নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি অদ্ভূদ এই মানুষ!!!

কানাই স্যার

আমি কানাই স্যার। বিড়াল ছানারা আমার ছাত্র/ছাত্রী। বিড়াল হলে আমার ক্লাসে থাকবেন। বিড়াল-বিড়ালীরা ছাড়া ক্লাসে থাকবেন না।G

কানাই স্যার › বিস্তারিত পোস্টঃ

গরুর রচনা লিখতে ব্যর্থ শিক্ষক

১৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

ভারতের জম্মু কাশ্মীরের হাইকোর্টে সকলের সামনে গরুর রচনা লিখতে ব্যর্থ হয়েছেন একজন 'শিক্ষক'। রচনা লিখতে না পারার পর তাকে চতুর্থ শ্রেণীর গণিতের সমস্যা সমাধান করেতে দেন বিচারক। সেখানেও ব্যর্থ হন তিনি। এর পর ক্ষিপ্ত হয়ে সেই 'শিক্ষকের' বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার নির্দেশ দেয় আদালত।
মো. ইমরান খান নামের ওই 'শিক্ষকের' নিয়োগের বিরুদ্ধে করা মামলার শুনানি চলাকালে এই ঘটনা ঘটে। মামলাকারীর অভিযোগ ছিল, অভিযুক্ত 'শিক্ষকের' দিল্লি উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড ও নাগাল্যান্ড উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেটগুলো ভুয়া।
দিল্লি শিক্ষাবোর্ডের ইস্যুকৃত তার ওই সার্টিফিকেট অনুযায়ী তিনি উর্দু ইংরেজি ও গণিতে যথাক্রমে ৭৪, ৭৩ ও ৬৬ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন।
আদালত একজন আইনজীবীকে অনুবাদ করার জন্য একটি সহজ বাক্য দিতে বলে বাক্যটি ইংরেজি থেকে উর্দুতে এবং উর্দু থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করার নির্দেশ দেন। কিন্তু ইমরান তা করতে ব্যর্থ হন।
তখন ওই শিক্ষককে উর্দুতে ‘গরু’ বিষয়ে একটি রচনা লিখতে বলা হয়, তাতেও ব্যর্থ হন তিনি। এর পর তিনি আদালতের বাইরে গিয়ে রচনাটি লিখার অনুমতি চান, অনুমতি পাওয়ার পরও তা লিখতে ব্যর্থ হন তিনি।
তার পরও হাল ছাড়েননি সেই শিক্ষক। দাবি করেন গণিতে তার ভাল দখল আছে। এতে চতুর্থ শ্রেণীর গণিতের একটি সমস্যা সমাধান করতে বলা হয় তাকে।
এতেও ইমরান ব্যর্থ হলে ক্ষুব্ধ বিচারক বলেন, 'এ ধরনের পরিস্থিতির ফলে রাজ্যের ভবিষ্যৎ কী হবে তা বোঝাই যাচ্ছে, নির্বোধ হয়ে বের হবে স্কুলগামী শিশুরা।'
এর পরই আদালত তার সকল সার্টিফিকেট বাতিল করার নির্দেশ দেন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও এনডিটিভি

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: হাস্যকর বিষয় তবে কষ্টও পেলাম।

২| ১৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

টি এম মাজাহর বলেছেন: সবই অবস্থানের খেল! ওই বিচারকের বিচার যদি ঐ শিক্ষক নিতো, তাহলে দেখা যেতো বিচারক নিজেও এগুলো সব ভুলে গেছে। ঠিকমতো ভয় দেখানো গেলে মানুষের বাপের নামও ভুলিয়ে দেয়া সম্ভব।

৩| ১৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শিক্ষকই বটে!

৪| ১৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

সুখেন্দু বিশ্বাস বলেছেন: হায়রে শিক্ষক? এরকম 'গরু ছাড়া' শিক্ষকের কাছ থেকে শিশুরা কি শিখবে তা বলাই বাহুল্য।

শুভেচ্ছা রইলো কানাই স্যার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.