![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামছেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা। তবে হেফাজতের ব্যানারে নয়। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের ভেতরে থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যানারে। এ নিয়ে নিজেদের সক্ষমতা জানতে মাঠ পর্যায়ে জরিপ শুরু করেছেন বলে জানান হেফাজত নেতারা। অন্যদিকে অরাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে হেফাজতে ইসলাম নির্বাচনী মাঠে না থাকলেও প্রচারণার মাঠে সরব থাকবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির মুফতি ইজহারুল ইসলাম জানান, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণায় হেফাজতে ইসলাম নাস্তিক ও তাদের দোসরদের নির্বাচনে বয়কট করার আবেদন জানাবে জনগণের কাছে। হেফাজতে ইসলামের নেতারা জানান, হেফাজত নেতারা ১৮ দলীয় জোটের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে বৃহত্তর চট্টগ্রামের ৭টি আসনে নিবার্চনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আর সারাদেশে তারা ৫০টি আসনে নির্বাচন করার জন্য জোটের কাছে আসন চাইবেন বলে জানা গেছে।
নিবার্চনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে তারা ইতোমধ্যে চট্টগ্রামসহ সারাদেশে জরিপ শুরু করেছেন বলে জানান হেফাজতের আরেক কেন্দ্রীয় নেতা মুফতি হারুন বিন ইজাহার। এ জরিপের কাজ এখন শেষ পর্যায়ে রয়েছে। তিনি আরও জানান, আগামী নির্বাচনে হেফাজতের ব্যানারে কেউ অংশ নেবে না। তবে হেফাজতের ইসলামের ভেতরে যেসব সংগঠন রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে তাদের প্রতিনিধিরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। এটা হেফাজতের ইসলামের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত বলে জানান মুফতি হারুন। নাস্তিক ও তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে নিবার্চনে প্রচারণার কথা প্রসঙ্গে নাস্তিক ও দোসর কারা জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান, এরা কারা তা চট্টগ্রামের শুধু নয় পুরো দেশেরমানুষ জানেন। নাম উল্লেখ করে বলতে চাই না। তবে এ ব্যাপারে ১৮ দলীয় জোটের নেতারা এখনই কিছু বলছেন না। প্রসঙ্গত: ২০১০ সালে প্রস্তাবিত নারী নীতির বিরোধিতার মাধ্যমে অরাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আত্মপ্রকাশের পর হেফাজতে ইসলাম ১৩ দফা দাবি নিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তপ্ত করে তোলে। সর্বশেষ গত ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে হেফাজতের ইসলামের অবস্থান নিয়ে ব্যাপক হাঙ্গামা হয় আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের সাথে। গভীর রাতে পরিচালিত একটি অভিযানে তাদের শাপলা চত্বর থেকে বিতাড়িত করে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ অভিযানে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে এখনও বির্তক চলছে বিভিন্ন মহলে।
হেফাজত নেতারা জানান, হেফাজতের ১৩ দফা দাবি আদায়ের অংশ হিসেবে আমাদের নেতারা নির্বাচনে অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওই ১৩ দফার মধ্যে সংবিধানে ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন ও আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস অন্যতম।
জানা গেছে, হেফাজতে ইসলামের ভেতরে যেসব রাজনৈতিক সংগঠন রয়েছে সেগুলো হচ্ছে, নেজামে ইসলামী বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম ও খেলাফতে ইসলামীসহ আরও কয়েকটি সংগঠন।
Click This Link
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
ক্যাচালবাজ বলেছেন: জরিপ করছে মনে হ্য়
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
বাংলিক বলেছেন: খুব ভালো খবর!!!!!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
ক্যাচালবাজ বলেছেন: হুমমমমমমমম সব ভাবেই
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
রবিনহুড বলেছেন: (তিনি আরও জানান, আগামী নির্বাচনে হেফাজতের ব্যানারে কেউ অংশ নেবে না। তবে হেফাজতের ইসলামের ভেতরে যেসব সংগঠন রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে তাদের প্রতিনিধিরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। এটা হেফাজতের ইসলামের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত বলে জানান মুফতি হারুন। )
আপনি বিভ্রান্তিমূলক ভাবে কথা উপস্থাপন করছেন।
উপরে আপনা কথাতে ষ্পষ্ট করে বলা আছে হেফাজতের ব্যানারে কেউ নির্বাচনে অংশ নেবে না....
তা হলে হেফাজত কি করে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করল?
যেখানে হেফাজতের দলের পক্ষ থেকে কেউ নিবাচনে দাড়াবে না... সেখানে হেফাজতের কেউ যদি তার নিজস্ব রাজনৈতিক মতাদর্শ/দল থেকে অংশ গ্রহন করে তখন কি সেটা তার নিজস্ব সিন্ধান্ত না হেফাজতের দলীয় সিদ্ধান্ত?
বংলাদেশে এটা বড় অরাজনৈতিক সংগঠন আছে "লায়ন্স ক্লাব"। এরা মূলত সেবামূলক একটি সংগঠন।
এই সংগঠনের বহু সদস্য আছেন যার বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সদস্য এমনকি তারা রাজনৈতিক দলের হয়ে এমপি মন্ত্রী পর্যন্ত আছেন...
এই সকল সদস্য এবারও নির্বাচনে দাড়াবে...
তা হলে কি বলতে হবে "লায়ন্স ক্লাবের নেতারা এবাও নির্বাচনে দাড়াচ্ছে"?
এই ভাবে কি লায়ন্সক্লাবের নামে বক্তব্য প্রচার করা যায়?
একটা মানুষ যখন কোন অরাজনৈতিক দলের সদস্য থাকে তখন সে যদি কোন একটা রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনে দাড়ায় তার মানে এটা না সেই অরাজনৈতিক দলের সদস্য নিবার্চনে দাড়াচ্ছে।
একটা মানুষ কখনই দুটি দলের পক্ষ হয়ে নির্বাচন করতে পরে না... তাকে যে কোন একটি দলের হয়েই নির্বাচন করতে হয়।
অরাজনৈতিক আর রাজনৈতিক দুটি দলকে এক করে খুশি মত তাকে অরাজনৈতিক বিষয়কে রাজনিতীর সাথে মিলিয়ে পরিচয় দেয়া যায় না...
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
ক্যাচালবাজ বলেছেন: লায়ন্স ক্লাব আর হেফাজত কি এক ?!!
হেফাজত দলীয় ভাবেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
ক্যাচালবাজ বলেছেন: আর আমাকে বিভ্রান্তিমূলক ভাবে উপস্থাপনার কথা বলছেন কেন?
লিংকটা খেয়াল করেননি মনে হ্য়
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
ফুরব বলেছেন: আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস অন্যতম।
হাস্য কর প্রস্তাব কারনঃ মুসলমান নাম ধারি ছাড়া বাকী অন্য সব জাতি মুহাম্মদ এর প্রতি আল্লাহ অহি প্রেরন করেছেন এই কথা স্বীকারই করে না । তা হলে এই আইন করলে বাংলাদেশের সকল হিন্দু বইদ্ধ খ্রিস্তান সহ সকল খুদ্র জাতি সম্প্রদায়কে এই আইনে ফাসি দিতে হবে । এই আইন প্রস্তাব কারী রাম ছাগলের মাথা থেকে এর থেকে বেশী বুদ্ধি বের হওয়ার কথা না।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
ক্যাচালবাজ বলেছেন: অবমাননা আর এড়িয়ে যাওয়া এক ন্য় !
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১২
Birds Lover বলেছেন: হেফাজতীরা হবে এম পি মন্ত্রী .......... হা হা হা
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
ক্যাচালবাজ বলেছেন: জিতলে হবে না?! হাসেন কেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
মতামত চাই বলেছেন: হেফাজতের নেতারা তালেবান কানেক্টেড। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো করে কি ...