![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র জাতিসংঘ পারে । সে সামর্থ সে শক্তি শুধূ জাতিসংঘেরই আছে। জাতিসংঘ আর আমেরিকার সম্পর্ক ভাসুরকে দেখে ছোট ভাইয়ের বউ যেমন লজ্জিত হয় তেমন। আমেরিকা নিজেকে ভাসুর ভাবে। আর জাতিসংঘ লজ্জায় শ্রদ্ধায় ছোটভাইয়ের বউ হয়ে আমেরিকার কাছে কাচুমুচু হয়ে থাকে। আমাদের গ্রাম এবং শহরের মধ্যে যে রকম পার্থক্য ইউরোপ আমেরিকাসহ তথাকথিত সভ্য ধনী দেশগুলির গ্রাম এবং শহরের মধ্যে সে রকম পার্থক্য নয়।তারা বেশী সুরক্ষিত এবং রাষ্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা প্রাপ্ত।আফ্রিকাসহ এশিয়ার অনেক দেশের স্বয়ং ভারতের ধনী দরিদ্রের যে পার্থক্য তার অনিবার্য দ্বন্দ্ব এড়াতে ঝাড়খন্ড উড়াষায় ড্রোন হামলা করে গরীব মানুষ মারছে এবং ভারতীয় সিনেমা নাটক ইউরোপ আমেরিকার সিনেমা নাটকের মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে দারিদ্রতাকে ভুলিয়ে ভালিয়ে যৌনতার অতল গহবরে ডুবিয়ে অনিবার্য দ্বন্দ্ব এড়াতে চাইছে তার সাথে ধর্ম সা¤প্রদায়িকতা লটারী মানষিকতা খয়রাতী মানষিকতা জুড়ে দিয়ে গরীব ধনীর অনিবার্য দ্বন্দ্ব এড়াতে চাইছে। জাতিসংঘ সবই জানেন এবং বোঝেন।আরবের বাদশহরা আমেরিকার প্রতিনিধিত্ব করে থাকেন।আমরা যদি এক এবং অদ্বিতীয় পৃথিবীর জন্য কাজ করি আমরা যদি সকল দেশের সকল মানুষের সমঘর সমখাবার সমশিক্ষার ব্যবস্থা করি তার মান কি হতে পারে তবে সে ব্যবস্থা গনতান্ত্রিক পুজিবাদ সমাজতন্ত্র বা ধর্মভিত্তিক নয়,এ ব্যবস্থার একটি নতুন নাম দিতে পারি আমরা। বিশ্বব্যাংকের কাছে পৃথিবীর সকল দেশের সকল মানুষের সকল সম্পদ জামানত থাকে তা দিয়ে বিশ্বব্যাংক পৃথিবীর সকল দেশের সকল মানুষের তিন তারকা মানের জীবন যাপনের ব্যবস্থা করলে তা কি অধর্ম হবে ! এ জিজ্ঞাসা জাতীসংঘের কাছে।জাতিসংঘ যদি এ উদ্যেগ নেয় সেই হবে সত্যকার সভ্যতার অগ্রগতি।যুদ্ধ মৃত্যু আর শোষনের যে ক্ষয় আমেরিকা চালাচ্ছে তাতে আমরা গরীব দেশের সাধারণ নাগরিক বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। দিশেহারা হয়ে প্রকৃত আমরা আরো মিশ্র হয়ে যাচ্ছি। আমাদের দেশেই আমরা বেছে থাকছি পরগাছা হয়ে।মহত্ব আর শ্রেষ্টত্ব কি ! কেউ খাবে কেউ খাবেনা নকি সকলে সমান খাবে। আমরা যদি আমাদের দেশের স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের রাজনীতি অর্থনীতি বিচার বিশ্লেষন করি তাতে শিক্ষনীয় কি ! তা হলো কেউ খাবে কেউ খাবেনা যে তত্ত্ব ্ টিকিয়ে রাখতে আমেরিকা ভারত সবচেয়ে বেশী সচেষ্ট।
©somewhere in net ltd.