![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের ধনীরা কত ধনী হয়েছেন মেয়ের হাত খরচ দেন মাসে দশ লাখ টাকা আর ১১বছর বয়সী ছেলের জন্ম দিনে উপহার দেন নতুন মডেলের গাড়ী আর প্রশিক্ষিত ড্রাইভার । অতি কুয়াশার মতো ঝাপসার মতো যা কিছু আড়াল তা আরো স্পষ্ঠ হচ্ছে। ধনী শিশু ও গরীব শিশুর পার্থক্য অতিমাত্রায় স্পষ্ঠ হচ্ছে ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। অভিজাত শিশুদের স্কুল দরিদ্র শিশুদের স্কুল পার্থক্য , অভিজাত শিশুদের মুল্যবোধ দরিদ্র শিশুদের মুল্যবোধ ও ভিন্ন হচ্ছে। ধনী অভিজাত নারী এবং দরীদ্র নারীর পার্থক্য স্পষ্ঠ হচ্ছে ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। খোদ জাতিসংঘই সকলের জন্য শ্লোগান নারীর সমতা সকলের প্রগতি বলছেন। ধনী অভিজাত নারী ও দরীদ্র নারীর সমতা কিভাবে হবে ? আমরা ভুলভাবে উপস্থাপিত হচ্ছি। জাতিসংঘ আর আমেরিকা ভারত নারী সমতা বলতে আমাদের চিন্তা চেতনা মুল্যবোধ নারী পুরুষের সমতার মধ্যে আবদ্ধ রাখছে। ধনী অভিজাত নারী পুরুষ আর দরিদ্র নারী পুরুষ এক ও অসম হওয়াই মুলত সমতা এ চিন্তা চেতনা মুল্যবোধ যাতে জাগ্রত না হয় সেজন্য আমেরিকা ভারত ও তাদের এদেশীয় প্রতিনিধিরা সদা সতর্ক সেকারণে বোধ হয় এ সম্পর্কিত একটি লেখা ছাপা হলেই দু:খিত বলে রিমুভ করে দেয়া হয়। কিন্ত বাস্তবে ধনী শিশু ও গরীব শিশুর পার্থক্য, ধনী অভিজাত নারী এবং দরীদ্র নারীর পার্থক্য রাষ্ট্রীয় নিশ্চয়তা ও সম্পদের সমমালিকানা ছাড়া রিমুভ করা যাবে কি ? নারী পুরুষের সমতার অনেক অগ্রগতি হয়েছে উই ইকুয়াল শেয়ার দি ওয়ার্ড একসাথে বহি মোরা পৃথিবীর ভার। দরিদ্র নারী পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষ দুভাবেই শ্রম দিয়েও বস্তি ফুটপাত আর গ্রামের জীর্ণশীর্ণ ঘর ও অস্বাস্থ্যকর জীবনের অবসান হচ্ছেনা।অথচ ধনী নারীরা খরচ করছেন লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি। আমরা কোন নারী সমতার কথা বলছি ? পুরুষের সমান ! ভুলভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে,আসল সত্য আড়াল করা হচ্ছে।আমেরিকা ভারতের প্রভাবে আমাদের চেতনায় ও এধারনাই গেথে দেয়া হচ্ছে। নারী পুরুষের সমতার আন্দোলন আর ধনী নারী ও দরিদ্র নারীর সমতার আন্দোলন যে আলাদা এবোধ যাতে জাগ্রত না হয় তারজন্য চিন্তা চেতনায় মননে বিভিন্নভাবে এমনকি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মোবাইল মেসেজের মাধ্যমে শুধু নারীপুরুষের সমতাই গেথে দেয়া হচ্ছে। ধনী নারী ও দরিদ্র নারীর সমতা চিন্তা আড়াল করা হচ্ছে। ধনী দরিদ্রের বৈষম্য কমিয়ে সমতা আনয়ন করতে আমাদের আমেরিকা ভারতের প্রভাব মুক্ত হতে হবে। ১১বছরের শিশুকে জন্মদিনে নতুন মডেলের গাড়ী আর প্রশিক্ষিত ড্রাইভার উপহার দেওয়ার মুল্যবোধ ঐ শিশুকে সমতার কথা ভাবতে শেখায় না। আর এ বড়োলোকি মুল্যবোধ আড়াল করার সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হচ্ছে। অতি কুয়াশার মতো ঝাপসার মতো যা কিছু আড়াল তা আরো স্পষ্ঠ হচ্ছে। ধনী শিশু ও গরীব শিশুর পার্থক্য অতিমাত্রায় স্পষ্ঠ হচ্ছে ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ধনী অভিজাত নারী এবং দরীদ্র নারীর পার্থক্য স্পষ্ঠ হচ্ছে ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঋণ খেলাপী ,কালোটাকার রুপ স্পষ্ঠ হচ্ছে,আমেরিকা ভারতকে ঘৃণা করার মুল্যবোধ গড়ে উঠছেনা। আমেরিকা ভারতকে বর্জন ও ঘৃণা করার মুল্যবোধ গড়ে না উঠলে নারীর সমতা হবেনা,নারী হতে থাকবে পণ্য।(চলবে)
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালো তো, ভালো না?