................................................................................
মানুষ জন্ম গ্রহন করার পর থেকেই
যা কিছু সামনে পায় তাই শিখে,
এক্ষেত্রে মাতৃভাষাটা সহজ সরল ভাবে শিখে নেয় ।
তেমনি বড় হবার সময় সামাজিক আচার আচরন, গান বাজনা আত্নস্হ করে
বর্তমান এসব নিয়ে যারা মাতামাতি করছে, তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন এবং
রাজনৈতিক , এদেরকে শূলে চড়ানো উচিৎ ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা কি সত্যিই এতটাই আবেগনির্ভর হয়ে গেছি যে চিন্তা, বিবেক, যুক্তি সবই তুচ্ছ? নাকি এমন কিছু মানুষ আছে, যারা নিজেদের অল্প জ্ঞান, ভুল ব্যাখ্যা এবং হঠকারিতাকে ধর্মীয় আবেগের নাম দিয়ে সমাজে অস্থিরতা ছড়াতে চায়?
যখন কোনো গোষ্ঠী নিজেদের বিচারক, জল্লাদ ও আইন রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়- তখন তা কেবল একটি অপরাধ নয়; এটি রাষ্ট্রের প্রতি চ্যালেঞ্জ, আইনের শাসনের প্রতি অবজ্ঞা এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি অবিশ্বাসের প্রকাশ।

এভাবে সমাজে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়- যেখানে ধর্মীয় পরিচয়ই হয়ে যায় উন্মাদনা। এই প্রবণতা চলতে থাকলে আমরা কোন ভবিষ্যতের দিকে যাচ্ছি?

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩১

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ । বাউল কবিরা আমার মতে একেক জন অনেক উঁচু দরের দার্শনিক । তাঁদের গানের অর্থ সহজ সরল ভাষায় জীবন বোধ কে প্রকাশ করে। মানুষ কে চিন্তা করতে সাহায্য করে সৃষ্টি কর্তা, মানুষের আগমন আর উদ্দেশ্য কি সুন্দর ভাবে তাঁরা গেয়ে জান গানের মধ্যে দিয়ে। এই গানই তো বাঙ্গালীর পরিচয়। খুব ভালো বলেছেন ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই ওরা আধ্যাত্মিক সাধক। অনেক জ্ঞান রাখে, তাই কাঠমোল্লাদের রোষানলে পড়তে হচ্ছে।

জা-শি র শিশির মনির যখন বলেন মুহাম্মদ আর কৃষ্ণ একই, রোজা আর পুজা একই তখন ধর্ম অবমাননা হয়না।

জামাতের আমীর যখন হিন্দু সম্প্রদায়কে পূজার শুভেচ্ছা জানায় তখন ধর্ম অবমাননা হয়না।

জামাতের শাহজাহান চৌধুরী যখন বলে আল্লাহ সিদ্ধান্ত নিছেন জামায়াতকে ক্ষমতায় দেবেন তখন ধর্ম অবমাননা হয়না।

মিজানুর রহমান আজহারী যখন বলে নবী মুহাম্মদের শরীর ছিল সিক্স প্যাক তখন ধর্ম অবমাননা হয়না।

জামাতি আমীর হামজা যখন বলে জামায়াতে ভোট দিলে বেহেশত নিশ্চিত তখন ধর্ম অবমাননা হয়না।

চরমোনাই যখন বলে শুধু কোরআন কিচ্ছু না তখন ধর্ম অবমাননা হয়না।

চুম্মা শফিকুর রহমানকে যখন আমীর হামজা আল্লাহর ওলি বলে তখন ধর্ম অবমাননা হয়না।

মুফতি কাজী ইব্রাহিম যখন বলেন ড. ইউনুসকে নবীর মতো করে পাঠানো হইছে, তাকে ক্ষমতাচ্চ্যুত করা হারাম তখন ধর্ম অবমাননা হয়না।

ধর্ম অবমাননা হয় শুধু আবুল সরকারদের ৪ ঘন্টার পালা গান থেকে ৩০ সেকেন্ড এর ভিডিও দেখলে।।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:০১

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: আপনি কি একজন লেখক? জ্ঞান ও বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে কন্টেন্ট তৈরি করেন? আপনি আপনার লেখাগুলো এক জায়গায় ভেরিফাইড লেখক পোর্টফোলিও হিসেবে সাজাতে পারেন। এতে থাকবে লেখক আইডি, যা আপনার Bio, CV বা বই—সব জায়গায় ব্যবহারযোগ্য। পাশাপাশি পাবেন লেখার কপিরাইট সুরক্ষা এবং আপনার পেজ এর ফ্রী প্রমোশন।

ফেসবুকে লেখাগুলো কপি হওয়ার আশঙ্কা, কিংবা আইডি ডিজেবল হলে লেখা হারিয়ে যাবে,কিন্তু এক কেন্দ্রিক প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করলে সব লেখা নিরাপদ ও সুসংগঠিত থাকে। বিভিন্ন সাইটে ছড়িয়ে থাকা লেখার কারণে প্রমাণও দুর্বল হয়—আপনি কীভাবে দেখাবেন যে লেখাটি আসলেই আপনার? এক কেন্দ্রিক প্ল্যাটফর্ম যেকোনো লেখা স্ক্যান করে মূল লেখকের পরিচয় শনাক্ত করতে পারে। এমনকি আপনার লেখা কপি হলেও, পাঠক লেখাটি স্ক্যান করে সরাসরি আপনার কাছে আসবে এবং ফলো করবে।

এমন সুযোগ মিস করতে না চাইলে “ই-নলেজ আইডিয়া” লিখে সার্চ করুন, অথবা idea .enolej .com ভিজিট করে এখনই নিবন্ধন করুন, আর গোছিয়ে নিন আপনার লেখালেখির যাত্রা সুশৃঙ্খলভাবে!

ধন্যবাদ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: ভাই এটা কি বিজ্ঞাপন? টাকা পয়সার ব্যাপার হইলে আমি নাই।

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনাকে এই পোস্ট টি পড়তে হবে; আপনি ও বাউলকে প্রমোট করছেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৬

অগ্নিবাবা বলেছেন: হা হা মডারেট মুসলিমগন নাকি কান্না শুরু করেছে, মজা সবে শুরু হইছে। তাও ভালো এই বাঊলে আল্লার গুহার কথা কয়েছে, মহম্মদের কথা কইলে এতক্ষনে ঘাড়ে মাথা থাকত না। এই ব্লগের মডারেট গুলান এতদিনে ইনিয়ে বিনিয়ে এই সব জঙ্গীদের সাপোর্ট করে গেছে, এইবার যাইবা কোথায় চান্দু? ইমাম মালিকের মতে, কেউ নবীর জামার একটি বোতাম ময়লা, এই কথা বললে তাকে মেরে ফেলতে হবে। আল্লাহ এই বাউলারে এখনো বাঁচায়ে রাখছে, তয় মডারেট গুলার খবর আছে।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: অগ্নিবাবা লিখে গেলে জ্বলে উঠে খাতা,
ছড়ায় আগুন, তবু নেই কারো ক্ষতির কথা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.