![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপকমিশনারের কার্যালয়ে দুই অতিরিক্ত উপকমিশনারের (এডিসি) মারামারির ঘটনাটি রাগের মাথায় ও ভুল বোঝাবুঝির কারণে ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন এডিসি শফিকুল ইসলাম। আজ বুধবার সকালে প্রথম আলো ডটকমকে এ কথা জানান তিনি।
গত সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপকমিশনারের কার্যালয়ে এডিসি শাহনেওয়াজ ও এডিসি শফিকুল ইসলাম হাতাহাতি করেন। এ ঘটনায় এডিসি শাহনেওয়াজকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে আজ সকালে প্রথম আলো ডটকমকে এডিসি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আসলে যা হয়েছে, সব রাগের মাথায়। এ জন্য আমি দুঃখিত। এতে ব্যক্তিগত কোনো দ্বন্দ্ব ছিল না। পেশাগত বিষয় নিয়ে আলোচনার একপর্যায়ে এ ঘটনা ঘটে। এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক।’
ঘটনা তদন্তে ডিএমপি সদর দপ্তরের দুজন যুগ্ম কমিশনারকে প্রধান করে পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাঁরা হলেন যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক) মীর রেজাউল আলম, যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) শাহাবুদ্দীন খান।
মীর রেজাউল জানান, ঘটনার তদন্ত চলছে। তদন্ত চলাকালে মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন তিনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিএমপির একজন কর্মকর্তা জানান, শাহনেওয়াজ ও শফিকুল দুজনই এডিসি। তবে শাহনেওয়াজ শফিকুলের চেয়ে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা। ওই দিন পেশাগত কার্যক্রম নিয়ে কথা চলছিল। একপর্যায়ে পদমর্যাদার বিষয়টি নিয়ে বাগবিতণ্ডা হয় এবং তা হাতাহাতিতে গড়ায়।
গত সোমবার বেলা ১১টার দিকে গুলশান বিভাগের উপকমিশনার লুত্ফুল কবীরের কক্ষে ওই দুই এডিসিসহ একটি বৈঠক চলছিল। এ সময় এডিসি শাহনেওয়াজ ও শফিকুল ইসলাম কথা-কাটাকাটি থেকে হাতাহাতিতে লিপ্ত হন। পরে অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দুই এডিসিকে নিবৃত্ত করে নিজ নিজ কক্ষে নিয়ে যান।
Click This Link
১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
ক্যাচালবাজ বলেছেন: হায় হায়! কন কি?
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
এস এইচ খান বলেছেন: এ ব্যপারে মুই কিছু জানিনা তয় পআলোতে একজন কমেন্ট করছে দেখুন
Mokaddesur Rahman
২০১৩.০৭.১০ ১৩:১৪
ভুল বোঝাবুঝি! পেশাগত কার্যক্রম নিয়ে বাগবিতণ্ডা! ওসব হলেই ভাল। কিন্তু নিন্দুকেরা অন্য কথা বলছে। তারা বলছে, ভুল নয়, ঠিক বোঝাবুঝি থেকেই এই ঘটনা। আসল সমস্যা ভাগাভাগি নিয়ে! বণ্টন নিয়ে বনিবনা হয় নাই। আরে বাবা, শাহনেওয়াজ সাহেব তো শফিকুল সাহেবের চেয়ে সিনিয়র। তো সিনিয়র হিসেবে তিনি তো পিঠার বড় অংশটা চাইতেই পারেন। তাই না? শফিকুল সাহেবের এটা মেনে নেওয়াই উচিত ছিল।