![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শব্দ দূষণ নিয়ে কোনদিন সতর্ক হব আমরা! রাজধানীসহ দেশের বেশিরভাগ জনবহুল শহর এখন শব্দ দূষণে আক্রান্ত। যেখানে মানুষের জন্য শব্দের সহনীয় মাত্রা ৪৫ থেকে ৫০ ডেসিবল, সেখানে দেশের অনেক জায়গায় এই মাত্রা ১০০ ডেসিবলকেও ছাড়িয়ে যায়। মাঝে-মধ্যে বাইরে নামলে মনে হয়, আমরা নরকের খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। বাসা থেকে বের হলে রাজধানীর প্রায় প্রতিটা এলাকায় দেখা যায় অবর্ণনীয় শব্দ দূষণ। দিনের বেশিরভাগ সময় বাসায় থেকেও শান্তি পাওয়া যায় না। কেবিল দূষণ। মহল্লাগুলোতে কিছু ফটকা বেপরোয়া যুবকের ( বোধ করি রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় এটা ঘটে) উচ্চনিনাদী বাইকের শব্দ যন্ত্রণায় মনে হয়, এখনি দেশ থেকে পালিয়ে অন্য কোথাও যাই। রাত১১/১২টার দিকে এদের শব্দ সন্ত্রাস যেন বেড়ে যায়। ইদানিং যোগ হয়েছে দেশীয় উড়োজাহাজের মস্তানি। বাসার ওপর, মাথায় ওপর দিয়ে চক্কর মারতেই থাকে আর তার দূষণের মাত্রা অনুভব করে মনে হয়, এসব হেলিকপ্টার কি মেইড ইন দোলাইপাড়, নাকি জিঞ্জিরা! ঘন ঘন ওইসব শব্দে মাথায় যেন চক্কর মারে। ভেবে পাই না কাকে অভিশাপ দেব। এসব দূষণের মধ্যে পড়ে মাঝে-মধ্যেই মেজাজ ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। কিন্তু কিছুই করার থাকে না। তবু কিছু একটা করার চেষ্টা করি আর তাহলো, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘শাস্তি’ গল্পের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো চন্দরার সেই বিখ্যাত উক্তির স্মরণ! উক্তিটি এই: চন্দরা কহিল ‘মরণ’। আমিও কহি, সত্যিই, মরণ!
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
কাজী জাকির হোসেন বলেছেন: সত্যিই বিপদে
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: আমরা আসলে বিপদেই আছি।