![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাইরে প্রচন্ড হিমশীতল ঠান্ডা। এমন ঠাণ্ডা আগে আর কখনো পড়েনি। অফিসে প্রবেশের মুখে হতদরিদ্র একটি মেয়ে ফুলের তোড়া বিক্রী করে।বয়স দশ অথবা এগারো।মেয়েটির সাথে আরো কয়েকজন। কিন্তু নাম না জানা এ মেয়েটি একেবারে নাছোড়বান্দা।প্রতিদিন আমার গাড়ী পর্যন্ত আসে।কাকুতি মিনতি করে, একসময় ব্যর্থ হয়ে ফিরে যায়।
আমি দেখেও না দেখার ভান করি।মেয়েটির শত অনুনয় আমার হৃদয় স্পর্শ করেনা।
একদিন প্রচন্ড জ্যামে আটকে আছি। আজ নিশ্চিত অফিস দেরি হয়ে যাবে। কোনোরকমে গাড়ি পার্ক করে, দ্রুত গতিতে হেঁটে আসছি। দেখি সেই নাছোড়বান্দা ফুলওয়ালা মেয়েটি।
স্যার একটা ফুল নেন। একটা ফুল নেন না গো স্যার। আপনার পায়ে ধরি। বলতে বলতে দেখি, মেয়েটি আমার পলিশ করা জুতোয় নখের আঁচড় লাগিয়ে দিয়েছে।আমার ইচ্ছে করে, মেয়েটির গালে প্রচন্ড জোরে একটা চড় বসিয়ে দেই। এই সব ছোটলোক ইতর শ্রেণীর মানুষের কাছে যে পরিচ্ছন্নতা আর সময়ের কোনো মূল্য নেই।
প্রায় এক মাসের ছুটি কাটাতে আমি আটলান্টা আসি। নির্ধূম আনন্দে কীভাবে যে একমাস কেটে গেলো টেরই পেলাম না।স্মৃতির আঁজলায় সুখ বন্দী করে ফিরে আসি সেই পুরনো অফিসে। দেখি, সেই ছেলেমেয়েরা আজো ফুলের পসরা নিয়ে বসে আছে। আমি ওদের সামনে দিয়ে হেঁটে যাই।
কয়েকজন খুব অনুনয় করে- ফুল কিনবেন স্যার? একেবারে তাজা লাল, সুগন্ধী ফুল।
কিন্তু আগের সেই মেয়েটির যেন আমার প্রতি অথবা ওর ফুল বিক্রির প্রতি আর তেমন কোনো আগ্রহ নেই।কেমন যেন অবহেলা। পুরো সপ্তাহটাই এভাবে গেলো। ভাবলাম ,হয়তোবা মেয়েটির পারসোনালিটি গ্রু করেছে। আমি নিজের মতো কাজে ডুবে যাই।
কিছুদিন পর আমার কৌতূহল হলো । কথা বলার লোভ সামলাতে পারলামনা। কাছে গিয়ে বললাম-আচ্ছা বলতো ,তুমি আর আমার কাছে আগের মতো ফুল বিক্রির চেষ্টা করোনা। কী ব্যাপার?
মেয়েটি কেমন যেন উদাস। কী এক নিদারুণ অবহেলায় হেঁয়ালী দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে সাজানো ফুলের তোড়াগুলোর দিকে। আমার পাণে মুখ তোলে থাকালে যেন ওর ধ্যানের ব্যাঘাত ঘটবে।
আমার আগ্রহ এতে আরো বাড়ে।
অনেক পীড়াপিড়িতে বলে, গত ছ মাস যাবত আমার মা অসুস্থ। হাসপাতালে শুয়ে আছে।বাবা অনেক আগেই আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ভাই আর আমি শেষরাতে ওঠে ফুলের মালা আর ফুলের তোড়া বানাই। আর আমি তা বিক্রি করে মায়ের চিকিৎসার টাকা জমাই। আমাদের একসময় বড় বেশী টাকার দরকার ছিলো স্যার।
আমি বললাম , ছিলো মানে কি ?এখন বুঝি আর টাকার দরকার নেই।
মেয়েটি এবার ডুকরে কেঁদে ওঠে। কান্না জড়ানো কন্ঠে বলে -আছে। তবে এতো বেশীর আর দরকার নেই। আমার মা -গত সপ্তাহে আমাকে আর আমার ভাইকে ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে গিয়ে উনি নিজেই এখন এক অদেখা বাগানের ফুল হয়ে গেছেন। এখন চাইলে আমি আপনাকে একবারে মুফতই ফুলের তোড়া দিতে পারি। কোনো টাকা দিতে হবেনা। কেউ নিলে ভালো,আর যদি সব বিক্রি নাও হয়,তাও ভালো। আমি বাড়ি ফিরার পথে বিক্রি না হওয়া ফুলগুলো প্রতিদিন আমার মায়ের কবরে রেখে দিয়ে শূণ্য ঘরে চলে যাই।
এই গল্পটি দেখলাম অন্য একটা পেজ মেরে দিয়েছে। তাই নিজের ব্লগে আবার লিখে রাখলাম।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
লেখোয়াড়. বলেছেন:
মেয়েটির শত অনুনয় আমার হৃদয় স্পর্শ করেনা।
প্রকৃতপক্ষে আমরা তার চেয়েও পাষাণ।
ধন্যবাদ গল্পটি এখানে পোস্ট দেয়ার জন্য খেয়াঘাট।
প্রথম প্লাস।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনম্র ধন্যবাদ ভাই।
৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
মোসতাকিম রাহী বলেছেন: "এই গল্পটি দেখলাম অন্য একটা পেজ মেরে দিয়েছে। তাই নিজের ব্লগে আবার লিখে রাখলাম।"
এই মেরে দেওয়ার কাজ শুধু ফেসবুকে নয়, বনেদি পত্রিকাও করছে। কিছুদিন আগে আমার একটি অনুবাদ গল্প কোনো অনুমতি না নিয়ে পাবলিশ করেছে "ভারত বিচিত্রা"।
আর গুগল সার্চ করলে দেখি বিভিন্ন জায়গায় ব্লগে প্রকাশিত লেখা গুলো শোভা বর্ধন করছে।
আপনার লেখায় প্রাণ আছে। লিখুন। শুভেচ্ছা।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইজান। আপনাকে আমি চিনি।
৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এযেন গল্প নয় জীবনের কথা বলে। অনেক ভাল লাগল ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
মন খারাপ হয়ে গেল ভাই।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: আমারও। ধন্যবাদ ভাই।
৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৭
গ্রিন জোন বলেছেন: মেরে দেয়া লেখা হলেও গল্পটি হৃদয় স্পর্শ করে....ওই অফিসার বেটা একবারে নির্দয়। যাদের হৃদয় আছে তারা এতো অনুনয় ফেলতে পারে না।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ভাই।
৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
মোবাশ্বের আহম্মেদ মিলন বলেছেন: আমাদের সমাজে কিছু মানুষ আছে, যারা সারাদিন আজে বাজে ভাবে অর্থ ব্যয় করে, কিন্তূ ঐ দূখি মানুষ গুলোকে একটু সাহায্য করতে তাদের গায়ে বাধে.
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: ঠিক বলেছেন।বিনীত ধন্যবাদ রইলো।
৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: জীবন বার বার হোচট খায় এক রাশ কষ্টের আঙিনায়।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনম্র ধন্যবাদ রইলো।
৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১
সুমন কর বলেছেন: কেউ নিলে ভালো, আর যদি সব বিক্রি নাও হয়,তাও ভালো। আমি বাড়ি ফিরার পথে বিক্রি না হওয়া ফুলগুলো প্রতিদিন আমার মায়ের কবরে রেখে দিয়ে শূণ্য ঘরে চলে যাই।
হৃদয়কে স্পর্শ করে গেল। অনেক ভালো লাগল।
+।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো ভাই।
১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৫
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: স্পর্শকাতর এক গল্প।
মেয়েটি এবার ডুকরে কেঁদে ওঠে। কান্না জড়ানো কন্ঠে বলে -আছে। তবে এতো বেশীর আর দরকার নেই। আমার মা -গত সপ্তাহে আমাকে আর আমার ভাইকে ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে গিয়ে উনি নিজেই এখন এক অদেখা বাগানের ফুল হয়ে গেছেন। এখন চাইলে আমি আপনাকে একবারে মুফতই ফুলের তোড়া দিতে পারি। কোনো টাকা দিতে হবেনা। কেউ নিলে ভালো,আর যদি সব বিক্রি নাও হয়,তাও ভালো। আমি বাড়ি ফিরার পথে বিক্রি না হওয়া ফুলগুলো প্রতিদিন আমার মায়ের কবরে রেখে দিয়ে শূণ্য ঘরে চলে যাই।
জায়গাটা অন্যরকম। গল্পটা ভাল লাগলো। +
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো ভাই।
১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২১
আজাদ মোল্লা বলেছেন: ওদের স্কুলে থাকার কথা কিন্তু কি যে হলো রে মানিক ।
রাস্তার মাঝে দেখলে অনেক কষ্ট হয় ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: ঠিক বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ রইলো।
১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমি লেখাটা পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম যে ঠিক এমন একটি লেখা কোথাও পড়েছি।
এখন আসল ঘটনা বুঝতে পেরেছি।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
১৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
টোকাই রাজা বলেছেন: আসলে ওদের আর্তনাত বড়লোকের কান পর্যন্ত পৌছায় না। পৌছালেও আমলে নেয় না। ভাল লাগল বাস্তরুপী গল্প। +++++
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: খেয়া ঘাট ,
সুন্দর আবেগী এই গল্পটির মেজাজের সাথে যায়, আমার লেখা এমন একটি কবিতার পুরোটাই তুলে দিলুম গল্পটির যোগ্য মন্তব্য হিসেবে ------
তুমি চাইলে তাই, ছবি আঁকায় বসতে হ’লো ।
আকাশের নীল, পাখীর হলুদ, কালো যতো পাহাড়ের
আঙ্গুলের তুলিতে উঠে হবে অদ্ভুত সব আলো, হবে ছবি ।
আমার যে ছবি আঁকা আসেনা !
আমি কোনও দিন ফুল-লতাপাতা আঁকিনি,
ভালোবাসার নাও, কামিনীর চোখ
যুগলবন্দী ছবি আঁকিনি কখনও ।
আঙ্গুলের গিটে গিটে তুমুল চীৎকার কথা কয়
ক্ষুধার ।
পথকলি মেয়েটির পাজরের হাড়
জীর্ণ হাতে তুলে ধরা বিবর্ণ গোলাপ
আমার গাড়ীর জানালায় ছবি হয়ে থাকে ।
কোন ছবি চাও তুমি ?
এর পরেও কি তুমি আমায় ভালোবাসবে ?
তুমি চাইলে তাই এক বাগান সাজাতে হবে আমায় ।
গড়ে উঠবে আশ্চর্য্য সব রঙ নিয়ে এক
ব্যাবিলনের শুন্যোদ্যান,
হৃদয়ের রঙে ফুটবে গোলাপ লাল
নীলাঞ্জনা নামের কোনও এক যুবতীর
চোখের মতো নীলপদ্ম ।
আমি যে এর বেশী ফুল চিনিনা ! কি থাকে তাদের নাম !
কি রঙ, কি থায় তারা, স্কুলে যায় ?
বাগানের মালীর মতো পায় মায়ের আদর ?
আমি যে শুধু পথের ফুল চিনি
রাস্তার পাদানীতে ফুটে থাকা
হলুদ জবা, ঘেঁটু ফুল
রঙহীন সাদাসাদা কামিনী-বকুল ।
ওরা হাসে কাঁদে খেলে
ধীরে ধীরে ফোঁটে, যেমন তোমার ফুল, বাগানের ।
এমন হবে বাগান আমার,
এ বাগান কি তুমি নেবে ?
এর পরেও কি তুমি আমায় ভালোবাসবে ?
তুমি বললে তাই, কবিতা লিখতে বসতে হবে ।
কঁচি কলাপাতা রঙ, দুধের সরের মতো গাঢ়
শব্দের মালা সাজাতে হবে,
বসন্তের বাতাস বইবে তাতে, ফুরফুর
আঁতরের গন্ধ ছুটবে চতুর্দিকে
তবেই না কবিতা হবে !
কবিতা আসে না যে আমার কলমে !
কালির বদলে সুনীল রক্ত উঠে আসে,
তুমুল হননের খেলা টর্পেডোর মতো ছুটে যায়
ভাসায় ঘরবাড়ী, ছিড়ে নিয়ে যায় দেয়ালের ছবি
সাজানো বাগান তছনছ করে
ফুঁসে ওঠে গভীর ক্ষুধায় ।
এমন কবিতা তুমি চাও ?
এর পরেও কি তুমি বলবে, আমায় ভালোবাসো ?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার কবিতাটি পড়ে অভিভূত হলাম ভাই। বিনম্র ধন্যবাদ রইলো।
১৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
রানা আমান বলেছেন: হৃদয় ছোঁয়া একটি লেখা ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো ভাই।
১৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯
শুটকাভাই বলেছেন: নকলবাজ দিয়া দুনিয়াটা ভইরা গেছে, খালি লেখা নকল করে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি ভাইজান। ধন্যবাদ রইলো।
১৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
আমি ইহতিব বলেছেন: রাস্তাঘাটে এদের দেখলে এত কষ্ট লাগে ! মনে হয় উন্নত দেশগুলোর মত আমাদের দেশেও এদের পূণর্বাসনের ব্যবস্থা থাকত।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: ভালো বলেছেন। শুভকামনা আপু।
১৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
শ্রাবণধারা বলেছেন: এক মিনিটের চমৎকার গল্প খেয়াঘাট ভাই ।
সব মানুষের জন্য খাওয়া এবং সব শিশুদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা আমাদের করতেই হবে, আমদের জীবদ্দশাতেই।
শুভকামনা.......।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো।
আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা।
১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: মর্মস্পর্শী গল্প । পড়তে পড়তে ভীষণ খারাপ লাগছিলো তবে আপনার গল্প বলা সার্থক - আমি মনে করি সকলের হৃদয়ের অতলকে স্পর্শ করা গল্প এটি ।
অনেক শুভকামনা রইল ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনম্র ধন্যবাদ আপু।
২০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২
প্রামানিক বলেছেন: কষ্টের গল্প। ধন্যবাদ
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো
২১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এইরকম মোচরা দিলেন! এক্কবারে কইলজেতে গিয়া লাগল!
কর্পোরেট কালচার ছেড়ে বাংলার চীরায়ত প্রেমপূর্ন সামষ্টিকতার সংস্কৃতিই পারে মুক্তি দিতে। +++++++++++++
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ রইলো ভাইজান।
২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার গল্প। খুব ভাল লেগেছে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো।
২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
আবু শাকিল বলেছেন: তাদের কষ্ট গুলা খুব ভাবায়।কষ্ট পেতে পেতে তাদের জীবন শেষ হয়ে যায় ।সরকারের পক্ষ থেকে তাদের পূণর্বাসনের ব্যবস্থা দরকার ।
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
খেয়া ঘাট বলেছেন: যথার্থই বলেছেন। অনেক শুভকামনা রইলো।
২৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: মন খারাপ করে দেয়া লেখা।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ভাই।
২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: Click This Link
২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্প এবং ফেসবুকের লিংকটা পড়ে মনটা ভারাক্রান্ত হলো।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আর লিঙ্কটা অন্য একটা লিখায় মন্তব্য হিসাবে দিতে গিয়ে এখানে ভুল করে দিয়ে দিয়েছি। এই লিঙ্কের লিখাটি অনেকেই নিজের নামে ব্লগে /ফেসবুকে চালিয়ে দিয়েছেন।
২৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পটা ভাল লেগেছে। এইসব চোট্টা পেজের যন্ত্রনায় কিছু পোস্ট করে শান্তিতে থাকা যায় না। একটা ব্যবস্থা নিতে পারলে ভাল হত।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: কি ব্যবস্থা নেয়া যায় ভাই?
বিনীত ধন্যবাদ, অনেক শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এদের পড়ানোর, ঘরে রাখার, খাওয়ানোর মতো টাকা জাতির আছে। সরকারকে বলুন এদের ভার নিতে, প্রেসিডেন্টকে বলুন।