নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Repost
ল্যাবে কলকাতার হিন্দু মেয়ে গ্রাজুয়েট স্টুডেন্ড হিসাবে জয়েন করল। খুবই করিৎকর্মা ছাত্রী, প্রথম কয়েকমাস ছোট খাটো এক্সপেরিমেন্ট খুব সহজেই করা হত...আসল সমস্য শুরু হয় যখন স্যাম্পল থেকে প্রোটিন বের করে সেই প্রোটিন gel এ রান করার সময়। অনেকগুলি স্টেপ...ছোট খাটো ভুলের জন্য প্রায়ই দেখা যেত যে এক্সপেক্টেড রেজাল্ট পেত না। কয়েক দিন পর আবিস্কার করলাম যে ল্যাবে মাটির একটা ছোট গনেশের মূর্তি আর ছাত্রী যখন জেল রান করত তখন সে মূর্তি টাকে জেল এপারেটাস এর (ছবিতে) উপর বসায়ে রাখত। কিন্তু সেই একই অবস্হা...সরাসরি কিছু বলতে ও পারছি না....একদিন ল্যাব মিটিং এর পর একলা ডেকে বাংলায় বললাম " দেখ বিশ্ববিদ্যালয় হল কনফিডেন্ট স্টুডেন্ট এর জন্য...একজন কনফিডেন্ট স্টুডেন্ট কোনদিন ই এক্সপেরিমেন্টের রেজাল্টের জন্য গনেশের উপর নির্ভর করবে না"। ফলাফল পরদিন ল্যাব থেকে মূর্তি উধাও আর ছাত্রী ও আস্তে আস্তে প্রোটিন এক্সপেরিমেন্টে চৌকশ হয়ে উঠল ....এখন পাশ করে পাশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টোরাল ফেলো হিসাবে গবেষনা করছে।
এবার নতুন মুসলিম সৌদী ছাত্রী আসলো সৌদী সরকারের বৃত্তি নিয়ে। আপাদ মস্তক এক কাপড়ে ঢাকা, মাথায় হিজাব...একই অবস্হা.... ছোট খাটো এক্সপেরিমেন্ট ভাল ভাবে শেষ করল কিন্তু বিপত্তি আরম্ভ হল প্রোটিন এক্সপেরিমেন্টের সময় (আগের ছাত্রীর চেয়ে ভিন্ন প্রোটিন)। আমি সাহস যোগাই..আগের ছাত্রীর কথা বলি..নিজে যখন গ্রাজুয়েট ছাত্র ছিলাম তখন আমার কিভাবে ৬ মাস লেগেছিল একটা ডিএনএর টুকরা কে আরেক টা ডিএনএ র সাথে জোড়া দিতে...কিন্তু তাতেই তেমন কাজ হচ্ছে না....এখনও রেজাল্টের অগ্রগতি কিছুটা আগের ছাত্রীর মতই কিন্তু যেহেতু হাইলি মটিভেটেড আমি জানি যে বছর খানিকের মাঝেই চৌকশ হয়ে উঠবে...
ধাক্কা টা খেলাম কয়েক মাস আগে....যখন আমি হঠাৎ ল্যাবে দেখলাম ছাত্রী চোখ বন্ধ করে নিচু গলায় আরবীতে দোয়া দরূদ পড়ছিল প্রোটিনের এর এক্সপেরিমেন্ট আরম্ভ করার আগে সেই আগের একই এপারেটাস (গনেশ মূর্তি ছাড়া) এর সামনে...আমি আস্তে ল্যাবে থেকে বের হয়ে গেলাম.... কিন্তু পরদিন আবার সেই শুকনো মুখ ...এক্সপেরিমেন্ট কাজ করে নাই...
চিন্তা করছি কিভাবে বলি....বড়ই সেন্সসেটিভ ব্যাপার .... ইনডিরেক্টলি মনে করিয়ে দেব যে বিশ্ববিদ্যালয় হল কনফিডেন্ট স্টুডেন্ট বানানোর জন্য ....
ও হা কিছু দিন আগে একটা কাজে পাশের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই ...কাজ শেষ করে উপর থেকে লিফট এ নিচে নেমে দেখি কলকতার ছাত্রী উপরে উঠার জন্য লিফটের সামনে দাড়ানো...আমাকে দেখেই হই হই করে উঠল ...গবেষনার কাজ কেমন হচ্ছে , বাচ্চা কেমন আছে এসব টুকটাক কথা বলে আমি আমার গাড়ীর দিকে পা বাড়ালাম...কিন্তু মাথা থেকেই কিছুতে মিলাতে পারছিলাম না এ কোন কলকতার ছাত্রী কে দেখলাম!!! যার মুখে কথা বলতে তিন বার বাধত,বাহুর উপরের দিকে মাধুলি (তাবিজ এর মত) বাধা থাকত, লম্বা চুলের মেয়ে এখন পুরাপুরি আমেরিকান ড্রেস..। চুল ছোট করে কাটা ...মাধুলি উধাও.... আর যেভাবে কনফিডেন্টলি সে তার বর্তমান গবেষনার কাজ বর্ননা করল...মনে মনে হাসলাম
Education makes you CONFIDENT about yourself.
আজ হঠাৎ এই লিখা দিলাম কেননা এক টা ছোট স্ক্রু ড্রাইভার খোজার জন্য পুরাতন ছাত্রীর ডেক্সের ড্রয়ার টান দেওয়ার পর দেখি সেই গনেশের মূর্তি আমার দিকে তাকিয়ে আছে....আস্তে ধাক্কা দিয়ে ড্রয়ার টা বন্ধ করে দিলাম।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪২
কলাবাগান১ বলেছেন: ব্লগার চাদগাজী প্রায়ই বলেন যে এই সব অন্ধ বিশ্বাস করা লোকজন এর কাছে এসব করা খুব সহজ কেননা কোন কস্ট করে পড়ালিখা করতে হচ্ছে না কিন্তু প্রোপার এডুকেশন পাওয়ার জন্য আপনাকে কস্ট করতে হয়
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫১
সাসুম বলেছেন: আজকে পুরা দিনে পড়া ওয়ান অফ দা বেস্ট ব্লগ। কিন্তু এটা মানুষ পড়বেনা।
পড়বে গিয়ে-
ছাগু আর ইব্রাহিমস্টাইন এর ছাত্র দের ব্লগ দিয়ে চালানো ইন্টারনেট এর পোস্ট।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৫
কলাবাগান১ বলেছেন: আমেরিকা আজ এখানে এসেছে শুধুমাত্র ধর্ম আর রাস্ট্রকে খুব সতর্কতার সাথে আলাদা করে রাখাতে....
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৯
নীল আকাশ বলেছেন: প্রাক্টিক্যাল এক্সপেরিমেন্ট এর সাথে ধর্মীয় বিশ্বাস মিলিয়ে ফেলা ঠিক না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৪
কলাবাগান১ বলেছেন: সেটা যাদের মাঝে কনফিডেন্স কম, তারাই করে।
এবং সেটা সাধারন মানুষের মাঝেও দেখা যায়...আত্মবিশ্বাস না থাকলে অন্য বিশ্বাস কে আকড়িয়ে ধরে
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৮
নীল আকাশ বলেছেন: @ সাসুমঃ এটাই লাস্ট টাইম ওয়ার্নীং। ব্লগে কাউকে ট্যাগিং করলে কি শাস্তি পাবেন সেটা ভেবে দেখুন। আপনাকে আমি মার্কিংয়ে রাখলাম।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২০
কলাবাগান১ বলেছেন: বুঝলাম না ..।কিসের ট্যাগিং আর কিসের থ্রেট!!!!!
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৮
রানার ব্লগ বলেছেন: তাবিজ কবজ ফুক এই গুলা ব্যাবসা। মানুষকে অন্ধকারে রেখে কিছু মানুষের আখের গুছানর তরিকা। আমারতো পানিতে ফু দেয় এই পানি পান করতেই ঘেন্যা লাগে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১০
কলাবাগান১ বলেছেন: কিন্তু অন্ধ বিশ্বাস বলে কথা!!!!
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২১
সাসুম বলেছেন: @ব্লু স্কাইঃ আমাকে লাস্ট টাইম ওয়ার্নিং দেয়ার আপ্নে কেডা? আপ্নারে কেডা গোনে? আপ্নে আল্লাহ না খোদা না নবী? আমারে মারকিং এ রেখে কি হবে? কি কি ছিড়বেন? আরেকজনের পোস্টে এসে আমারে হুমকি দেন কেন? আপ্নে একটা নিন্ম স্তরের প্রাণী।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৩
কলাবাগান১ বলেছেন: অহ নো... নো মারামারি এখানে....তাহলে লিখা টার উদ্দেশ্যই মাটি হবে
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৭
অপু তানভীর বলেছেন: আমার খুব নিটক এক আত্মীয়ের কথা বলি । তিনি ফিজিক্সে মাস্টার্স করে একটা কলেজের শিক্ষকতা করেন । তার মেয়ে এক ছেলের সাথে সম্পর্ক করেছে । কিছুতেই তাকে সেই ছেলের থেকে ফেরাতে না পেরে সে গিয়েছে এক কবিরাজের কাছে কবিরাজের কাছ থেকে মাদুলী এনে মেয়ের গলাতে পরিয়েছে । অশিক্ষিত কোন লোক এমন কাজ করলেও মানা যেত । ফিজিক্সে মাস্টার্স করে যে একজন শিক্ষক সে কেন এমন কাজ করবে !
অন্ধ বিশ্বাস যে কি ভয়ংকর একটা ব্যাপার । বেশির ভাগ মানুষই এটা থেকে বের হয়ে আসতে পারেন না ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৮
কলাবাগান১ বলেছেন: অলৌকিকতা বলে কোন কিছু নাই..তাও বেশীর ভাগ লোক এসব বিশ্বাস করে
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৪
সাসুম বলেছেন: অপু তানভীর বলেছেন: আমার খুব নিটক এক আত্মীয়ের কথা বলি । তিনি ফিজিক্সে মাস্টার্স করে একটা কলেজের শিক্ষকতা করেন । তার মেয়ে এক ছেলের সাথে সম্পর্ক করেছে । কিছুতেই তাকে সেই ছেলের থেকে ফেরাতে না পেরে সে গিয়েছে এক কবিরাজের কাছে কবিরাজের কাছ থেকে মাদুলী এনে মেয়ের গলাতে পরিয়েছে । অশিক্ষিত কোন লোক এমন কাজ করলেও মানা যেত । ফিজিক্সে মাস্টার্স করে যে একজন শিক্ষক সে কেন এমন কাজ করবে !
অন্ধ বিশ্বাস যে কি ভয়ংকর একটা ব্যাপার । বেশির ভাগ মানুষই এটা থেকে বের হয়ে আসতে পারেন না ।
আমার ফিজিক্সের মাস্টার্স এর ফাইনাল এর ভাইবা চলছে। এক স্যার এসেছেন কুমিল্লার এক বিখ্যত কলেজ থেকে ভাইবা নিতে, উনি আমাদের সবাইকে জিজ্ঞেস করলেন- দুনিয়া আজকের এই পজিশানে আসতে কতদিন লেগেছে এবং মানুষ কিভাবে ইভালুশান পার হয়ে আজকের হিউমান এর পর্যায়ে এসেছে।
৪৫ জন উত্তর দিয়েছিল ৬ দিনে এই পজিশানে এসেছে এবং ইভালুশান বলে কিছুই নেই। আমি উত্তর দিয়েছিলাম - জানিনা স্যার ( রুমের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা শিবিরের ভাইদের মাইর এর চেয়ে নাম্বার কম পাওয়া উত্তম )
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২০
কলাবাগান১ বলেছেন: উন্নত দেশের মানুষ এসব থেকে প্রায় বের হয়ে এসেছে
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
এডুকেশনের কোনো বিকল্প নেই, তবে সেটা হতে হবে প্রকৃত শিক্ষা ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৯
কলাবাগান১ বলেছেন: ঠিক তাই...বাহুতে মাধুলি/তাবিজ বাধা সেই মেয়ে এখন অনেক আমেরিকান এপ্লিকেন্ট কে পিছনে ফেলে নিজ যোগ্যতায় (সাথে আমাদের রিকোমেন্ডশন লেটার) সরকারী পার্মানেন্ট জবে ঢুকেছে।
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
হা হা হা... ওয়েল সেইড রানা । আরেকজনের ফু দেয়া পানি কি করে খায়, আনহাইজেনিক
১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৯
জুন বলেছেন: আমি জীবনে একবারই একজনের সাথে এক লেডি হুজুরের কাছে গিয়েছিলাম। দরকারের সময় কাউকে না পেয়ে আমাকে নিয়েছিল । লেডি পীর রান্না করছিল আমাদের দেখে তাড়াতাড়ি একটা কাপড় মাথায় দিয়ে তার নির্দিষ্ট ঘরে ঢুকে দোয়া দরুদের ফাকে বল্লো তাকে একটা রঙ্গীন টিভি যেন দেয়া হয়। এটা সে চাইছে না, এটা তার স্বামীর দাবী। স্বামীর হুকুম না মানলে তার গুনাহ হবে। আমি দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে তার কথা শুনে তাজ্জব হোলাম ।
অনেক আগে ভারতীয় টিভিতে একটা সিরিয়াল হতো কাজল নামে । আমি জীবনেও কোন সিরিয়াল দেখি না এটাই কেন জানি দেখছিলাম । শিক্ষিত সুন্দরী নায়িকা কাজল বাসায় অফিসে এক গনেশের মুর্তি । তথাকথিত গনেশের নির্দেশেই সে সব ডিসিসন নিত ।
আপনার পোস্টে মন্তব্য করলাম আশাকরি কিছু মনে করবেন না কলাবাগান ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪২
কলাবাগান১ বলেছেন: মনে করার কিছু নাই...তবে কমলা হ্যারিস কে নিয়ে আপনার মন্তব্যে দু:খ পেয়েছিলাম..... মানুষের যোগ্যতা ই একমাত্র মাপকাঠি
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২২
আখেনাটেন বলেছেন: শিক্ষা হচ্ছে কুসংস্কার দূরীভূত করার হাতিয়ার। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে শিক্ষাও কুসংস্কার দূরীকরণে ভালো ফল দেয় না তা উপরের ব্লগার অপু তানভীরের মন্তব্যে দেখা যাচ্ছে। এতে মনে হয় পরিবার, সমাজ বড় একটা ফ্যাক্টর।
আমি অত্যন্ত মেধাবী একজনকে জানি, যিনি বুয়েট থেকে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রের আইভি-লীভ ইউনিতে ফুল ফান্ডিং ম্যানেজ করেও শেষ পর্যন্ত ধর্মীয় গোঁড়ামীর কারণে পরাস্ত হয়। এক্ষেত্রে চারপাশের কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষগুলো বড় ভূমিকা পালন করে। এখন দেশের একটি মোবাইল ফোন কোম্পানীতে উচ্চ বেতনে কামলা দিচ্ছে, সাথে বছর বছর বাচ্চা পয়দা আর জিকির-আসকারে ব্যস্ত।
অথচ উনি দুনিয়াকে নতুন অনেক কিছুই দিতে পারতেন বলে মনে করি। এতে নিজের, দেশের, নিজের কমিউনিটিরও আইকন হয়ে উঠার সম্ভাবনা ছিল।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৬
কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মীয় গোঁড়ামীরকারনে অনেক ফ্যামিলিতে বড় ধরনের প্রবলেম হচ্ছে। বিশেষ করে আমেরিকাতে বড় হওয়া মেয়েদের কে অনেক বাবা মা বাংলাদেশের থেকে পাশ করে এখানে পিএইচডি করতে আশা ছেলেদের সাথে বিয়ে দেন কিন্তু অনেক ছেলেকে দেখা যায় ধর্মীয় গোঁড়ামীর কারনে স্ত্রী কে কন্ট্রোল করার চেস্টা করেন। আর আমেরিকায় স্বাধীনচেতায় বড় হওয়া মেয়েদের সেটা মেনে নিতে খুব কস্ট হয়।
১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ কি প্রভুর প্রতি বিশ্বাস রাখবে না?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৭
কলাবাগান১ বলেছেন: যার যার বিশ্বাস তার কাছে
১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৯
মিরোরডডল বলেছেন:
জুনাপু, কুসংস্কারাচ্ছন্ন হয়ে পুজা করবে তাও আবার গনেশের ! মেয়েরা এর মাঝে কি পায়, ওটাতো পেট মোটা
ছবির মতো এরকম একটা হ্যান্ডসাম অ্যাঞ্জেল হলেও কথা ছিলো
স্যরি আই’ম কিডিং, এখানে সবাই যা সেনসিটিভ, আশা করি কেউ মাইন্ড খাবে না
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৩
এমেরিকা বলেছেন: কেউ আপনার পাশে নেই, কিন্তু যখন আপনি বিশ্বাস করবেন আপনার পাশে কেউ আছে এবং সে চাইছে আপনি সফল হোন, তখন আপনার কনফিডেন্স লেভেল আপনা আপনি অনেক বেড়ে যাবে।
নাসরুম মিনাল্লাহি ওয়া ফাতহুম কারীম।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫২
কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মীয় আত্নবিশ্বাস মানুষকে আরো বেশী ডিফেন্সিভ করে তুলে বলে মনে হয়। নিজের টাই শ্রেস্ঠ ....এটা ছাড়া অন্য কিছু মানতে অক্ষম হয়।
১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৯
পুকু বলেছেন: আসলে এগুলো আত্মবিশ্বাস কমে গেলে হয়। আর একটি কারণ নিরাপত্তা হীনতা।মনে ভয়।কারণ তার কাছে alternate নেই।আমরা প্রত্যেকেই জীবনের এই রকম একটা ফেজ এর মধ্যে দিয়ে যাই।যেন দড়ির উপর দিয়ে পথ চলা ।যেকোন সময় পা পিছ্লে পড়ে যাব।দড়ির নিচে অতল খাদ। এই ভয় মাথায় চেপে বসে।আত্মসন্মান হারানোর ভয়।অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সন্মান হারানোর ভয়।সব কিছু সেই পরিস্থিতি মনকে দুবর্ল করে দেয়।সেই মানুষটি এটা বুঝতে পারবে যে এই লক্ডাউনে চাকরী হারিয়ে গ্রামে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে।তিনিই হয়তো বাড়ির একমাত্র earning member।আমি বা আপনি আমরা সবাই জানি এটা। আত্মবিশ্বাস তলানিতে চলে যা।তখন তার মনে হয় একমাত্র কোন ঐশ্বরিক শক্তিই তাকে উদ্ধার করতে পারে।এই থেকে সে মসজিদ মন্দির তাবিজ্ কবজের উপর নির্ভর করে।অথচ সে এক সময় এগুলোকে কখনোই বিশ্বাস করে নি। তবে একটা কথা ঠিক এই দুর্বলতা বা অসহায়তা কিছু সময়ের জন্য।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৪
কলাবাগান১ বলেছেন: এটা ঠিক বলেছেন....মানুষ দুর্বল সময়ে খড়-কুঠো কে আকড়িয়ে ও বেচে থাকতে চায়..."তবে একটা কথা ঠিক এই দুর্বলতা বা অসহায়তা কিছু সময়ের জন্য"।
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: বিজ্ঞান বিশ্বাস এবং অপবিশ্বাসের পার্থক্য বুঝতে সহায়ক হয়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৫
কলাবাগান১ বলেছেন: অল্প কথায় সুন্দর বলেছেন। আমি নিজেই সেটার বিরাট উদাহরন
১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কুসংস্কার গুলোর চর্চা করতে করতে মানুষ হাইপার সেন্সেটিভ হয়ে যায়। সত্যি ই তাতে কাজের চেয়ে অকাজ ই বেশি হয়।
পোষ্টে ভালোলাগা।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০১
কলাবাগান১ বলেছেন: আমরা কাজের চেয়ে অকাজেই বেশী সময় দেই...আমাদের দেশের সেমিনার/সিম্পোজিয়াম/হাজার হাজার এওয়ার্ড সিরোমনির অনুস্ঠান গুলি দেখলে এমন রাগ লাগে...সময়ের অপচয়...মন্ত্রী আর পিছনে বিরাট একটা ব্যানার, মন্চে ফুল...এসব থেকে জাতি কোনদিন সুফল পেয়েছে বলে মনে হয় না...আমেরিকাতে দেখি সেমিনার যেটা হয় সেটা আসলেই জ্ঞান বিতরনের একটা প্রচেস্টা থাকে..কোন মন্ত্রী- প্রধান অতথি (বানান হচ্ছে না) এসব এর বালাই নাই
১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৩
আড়ালি বলেছেন: যখন কোন কাজ শুরু করি আল্লাহর নাম নিয়েই শুরু করি এতে আমার আত্ববিস্বাস আরো বৃদ্ধি পায় যে, আল্লাহ আমার সাথে আছে আমি সফল হবোই।
তবে পানি পড়া তাবিজ কবজ এসব বিস্বাস করি না। বিজ্ঞান ও বিস্বাস করি আরো বিস্বাস করি বিজ্ঞান যে কোন পরিবর্তন হতে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৩
কলাবাগান১ বলেছেন: সেটা আপনার পদ্ধতি...আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য..বলার কিছু নাই.. বিজ্ঞান পরিবর্তিত হচ্ছে সেটা রিফাইনড ও হচ্ছে কিন্তু বিজ্ঞান আপনাকে যেটা দিয়েছে সেটা অন্য কিছু দিতে পারে বলে মনে হয় না
২০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫২
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আমার বাড়ির পাশে একটা দিঘি আছে ওখানে বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন মানত করে কলা,দুধ,শিং মাছ,মুরগী,ছাগল এসব দেয়। একবার এক বয়স্ক দম্পতির বাচ্চা হয়না সে মানত করলো তার বাচ্চা হলে সে দিঘিতে একটা পাকা ঘাট করে দিবে তার কিছুদিন পরই নাকি তার বাচ্চা হয়েছে এরপর সে পাকাঘাট করে দিলো সে ঘাটেই আমরা গোসল করি। অলৌকিক বলে কিছু আছে কিনা জানিনা।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৬
কলাবাগান১ বলেছেন: যে দেশে প্রতি ৩-৪ মাসে এক মসজিদের দান বাক্সে কয়েক কোটি টাকা দান করা হয়, সেদেশে এমন ঘটনা ই তো স্বাভাবিক
২১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা দেখতে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:০১
কলাবাগান১ বলেছেন: দেখেন
২২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন: কমলা হ্যারিস কে নিয়ে বলার জন্য আপনি দুঃখ পেয়েছেন জেনে আন্তরিক দুঃখিত আমি। আমি যেটা মনে করি উনি আমেরিকার আর ৫০টা স্টেটের সিনেটরের মতই একজন শিক্ষিত মানুষ। তার গায়ের রঙ জাত গোষ্ঠী নিয়ে কথা বলার মত সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন আমি নই। কিন্ত উনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নমিনেশন পেয়েই ইডলি দোসা মিস করছে, এটা তার অন্যতম প্রিয় খাবার। হ্যা তার পছন্দের খাবার থাকতেই পারে কিন্ত প্রাক নির্বাচনের সময় তার এই ভালো লাগা অন্য দেশের মানুষের ভেতর উৎকন্ঠা সৃষ্টি করতে পারে। তার মনে যাই থাক প্রকাশ্যে তিনি ইডলি দোসার সাথে তিনি চাওমিন, পাস্টার পিতজার নামও নিতে পারতেন। তাই নেয়া উচিত ছিল বলে আমি মনে করি। নইলে এই বিষয়ে তার কিছু বলাই উচিত ছিল না। তার মনে রাখা উচিত ছিল সে এক ইমিগ্রেন্টদের দেশে নির্বাচন করছে। তার উপর ভারতের এক দ্বিতীয় শ্রেনীর অভিনেত্রী মল্লিকা শেরোয়াতের সাথে এক ছবি তাতে লেখা উনি ভারতকে কি ভালোই না বাসেন।
কলাবাগান আপনাকে জানাই আপামর ভারতবাসীর প্রতি আমার কোন বিদ্বেষ নেই, হিন্দু বৌদ্ধ নিয়েও আমার বিন্দুমাত্র এলার্জি নেই। দীর্ঘদিন ধরেই আমার প্রচুর বন্ধু রয়েছে বিভিন্ন ধর্মের । কিন্ত ইন্ডিয়ার পলিটিশিয়ানদের মাতব্বরি মার্কা বড় ভাই সুলভ পলিটিক্স আমার না পছন্দ। আমি আমার ভালো লাগা মন্দ লাগা নিয়ে বলতেই পারি কিন্ত আপনি অন্যের পোস্টে আমাকে রেসিস্ট বলে আক্রমণ করেছেন। আমি জানি আমেরিকায় যারা দীর্ঘ দিন আছেন তাদের মন অনেক উদার। এটা কখনো কোন শিক্ষিত উদার লোকের আচরণ হতে পারে না। আর গোবর আর গোমুত্র নিয়ে তাদের বাবা রামদেব আয়ুর্বেদ ঔষধ বানাচ্ছেন এবং তাতে বিজেপি নেতারা উতসাহ দিচ্ছেন এটা আমি পড়েছি তাদেরি আনন্দবাজার পত্রিকায়।
আশাকরি আপনি এই কমেন্টের প্রতিক্রিয়ায় এমন আচরণ করবেন না যা একজন সহব্লগার আশা করে। ভালো থাকুন সবসময় এই প্রত্যাশা রইলো।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৯
কলাবাগান১ বলেছেন: ভাল করেই জানি যে কি ধরনের লোকেরা এমন কমেন্ট করে
"হোয়াইট হাউসে এখন গোমুত্র পানের উৎসব হবে" আপনি কেন বলেছেন সেটার যে কারন দেখালেন সেটা বড়ই লেইম
মনে রাখবেন কমলা হ্যারিস সবার আগে একজন খাটি আমেরিকান। আপনাকে আমি রেসিস্ট বলি নাই কিন্তু আপনার গোমুত্র নিয়ে এই কমেন্ট টা কে সাম্প্রদায়িক কমেন্ট বলে আমি সেই পোস্টে বলেছি।
ভাল থাকবেন
২৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৫
নতুন বলেছেন: শিক্ষা যদি মানুষের মনে যৌক্তিক ভাবনা করা টা শেখাতে না পারে তখন যতই সাটিফিকেট থাক মানুষ অন্ধবিশ্বসাী থাকতে পারে।
মানুষ আত্নবিশ্বাসী না হলে অলৌকিক সাহাজ্য পেতে চাইবে।
দেশের মানুষ ধান্দাবাজ ধর্মব্যবসায়ীদের কাছে ধর্ম শেখে দেশের হুজুর গোস্ঠা চায় মানুষের ধর্মবিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে টাকা পয়সা ব্যয় করতে উদ্ভধ্য করতে।
আগে পীরের দরবারে মাজারে টাকা নিতো। এখন ওয়াজে বক্তব্য দিয়ে নেয়। মাদ্রাসায় দান করতে বলে।
বিজ্ঞান শিক্ষা এবং যৌক্তিক চিন্তা করলেই মানুষ বুঝতে পারবে গনেশ বা দোয়াতে এক্সপেরিমেন্টের রেজাল্ট পাল্টাবেনা।
সেই উপলব্ধিটা যখন আসবে তখন সে নিজে খুজে বের করতে চেস্টা করবে আসলে কি ভাবে কি হচ্ছে তখন সে বিষয়টা আরো ভালো করে বুঝতে পারবে এবং সফল হবে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩১
কলাবাগান১ বলেছেন: "শিক্ষা যদি মানুষের মনে যৌক্তিক ভাবনা করা টা শেখাতে না পারে তখন যতই সাটিফিকেট থাক মানুষ অন্ধবিশ্বসাী থাকতে পারে"- এই কথাটাই বলতে চেয়েছি
২৪| ১০ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এইসব ধর্মীয় কালচার পৃথিবী থেকে কবে শেষ হবে?
Education makes you CONFIDENT about yourself - Indeed
শিক্ষা যদি মানুষের মনে যৌক্তিক ভাবনা করা টা শেখাতে না পারে তখন যতই সাটিফিকেট থাক মানুষ অন্ধবিশ্বসাী থাকতে পারে- হুমম।
আমার তো মনে হয় শিক্ষিত মানুষের আস্কারা পেয়ে পেয়েই ধর্মীয় বুলশিটগুলো এখনো পৃথিবীতে টিকে রয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মানুষের কনফিডেন্স লেভেল যখন নিচে নেমে যায় তখনই সে তাবিজ তন্ত্র মন্ত্রের আশ্রয় নেয়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ভিন্ন। বাংলাদেশে ১৭ কোটি মানুষে কয় জন আছেন এই তাবিজ তন্ত্র মন্ত্রে অবিশ্বাসী? শেষ দর্শন লিটন দেওয়ান চিশতির নাম শুনেছেন কিনা জানিনা। ২০০৮ এ এই লোক গ্রেফতার হোন - গ্রেফতার সমস্যা না, এমপি মন্ত্রী আমলাদের ফোন আসবে তাও সমস্যা না। সমস্যা হচ্ছে ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশের কম করে হলেও বিশ হাজার নারী তার জন্য উন্মাদ! এই বিশ হাজার নারী তার দ্বারা উপকৃত!
লিটন দেওয়ান চিশতির সরাসরি ভক্ত তিন লক্ষ প্লাস। একে হারামজাদা বলবেন নাকি সাধু বলবেন?