নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহ সবার মঙ্গল করুন।

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী

সূর্যের হাসি

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চায়নাতে মেডিকেল ইন্টার্ণশীপ এবং আমার অভিজ্ঞতা

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩০

সাউদার্ণ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি কড়া নিয়ম চায়নিজ পরীক্ষা পাস না করে মেডিকেল ইন্টার্ণশীপ করা যাবে না। মনটায় বেশি ভয় ছিল না, অল্প অল্প সাহস ছিল। কারন আল্লাহর রহমতে চায়নিজ ভাষাটা নিজে নিজে অনেকটা আয়ত্ত করেছিলাম। ৫০০ এর উপর চায়নিজ ক্যারক্টার জানি তাছাড়া আরো ক্যারক্টার জানি কিন্তু মনে রাখতে পারি না। প্রথমে মনে করেছিলাম মৌখিক পরীক্ষা কিন্তু পরে শুনলাম লিখিত পরীক্ষা। তাও আবার এইচএসকে লেভেল ৪, এটা শুনার পরে মনের মধ্যে কিছুটা ভয় ঢুকে গেল। তারপরও সাহস নিয়ে পরীক্ষা দিলাম, পরীক্ষা দেওয়ার পরে আল্লাহর রহমতে পাস করিলাম এবং মৌখিকে আশানুরূপভাবেই পাস করিলাম, যদিও আমার পাস হওয়ার মার্কটা খুব বেশি না তবে অনেকেই পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ার তুলনায় মোটামুটি ভালো নম্বর নিয়া পাস করিলাম। তারপর পাসের পর আমার ইচ্ছা ছিল যে গোয়াংজো আমি ইন্টার্ণশীপ করব না। যেই চিন্তা সেই কাজ, হাসপাতাল সিলেকশনের দিন ক্লাসরুমে হাতটা তুললাম ফোশান এবং শিনহুই এর জন্য। তারপর শিনহুইতে আমরা চারজন, চারজনের মধ্যে দুইজন বাংলাদেশী একজন ইন্ডিয়ান এবং একজন কুয়েতী। পরে হাসপাতালে আসার পর কুয়েতী আমার রুমমেট হয়েছিল। শুরু করিলাম ইন্টার্ণশীপ, প্রথমে আমার ডিপার্টমেন্ট পড়িল ইনফেকশাস ডিসিস ডিপার্টমেন্ট। মহা টেনশনে ছিলাম যে ডাক্তাররা আমাকে কিভাবে গ্রহণ করে, তারপর আমার চায়নিজ এর একসেন্ট ভালো করে বুঝে নাকি, কারন উনারা ত আবার গোয়াংডং এর মানুষ, উনাদের ভাষা হচ্ছে ক্যান্টনিজ। কিন্তু যাওয়ার পরে দেখলাম ডিপার্টমেন্ট এর ডিরেক্টর সুন্দর করে কথা বললেন এবং আমাকে আমার যে ডাক্তারের সাথে ইন্টার্ণ করব সেই ডাক্তারের সাথে পরিচয় করিয় দিলেন। আমি যেই ডাক্তার এর তত্তাবধানে ছিলাম তিনি একটু ইয়ং তাই উনি আমার সাথে অনেকটা বন্ধুসূলভ আচরন করতেন। এবং উনি আমাকে অনেক প্র্যাকটিক্যাল এবং ক্লিনিক্যাল জিনিস শিখিয়েছেন। আমি যাওয়ার পর সন্ধ্যায় আমাদেরকে পার্টিতে নিমন্ত্রণ জানালেন । অসাধারণ একটি সুন্দর পাহাড়ের পাদদেশে মোটামুটি বিশাল একটি রেস্টুরেন্টে নিয়ে গেলেন । খাওয়া দাওয়া শেষ করে ফটোসেশন শেষ করে আমার ডাক্তারের মোটরবাইকে করে ফিরতে পথে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন তুমি আমাদেরকে একটা সাহায্য করিতে পারিবে আমি বললাম স্যার বলেন আমি চেষ্টা করব। তারপর হাসপাতালে পৌঁছাবার পর তিনি হাসাপতালের একটি অডিটরিয়ামে নিয়ে গেলেন। সেখানে উনারা দেখলাম কোনো নাটকের রিহার্সাল করছেন। বুঝলাম উনাদের কোনো উৎসব আছে । হঠাৎ করে স্যার আমাকে বললেন তুমি চায়নিজ ত পড়তে পারো, আমি বললাম জ্বী স্যার আমি পড়তে পারি। তারপর আমাকে একটা কাগজ দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলেন এই লাইনটা পড়তে পারো? আমি উনাকে কিছু না বলে পড়ে শুনিয়ে দিলাম, লাইনটি ছিলো - হুশি হুশি ওয়া শিয়াং অও অর্থাৎ নার্স নার্স আমার বমি আসছে। উনি খুব খুশি হয়ে বললেন তোমাকে বেশি কিছু করতে হবে না শুধু এই লাইনগুলো অর্থাৎ এই ডায়ালগগুলো মনে রাখতে হবে। আমি বুঝলাম ধরা খেয়েছি, নাটক বোধহয় করতেই হবে। কিছু করার নেই, আমি ত আগে কথা দিয়েছি। জীবনে কোনোদিন নাটক করার সুযোগ হয় নাই এবং আমার কোনো ইচ্ছাও ছিল না। যাই হোক শেষমেষ সাতদিন ধরে রিহার্সাল করে নাটকটি করেছিলাম সেই হাসপাতালের সব ডাক্তার এবং নার্সরা উপস্থিত ছিলেন, এবং শিনহুই শহরের প্রধান অর্থাৎ মেয়র এবং হাসপাতালের প্রধান সবাই সেদিন উপস্থিত ছিলেন। নাটকটি ভালোই হয়েছিল এবং যেহেতু কমেডিয়ান নাটক ছিল দর্শকরা সবাই উপভোগ করেছিলেন। নাটকের পর সেইরকম ফটোসেশন করলাম। প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে সব ডাক্তার আমাদেরকে প্রতিটি জিনিস শেখানোর চেষ্টা করেছেন। দেখা গেছে অন্য ডাক্তার আমাকে ডেকে নিয়ে গেছেন কোনো বিশেষ কেস দেখানোর জন্য। এই হলো শুরুর দিকে এবং হাসপাতালের বর্ণনা।



এবার যেই শহরে আসলাম সেই শহরের কথাটা বলি। আমার দেখা খুব সুন্দর একটি শহর যা কিনা গাছগাছালি, পাহাড় এবং লেক দিয়ে সাজানো। আসলে এই জায়গাটা এক রকম টুরিস্ট স্পট। আবহাওয়াটা অনেকটাই বাংলাদেশের মত। গাছগাছালি এবং পাখি এমনকি তেলাপোকা আমাদের দেশের মত। তেলাপোকার কথাটা কেন বললাম জানেন? কারন সারা চায়নাতে আমি যত জায়গা ঘুরেছি আমি দেখেছি তেলাপোকার আকৃতি আমাদের দেশের তেলাপোকার থেকে অনেক ছোট কিন্তু মাসাল্লাহ এখানকার তেলাপোকা ঠিক আমাদের দেশের মত। আবহাওয়ার জটিলতম অবস্থা হচ্ছে প্রায় সময়ই বৃষ্টি এমনকি শীতের দিনেও বৃষ্টি। তবে শীতের দিনে এই বছর খুবই শীত পড়েছিল।



আমাদের রুমে একজন আয়ি অর্থাৎ কাজের মহিলা আসেন ঘর পরিষ্কার করার জন্য। তাকে দেখলেই সবসময় নিহাও দিই, পরিচত। একদিন কি হলো দেখলাম দোকানে সেই আয়ি আপেল কিনছে, তার দিকে তাকিয় নিহাও দিলাম, এখন সে আমাকে আপেল খাওয়ার জন্য বলল আমি মনে করলাম আচ্ছা ঠিক আছে আপেল নিই, আবার খুব ক্ষিদাও লেগেছিল। কিন্তু যখন আপেল নিতে কাছে গেলাম আমি ত আয়িকে দেখে থ, এই জন আমাদের আয়ি না, আমি চিনতে ভুল করেছিলাম কারন তাদের পোশাক অভিন্ন থাকে তাই। এখন আমি বললাম যে আমি মজা করে বলেছি আপেল আসলে খাবো না, তখন ত সে খুব জোর করে বলল না তোমাকে নিতেই হবে। তারপর আমি বললাম যে দেখ টাকাটা আমি দেই, তৎক্ষণাত তিনি ক্যান্টনিজ ভাষায় দোকানিকে কে জেন বলল, ওমা একি দোকানদার আমার থেকে ত টাকা নিবেই না, নিবে না সে ত নি্বেই না। খুব জোর করে আপেলটি ধরিয়ে দিল। তারপর আমাদের হাসপাতালের ডাক্তাররা এসে জিজ্ঞেস করছিল কি হয়েছে তারা তারা তাদের ক্যান্টনিজ ভাষায় কথা বলল। তারা বলল খাও, আমাদের এখানে তুমি মেহমান। আর কি করা খেতে বাধ্য হলাম। আরেকদিন আরেকজন বয়স্ক মহিলা আমাকে দেখে জিজ্ঞস করল তুমি কোন দেশ থেকে এসেছ আমি বললাম বাংলাদেশ (মংঝালা) থেকে এসেছি। জিজ্ঞেস করল তুমি এখানে কি কর বললাম আমি এই হাসপাতালে ইন্টার্ণশীপ করি। তখন খাবারের সময় অর্থাৎ দিনের বারোটা বেজেছে তাই জিজ্ঞস করল খাবার খেয়েছ বললাম খেতে যাচ্ছি। হঠাৎ করে আঙ্গুর বাহির করে আমাকে বলল এই আঙ্গুর খাও, আমি বুঝতে পারলাম যে ঐদিনের মত কিছু একটা হতে পারে তাই বললাম যে না না আমি ত এখন খেতে যাচ্ছি। উনি ত এখন আমার হাতে পারলে ধরিয়ে দেয়, পরে বুঝলাম আজকে ছাড়বে না, তাই একটা আঙ্গুর নিলাম। উনি অনেক খুশি হলেন।



খাবারটা একটু কষ্টের ছিল কারন খাবারের জন্য মুসলিম হোটেলে যেতে হতো আর মুসলিম হোটেল অনেক দূরে ছিল। তারপরও ঔখানে গিয়ে খাবার খেতাম। তাছাড়া আমাদের জন্য হাসপাতাল থেকে প্রতি মাসে ৫০ আরএমবি করে ফুড কার্ডে দিয়ে দিত। কিন্তু প্রত্যেকদিন চায়নিজ খাবার খাওয়ার ইচ্ছা হতো না। হাসপাতালের আবার দুটো শাখা একটি হচ্ছে মুসলিম হোটেলের কাছে যখন মুসলিম হোটেলের পাশের শাখার ডিপার্টমেন্ট পড়েছিল তখন ঐ মুসলিম হোটেলে যাতায়াত বেশি হয়েছিল। মুসলিম হোটেলের যে মালিক অর্থাৎ শুশু (আংকেল) সে ত বিভিন্ন ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কথা বলত তাছাড়া আমেরিকা ভালো না, ইরান, ইরাক, ইসরায়েল এসব নিয় ত মোটামুটি কথা হতো। যাইহোক ইন্টার্ণশীপ এই মাসের জুনের দুই তারিখ শেষ হলো। আজকে সেই মুসলিম হোটেলে গিয়ে বললাম শুষু আমি ত কালকে চলে যাবো। উনার প্রশ্ন তুমি কি আর এখানে আসবে না আমি বললাম হয়তোবা না। তিনি আমাকে একটি মুসলিম টুপি দিল, আমি বললাম দরকার নেই আমার ঘরে দুইটা আছে। তারপর বলল আসো আমাদের সাথে কিছু ছবি তোলো আমি খুব খুশি হয়ে তাদের সাথে ছবি তুললাম। ছবি তোলার পরে জোর করে টুপিটি ধরিয়ে দিল এবং বলল তুমি তোমার দেশে গিয়ে বলো যে এক মুসলমান চাচা তোমাকে দিয়েছে। জিজ্ঞেস করলাম টুপিটি চায়নার কোন জায়গার, উত্তরে বললেন এটা শিনজিহানের টুপি। কি আর করব টুপিটি পড়ে নিলাম। টুপিটি পড়ে নেওয়ার সাথে সাথে তারা ত বিশাল খুশি। মনে মনে ঠিক করলাম আল্লাহ যেহেতু এদের উছিলায় টুপিটি পড়িয়ে দিলেন তাহলে রাস্তায় গিয়েও টুপি খুলব না, যদিও জানি টুপি পড়া অবস্থায় অন্যান্য চায়নিজরা আমাকে আর বিদেশী মনে করবে ভাববে যে আমি শিনজিহান থেকে এসেছি তারপর পড়লাম। অনেক ভালো অভিজ্ঞতা নিয়ে শুরু করেছিলাম এবং আল্লাহর রহমত নিয়ে এই শহর থেকে কালকে বিদায় নিব। যদিও মাঝে আমার একটি সাইকেল চুরি হয়েছে কিন্তু ক্ষণিকের জন্য খারাপ অভিজ্ঞতাগুলোকে একদম ভুলে গিয়েছিলাম্। তবে এই শহরকে আমি ভুলতে পারব না, অসাধারণ একটি শহর এবং আবহাওয়া এবং এই শহরের মানুষ খুবই হাসি খুশি। এদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে গেলাম।













[email protected], web: xueonline.info

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: খুব ই ভাল লাগল আপনার চাইনিজ লাইফ এক্সপেরিয়েন্স এর কথা শুনে।

ক্যান্টনিজ , চাইনিজ ভাষা কিভাবে পারলেন ? এটা তো অসম্ভব কঠিন একটা ভাষা বলে আমার মনে হয় !!!

পোস্ট এ +++

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪০

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়।

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৪

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: প্লাস দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ

২| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

আমি শুধুই পাঠক বলেছেন: ভালো লিখেছেন। +++++++

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪১

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

কালোপরী বলেছেন: :)

৪| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

পীপিলিকা বলেছেন: ভালো লাগলো খুব.....সোজা প্রিয়তে।

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৩

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১২

রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: চাইনিজ ভাষা বলিতে ও লিখিতে, তাহারা ক্যামন মানুষ আমার ভীষণ জানতে ইচ্ছা করে...

ক্যামনে ভাই, ক্যামনে?

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৯

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: সাধারন মানুষ, তবে মনের ইচ্ছাটা অনেক তীব্র।

৬| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

মো: ইলিয়াস বলেছেন: ভাল লাগল আপনার চায়না অভিজ্ঞতা। অনেকবার চায়না গিয়েছি ব্যবসায়িক প্রয়োজনে, দেখেছি চাইনিজদের অনেকের মধ্যে অথিতি পড়ায়নতা আমাদের দেশের লোকজনের মতই।

১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আমি অবশ্য কারো বাড়িতে বেশি একটা বেড়াতে যাই নাই

৭| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬

অনন্ত আরেফিন বলেছেন: ভালো লাগলো চায়নার অভিজ্ঞতা।

৮| ১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

আহ্‌মুদুল বলেছেন: সম্প্রতি আমি চাইনিজ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি হয়েছি, শখের বসে। বেশ মজার একটি ভাষা মনে হয়েছে আমার । আপনার এই অভিজ্ঞতাটা আমার জন্য শিক্ষণীয় হয়ে থাকলো , ওদের কালচার সম্পর্কে ধারনা লাভ করার জন্য। ++++++

১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: চায়নিজ ভাষা শিখছেন শুনে ভালো লাগল। সত্যিই মজার ভাষা, যত শিখবেন তত ভালো লাগবে। ধন্যবাদ প্লাস এর জন্য।

৯| ১৪ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: মং চা লা মানে কি চীনা ভাষায়? ঝড়-ঝঞ্ঝা-বন্যার দেশ না তো আবার?

১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: এটা বাংলাদেশের নামের ফোনেটিক অনুযায়ী লিখা হয়েছে চায়নিজকরনের জন্য যেমন আমরা ইংলিশ আমাদের টোনে বা বাংলাতে লিখার সময় যেরকম বলি বা লিখি। 孟 eldest,加 plus,拉 pull,এবার বুঝে নিন।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

নাপা০০৭ বলেছেন: boro vaiya chaina te porte chai...kon university te mbbs kora jete pare?

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: southern medical university te admission korate paro

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫১

েবনিটগ বলেছেন: +++

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৫

টাক্কা বলেছেন: memrise.com এ কয়েকদিন চাইনিজ ভাষা শিখেছিলাম। বেশ মজার।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: sobchaite sohoje NCIKU.COM a chinese bhasha shika jabe

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

মহিসন খান বলেছেন: টাক্কা ভাই, সালাম। আপনার ইয়াহু ইমেইল আই ডি চাই। ফরেক্স নিয়ে আরো লেখা চাই..........।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.