নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাব্য কবিতা

কাব্য কবিতা

ভালো হবার চেষ্টায়.।

কাব্য কবিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এবারের বই মেলায় ‘ফারসি উপন্যাসে জীবন ও মানবিকতা’ বইটি সাহিত্য-বোদ্ধা ও বিশ্বসাহিত্য প্রেমীদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হতেপারে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৮





ফারসি সাহিত্য পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধতম সাহিত্য। খ্রিস্টপূর্ব যুগ থেকেই ফারসি ভাষায় সাহিত্য চর্চার বিভিন্ন আলামত পাওয়া যায়। মধ্যযুগে ফারসি সাহিত্য উৎকর্ষতার শীর্ষে পোঁছে। এযুগে আবুল কাশেম ফেরদোসী ফারসি ভাষায় শাহনামা রচনা করে বিশ্বজোড়া ফারসি সাহিত্যের খ্যাতি ছড়ান। তার-ই ধারাবাহিকতায় এ সাহিত্যাঙ্গনে ওমর খাইয়াম, ফরিদ উদ্দিন আত্তার, হাফেজ শিরাজী, জালাল উদ্দিন রুমি প্রমুখের ন্যায় বিশ্ব-বিশ্রুত খ্যাতিমান কবিদের আগমন ঘটে। ফলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলা ভাষাভাষী সাহিত্য প্রেমীরাও ফারসি সাহিত্যের প্রতি আকৃষ্ট হন। এর ফলে এদের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্মই বাংলা ভাষায় অনূদিত হয়ে বিপুল সমাদৃত হয়। তবে আধুনিক যুগে বিশেষ করে উনিশ ও বিশ শতকে ফারসি সাহিত্যে এদের মত কালজয়ী প্রতিভার আবির্ভাব না ঘটলেও ফারসি সাহিত্যের নিজস্ব গতি ধারা থেমে নেই। আধুনিক যুগে ফারসি সাহিত্যের গদ্য শাখায় উপন্যাস, নাটক ও ছোটগল্পের মত নবতর শাখার উদ্ভব ঘটেছে এবং এমন ক জন শক্তিশালী কথাসাহিত্যিকের আবির্ভাব ঘটেছে যারা শিল্পমানসম্পন্য ও শক্তিশালী বানীসম্বলীত জীবন-ঘনিষ্ঠ উপন্যাস ও ছোটগল্প রচনা করেছেন, যাতে সমকালীন ইরানের রাজনৈতিক, সামাজিক ও চলমান জীবনের বাস্তব প্রতিচিত্র সুস্পষ্টরূপে চিত্রিত হয়েছে।

কালের পরিক্রমণে বর্তমান ফারসি উপন্যাস শতবর্ষেরও অধিক সময় পার করেছে। এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় ফারসি উপন্যাসিক গন সযত্নে তুলে এনেছেন আধুনিক ইরানের সমাজ বাস্তবতার বর্ণিল চিত্র, যেখানে তারা জীবনের জটিল-কুটিল ও কুৎসিত- অন্ধকার দিকগুলোর প্রতিও যেমন আলোকপাত করেছেন তেমনি গভীর মানবিক মমতায় ভাস্বর হয়ে উঠেছে তাদের উপন্যাসের ক্যানভাস। সূচনাকাল থেকে ২০০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কালে ফারসি উপন্যাস অঙ্গনে আবির্ভূত এমনি ৫১ জন খ্যাতনামা ফারসি উপন্যাসিকের উপন্যাস এ গ্রন্থে আলোচিত ও বিশ্লেষিত হয়েছে।



ফারসি সাহিত্য পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধতম সাহিত্য। খ্রিস্টপূর্ব যুগ থেকেই ফারসি ভাষায় সাহিত্য চর্চার বিভিন্ন আলামত পাওয়া যায়। মধ্যযুগে ফারসি সাহিত্য উৎকর্ষতার শীর্ষে পোঁছে। এযুগে আবুল কাশেম ফেরদোসী ফারসি ভাষায় শাহনামা রচনা করে বিশ্বজোড়া ফারসি সাহিত্যের খ্যাতি ছড়ান। তার-ই ধারাবাহিকতায় এ সাহিত্যাঙ্গনে ওমর খাইয়াম, ফরিদ উদ্দিন আত্তার, হাফেজ শিরাজী, জালাল উদ্দিন রুমি প্রমুখের ন্যায় বিশ্ব-বিশ্রুত খ্যাতিমান কবিদের আগমন ঘটে। ফলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলা ভাষাভাষী সাহিত্য প্রেমীরাও ফারসি সাহিত্যের প্রতি আকৃষ্ট হন। এর ফলে এদের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্মই বাংলা ভাষায় অনূদিত হয়ে বিপুল সমাদৃত হয়। তবে আধুনিক যুগে বিশেষ করে উনিশ ও বিশ শতকে ফারসি সাহিত্যে এদের মত কালজয়ী প্রতিভার আবির্ভাব না ঘটলেও ফারসি সাহিত্যের নিজস্ব গতি ধারা থেমে নেই। আধুনিক যুগে ফারসি সাহিত্যের গদ্য শাখায় উপন্যাস, নাটক ও ছোটগল্পের মত নবতর শাখার উদ্ভব ঘটেছে এবং এমন ক জন শক্তিশালী কথাসাহিত্যিকের আবির্ভাব ঘটেছে যারা শিল্পমানসম্পন্য ও শক্তিশালী বানীসম্বলীত জীবন-ঘনিষ্ঠ উপন্যাস ও ছোটগল্প রচনা করেছেন, যাতে সমকালীন ইরানের রাজনৈতিক, সামাজিক ও চলমান জীবনের বাস্তব প্রতিচিত্র সুস্পষ্টরূপে চিত্রিত হয়েছে।

কালের পরিক্রমণে বর্তমান ফারসি উপন্যাস শতবর্ষেরও অধিক সময় পার করেছে। এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় ফারসি উপন্যাসিক গন সযত্নে তুলে এনেছেন আধুনিক ইরানের সমাজ বাস্তবতার বর্ণিল চিত্র, যেখানে তারা জীবনের জটিল-কুটিল ও কুৎসিত- অন্ধকার দিকগুলোর প্রতিও যেমন আলোকপাত করেছেন তেমনি গভীর মানবিক মমতায় ভাস্বর হয়ে উঠেছে তাদের উপন্যাসের ক্যানভাস। সূচনাকাল থেকে ২০০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কালে ফারসি উপন্যাস অঙ্গনে আবির্ভূত এমনি ৫১ জন খ্যাতনামা ফারসি উপন্যাসিকের উপন্যাস এ গ্রন্থে আলোচিত ও বিশ্লেষিত হয়েছে





লেখকঃ আবদুস সবুর খান

রোদেলা প্রকাশনী

একুশে বইমেলা ২০১৩

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

ভাই,
আমাদের জন্য এক্সট্রা ডিসকাউন্ট আছে :)
:) :)

শুভকামনা।।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৩

কাব্য কবিতা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ডিস্কাউন্ট নাই তবে মেলায় আসেন চা খাওয়াব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.