নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা বানান বিতর্ক এবং আমার কিছু কথা

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২২

আমাদের অনেকের মাঝেই প্রশ্ন জাগে বাংলা বর্ণমালায় সমগোত্রীয় বর্ণ কেন??
যেমন;-
ই,ঈ;
উ,ঊ
গ,ঘ
জ,ঝ,য
ড,ঢ
দ,ধ
ন,ণ
ব,ভ
শ,ষ,স
র,ড়,ঢ়
এ বর্ণ গুলোকে কী কমিয়ে একটি বর্ণে রূপান্তর করা যায় না। তবে বর্ণ মালা থেকে কমে যেত ১৩টি বর্ণ।এতে করে বর্ণ সংখ্যা কমবে এবং বানান হবে সহজলব্ধ। দারুন এবং বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্ন। এই প্রশ্নের উত্তরের আগে জেনে নেই ভাষা কি?

অর্থপূর্ণ ধ্বনির সমষ্টি হল ভাষা। প্রত্যেক স্বার্থক ভাষার দুটি রূপ থাকে এক. কথ্য রূপ দুই লিখিত রূপ। এর মধ্যে লিখিত রূপ সর্বদাই কথ্য রূপকে অনুসরণ করেন।

কথ্য রূপে আমরা যে ধ্বনি উচ্চারণ করি তার লিখিত রূপ হলো বর্ণ।আর বাংলা ভাষায় উপরের আলোচিত ধ্বনি গুলো ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে উচ্চারিত হয় বলেই ঐসকল ধ্বনির ভিন্ন ভিন্ন লিখিত রূপ এসেছে। প্রকৃতপক্ষে এরা সমগোত্রীয় এবং সমোচ্চারিত বর্ণ নয়।

তবুও আমরা অল্প সময়ের জন্য মেনে নেই এরা সমগোত্রীয় বর্ণ এবং এদের পরিবর্তে একটা বর্ণ, মানে একাধিক ধ্বনির লিখিত রূপ, একটা বর্ণের মাধ্যমে লিখব। ফলে আমাদের বানানের ভুলটা কমে যাবে।এবার আমরা যদি জ,ঝ ধ্বনির এর পরিবর্তে কেবল জ লেখি তাহলে কি হবে সেটা দেখা যাক।ধরুন আমি বোঝাতে চাইলাম ঝাল(pungent) কিন্তু সেটা হয়ে গেল জাল(net)।

আবার ধরুন আমরা দ ,ধ ধ্বনির লিখিত রূপ হিসেবে কেবল দ লিখলাম। এবার আমি কথ্যে বোঝাতে চাইলাম ধান কিন্তু লিখলাম দান।

অথবা ব ও ভ এর পরিবর্তে কেবল ব তাহলে কি হবে চলুন দেখি। ধরুন আমি বোঝাতে চাইলাম আমার ভালে(কপালে) এটা নেই। কিন্তু লিখলাম আমার বালে এটা নেই। তাহলে আমি কথ্য রূপে যেটা বোঝাতে চাইলাম লেখ্য রূপে সেটি দৃষ্টি কটু হয়েগেল।এরকম অন্যান্য আপাত দৃষ্টিতে দেখা সমগোত্রীয় ধ্বনিকে নিয়েও বলা যায়।

আপনি যদি একাধিক ধ্বনির জন্য কেবল একটি বর্ণ ব্যবহার করেন তাহলে বাংলা ভাষার কথ্য ও লিখিত রূপের সাথে বিশাল ফারাক হয়ে যাবে। আর যদি এই লিখিত রূপটা কথ্যের উপর চাপিয়ে দেন তবে উচ্চারণের বৈচিত্র্য ও স্বাতন্ত্র্যতার সাথে সাথে বাংলা ভাষার শব্দভান্ডারেও একটা বড় রকমের গোল বেধে যাবে । কেননা ভাষার কথ্য রূপকেই লেখ্য রূপ অনুসরণ করে। সহজ করে বললে ভাষার কথ্য রূপে পরিবর্তন আসলেই কেবল লেখ্য রূপ সে অনুযায়ি পরিবর্তিত হয়। এ সম্পর্কে প্রমথ চৌধুরি একটা দারুন কখা বলেছেন,
“ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে।”

মৈথিলী( এক প্রকার কবি ভাষা) ও সংস্কৃত(প্রাকৃত যুগের সমসাময়িক সাহিত্যিক ভাষা যা সাধারণ মানুষের কথ্য ভাষা ছিল না) ভাষার করুণ পরিণতি এই উক্তির সত্যতার উদাহরণ। এই দুটো ভাষার কেবল লিখিত রূপ ছিল। ফলাফল এরা আজ বিলুপ্ত অথবা প্রায় বিলুপ্ত।

এবার উপরের বর্ণগুলো কেন সমগোত্রীয় এবং সমোচ্চারিত বর্ণ নয় সে সম্পর্কে আলোকপাত করাযাক:-

প্রথমেই দেখব কেন ই ও ঈ দুটি বর্ণ। এ ধ্বনি দুটির উচ্চারণে সময়ের তারতম্য রয়েছে। উচ্চারণের দীর্ঘতা ও হ্রস্বতা বোঝাতে এই ধ্বনি দুটিকে ভিন্ন ভিন্ন রূপদান করা হয়েছে যাতে দুটি ধ্বনির লিখিত রূপ এক না হয়ে যায়( এ কারনেই ই, ঈ , ি, ী )। উ,ঊ এর ক্ষেত্রে একই নিয়ম প্রযোজ্য।

এবার দেখা যাক গ,ঘ কেন দুটো বর্ণ
গ ধ্বনি উচ্চারনের সময় ফুসফুস তাড়িত বাতাসের স্বল্পতা থাকে। এজন্য একে বলা হয় অল্পপ্রাণ ধ্বণি।ঘ ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস তাড়িত বাতাসের আধিক্যতা থাকে এজন্য একে বলা হয় মহাপ্রাণ ধ্বনি।( লক্ষ্য করে দেখবেন আন্তর্জাতিক ধ্বনি লিপিতেও গ হলো ga ঘ হলো gha) যার বিভিন্নতা ও স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য বোঝাতে গ,ঘ হয়েছে।
এভাবে
জ,ঝ
ঢ,ড
দ,ধ
প,ফ
ব,ভ
প্রভৃতির ক্ষেত্রেও এই একই নিয়ম খাটে।

এবার আসি ন,ণ। এ দুটো বর্ণও উচ্চারণের স্থান অনুযায়ী স্বতন্ত্র্ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। কারন দন্তমূল থেকে উচ্চারিত হয় ন আর মূর্ধা থেকে উচ্চারিত হয় ণ। তাই এই দুটির পরিবর্তে কেবল একটা ন ব্যবহার করলে এই স্বাতন্ত্র্যতা ও বৈচিত্র্য থাকবে না। আর উচ্চারণ লাগবে শ্রুতিকটু।
শ,ষ,স- এই তিনটি ধ্বনির উচ্চারনেও রয়েছে বিস্তর পার্থক্য। শব্দের আদি, মধ্য, অন্ত্যে এ গুলোর ব্যবহারে রয়েছে স্বাতন্ত্র্যতা

র,ড়,ঢ়
র কম্পনজাত ধ্বনি
ড়,ঢ় তাড়নজাত ধ্বনি
ভিন্ন ভিন্ন শব্দে এদের উচ্চারণ কখনই এক নয় ও এক হবারও নয়।এদের কে যদি এক করে ফেলি তবে রেফ এর স্থলে কোন ‘র’ হবে? তাহলে রেফ এর স্থলে কেবল ‘র’ লিখলেইতো চলত! তাহলে যুক্ত বর্ণ লিখতে গেলে সমস্যায় পড়তে হত।

তবে একথা বলতেও আমার কোন আপত্তি নেই যে কিছু ধ্বনির ব্যবহার বাংলা ভাষা থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে(যারা দু একটির বেশি নয়)। তাই তাদের লিখিত রূপ (মানে বর্ণমালা থেকে) বাদ দেয়ার সময় হয়তো এসে গেছে।ভাষা বিজ্ঞানীরা এ বিষয়টা নিয়ে ভাবতে পারেন।

আর একটা কথা বাংলা ভাষা নিয়ে শুধু বাংলা একাডেমিই গবেষণা করে না, আন্তর্জাতিক ভাষা বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত গবেষণা করছেন প্রত্যেকটি ভাষা নিয়ে। যেখানে বাংলাধ্বনির জন্য রয়েছে আন্তর্জাতিক ধ্বনি লিপি। যা কেবল ইংরেজির ছাব্বিশটি বর্ণে সীমাবদ্ধ নয়।

আশা করি আপনাদের ধারনাটা পরিষ্কার হয়েছে।

নিবন্ধটি লেখার জন্য বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ডঃ এম এ আলীর প্রতি।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো একটা বিষয় আমার জানা হলো। কয়েকদিন ধরে এমন একটা পোষ্ট মনে মনে খুঁজছিলাম।
কৃতজ্ঞতা রইল পোষ্টে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৫

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞ আপনি থাকবেন কেন? কৃতজ্ঞতা তো প্রকাশ করব আমি।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৪

সুমন কর বলেছেন: ভালো পোস্ট।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৭

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: সুমন কর সাহেব ;আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ বাংলা বানান বিতর্ক নিয়ে লিখা সুন্দর প্রবন্ধটির জন্য । তবে কথা হল বানান বিভ্রাট নিয়ে কোন বিভ্রান্তি কিংবা বিতর্ক নেই কারণ প্রচলিত নিয়মের বা্ইরে কিছু লিখলে সেটা ভ্রমই হবে , তাই সেটা নিয়ে এ মহুর্তে বিতর্কের বিশেষ অবকাশ নেই তবে এ নিয়ে গঠনমুলক আলোচনার প্রয়োজন আছে । গুরুত্বপুর্ণ হতে পারে কি কারণে বানান বিভ্রাট হয় তার স্বরূপ অনুসন্ধান ও গুড়াতেই পারলে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে বানান বিভ্রাট কমানোর উপায় বের করা । প্রচলিত নিয়মের মধ্য থেকেইতো তিন চারবার এডিট ও প্রুফ রিডিং এর পরেও সচেতন বা অসচেতনতার কারণে প্রায় সকল লিখাতেই কিছু না কিছু বানান ভূল থেকেই যায় যা অমার্জনীয় বলেই গন্য হয় । তাই এ বিষয়টি সংস্কারের সবিশেষ প্রয়োজনীয়তা আজ দেখা দিয়েছে । ভাষা হতে সমউচ্চারণ মুলক কিংবা একই বর্ণ দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ভাব বা অর্থ প্রকাশের পদ্ধতি বা নিয়মের কথা চিন্তা ভাবনা করা যেতে পারে ।

একটি বর্ণকে বিভিন্ন অর্থ প্রকাশের জন্য বিশ্বের নামী ভাষাগুলির মধ্যেও প্রয়োগ দেখা যায় ।
এখানে উদাহরণ হিসাবে ইংরেজীতে একটি বর্ণকে কিভাবে বিভিন্ন অর্থ প্রকাশের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে তার কিছু নমুনা দেখাননো হল

In - ভিতর
Inn- সরাইখানা

Lie - মিথ্যা
Ley – জমিতে ঘাস রোপন

Tal = thanks a lot
Tall = লম্বা
সেরকম ভাবে
ধান কে লিখা যেতে পারে দানন
আর দানকে ঠিক রেখেই লিখা যেতে পারে দান

আবার ইংরেজী শব্দ Pilar এবং pillar এর মধ্যে দেখা যায় একটি শব্দ L কে কিভাবে ব্যবহার করা হয়েছে ।

অনুরূপভাবে
ঝাল ও জালকে
করা যায় প্রকাশ নিন্মভাবে
জালকে জাল হিসাবে রেখে দিয়ে ঝাল কে লিখা যায় জালল
এর ফলে জ ও ঝ লিখার জন্য কম্পিটারের কি বোর্ডে আপার ও লোয়ার কি ব্যবহার করতে হবেনা . টাইপিং গতি যাবে বেড়ে ।

মোট কথা হল একটি বর্ণের সাথে অন্য একটি নতুন বর্ণ মিলিয়ে শব্দের ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করা যায়, প্রায় সম উচ্চারণমুলক শব্দ সংখ্যা ইচ্ছা করলে কমানো যায় , তবে এর প্রয়োগে লাগবে দীর্ঘ সময় , একটি জাতির ভাষার সংস্কারের জন্য এমনিতেই শত বছর লেগে যায় ।

ভাষা ও বর্ণের উন্নয়ন এক দিনে হয়নি এটা শত বছরের কাল পরিক্রমায় প্রয়োজন অনুযায়ী ক্রম বিকাশের ধারায় বিকশিত হয়েছে ।

তেমনি ভাবে আধুনিক প্রযুক্তি ও বিশ্বায়নের যুগে এটার সংস্কারের প্রয়োজন আছে বলেই মনে হয় ।

রক্ষনশীলতার মনোভাব ধরে নিয়ে পরে থাকলে এই গতির যুগে আমরা হয়তবা পরে থাকব অনেকটা পিছনেই যা কোন মতেই কাম্য নয় ।

এমনিতেই ইংরেজী টাইপের তুলনায় গতির বিচারে আমরা অর্ধেক পিছনেই পরে আছি ।
তাই ভাষাবিদদের উচিত হবে নতুন নতুন উদ্ভাবনিমুলক চিন্তাভাবনা করে বর্ণলিপির গ্রহণযোগ্য সংস্কারের বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদী কার্যক্রম গ্রহণ করা ।

নতুন চিন্তাভানায় কোন ভ্রম নাই , ভ্রম হয় এর প্রয়োগে । সঠিক উপায় বের করতে পারলে কোন কিছুই মানুষের অসম্ভব নয় । মানূষ গবেষনা করে করেই উপযুক্ত প্রযুক্তি আবিস্কার ও উদ্ভাবন করে চাঁদে গিয়ে পৌঁছেছে, যা একসময় কল্পনাও করতে পারে নাই ।

যাহোক, ধন্যবাদ জানাই পোষ্ট লিখক কে তিনিও বলেছেন কিছু ক্ষেত্রে বাংলা ভাষায় বর্ণের সংস্কার সম্ভব হবে বিজ্ঞ ভাষাবিদদের প্রয়াসে, যদি তারা সেরকম চিন্তা ভাবনা করেন ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ডঃ এম এ আলী ভাই আপনার চিন্তাধারা বাংলা ভাষার লিখিত রূপের উন্নয়নের লক্ষ্যে। প্রকৃতপক্ষে বাক্ প্রবাহ পরিবর্তিত না হলে লিখিত ভাষার পরিবর্তন আনা সম্ভব নয়।তারপরেও আপনি ভাষাবিজ্ঞানীদের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৭

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার লেখাটি।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫০

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । শুভকামনা রইলো।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: খাইরুন নাহার বিনতে খলিল,

নিঃসন্দেহে একটি সুন্দর, গঠনমূলক এবং সময়োপযোগী পোস্ট!:)

লাইক!:)

প্লাস!:)

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকার কামনা রইলো।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫৭

নাসের গ্যাং ০০৭ বলেছেন: ভালো একটা বিষয় নিয়ে পোস্ট লিখেছেন।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনাকে এবং ডঃ এম এ আলী ভাইকেও অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর এবং খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। পোস্টে অনেক প্লাস।
বাংলা ভাষা অনেক কঠিন একটা ভাষা, বলতে গেলে এতো কঠিন ভাষা আর হয় না। বাংলা ভাষার সাথে সংষ্কৃত সহ আরো অনেক ভাষা মিশ্রণ রয়েছে তাই এতো কঠিন। তবে বাংলা ভাষার মতন এতো মিষ্টি মধুর ভাষাও এর হয়না।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: আপনার সাথে আমিও একমত যে বাংলা ভাষার মত এতো মিষ্টি মধুর ভাষা আর নেই। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

নেয়ামুল নাহিদ বলেছেন: বেশ গবেষণাধর্মী লেখা, অনেক কিছু জানলাম।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা :)

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪০

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অসাধারণ একখানা পোস্ট। অনেক কিছু জানলাম। এই রকম পোস্ট আরও দেখতে চাই আপুনি। :)

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: আপনার মন্তব্যে প্রীত হলাম।

১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এমন একটা পোষ্ট বেশ কয়েকদিন যাবত আশা করছিলাম ব্লগে। সেই আশাটা আপনিই পূরণ করেছেন এই পোষ্ট দিয়ে। সেজন্যই আমি কৃতজ্ঞ আপনার কাছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: ২য় বার মন্তব্য করে যাওয়ায় ধন্যবাদ।

১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২৬

ভীনদেশী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: মন্তব্য করে যাওয়ায় ধন্যবাদ।

১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: অতি উত্তম একপট পোস্ট। ধন্যবাদ বিষয়টি আমাদের মাঝে সেয়ার করার জন্য।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: আপনার মন্তব্যে প্রীত হলাম।

১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি মন্তব্যের জন্য । ভাল লাগল পরামর্শটুকু । বিষয়টি নিয়ে সেভাবেই ভাবছি । সে ভাবনার আলোকেই বিষয়টি নিয়ে ছোট্ট একটি পৃথক পোস্ট দিয়েছি । ভাষাবিদদের নজরে পড়লে হয় ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মনে হয়েছিল বাংলা বর্ণমালা সংস্কার নিয়ে আপনার সনে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে হবে কথামালা । অনেক দিন এসে গেছি ফিরে, দেখে গেছি মন্তব্যটি রয়ে গেছে অদেখায় । আমার পোস্টে গিয়ে কিছু না বলে শুধু লাইক দিয়ে চলে আসায় সেখানেও কিছু যায়নি যে বলা । ঠিক বুঝতে পারছিনা ভুলটি আমার কোথায় , তবে মনে পরে কোন লিখায় কিছু জায়গায় বোল্ড করেছিলাম ,জানিনা সেটাই কিনা, । যাহোক ভুল কিছু হলে নীজ গুনে ক্ষমার দৃস্টিতে দেখবেন এ কামনাই করি ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: সত্যি কথা বলতে আমার ব্যস্ততার কারনে ব্লগে হাজির হতে পারিনি।

১৫| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:২৭

অরফিয়াস বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ম্যাম!:)

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: লেখা কখনো সুন্দর হয় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.