নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মসূত্রে মানব গোত্রভূক্ত; এজন্য প্রতিনিয়ত \'মানুষ\' হওয়ার প্রচেষ্টা। \'কাকতাড়ুয়ার ভাস্কর্য\', \'বায়স্কোপ\', \'পুতুলনাচ\' এবং অনুবাদ গল্পের \'নেকলেস\' বইয়ের কারিগর।

কাওসার চৌধুরী

প্রবন্ধ ও ফিচার লেখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পাশাপাশি গল্প, অনুবাদ, কবিতা ও রম্য লেখি। আমি আশাবাদী মানুষ।

কাওসার চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট - মহাশূণ্যে একটুকরো বাংলাদেশ

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ২:২৪


স্যাটেলাইটের ইতিহাস খুব বেশিদিন আগের নয়। ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন স্পুটনিক-১ (Sputnik 1) স্যাটেলাইট প্রথমবারের মতো মহাশূণ্যে পাঠায়। একই বছর ২ নভেম্বর স্পুটনিক-২ নামক আরেকটি কৃত্রিম উপগ্রহ তারা মহাশূণ্যে পাঠায়। এর কয়েকমাস পর ১৯৫৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি এক্সপ্লোরার-১ (Explorer 1) নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবারের মত কৃত্রিম উপগ্রহ মহাশূণ্যে পাঠায়। আর তখন থেকে আজ অবধি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ শত শত স্যাটেলাইট তাদের প্রয়োজন মতো আকাশে উড়িয়ে দিয়েছে।

অনেক দিন থেকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের আকাশে উড়া নিয়ে কথা শুনা যাচ্ছিল। তবে তা কখন, কোথায় ও কিভাবে আকাশে উড়বে তার সঠিক তথ্য সাধারন মানুষের জানা ছিল না। সরকারের পক্ষ থেকে কখনো এর অগ্রগতি নিয়ে কোন সংবাদ প্রচারিত হয়নি। এজন্য হঠাৎ করে যখন বঙ্গবন্ধু-১ আকাশে উড়ার তারিখ ঘোষণা করা হলো তখন অনেকের মনে এক ধরণের অবিশ্বাস ও এর সফলতা নিয়ে কৌতুহল দেখা দেয়। বিষয়টিতে শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক রঙ লাগে। এই সুযোগে অনেকেই জেনে অথবা না জেনে যার যার মত করে বিষয়টি নিয়ে কথাবলা/তথ্য দেওয়া শুরু করলেন। এর দায় কিছুটা হলেও সরকারের আছে।

স্যাটেলাইট হলো মহাকাশে উৎক্ষেপিত একটি উপগ্রহ। মূলত রকেটের মাধ্যমে এটিকে কক্ষপথে পাঠানো হয়। প্রতিটি স্যাটেলাইটে থাকে সোলার সেল ও উচ্চক্ষমতাসমৃদ্ধ ব্যাটারী। এতে একটি কম্পিউটার বসানো থাকে, যার সাথে নীচের কন্ট্রোল স্টেশনের যোগাযোগ স্থাপন করা হয়। এছাড়া উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা ও এন্টেনা যুক্ত থাকে। এ পর্যন্ত দুই হাজারের বেশি স্যাটেলাইট পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ মহাকাশে পাঠিয়েছে। যার অর্ধেকের বেশি মালিকানা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। বাকিগুলোর উল্লেখযোগ্য অংশ রাশিয়া ও চীনের।

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা রাজ্যের অকল্যান্ডের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে অত্যাধুনিক 'ফ্যালকন ৯' (Falcon 9) রকেটের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপন করা হয়। এটি বাংলাদেশের প্রথম বাণিজ্যিক উপগ্রহ। এটির উৎক্ষেপনের দায়িত্বে ছিল বিখ্যাত মহাকাশ অনুসন্ধান ও রকেট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেস-এক্স। উৎক্ষেপনের পর বিশ্বের ৫৭তম স্যাটেলাইটের অধিকারী দেশ হিসাবে বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের নাম লেখা হলো। স্যাটেলাইটটি নির্মাণে ব্যায় হয়েছে ২ হাজার ৯০২ কোটি টাকা। সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে দিয়েছে ১ হাজার ৫৪৪ কোটি টাকা। বাকি ১ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকা সরকার ঋণ হিসাবে নিয়েছে।


বঙ্গবন্ধু১ ফ্লোরিডা থেকে উৎক্ষেপন করা হলেও এটি নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা হবে বাংলাদেশ থেকে। এজন্য গাজীপুরের জয়দেবপুরে এবং রাঙামাটির বেতবুনিয়ায় 'বিটিসিএল' এর নিজস্ব জমিতে নির্মাণ করা হয়েছে দুটি ‘গ্রাউন্ড স্টেশন’। এটি পরিচালনার জন্য সরকার "বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানী লিমিটেড" (BTCL) নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। স্যাটেলাইটটি পরিচালনার জন্য বেশ কয়েকজন কর্মী (১৮ জন প্রক প্রকৌশলী) ফ্রান্সে দীর্ঘ দিন এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন এবং প্রশিক্ষণ শেষে এর উপরে ইন্টার্নশিপ করে দেশে ফিরেছেন।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর কারিগরি নকশা তৈরী, প্রস্তুতকরণ ও কক্ষপথে উৎক্ষেপনের দায়িত্বে ছিল ফ্রান্সের বিখ্যাত "থ্যালেস এলেনিয়া স্পেস কোম্পানি", স্যাটেলাইটটির আয়ুষ্কাল ধরা হয়েছে ১৫ বছর। এ স্যাটেলাইটের মূল কাজ হলো টিভি সম্প্রচার, ভি-সেট ও ডিটিএইচ। এক কথায় বলতে গেলে এটি একটি টেলি-কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট। আর ভূ-পৃষ্ট থেকে এই কমিউনিকেশন স্থাপিত হয় স্যাটেলাইটের ট্রান্সপন্ডারের মাধ্যমে।

ট্রান্সপন্ডার (Transponder), যন্ত্রটিকে ট্রান্সমমিটার রেস্পন্ডারও বলা হয়ে থাকে। এটি এমন একটি যন্ত্র যা কোন একটি উৎস থেকে সংকেত গ্রহণ করে এবং প্রাপ্ত বার্তাটিকে অলিম্পিফাই করে তা আবার এমনভাবে ভূ-পৃষ্টের অন্য কোন উপগ্রহে ফেরৎ পাঠায় যাতে বহুসংখ্যক গ্রাহক ঐ সিগন্যাল/সংকেত একসাথে গ্রহণ করতে পারে। এটা অনেকটা টিভি বা রেডিও রিলে স্টেশনের মত। স্যাটেলাইট কমিউনিকেশনে একটি ট্রান্সপন্ডার ভূ থেকে আপলিঙ্কে তরঙ্গ গ্রহণ করে পৃথিবীর দিকে ডাউন লিঙ্কে তা অন্য উপগ্রহে সংকেত পাঠায়।

ভি-সেট নেটওয়ার্ক (v set network) - ভয়েস ডেটা ও ইন্টারনেট সার্ভিসযুক্ত প্রাইভেট নেটওয়ার্ক।

ডিটিএইচ (Direct to Home) - ডিজিটাল টেলিভিশন ও রেডিও ফ্রিকুয়েন্সি।

বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটে ২৬টি কে-ইউ ব্যান্ড এবং ১৪টি সি ব্যান্ড ট্রান্সপন্ডার আছে। মহাকাশে এটি ১১৯ দশমিক ১ দ্রাঘিমার কক্ষপথে ঘুরবে। কে-ইউ ব্যান্ডের আওতায় রয়েছে বাংলাদেশ ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোও বঙ্গপসাগর। বঙ্গবন্ধু-১ এ শুধুমাত্র ট্রান্সপন্ডার বসানো আছে। এজন্য অন্যান্য কাজের জন্য স্পেসিফাইজ স্যাটেলাইটের কাজ বিএস ১ দিয়ে সম্ভব নয়। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে সরকার আরো স্যাটেলাইট মহাশূণ্যে প্রেরণ করবে।


ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশনস ইউনিয়ন বা আইটিইউতে বাংলাদেশের নিজস্ব অরবিটাল পজিশন ৬৯ ডিগ্রি ও ১০২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে পাওয়ার জন্য ২০০৭ সালে আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, পাকিস্তান, ইসরায়েল, জাপান, সাইপ্রাস, আর্মেনিয়া ও উজবেকিস্তান তাতে আপত্তি জানায়। প্রক্রিয়াগত কারণে এ ধরনের আপত্তি অস্বাভাবিকও নয়। দেনদরবার এখনো চলছে।

বর্তমানে দেশের স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল, ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও ভি-সেট সংস্থা তাদের সার্ভিসের জন্য বিভিন্ন বিদেশী স্যাটেলাইট ভাড়া করে কাজ চালাচ্ছে। এজন্য বছরে তাদেরকে প্রায় ১৪ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হয়। এখন তারা চাইলে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট দিয়ে সহজে তা করতে পারবে। তবে বিদেশি কোম্পানিগুলোর সাথে তাদের চুক্তি শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

প্রতিটি স্যাটেলাইট নির্দিষ্ট কাজের জন্য তৈরী করা হয়। এজন্য বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলোর অসংখ্য স্যাটেলাইট মহাশূণ্যে পাঠায়। বিশেষ করে (১) যোগাযোগ স্যাটেলাইট (Communication satellite) (২) আবহাওয়া স্যাটেলাইট (weather satellite) (৩) দিক নির্দেশক স্যাটেলাইট (navigational satellite) (৪) পৃথিবী পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট (earth observation satellite) (৫) সামরিক স্যাটেলাইট (military satellite) (৬) মহাকাশীয় স্যাটেলাইট (astronomical satellite) (৭) পুনরুদ্ধার স্যাটেলাইট (recovery satellite) উল্লেখযোগ্য।

ফ্রান্সের থ্যালেস এলেনিয়া স্পেসের তৈরি স্যাটেলাইটটির ওজন জ্বালানিসহ ৩ হাজার ৭০০ কেজি। স্যাটেলাইটটির জন্য নির্ধারিত কক্ষপথ সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ৩৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার ওপরে। এয়ার ট্রাফিকের কারণে কক্ষপথের ওই নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছিতে আট থেকে ১২ দিন সময় লাগবে। এরপর স্যাটেলাইটটি বাংলাদেশ থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্মিত দুটি গ্রাউন্ড স্টেশনের সঙ্গে পুরোপুরি যোগাযাগ করতে সক্ষম হবে। তবে বাণিজ্যিক কার্যক্রমে যেতে আরো তিন মাস সময় লাগতে পারে।

-- টিভি চ্যানেলগুলো তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য স্যাটেলাইট ভাড়া করে। এক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট চ্যানেলের সক্ষমতা বিক্রি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হবে। আবার দেশের ভিটি চ্যানেলগুলো যদি এই স্যাটেলাইটের সক্ষমতা কেনে তবে দেশের টাকা দেশেই থাকবে। এর মাধ্যমে ডিটিএইচ বা ডিরেক্ট টু হোম ডিশ সার্ভিস চালু সম্ভব।

-- বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো ১ হাজার ৬০০ মেগাহার্টজ। এর ব্যান্ডউইডথ ও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে ইন্টারনেটবঞ্চিত অঞ্চল যেমন পার্বত্য ও হাওড় এলাকায় ইন্টারনেট সুবিধা দেয়া সম্ভব। প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট ও ব্যাংকিং সেবা, টেলিমেডিসিন ও দূরনিয়ন্ত্রিত শিক্ষাব্যবস্থা প্রসারেও ব্যবহার করা যাবে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট।

-- বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মোবাইল নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়ে। তখন এর মাধ্যমে দুর্গত এলাকায় যোগাযোগব্যবস্থা চালু রাখা সম্ভব হবে।


https://in-the-sky.org/satmap_planetarium.php?utc=1526512627&gotosat=43463

[বাংলাদেশ থেকে মহাশূণ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট লাইভ ট্রেকিং লিঙ্ক]

১৯৬৯ সালের ১৬ই জুলাইয়ের কথা এখনো মনে আছে। সেদিন এ্যাপোলো ১১ রকেটে চড়ে মার্কিন মহাকাশবিদ নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও এডউইন অলড্রিন চাঁদের দেশে পাড়ি দিতে পৃথিবী থেকে অভিযান শুরু করেন। ঠিক চার দিনের মাথায় পৃথিবীর প্রথম মানুষ হিসাবে নীল আর্মস্ট্রং চাঁদের মাটিতে পা দেন। ছোটবেলা এ কাহিনীটা প্রাইমারিতে একটি বইয়ে পড়েছিলাম। তখন রকেট কী? জানতাম না, স্যাটেলাইট কী? বুঝতাম না। কিন্তু এতো বছর পরও এখনো এ্যাপোলো ১১ ও নীল আর্মস্ট্রংদের কথা মুখস্থ আছে।

২০১৮ সালের ১২ মে বাংলাদেশ সময় ভোর ২:১৪ তে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ফ্যালকন ৯ রকেটে চড়ে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট বাংলাদেশের পতাকা বুকে বহণ করে মহাকাশে পাড়ি দেয়; ফলশ্রুতিতে মহাশুণ্যে জন্ম নেয় একবিন্দু বাংলাদেশের। হ্যা, মহাশূণ্যে একটুকরো লাল সবুজের বাংলাদেশ। এই নামগুলো বর্তমান প্রজন্মের তরুণদের মনে গেঁথে থাকবে বাকী জীবন। এগুলো তাদেরকে কৌতুহলী করবে, স্যাটেলাইট নিয়ে, রকেট নিয়ে, বিভিন্ন গ্রহ-উপগ্রহ নিয়ে, মহাশূণ্য নিয়ে ভাবতে অনুপ্রাণিত করবে। যার ফলশ্রুতিতে আগামী বিশ-পঁচিশ বছর পর আমরাও পেতে পারি একজন নীল আর্মস্ট্রং, একজন বিশ্বখ্যাত এস্ট্রনমার, একজন ফ্যালকন ৯ ইঞ্জিনিয়ার। কারণ, ভাবনা থেকেই বড় কিছুর শুরু হয়।

ছোটবেলা আমার কিশোর মনে চাঁদে অভিযানের যে চিত্রটি এখনো গেঁথে আছে তার সাথে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের মহাশূণ্যে যাত্রার বেশ কিছু গুণগত পার্থক্য আছে। কারণ এ স্যাটেলাইটের মালিক আমরা, আমেরিকা নয়। কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের মহাশূণ্যে যাত্রার ক্ষণটি টিভিতে, ইন্টারনেটে অনেকে তা লাইভ দেখেছেন; কিন্তু চাঁদে প্রথম মানুষের অভিযানের খবর পড়েছি অনেক বছর পর। অনেকটা রূপকথার মতো। নতুন প্রজন্ম আমাদের বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ইন্টারনেট ঘেটে, পত্রিকা পড়ে এবং টিভিতে দেখে এর সম্বন্ধে আরো বিস্তারিত জানার সুবিধা হয়েছে। যেটা আমার কিশোর বেলায় কল্পনাতীত ছিল।

কলম্বাস বিশাল আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে আমেরিকা আবিষ্কার করেন নাই, কোন লাভের উদ্দেশ্যে; রাশিয়া স্পুটনিক-১ মহাশূণ্যে প্রেরণ করে নাই, কোন লাভের উদ্দেশ্যে ; আমেরিকা এ্যাপোলো-১১ রকেট মহাশূণ্যে পাঠায় নাই, কোন লাভের উদ্দেশ্যে; নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে অভিযানে যান নাই, কোন লাভের উদ্দেশ্যে। এগুলোর মূলে ছিল আবিষ্কারের নেশা ও অজানাকে জানার সীমাহীন আকাঙ্খা। আরেকটি উদাহরন দেই, একটি ছেলে/মেয়ে ম্যাট্রিক পাশ করতে পারবে না এই চিন্তা করে বাবা-মায়েরা কিন্তু তাকে স্কুলে পাঠায় না, যদিও অনেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় ফেল করে। সরকার প্রতি বছর শিক্ষাখাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যায় করে, শুধু কী বছর শেষে লাভের আশায়?

এগুলো হলো দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ, যার ফল খেতে ধৈর্য ধরতে হয়। এজন্য দরকার ভাল জাতের ফলের চারা রোপন করে গাছটিকে তিলে তিলে বড় করা। পাশাপাশি লাগে পরিশ্রম ও সঠিক দিক নির্দেশনা। যে জাতি গাছই রোপন করতে পারে না, তাদের ফল খাওয়ারও কোন সুযোগ নেই।।



ফটো ক্রেডিট,
গুগল।

মন্তব্য ১০৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১০৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৪০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সরকারের “ঋণ করে ঘি খাওয়ার” কোন কী প্রয়োজন ছিল ?

এর ১৫ বছর পরেও ১৮শ কোটি টাকা লস থকতে পারে।।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৪৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: কবীর ভাই, কত লসই তো হচ্ছে এ দেশে। শুধু সোনালী ব্যাংক থেকে মাত্র একজন লোকই তো দুইটা স্যাটেলাইটের সমন টাকা মেরে দিল। না হয় এই লসটাও মেনে নেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৫১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: Click This Link

২| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৪১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: Click This Link

৩| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:১৮

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: লস আরো হলেও নিজস্ব রকেটে করে স্যাটেলাইট পাঠাতে পারবে যেদিন বাংলাদেশ সেদিন ডাবল খুশি হব। যদিও আমি এ বিষয়টিতে খুশিই হয়েছি।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:৩৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমি আশাবাদী আগামী দুই দশকের মধ্যে আমরা নিজস্ব রকেটে স্যাটেলাইট পাঠাতে পারবো।

৪| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:২৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: যদি দেশী সব চ্যানেল এটা ব্যবহার করে অার বিদেশীদের কাছে ভাড়া দেয়া যায়,তাহলে দ্রুতখরচ উঠবে।মহাকাশে নিজ দেশের উপগ্রহ থাকা গৌরবের।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:৩২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই। আসলে এ স্যাটেলাইট থেকে সরকারে প্রফিট করার সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ। আমরা বরং এটাকে নতুন প্রজন্মের জন্য শিক্ষায় ইনভেস্টমেন্ট ও মহাশূণ্যে আমাদের অস্তিত্ব হিসাবে দেখি।

৫| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষিতদের মাঝে কমজ্ঞানী ও প্রশ্নফাঁস জেনারেশন থাকায়, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা জাতিকে সহজেই হাতে মোয়া ধরায়ে দিয়েছে সব সময়, এবার টানটান উত্তেজনার মধ্য দিয়ে। ঢাকার রাস্তায় যারা চিত হয়ে আকাশের দিকে মুখ করে ঘুমায়, তারা "মহাশুন্যে একটুকরো বাংগলাদেশ" দেখতে দেখতে ঘুমাতে পারবে।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:৩৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "মহাশুন্যে একটুকরো বাংগলাদেশ" দেখতে দেখতে ঘুমাতে পারবে"।...

কত লসই তো হচ্ছে এ দেশে। শুধু সোনালী ব্যাংক থেকে মাত্র একজন লোকই তো দুইটা স্যাটেলাইটের সমন টাকা মেরে দিল। না হয় এই লসটাও মেনে নেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে।

৬| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমরা বানাই‌নি। বানা‌তে জা‌নি না। কা‌রিগরীরও জা‌নি না। ফ্রান্স বানা‌তে জা‌নে। আ‌মেরিকা উড়া‌তে জা‌নে। আমরা দেখ‌তে জা‌নি। হাত তা‌লি দি‌তে জা‌নি। পে‌টে ভাত নেই। রাস্তায় কখন বাস চাপায় ম‌রি তার ঠিক নেই। আমরা ভাত চাই, নিরাপত্তা চাই। শিক্ষা চাই। কাজ চাই। চি‌কিৎসা চাই। বি‌নোদন চাই। আকা‌শে স্যা‌টেলাইট একটা বি‌নোদন। আমরা বি‌নো‌দিত জা‌তি। আহা।

১৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:৪৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই, আপনার কথা ঠিক আছে। কত টাকাই তো এ দেশে লুটপাট হয়। ব্যাংক ডাকাতি হয়। শেয়ার মার্কেটে হরিলুট হয়। দেখি না এই স্যাটেলাইট জাতির জন্য ভাল কোন দিনের সূচনা করতে পারে কী না। আমরাদের নতুন প্রজন্মের জন্য সুন্দর ভবিষ্যতের কোন আলো দেখাতে পারে কী না।

৭| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:৫৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের পক্ষে মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠানো সম্ভব, এটা ভেবেই যা শান্তি। সেহেরি খেতে উঠে আপনার লেখা দেখে মন্তব্য করলাম।

১৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:৪৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, তারেক ভাই।

৮| ১৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কিভাবে বলছেন, " ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে", এটা কি সম্পদ, বিল্ডিং, কলকারখানা, নাকি ইউনিভার্সিটি যে, আগামী প্রজন্মের কোন কাজে লাগবে? আপনারা এমন কিছু বলেন, যা নিজেও বুঝেন না; শেখ হাসিনা ও বেগম জিয়া আপনাদের সুনাম করেছে আজীবন; মোহাম্মদ বিন তুগলকেরও সভাসদের অভাব ছিলো না নিশ্চয়।

১৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:৪৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: দেখি কী হয়? আশাবাদী হতে দোষ তো নাই।

৯| ১৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৫:৪২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কিভাবে জ্ঞানবিজ্ঞানে ভালো করবে? দেশে গরীব মেধাবীরা সুযোগের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে। ধনী'রা (যাদের সুযোগ আছে) তারা বাবা-মামার গরমে বখে যাচ্ছে।
সরকার সঠিক খাতে ইনভেস্ট না করলে আগামীতেও দেশে জ্ঞান-বিজ্ঞানে পয়দা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আশা করি একটা পরিবর্তন আসবে। প্রকৃত মেধাবীরা তাদের মেধা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাবে। এতে জ্ঞান বিজ্ঞানে দেশ এগিয়ে যাবে। আমরাও হয়তো পাবো পৃথিবীব বিখ্যাত কোন মহাকাশ গবেষককে।

১০| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:০৮

কলাবাগান১ বলেছেন: নৈরাশবাদী রা জীবনে কখনও কিছু অর্জন করতে পারে না...কেননা তারা স্বপ্ন দেখতে পারে না...যে স্বপ্ন দেখতে পারে না সে কোনদিন স্বপ্ন দেখাতে ও পারে না...স্বপ্ন দেখানোর জন্য যে সাহস লাগে সেটা হতে হয় বোল্ড যেমন বিশ্ব ব্যাংক কে না বলে নিজের টাকায় পদ্মা সেতু বানানো...

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "নৈরাশবাদী রা জীবনে কখনও কিছু অর্জন করতে পারে না...কেননা তারা স্বপ্ন দেখতে পারে না...যে স্বপ্ন দেখতে পারে না সে কোনদিন স্বপ্ন দেখাতে ও পারে না"........

এটাই হোক স্যাটেলাইট নিয়ে আমাদের মূল মন্ত্র।

১১| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:

@কলাবাগান১ ,

আমেরিকায় বড় চাকুরী করেন; টোকাইদের ভাগের টাকায় ফ্রান্সের তৈরি হোজ্জার আমলের মডেলের স্যাটেলাইট, আমেরিকা প্যাড থেকে উড়তে দেখে হাতে তালি দিয়েছেন; এটাই আপনার স্বপ্ন, বা মপ্ন; নাকি আরো কিছু আছে?

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "টোকাইদের ভাগের টাকায় ফ্রান্সের তৈরি হোজ্জার আমলের মডেলের স্যাটেলাইট, আমেরিকা প্যাড থেকে উড়তে দেখে হাতে তালি দিয়েছেন; এটাই আপনার স্বপ্ন, বা মপ্ন; নাকি আরো কিছু আছে?"..........

স্যাটেলাইটটি যেহেতু ফ্রান্স বানাইছে সেহেতু কোয়ালিটি নিয়ে আমার অতো মাথাব্যথা নেই। এটা মেইড ইন জিঞ্জিরা হলে হয়তোবা আশাহত হতাম।

১২| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

কলাবাগান১ বলেছেন: নিজের ল্যাবে যে স্বপ্ন পারস্যু করছি সেটা মানব জাতির কল্যানে লাগছে...সেই স্বপ্ন নিজের ছাত্র/ছাত্রীদের মাঝেও ছড়িয়ে দিচ্ছি...

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, এটাই। ক্ষুদ্র থেকে বৃহত্তের সৃষ্টি হয়। এজন্য শুরু করাটাই আসলো। ভুল হয়ে যাবে, কোয়ালিটি ভাল হবে না তা নিয়ে ভাবতে থাকলে শুরু করা আর হবে না।

১৩| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল কাওসার ভাই। বাংলাদেশের মহাকাশ গবেষণার সাফল্যে আমরা সবাই আনন্দিত। সত্যিতো হাজারো সমস্যা আছে মানলাম তাইবলে আজকের দিনে মহাকাশ গবেষণায় পিছিয়ে থাকবে কেন? অত্যন্ত সদর্থক পদক্ষেপ। যুগের পরিপেক্ষিতিতে কুর্নিশ জানালাম। পাশাপাশি পোষ্টটিকে আমার স্যাটেলাইট সম্পর্কে পরিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে। প্রিয় লেখকে তাই ++++ দিলাম।

অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় কাওসার ভাইকে।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভ সকাল পদাতিক চৌধুরী ভাই।
"বাংলাদেশের মহাকাশ গবেষণার সাফল্যে আমরা সবাই আনন্দিত। সত্যিতো হাজারো সমস্যা আছে মানলাম তাইবলে আজকের দিনে মহাকাশ গবেষণায় পিছিয়ে থাকবে কেন? অত্যন্ত সদর্থক পদক্ষেপ। যুগের পরিপেক্ষিতিতে কুর্নিশ জানালাম।"........

আপনি যথার্থই বলেছেন। এখন পৃথিবীর প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার কোন সুযোগ নেই।

১৪| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


@কলাবাগান১ ,

আপনার ল্যাব থেকে বাংলাদেশের টোকাইরা "ক্লোনিং" শিখছে, কিশোরী চাকরাণীরা অরগেনিক চা তৈরি শিখছে, বুয়ারা মাংসযকে
ফরমালিনযুক্ত করার প্রসেস শিখছে, আর আপনি নাসির উদ্দিন হোজ্জার আমলের স্যাটেলাৎ ট্রকিং করছেন, আর হাতে তালি দিচ্ছেন; আপনাদের স্বপ্নের শেষ নেই।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: @চাঁদগাজী
@কলাবাগান১

আপনারা দু'জনই আমার শ্রদ্ধেয়। আশা করি, এই উত্তরটা @ কলাবাগান১ দেবেন।

১৫| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাগু ও ছাগু সমর্থকদের প্রতিটি কাজই প্রপাগান্ডা নির্ভর।

বঙ্গবন্ধু-১ স্যটেলাইট রেঞ্জ বাংলাদেশ সহ ফিলিপিনস ইন্দোনেশিয়া থেকে আরব, মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত।
অতচ ক্রমাগত ভাবে বলাহচ্ছে এই স্যটেলাইট বাংলাদেশের রেঞ্জের বাইরে।

এই স্যটেলাইটের স্বত্ত দরবেশ বাবার , এই সার্ভিস নিতে হলে দরবেশ বাবার বেক্সিমকো থেকে বেশীদামে কিনতে হবে।
ফেবূ ব্লগ ইত্যাদি সোশাল মিডিয়ায় হাজার হাজার পোষ্ট দেয়া হয়েছিল .. এখনো দিয়ে যাচ্ছে।

অতচ এই স্যাটেলাইটের মালিক ১০০% রাষ্ট্র। অব্যবহৃত ট্রান্সপন্ডার সুধু ভাড়া দেয়া হবে।
আসল ঘটনা হচ্ছে সব টিভি কম্পানির জন্য একটি করে ট্রান্সপন্ডার ভাড়া করা লাগলেও দরবেশ বাবার বেক্সিমকোর লাগবে ২টি, (ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি ও ডিটিএইচ) যাষ্ট অন্যান্যদের চেয়ে একটি বেশি। গুজব ছড়ালো ২টা না, সবটাই নিয়ে নিচ্ছে বেক্সিমকো! টাকা সরকারের মালিক বেক্সিমকো! ..হাসবো?
হেসে লাভ নেই, ফকরুল, মান্না, বদ বদিয়ুজ্জামান পর্যন্ত সেমিনারে যা মুখে আসছে বলে যাচ্ছে।

রামপালের চুক্তি নিয়ে বলেছিল ভারত রামপালে ১৫% বিনিয়োগ করে ৫০% লাভ নিবে। ক্ষতিপুরন বাংলাদেশ একাই বহন করবে। এই বাশেরকেল্লার এসব গুজব নিয়ে চাঁদগাজী সাহেবও পোষ্ট দিয়েছিল।

আসল সত্য হচ্ছে এটি ছিল একটি সুষম চুক্তি, আন্তর্জাতিক স্টক বাজারে নিবন্ধিত।

আর কোটা আন্দোলনে মিথ্যা রগকাটা গুজব নিয়ে হাজার হাজার পোষ্ট দেয়া হয়েছিল, আমেরিকায় পিএইডি করা একজনও রগকাটা ছবিসহ পোষ্ট দিছিল, একটা মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠিত করতে কানাডার ভাতা খাওয়া এক মহিলাও নোংড়া কমেন্ট করেছিল..

চোখবেধে গ্রেফতার! এটাও ছিল নির্জলা মিথ্যা। ওদের একজন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি তে জেরার মুখে স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল যে ওদের কখনোই চোখ বাধা হয় নি। কয়েক ঘন্টা পর ছেড়ে দেয়া হয়েছিল।
অতচ শিয়ালের দল দিনের পর দিন বলে গেছে চোখ বেধে নিয়ে গেছে।
মিথ্যা বলা মহা পাপ, জেনেশুনে মিথ্যা বলা? এটা মনে হয় মুমিনদের জন্য প্রযজ্য নয়।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমি সরকারের কঠোর সমালোচক। আমার আগের লেখাগুলো পড়লে হয়তো বুঝতে পেরেছেন। আমার সমালোচনাগুলো যুক্তিসংগত ও বিশ্লেষণধর্মী। কাউকে খুশি করতে বা কারো ক্ষতি করা আমার লেখার উদ্দেশ্য নয়।

তাই বলে সরকারের ভাল কোন উদ্যোগ দেখলেও সমালোচনা করতে হবে কেন? তাই আমিও পারিনি। এজন্য বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নিয়ে আমার এ লেখা। এখানে অনেক ইতিবাচক দিক আছে। আমি আশাবাদী।

১৬| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: বাংলাদেশে কয়েকটি নতুন শাস্ত্রের উদ্ভব ঘটেছে ; এগুলো হচ্ছে স্ততিবিজ্ঞান, স্তবসাহিত্য, সুবিধাদর্শন ও নমস্কারতত্ত্ব ।
(হুমায়ূন আজাদের প্রবচনগুচ্ছ)

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এগুলো হচ্ছে স্ততিবিজ্ঞান, স্তবসাহিত্য, সুবিধাদর্শন ও নমস্কারতত্ত্ব।

বাহ! চমৎকার বলেছেন।

১৭| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩

কলাবাগান১ বলেছেন: এই পোস্টের কন্টেন্ট অনাযাচিত কথাবার্তায় যাতে অন্য দিকে প্রবাহিত না হয়, তার জন্য অফ গেলাম...কোন একদিন চাদগাজীর এই অবজ্ঞা করে কমেন্টের জবাব দিব...কথায় না কাজে।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বাদ দেন। সবার চিন্তা-ভাবনার বিষয় সমান হয় না। তিনি হয়তো কোন কারণে সরকারের উপরে বেশ বিরক্ত এজন্য মানসিকভাবে স্যাটেলাইটস উৎক্ষেপনকে সাপোর্ট করতে পারছেন না। Please, take it easy.

১৮| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: চাঁদগাজী,

What's wrong with you, man? What's up with these personal attacks against কলাবাগান১?

I can assume you view me the same way?

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: Hope, everyone welcome for meaningful debate. But personal attack not a good idea at all. We have to be careful.

১৯| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


@এলিয়ানা সিম্পসন ,

আপনার গন্তব্য অনেক বড়, একদিন আপনি এর থেকে বড় জগতে পা রাখবেন।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:১০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: @এলিয়ানা সিম্পসনের জন্য অনেক শুভ কামনা রইলো।

২০| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

রাফা বলেছেন: এই প্রোজেক্ট হঠাৎ করে নেওয়া হয়নি। ২০১২ সালে ঘোষণা দিয়েই স্যাটেলাইট কার্যক্রম শুরু হয়েছিলো।২০১৮ সালে এসে তা বাস্তবায়িত হলো।এটা থেকে আর্থিক লাভের চেয়ে বেশি লাভ হলো আমরা জাতি ও দেশ হিসেবে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলাম।বটমলেস বাস্কেট থেকে অন্তরিক্ষে যাত্রা।সব যায়গায় আমাদের ফুটওয়ার্ক অর্জিত হলো এর মাধ্যমে।জলে,স্থলে ও মহাকাশে।

এর মর্ম নেগেটিভ চিন্তা ভাবনার মানুষের ধারণার বাইরে থাকবে এটাই স্বাভাবিক।কুয়ার ব্যঙ কখনই সমুদ্রের বিশালতা বুঝবেনা।
ধন্যবাদ,সহজ ভাষায় মহাকাশে এক টুকরো বাংলাদেশ নিয়ে এই পোষ্টের জন্য।

ধন্যবাদ,কা.চৌধুরি।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:১২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "এটা থেকে আর্থিক লাভের চেয়ে বেশি লাভ হলো আমরা জাতি ও দেশ হিসেবে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলাম।বটমলেস বাস্কেট থেকে অন্তরিক্ষে যাত্রা।সব যায়গায় আমাদের ফুটওয়ার্ক অর্জিত হলো এর মাধ্যমে।জলে,স্থলে ও মহাকাশে।".........

আপনি চমৎকার বলেছেন। বিষয়টি এভাবেই দেখা উচিৎ।

২১| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:১২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনাকে।

২২| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩

কাওছার আজাদ বলেছেন: তথ্যবহুল আলোচনা। ধন্যবাদ লেখক সাহেবকে।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: গাজি, কলা, এলিয়েন এই তিনজনের মাইরপিট বেশ উপভোগ্য। B-)

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমি কোন মতে নিরাপদ দূরত্বে আছি।

২৪| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: সকল নৈরাশ্যবাদীদের জন্য দোয়া রইলো যেন এই রমযানেই তারা আরোগ্য লাভ করতে পারেন।
আল্লাহ তায়ালা এই সৃষ্টি জগৎ এ তার অসীম দয়া আর রহমত দিয়ে রেখেছেন। মানুষ সহ সকল সৃষ্টিকুল দৈনন্দিন জীবনে নানা ভাবে এর সুফল ভোগ করেই বেঁচে আছে। সেই সাথে নিত্য নতুন জ্ঞ্যান আহরন আর উদ্ভাবনী প্রচেষ্টার মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার দেয়া এই নিয়ামক গুলিকে উপভোগ আরো সহজ থেকে সহজতর হচ্ছে। তাহলে দেরীতে হলেও একটা নতুন প্রযুক্তির সাথে যখন আমরা আমাদের যুক্ত করলাম আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে, সেখানে এতো পুঙ্খানুপুঙ্খ টাকার অঙ্কে লাভ ক্ষতি বিবেচনা করা বোকামি।
এটা তো শুরু। এর ভবিষ্যত কি চিন্তা করেছেন কখনো ? আমাদের যে আরো অনেক দূর যেতে হবে। তাই এটাকে প্রাক্কালীন ইনভেষ্ট মনে করুন। আরো অনেক ইনভেষ্ট হবে। সরকারী - বেসরকারী অনেক। তখন সব মিলে লাভ ক্ষতি হিসেব করলে লাভটাই পাবেন ইনশা আল্লাহ।

১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "দেরীতে হলেও একটা নতুন প্রযুক্তির সাথে যখন আমরা আমাদের যুক্ত করলাম আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে, সেখানে এতো পুঙ্খানুপুঙ্খ টাকার অঙ্কে লাভ ক্ষতি বিবেচনা করা বোকামি।
এটা তো শুরু। এর ভবিষ্যত কি চিন্তা করেছেন কখনো ? আমাদের যে আরো অনেক দূর যেতে হবে। তাই এটাকে প্রাক্কালীন ইনভেষ্ট মনে করুন।".........

ফাহিম ভাই, চমৎকার বলেছেন।

২৫| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করে +১৫ বছরের পরিচালন ব্যয় দিয়ে একটা খেলনা কেনার অধিকার আমরা দেশবাসীরা এই সরকার কে দেইনি এবং সেই বিলাসিতা করার মতন অবস্থাও আমাদের দেশের নাই।আর যারা বলে স্যাটেলাইট কিনে আমরা এলিট হয়ে গেছি, আমার কাছে এটা চুরান্ত পরিহাস ছাড়া আর কিছুই না।
একমাত্র জ্ঞানপাপী এবং অন্ধ চামচা ছাড়া এই প্রজেক্টটা যে একটা শ্বেত হস্তী ছাড়া আর কিছুই না সেটা সবাই বলবে। আপনি পুরো স্যাটেলাইট এর বর্ণনা দিয়েছেন কিন্ত এটা যেহেতু একটা বিনিয়োগ তাই ১৫ বছরে টোটাল কত খরচ হবে আর কত টাকা উঠে আসবে সেটার একটা ধারনা দিলে ভাল হত। আর এজন্যেই এত সমালোচনা হবার পরেও সরকার প্রেস ব্রিফিং করে সুনির্দিষ্ট কোন ব্যাখ্যা দেয়নি অথচ দেয়া উচিত ছিল।
আমি টেকনিকাল মানুষ না কিন্তু অল্প কিছু সাধারণ জ্ঞান খাটালেই বোঝা যাবে যে এটা একটা লস প্রজেক্ট। আমি আর মন্তব্য বড় করতে চাইনা। মন্তব্য একটু কড়া হলেও এটা আপনাকে করিনি বরং সবার উদ্দেশ্য লেখা।আপনি চাইলে পরের মন্তব্যএ ব্যাখ্যা করতেও পারি।
ধন্যবাদ।

১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনার মতামতে যথেষ্ট যুক্তি আছে। এগুলো আমারও মনের কথা।

"দেরীতে হলেও একটা নতুন প্রযুক্তির সাথে যখন আমরা আমাদের যুক্ত করলাম আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে, সেখানে এতো পুঙ্খানুপুঙ্খ টাকার অঙ্কে লাভ ক্ষতি বিবেচনা করা বোকামি।
এটা তো শুরু। এর ভবিষ্যত কি চিন্তা করেছেন কখনো ? আমাদের যে আরো অনেক দূর যেতে হবে। তাই এটাকে প্রাক্কালীন ইনভেষ্ট মনে করুন।"

"কত লসই তো হচ্ছে এ দেশে। শুধু সোনালী ব্যাংক থেকে মাত্র একজন লোকই তো দুইটা স্যাটেলাইটের সমন টাকা মেরে দিল। না হয় এই লসটাও মেনে নেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে।"......

২৬| ১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: কাওসার ভাই এপর্যন্ত সামুতে স্যাটালাইট নিয়ে অসংখ্য পোষ্ট এসেছে। আমি বলব, আপনার পোষ্ট টাই সেরা।
খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন।

১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রাজীব ভাই, আমি সরকারের একজন সমালোচক। আমি কাউকে খুশি করতে লেখি না। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নিয়ে লেখতে এজন্য সময় নিয়েছি। নিজে বিষয়টি ভালভাবে জানতে পড়াশুনা করেছি, তারপর লেখতে উদ্যোগী হয়েছি।

এটা আমাদের একটা বিশাল মাইল ফলক। যার সুফল বিশ-ত্রিশ বছর পর পাওয়া যাবে।

২৭| ১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: আর একটু কথা হেকে যায়.।.।.।.।.।.।.।।

যারা বলছেন লস প্রজেক্ট, তারা কি লসের আদ্যপান্ত টা এখানে একটু বলে যাবেন। একটু দেখতাম আমরাই একটু জানি না হয়।
সাথে তাদের চিন্তা বা ধারনার সুত্র টাও জানা গেলো।

এটা বলার উদ্দ্যেশ্য হচ্ছে, অনেকেই আছেন না জেনেই "নেগেটিভ" মার্কেটিং করেন। হয়তো রাজনৈতিক বিবেচনায়, অথবা কম বুঝেই। আবার অনেকেই ভালো ভাবে জেনেই সমালোচনা করেন।

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ফাহিম ভাই, শুভেচ্ছা নেবেন।

"অনেকেই আছেন না জেনেই "নেগেটিভ" মার্কেটিং করেন। হয়তো রাজনৈতিক বিবেচনায়, অথবা কম বুঝেই।"......... সব সমস্যার মূলেই আপনার এ কথাগুলো।

আমরা লেখার শিরোনাম পড়েই মন্তব্য করি। আর পড়ে মাথামুন্ডু কিছুই বুঝতে না পারলে আরো বড় কমেন্ট করি।......... কারণ, আমরা মাথা মোটা, গলাবাজ আর অতি নিম্ম মানসিকতার জাতি।

২৮| ১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: কত লসই হচ্ছে তাই বলে জেনেশুনে লস!!! সোনালী ব্যাংকের ঘটনা লুটপাট এটাও লুটপাট। এর পরে আরো কত ব্য্যাংক দেউলিয়া অবস্থায় আছে। জানেন কি ব্যংকগুলোতে টাকা নাই। হঠাত করে সব ব্যাংক ২%-৩% ইন্টারেস্ট রেট বাড়িয়ে দিয়েছে? আমাদের কে লস করতে হলেও হিসাব করেই লস করতে হবে।স্যাটেলাইট এমন কোন ইমারজেন্সি বিষয় না বিনিয়োগ করতে হবে।ঝণ করে স্যাটেলাইট কিনেছি।আবার ঝণ নেয়ার জন্য আবার ভারত দৌড়াচ্ছি।প্রত্যেকটা প্রশ্ন ফাস হচ্ছে।বরং সেখানে প্রযুক্তির পেছনে টাকা খরচ করা যেত। যাতে কিভাবে পরীক্ষার কিছু আগে কেন্দ্রেই প্রশ্ন পত্র ছাপানো যায়।
ছোট্ট একটা উদাহরন দেই।বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলো বিদেশি স্যাটেলাইট ভাড়া নেয়।সেই টাকা নাকি আমাদের দেশেই থাকবে। আমাদের স্যাটেলাইটের রেঞ্জ সৌদি থেকে ইন্দোনেশিয়া,ফিলিপাইন। এটা মাথায় আসলোনা যে ইউরোপ,আমেরিকা,আফ্রিকা,অষ্ট্রেলিয়ায় কিভাবে সম্প্রচার হবে? এটা বোঝার জন্য কি প্রযুক্তিবিদ হতে হয়?সেইতো অন্য স্যাটেলাইট ভাড়া নিতেই হবে।এর পর আমরা ট্রান্সপন্ডার ভাড়া দেব এবং সম্ভাব্য ক্রেতা ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইন। হায় কপাল!!! ইন্দোনেশিয়া ১৯৭৬ সালে প্রথম স্যাটেলাইট পাঠিয়ে এ অবধি ১৬ টা স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে।গত ৫বছরেই ৬টা পাঠিয়েছে এর মধ্যে জিওষ্টেশনারি(আবহাওয়া) স্যাটেলাইট আছে।আর ফিলিপাইন প্রথম দুটি স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে ১৯৯৮ সালে এবং ২০১৬ সালে নিজেরাই মডিফাই করিয়েছে। ওরা কেন আমাদের সার্ভিস নিবে?
ভাই আপনি বা আমি মানেই বাংলাদেশ না। যারা ফুটানি দেখানোর কথা বলে তাদের কে ঢাকা মেডিকেলের Burn Unit এ নিয়ে ছেড়ে দেয়া উচিত।কিভাবে মানুষ কষ্ট পাচ্ছে চিকিতসা সেবা না পাবার জন্য।১৭ কোটির দেশে মাত্র একটা হাসপাতাল।অথচ স্যাটেলাইট না পাঠিয়ে এই টাকা দিয়ে প্রত্যেকটা বিভাগে একটা Burn Unit করা যেত।৬০-৬৫টাকা দরে চাল খাচ্ছি।
যারা এলিট নিয়ে কথা বলে তাদের কে বেনাপোলের ভারতের অংশের ইমিগ্রেশ নে পাঠিয়ে দেয়া উচিত।কিভাবে ওখানে বাংলাদেশীদের গরু ছাগলের মতন ৪/৫ ঘন্টা দাড় করিয়ে রেখে ইমিগ্রেশন করায় তখন কোথায় থাকে আমাদের এলিট গিরি? পৃথিবীতে মাত্র ৫১ টা দেশের(বাকিগুলো বিভিন্ন অর্গানাইজেশনের) স্যাটেলাইট আছ।কেনিয়ার মত দেশেরও আছে আবার সুইজারল্যান্ড,নরওয়ের মতন দেশেরও স্যাটেলাইট নাই।এটা ফুটানির জিনিস না। যেখানে আমাদের দেশে শিশু খাদ্যের মত জিনিস থেকেও অনেক উচ্চহারে ট্যাক্স নেয়া হয় সেখনে এই স্যাটেলাইট বিলাসিতা

এবার একটু চরম সত্য অন্যভাবে বলি। ধরুন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক কে বুয়েটের ভিসি করে দেয়া হল আর হলমার্কের মালিক কে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর করা হল তাহলে কি অবস্থা হবে বুঝতে পারছেন!!!!!!

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "এবার একটু চরম সত্য অন্যভাবে বলি। ধরুন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক কে বুয়েটের ভিসি করে দেয়া হল আর হলমার্কের মালিক কে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর করা হল তাহলে কি অবস্থা হবে বুঝতে পারছেন!!!!!!".........

আপনার শেষ কথাটি পড়ে খুব ভাল লাগলো। আপনি এখানে যে কথাগুলো বলেছেন সবই যৌক্তিক। আমিও আপনার সাথে একমত।

আসলে দেশকে নিয়ে চরম হতাশার মাঝে শুধু খারাপ খবর পড়তে ভাল লাগে না। আপনি আমার আগের লেখাগুলো পড়লে বুঝতে পারবেন দেশকে নিয়ে অনেক কঠিন সত্য কথা লেখেছি।

দেখি না কী হয়!! হয় তো কোন ভাল ভবিষ্যতের ইঙ্গিত হতে পারে এ স্যাটেলাইট। আপনার জ্ঞানগর্ভ কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৯| ১৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

শিখা রহমান বলেছেন: কাওসার আপনি গুছিয়ে সুন্দর করে লেখেন সেটা আগেও বলেছি। তবে আমি অভিভুত যে আপনি প্রত্যেকটা লেখার পেছনে যে শ্রম দেন তা দেখে। লেখকের পাশাপাশি আপনি যে একজন জ্ঞানপিপাসু পাঠক সেটা আপনার লেখা পড়লেই বোঝা যায়।

সব লেখায় মন্তব্য করা হয় না সময়ের অভাবে। কিন্তু আপনার প্রতিটা পোষ্টই সুন্দর, সুচিন্তিত, তথ্যবহুল, সুখপাঠ্য এবং পাঠককে ভাবতে শেখায়।

শুভকামনা। ভালো থাকবেন ও লেখা দিয়ে ব্লগ মাতিয়ে রাখবেন।

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপা, আমার লেখাগুলো আপনি মনযোগ দিয়ে পড়েন এটা আমার জন্য পরম সৌভাগ্য।

"সব লেখায় মন্তব্য করা হয় না সময়ের অভাবে।"..........

শুধু আপনি পড়লেই আমি কৃতার্থ হবো।

৩০| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

ইমরান আশফাক বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি, এই উদ্যোগটা আরও বিশ বৎসর আগে নেওয়া উচিৎ ছিল। যাই হোক, একদম না হওয়ার চেয়ে দেরীতে হওয়াও উত্তম। যারা এখনও এর বিরোধীতা করছে তাদের তা করতে দিন। ওদের পিছনে অনাবশ্যক সময় নষ্ট করবেন না। আমরা সপ্ন দেখি একদিন আমরা নিজেরাই রকেটের সাহায্যে সাটেলাইট উৎক্ষেপন করতে সক্ষম হবো। এর জন্য অবশ্য প্রয়োজনীয় গবেষনা কেন্দ্র ও মানবসম্পদ তৈরী করতে হবে যেটা সময়সাপেক্ষ। বিশেষ করে সামরিক ও গোয়েন্দা উপগ্রহ পাঠাতে হলে নিজেদেরই রকেট প্রযুক্তি আয়ত্ত্ব করতে হবে। অন্য দেশ এই প্রযুক্তিগুলি দেবে না। আর সাটেলাইটের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ বিভিন্ন কোম্পানীর কাছ থেকে আলাদাভাবে সংগ্রহ করতে হয়। কোন একক কোম্পানী সবগুলি যন্ত্রাংশ তৈরী করতে পারে না।

এই সাটেলাইট উৎক্ষেপনের মাধ্যমে আমাদের তরুন প্রজন্মকে মহাকাশ গবেষনার জন্যে উচ্চাকাংখী, উৎসাহী ও উদ্যোমী করে তোলার সুযোগ হয়েছে। এর ফল আমরা ভবিষ্যতে পাবো।

১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ইমরান ভাই, চমৎকার কিছু কথা বলেছেন।

"আমরা সপ্ন দেখি একদিন আমরা নিজেরাই রকেটের সাহায্যে সাটেলাইট উৎক্ষেপন করতে সক্ষম হবো। এর জন্য অবশ্য প্রয়োজনীয় গবেষনা কেন্দ্র ও মানবসম্পদ তৈরী করতে হবে যেটা সময়সাপেক্ষ। বিশেষ করে সামরিক ও গোয়েন্দা উপগ্রহ পাঠাতে হলে নিজেদেরই রকেট প্রযুক্তি আয়ত্ত্ব করতে হবে। অন্য দেশ এই প্রযুক্তিগুলি দেবে না। আর সাটেলাইটের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ বিভিন্ন কোম্পানীর কাছ থেকে আলাদাভাবে সংগ্রহ করতে হয়। কোন একক কোম্পানী সবগুলি যন্ত্রাংশ তৈরী করতে পারে না।"............

"সামরিক ও গোয়েন্দা উপগ্রহ পাঠাতে হলে নিজেদেরই রকেট প্রযুক্তি আয়ত্ত্ব করতে হবে। অন্য দেশ এই প্রযুক্তিগুলি দেবে না।"....... এই কমেন্টটি আলাদা করলাম। কারণ, এটাই সবচেয়ে 'কোর' পয়েন্ট।

অনেক শুভ কামনা ও ভাললাগা আপনার জন্য।

৩১| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

প্রামানিক বলেছেন: আপনার লেখাগুলি অনেক সুখপাঠ্য এবং তথ্যবহুল। পড়তে খুব ভালো লাগে এবং অনেক কিছু জানা যায়। লিখতে থাকেন সাথে আছি, ধন্যবাদ।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: প্রামানিক ভাই, আপনি গুণী লেখক। আপনার আশীর্বাদ আমার ভাল লেখতে অনুপ্রাণিত করে।

৩২| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো...........

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপা বলেছেন ভাল, তার মানে খুব একটা খারাপ হয়নি!!

৩৩| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: হাসিনা সরকাররে এটা সাফল্য। তবে আমাদের দেশ রকেট ও মহাকাশ বিজ্ঞানে এখনো কেজি'র ছাত্র।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ, শাহাদাৎ ভাই।

৩৪| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: গিনিপিপ বাহিনীর মন্তব্য পড়ে মেজাজ হট,X(
রমজান মাস!
ক্যাচাল বাদ দিয়েছি,
তাই কিচ্ছু লিখবো না,:(


সামনে একটা ছড়া লিখুন।:(

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: নিজাম ভাই, এই রমজানেও মাথা গরম!!

রুহ আফজার শরবত পান করুন।

৩৫| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০৭

নায়লা রহমান বলেছেন: এ নিউজটা পড়ে অবাক হলাম যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর কক্ষপথে পৌঁছতে ৩ দিন সময় লাগবে!

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা নেবেন। নিউজটি সম্ভবত ফেইক।

৩৬| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১৪

নীহার দত্ত বলেছেন:


এই স্যাটেলাইট নাকি বাংলাদেশের দিকে তীর্যকভাবে হেলে থাকবে। ফলে ইমেজ প্রসেসিং এর মত কাজ গুলো ভালো করে হবে না। রাশিয়া থেকে নাকি এই রুট কেনা হয়েছে।
কথা কি সত্য ?

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, যতটুকু জানি কথাটি সত্য। এই স্যাটেলাইটের মূল ফোকাসটা থাকবে ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনের দিকে।

৩৭| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্লগ, ফেসবুক, পত্রিকার কমেন্ট, আলোচনা, বিশ্লেষণ সব মিলে আমার মনে হয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের খরচ, মেয়াদ, কার্যক্ষমতার কারণে জনগণের মধ্যে খুশীর চেয়ে অখুশীর সংখ্যা বেশী...

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "ব্লগ, ফেসবুক, পত্রিকার কমেন্ট, আলোচনা, বিশ্লেষণ।".......

এগুলো তো কম নয়। এই আলোচনা সমালোচনায়, মানুষের মধ্যে স্যাটেলাইট নিয়ে আগ্রহ বাড়বে।

৩৮| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১৩

ইখতামিন বলেছেন: এমনও তো হতে পারে- এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে অর্জিত টাকায় এরকম আরও ২ টা স্যাটেলাইট বানানো যাবে...

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা আসলে নেই। হয়তো পরবর্তী কোন স্যাটেলাইট থেকে হতে পররে।

৩৯| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০১

লায়নহার্ট বলেছেন: মনোযোগ দিয়ে পড়লাম, ভালো লিখেছেন।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকে।

৪০| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:১৫

নীলপরি বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট ভালো লাগলো । ++++

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: অনেক ভাল লাগা ও কৃতজ্ঞতা।

৪১| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমি ওসব আফজা টাফজা খাই না।


ওই মিয়া!!
সামনের দিন ছড়া চাই.....

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: তাহলে সম্ভবত বিয়ে ফরজ হয়ে গেছে আপনার।

৪২| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:২০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ওই ফাউল লেখক!
আমি এখন বিবাহিত ব্যাচেলর:P


ব্লগে উল্টা পাল্টা লেখা/কমেন্টস দেখলে আমার শরীর জ্বলে..X(

১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৫২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: তাহলে কী, দোলনার ফাঁকা জায়গাটি ভরাট হয়ে গেল!!! অজান্তে?

৪৩| ১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ২:২০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো লাগল।

১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৫২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকে।

৪৪| ১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি কিভাবে বলছেন, " ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে", এটা কি সম্পদ, বিল্ডিং, কলকারখানা, নাকি ইউনিভার্সিটি যে, আগামী প্রজন্মের কোন কাজে লাগবে?-চাদগাজী,শিশুর মতো কথা বলেন কেন? দেশের চ্যানেলগুলি যদি অাগামী দুইদশক নিজেদের উপগ্রহ ব্যবহার করে,তাহলে কি বৈদেশিক মুদ্রা বাচবে না যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উপকারে আসবে?
অার কথা বলতে তো ট্যাক্স দিতে হয়না,তাই সবাই মহাপন্ডিত।এই উপগ্রহ হোজ্জার আমলের কি যু্ক্তির ভিত্তিতে বলছেন? প্রমাণ দেন।তখন কি এসব ছিলো? নাকি আপনি এখন সবচেয়ে বড় মহাকাশ বিজ্ঞানী ?

১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৫৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই, চমৎকার বলেছেন। @চাঁদগাজী সাহেব সম্ভবত দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে কথাগুলো বলেন। উনি বয়োজেষ্ট মানুষ, তাই উনার এ কমেন্টগুলো এড়িয়ে যাই। যাক, সবার ভাবনা আসলে সমান নয়।

৪৫| ১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৩৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: আসলে এ স্যাটেলাইট থেকে সরকারে প্রফিট করার সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ-একথা যদি সত্য হয় তাহলে গরীবের টাকায় এটা সম্পূর্ণ অপচয়।
এই টাকা দারিদ্র নিরসন অার উন্নয়নমূলক কাজে ব্যায় করা উচিত ছিলো।

১৯ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হয়তো পরবর্তী স্যাটেলাইটগুলো আরো কার্যকরী হবে, প্রফিটেবুল হবে। দেখা যাক কী হয়? Time will say.....

৪৬| ১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৩৮

অনল চৌধুরী বলেছেন:
আপনার ল্যাব থেকে বাংলাদেশের টোকাইরা "ক্লোনিং" শিখছে, কিশোরী চাকরাণীরা অরগেনিক চা তৈরি শিখছে, বুয়ারা মাংসযকে
ফরমালিনযুক্ত করার প্রসেস শিখছে, আর আপনি নাসির উদ্দিন হোজ্জার আমলের স্যাটেলাৎ ট্রকিং করছেন, আর হাতে তালি দিচ্ছেন; আপনাদের স্বপ্নের শেষ নেই
-এগুলি চরম রুচিহীন কথাবার্তা।

১৯ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: কমেন্টটি দেখে আমার খুব খারাপ লেগেছে। ব্লগের সবাই সুশিক্ষিত, আশা করবো কমেন্টগুলোও এমন হবে। পার্সনালি অপমান করা, অপদস্থ করা চরম অন্যায়।

৪৭| ১৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: এমন জ্ঞানী একজন লেখকের লেখায় আমার মত নির্বোধ কি মন্তব্য করবে ভেবে পাচ্ছেনা। :( বিজ্ঞান বিষয়টি বরাবর ই আমার অপছন্দের :P তবে জ্ঞান অর্জন করতে চাইলে আপনার লেখার জুড়ি নেই :P তাই আমার মত জ্ঞানহীন ব্লগারদের জন্য আপনার লেখা আশীর্বাদ স্বরূপ !

১৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "এমন জ্ঞানী একজন লেখকের লেখায় আমার মত নির্বোধ কি মন্তব্য করবে ভেবে পাচ্ছেনা। :( বিজ্ঞান বিষয়টি বরাবর ই আমার অপছন্দের :P তবে জ্ঞান অর্জন করতে চাইলে আপনার লেখার জুড়ি নেই :P তাই আমার মত জ্ঞানহীন ব্লগারদের জন্য আপনার লেখা আশীর্বাদ স্বরূপ!"................

ধন্যবাদ, আপু :( । একজন সাধারন লেখক আমি। প্রতিনিয়ত শেখার মধ্যে থাকি। জীবনটাই একটা পাঠশালা। যে সামান্য জ্ঞান অর্জন করেছি, তা দিয়ে লেখার চেষ্টা করি মাত্র। আশীর্বাদ করবেন।

৪৮| ২০ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৩৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: জ্ঞান অর্জন ও চর্চ্চার মাধ্যমে একটা জাতি নিজেদের উন্নত করতে পারে।কিন্ত সবকিছু হতে হবে যুক্তি ও তথ্যভিত্তিক।

২০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, একটা জাতির উন্নতির জন্য এর কোন বিকল্প নেই।

৪৯| ২০ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৩

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @"লেখক বলেছেন: তাহলে কী, দোলনার ফাঁকা জায়গাটি ভরাট হয়ে গেল!!! অজান্তে?"

--ব্লগেও কিছু দোলনা ফাঁকা আছে,
তা কি তুমি জান ম্যান??
আমার দোলনা নিয়ে বারেবারে
টানাটানি করো ক্যান?X(

আমি এখন ছড়াকার
দেশ থেকে বহু ফার:(
তুমি হে কোন ছার?
কিনবো নতুন কার?)!;)

চাও যদি দোলনা
আমাকে হে বলনা?
লজ্জাবতী না হয়ে
আমার সাথে চল না:P

২০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "-ব্লগেও কিছু দোলনা ফাঁকা আছে,
তা কি তুমি জান ম্যান??
আমার দোলনা নিয়ে বারেবারে
টানাটানি করো ক্যান?X( "..........

তাইলে মোর দোলনা নিয়ে টানাটানি হবি ক্যান :(

৫০| ২০ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৯

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কার সাথে দোর ভাব
আমি কি তা জানি না?X(
হাটে যদি হাঁড়ি ভাঙি
দেখতে সে রানী না।

কত এল রাজা গোজা
হাতি ঘোড়া গেল তল
গাজীর সাথে ভাব করে,
মাপতে চাও মোর জল??

ভুল তুমি করো না
ব্লগে প্রেম করো না।
.....

২০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "কার সাথে দোর ভাব
আমি কি তা জানি না?X(
হাটে যদি হাঁড়ি ভাঙি
দেখতে সে রানী না।".......

রানী হোক আর পেত্নী হোক,
তাতে কী বা আসে যায়?
মন দিয়েছি, প্রাণ দিয়েছি
মুই এখন খুব অসহায়।

৫১| ২০ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:১০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কার সাথে তোর ভাব
আমি কি তা জানি না?X(
হাটে যদি হাঁড়ি ভাঙি
দেখতে সে রানী না।

কত এল রাজা গোজা
হাতি ঘোড়া গেল তল
গাজীর সাথে ভাব করে,
মাপতে চাও মোর জল??

ভুল তুমি করো না
ব্লগে প্রেম করো না।
বলি আমি শোন ভাই
সাবধানে মার নাই.....;)

২০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "ভুল তুমি করো না
ব্লগে প্রেম করো না।
বলি আমি শোন ভাই
সাবধানে মার নাই.....;)

সাবধান করে লাভ নাই
ভুল আমি করতে চাই।
প্রেম মানে না নীতিবাক্য
তাতে আমি বড়ই দক্ষ :P

৫২| ২০ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: উচ্চাভিলাসী প্রকল্প চলতে থাকলে দূর্ভিক্ষ হতে বেশি দেরি নেই। হতভাগা দেশবাসী র জেগে ওঠার সময় হয়েছে।

২০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: দেখা যাক, কি হয়?

৫৩| ২০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

কলাবাগান১ বলেছেন: ভিশনারী প্রজেক্ট বন্ধ হলে অনেকেই খুশী হয় কেননা তারা মনে করে সাবমেরিন মেরিন ক্যাবল কিনা উচিত ছিল না কেননা ঐ টা ছিল উচ্চবিলাশী প্রকল্প ...ঐ সি্দ্ধান্তে বাংলাদেশ কত বছর পিছিয়ে গিয়েছিল, সেটা কি উপরের কমেন্টকারী ব্লগার জানে?

কথায় কথায় দেশবাসীকে জেগে উঠার ডাক!!!!!!

২০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "সাবমেরিন মেরিন ক্যাবল কিনা উচিত ছিল না কেননা ঐ টা ছিল উচ্চবিলাশী প্রকল্প ...ঐ সি্দ্ধান্তে বাংলাদেশ কত বছর পিছিয়ে গিয়েছিল".......

সম্ভবত এগুলো মনে নেই।

৫৪| ০৭ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

গরল বলেছেন: মহাশুন্যে যে আরও এক টুকরা বাংলাদেশ আছে এবং সেটা সরকারে BS-1 পাঠানোর আগেই মহাশুন্যে গেছে। ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন ছাত্র জাপানের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণামূলক প্রজেক্টে একটি ন্যানি স্যাটেলাইট বানিয়েছে এবং নাসা সেটা তাদের খরচে মহাশুন্যে পাঠিয়েছে প্রায় ছয় মাস আগেই। এটা নিয়ে কেন বাঙ্গালীদের তখন গর্ব হল না ঠিক এটাই বুঝলাম না।

০৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ন্যানি স্যাটেলাইট আর সত্যিকারের কমার্শিয়াল স্যাটেলাইট এক নয়। এছাড়া বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইটের মালিকানা এ দেশের আপামর জনগনের। এজন্য ন্যানি স্যাটেলাইটের সাথে BS-1 এর তুলনা করা অযৌক্তিক। ন্যানি নিয়ে আমাদের কোন আগ্রহ নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.