![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হেডলাইটের আলোটা বেয়ে কালো পিচ-ঢালা রাস্তাটা যদ্দুর দেখা যায় শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। আশপাশটা এতোই নীরব যে মাঝেমাঝে মনে হয় যেন প্রাণের ছোঁয়াটুকুও নেই। হুশহাশ করে যখন দুইএকটা শ্যালোযান অথবা বাসকে ওভারটেক করে পার হই তখন মনে হয় , নাহ, এখনো মৃত্যুপুরীতে পৌঁছিনি। খুব ছোটবেলা যখন ঢাকা থেকে বাইরে যেতাম, বিশেষ করে গ্রামে, তখন রাতের ছুটে চলাটা খুব ভালো লাগতো। চারপাশে ঘুটঘুটে আঁধার, নীরব রাস্তায় সাইসাই ছুটে চলছি আমরা। দুপাশের সবকিছু নিজের মতো করে কল্পনা করে নিতাম। ঘুটঘুটে আধাঁরটা হয়তো মাঠ, হয়তো ফসলী ক্ষেত পার হয়ে যাচ্ছি নীরবে...মাঝে মাঝে দু-একটি আলো নেচে নেচে ফিরে, হয়তো দেরি করে ঘরে ফেরা হাটুরে। হঠাৎ হঠাৎ আঁধার ভেদ করে দু-একটি হ্যারিকেনের আলো মনে করিয়ে দেয়, নাম না জানা সেই গ্রামটা এখনো ঘুমিয়ে পড়েনি, হয়তো কৃষকের ছোট্ট মেয়েটা হ্যারিকেনের আলোয় পড়ছে। আমার কল্পনা করতে বড়ো ভালো লাগতো। নিদেনপক্ষে আধাঁরে একঘেয়ে লাগা শুরু হলে দেখা যেত আমি হয়তো জানালার কাচে হেলান দিয়ে অমাবস্যার আকাশে তারা গুনছি। মাইক্রোর পিছনের দিকে আমরা বাচ্চাকাচ্চারা জায়গা পেতাম, গানের কলি, ঝগড়া, মারামারি, তর্কাতর্কি শেষে যখন সবাই আস্তে আস্তে চুপ হয়ে যেতো তখুনি ঠিক এমনি করে গ্রামের রূপ আমার চোখের ধরা দিতো। এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুত এসে পড়েছে, একটু পরপর ঝলমলে আলো দেখে গ্রামের ওরা হয়তো উন্নয়নের ছোঁয়া দেখতে পায়, আমার স্বার্থপর চোখ শুধু এই শহুরে গ্রামগুলো ফেলে সেই গ্রাম-গ্রাম ভাবের গ্রামগুলো খুঁজতে থাকে... যে গ্রামগুলোতে আধার রাতে খড় বিছানো পথ বেয়ে হাঁটতে হাঁটতে আমি মাকে জিজ্ঞেস করতাম, "মা ওরা কি আমাদের জন্যে কার্পেট বিছিয়ে রেখেছে?" শহরে তখনো শুধু অভিজাতদের ঘরে কার্পেট দেখা যেত। গ্রামে শহুরে মেহমান হিসেবে খাতিরটা মনে হয় সেই ছোট্টবেলা থেকে টের পেতাম। এখন দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবি, সেই দিন কি আর আছে!? তবু শেকড়ের টানে মাঝে মাঝে বাড়িতে যাওয়া লাগে, যদিও আমি নিজে কতোটুকু শেকড়ের টান অনুভব করি তা নিয়ে নিজেই দ্বিধান্বিত। মাঝে মাঝে মনে হয় এ ব্যস্ত চঞ্চল ঢাকা শহরেই হয়তো আগাছার মতো নিজেরা শেকড় গেড়ে ফেলেছি। তবু মাঝে মাঝে দম ফেলতে হলেও ঢাকার বাইরে গিয়ে ফেলতে ইচ্ছে করে।এতো বড়ো ভূমিকা শুধু এই দম ফেলা নিয়ে...
চৌধুরী নামের মানে কি সেটা জানার ইচ্ছে কখনো সেভাবে হয়নি, আর বিশ্লেষণধর্মী আমি কোনোকালেই ছিলাম না। ধরে নিয়েছিলাম কোনো পদবী হবে, কিংবা জমিদারেরা নামের সাথে লাগিয়ে নেয় একটু ভাব মারতে! স্কুলের বাংলা শিক্ষকের কাছে প্রথম জানতে পারলাম চৌধুরী মানে কি...চারধারের অধিকারী। বিশদভাবে ব্যাখ্যা করলে চারিধারে যতোদূর দেখা যায়, ততোদূর জমির মালিককেই সেই আমলে চৌধুরী বলা হতো। আমার ধারণা ব্রিটিশ আমলের জমিদারদের চৌধুরী, খান সাহেব ইত্যাদি পদবী দিয়ে ব্রিটিশরা খুশি করে রাখতো। সে আমলেই আমার নানার দাদা এই চৌধুরী বংশের গোড়াপত্তন করেন। পরবর্তীতে উত্তরাধিকার নানা পর্যন্ত আসতে আসতে এ জমিদারী ভাগ হয়ে হয়ে আর চৌধুরী নামের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে পারেনি। তবু জমিদারের নাতি পরিচয়টা দেবার জন্যে এখনও সেই উপাধি আমরা ধরে রেখেছি। যেহেতু আমি জমিদারের মেয়ের ঘরের ছেলে, তাই আমি অবশ্য সে নামের অধিকারীও নেই।
জমিদার আমলের বিস্তারিত বর্ণনা দিতে গেলে হয়তো এ লেখা আর শেষ হবে না, তাই জমিদারি শেষ হবার ছোট্ট এক শোনা গল্প দিয়ে শেষ করতে চাই আমার বিশাল প্যাচালিকা। ১৯৫৪ সালে শের-এ-বাংলা এ. কে. ফজলুল হক এ জমিদারী প্রথার অবসান ঘটান। শোনা যায় , খুব ছোট্টবেলায় শের-এ-বাংলা একবার দেখেন যে খাজনা আদায়ের জন্যে গরীব কৃষকের উপর জমিদারের নায়েব আর পেয়াদারা অত্যাচার করছে। শিশু ফজলুল হকের মনে যে জিনিসটা দাগ কেটে যায় তা হলো কৃষকের ছোট্ট ছেলের ভাতের বাসনটুকুও পেয়াদারা রেহাই দেয়নি, কাঁদতে থাকা শিশুকে দেখে সেই বয়সেই দৃঢ়চেতা শের-এ-বাংলা সিদ্ধান্ত নেন এ প্রথা রহিত করার আর একসময় সফলও হন। তাই হরিপুরে আমার নানাই ছিল বংশপরম্পরায় শেষ জমিদার, যদিও নানারা ভাইয়েরা-ভাইয়েরা সম্পত্তি ভাগ করতে করতে জমিদারি এমনিতেও শেষ হতো বলে আমার বিশ্বাস।
জমিদারি প্রথাতে ভালো লাগার মতো কিছু নেই, সে ইতিহাস শুধু শোষণ আর বঞ্চনার ইতিহাস। তবে জমিদারের আদুরে ছোট মেয়ে হিসাবে আমার মা ছোট্টবেলার যেসব গল্প বলতেন, আমি সেসব মুগ্ধ হয়ে শুনতাম। আট বেহারার পালকি...জলে টলোমলো দীঘিতে মা-মেয়ে মিলে রাতের বেলা ঘুরে ফেরা, জমিদারদের বৈঠকখানা, বিকেলে পুকুর ঘাটে দরবার, জমিদারদের শিকারে বের হওয়া আর এক হাত লম্বা চিংড়ি উপাখ্যান, বিশাল পালকির আড়ালে লুকোচুরি... আরো কতো ইতিহাস! যে আমলে সাধারণ মানুষ ছনের আর মাটির ঘরের বাইরে কল্পনা করতে পারতো না, সে আমলে জমিদারেরা যে দালান বানিয়েছিল সেটা ভেবে এখনো অবাক হতে হয়। আর তাই সে জমিদারবাড়ি যাবার প্ল্যান হতেই একটা অন্যরকম রোমাঞ্চ বোধ করলাম। ঘুরে এলাম আমাদের চৌধুরীবাড়ি...তারই কিছু চিহ্নঃ
স্মৃতিবিজড়িত নানাবাড়ি...ধ্বসে পড়ার অপেক্ষায়
চৌধুরীবাড়ির আরো এক মহল
ধ্বংসস্তূপ
এরকম কয়টা মহল আছে আসলে গণা হয় নাই
পলেস্তারা খসে পড়ছে
মরা নারকেল গাছ, মায়ের হাতে লাগানো
আমার ক্যামেরার প্রথম ট্যুর হওয়াতে আমার পোরতিভাও কিছু দেখাইলাম
আলোর লুকোচুরি
সুপারি বন
সংরক্ষণ করলে হয়তো এরকম হতে পারতো...রূপসা চৌধুরী বাড়ি
রূপসা চৌধুরী বাড়ি, পার্শ্ববর্তী জমিদারের মহল
এখন সেখানে প্রায় ভগ্নদশা, জমিদার আমলের মহলগুলোতে আর কেউ থাকে না, সংরক্ষণেরও বালাই নেই। কালের সাক্ষী হয়ে তাই দাঁড়িয়ে আছে আজও। পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে, কোথাও ইট খুলে এসেছে, এমনি করে হয়তো একদিন পুরো দালানটা ভেঙ্গে পড়বে। রক্তের টানেই হয়তো কিছুটা বিষন্নতা ঘিরে ধরেছে...
০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কোয়ালিটি আর ড্রপ করতে ইচ্ছা করলো না...
মন খারাপ করা জায়গা, পাশের জমিদারের বাড়ি দেখে মন আরো খারাপ হয়ে গেছে!
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৫২
...অসমাপ্ত বলেছেন: লগিন না করে এতক্ষণ পড়ছিলাম। ...এইসব জায়গাগুলো আমার কাছে দারুন লাগে।
এক সময়ের কত গল্প জড়িয়ে আছে.... এইসব ইট-কাঠে।
ভাল লাগল।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: হুমম...সবই মাটিতে মিশে যাবে...
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৫
এরশাদ বাদশা বলেছেন: বর্ণনার গুনে লেখাটি সুখপাঠ্য হয়ে উঠলো। খুব চমৎকার লেখনি। এক নিঃশ্বাসে পড়ে গেছি।
সেই সব দিনগুলোর কথা আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে, যখন বাংলাদেশে জমিদার প্রথা চালু ছিলো। অদম্য আগ্রহ আমার ইতিহাসের পাতা উল্টাতে।
তখন হিন্দুরাই ছিলো সর্বেসর্বা। অথচ তাদের বর্তমান অবস্থার কথা চিন্তা করলে, সেই দিনগুলোকে কল্পকাহিনী মনে হয়।
নতুন বছরের নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে। ছবি আর লেখায় ডাবল প্লাস।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমার পূর্বপুরুষ অবশ্য মুসলিম জমিদার ছিলেন!
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৫২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ছবিগুলো দারুন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন:
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৩৭
অারাফাত বলেছেন: পোষ্ট এর ভাষা সুন্দর, তার থেকেও বেশি ভাল লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি। আসলেই ফটোগ্রাফিতে আপনার পোরতিভাও অনেক।তাই পিলাস দিলাম।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:২০
চানাচুর বলেছেন:
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:২১
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: চানাচুরের পরীক্ষা কবে?
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৪০
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। মনে হচ্ছে আমি এইমাত্র আপনার দেশের বাড়ি ঘুরে আসলাম। সিরিয়াসলি অনেক ভালো লাগল। আমরা মানুষরা খুবই স্মৃতিকাতর। আমার দাদাবাড়ি যখন ছিল তখন স্বপ্ন দেখতাম কবে একটা দালান হবে আর বাবা যখন দালান বানালেন এখন আগের বাড়িটার কথা খুব মনে পড়ে কোথায় কি ছিল ইত্যাদি।
আপনার ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। ছবি তোলার হাত যথেষ্ট ভালো। আমার কাছে ৩/৭ নাম্বার ছবি দুটো বেশি পছন্দ হয়ে গেছে। দেয়া যাবে কি??
ভালো থাকুন।
ওহ আপনার দেশের বাড়ি কই সেটাতো কইলেন না??
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫৬
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: এটা আসলে আমার নানাবাড়ি, চাঁদপুরে। আর ছবি দেয়া যাবে, ব্যাপার না। মেইল ঠিকানা দেন, পাঠায় দিবো।
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫৩
নীল আলো বলেছেন: ছবিগু্লো ভাল ইইই কিন্তু লেখা এত্তত্তত্ত বড় কেন......পড়ে পড়বো
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫৮
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: তুই জাভা পড়, এইগুলা বাজে জিনিস। পড়তে হয় না। তোর মতো ফটকাদের জন্যে ছবি দিয়া দিছি।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫৬
চানাচুর বলেছেন: এপ্রিলে
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫৭
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আহারে...কত্তো পড়া। ইন্টার না? আমার এখনো মনে হয় আমি আরেকবার পরীক্ষা দিলে ফেল করবো!!
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:২৩
চানাচুর বলেছেন: নাহ আমি ক্লাস সিক্সের মূল্যায়ন পরীক্ষা দিবো
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৩২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কেলাস সিক্স তো সুজা...আমিও পারি
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪
আউলা বলেছেন: ভাবী ছবিগুলো খুবই সুন্দর
কেমন আছো ভাবী?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:১০
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: দুলাভাই, ভালো নাই
১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০৫
প্রিয়তমা বলেছেন: ঠান্ডু ভাই!! কি লিখেছেন এসব !!!
আর কি ছবি তুলেছেন এত্ত সুন্দর !!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: লেখলাম আর কি! হাবিজাবি যা মাথায় আসে...
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:৪৫
চানাচুর বলেছেন: ইহিরে আমি জানি তুমি কেলাস সিক্সে ফেল খাইছো
০৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কইছে তুমারে...কেলাস সিক্স আমি একবারে পাশ করছি
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:০৬
কঁাকন বলেছেন:
কেমন আছেন
০৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ভালা। আপনে ভালানি?
১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০৮
মিশু মিলন বলেছেন: পুরনো যে কোন কিছুই আমাকে খুব টানে। আপনার ছবিগুলো দেখার পর জায়গাটা আমাকে খুব টানছে।
চৌকস ফটোগ্রাফির জন্য ধন্যবাদ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:৪৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন:
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৫২
বরুণা বলেছেন: এই যে চৌধুরীদের নাতি। বুঝলাম এতদিনে তোমার ভাঙাপেনসিল নামের রহস্য। তুমি ঐ আমলের কোনো চৌধুরী বাড়ীর ভাঙা পেনসিল কুড়ায় পাইছিলা। সেই ভাঙা পেনসিলের জোরেই লিখে ফেলো এমন এমন সব লেখা!!!!!!!!!!!!!!
বুঝছি বুঝছি এসবই তোমার পেনসিলের লীলাখেলা।
আজ দেখি সব সুন্দর সুন্দর লেখাগুলোই আমার চোখে পড়তেছে। চোখের সমস্যা হল মনে হয়। সবই সুন্দর লাগতেছে। হিহিহিহি।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:০৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: জমিদারের নাতি
আজকে তোমার মুড ভালো বুঝা যাচ্ছে!
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:১৭
বরুণা বলেছেন: আমার মুড সব সময় ভালো বুঝলা???
শুধুই মাঝে মধ্যে জ্বীনের আসর হয়। সব দোষ ঐ জ্বীন বেটার।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৪৬
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: জ্বীন ব্যাটারে মাইনাচ তোমার ঘাড়ে চড়ে বসার জন্য
১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:১৩
কঁাকন বলেছেন: kemon Acen?
Click This Link
০৯ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:২৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অসাধারণ লেখা। এরকম আরো পাইলে জানাবেন। অনেক ধন্যবাদ
আমি ভালো আছি। পরীক্ষা নিয়ে একটু টেনশনেও আছি। এই তো!
আপনি কেমন আছেন?
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪৮
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: লেখাটা ভাল লেগেছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:০০
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:১৯
শিবলী বলেছেন: kon camera kinechen ?
১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:২৭
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: w-170
ক্যাননের ixus 80ISটা দামে হইছিল, বোন পছন্দ করে নাই। অর্ধেক টাকা বোন দিছে, না করার উপায়ও নাই
২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৩২
চানাচুর বলেছেন: পেন্ছিলডা ভাইঙ্গা ফেলছি
নয়া পুস্ট দাও...পড়ি
১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৫২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: তুমি দাও, আমি পড়ি
আর কইলা না কুন কলেজে কেলাস সিক্সে পড়?
২২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৩
চানাচুর বলেছেন: মডেল স্কুলে
২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৫
চানাচুর বলেছেন: আমার টাইম নাই পোস্ট দেয়ার......একটা পোস্ট লিখেও মুছে দিছিলাম এইটা মনে করে যে পরীক্ষার সময় ব্লগিং করে টাইম নষ্ট করার বিলাসিতা আমার করা সাজেনা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৭
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমারও পরীক্ষা...যদিও পড়তাছি না, কিন্তুক পরীক্ষার সময় লেখালেখির চিন্তা করতে গেলেই মনে হয় আমার পরীক্ষা/
২৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২৮
শিবলী বলেছেন: ক্যামেরা কোন ব্রানড সেটা কথা না, কিনে ফেলেছেন। ব্যভার করে মজা পাচ্ছেন কিনা সেটা বলুন।
৫এক্স জুম...
১১ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৩৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ৫ক্স এর জন্যই ক্যনন বাদ দিয়া কিনলাম। ওই একদিন ট্রাই দিলাম...ছবি তুলতে সময় নেয় কম, এইটাতেই মজা পাচ্ছি। খুব অল্প সময়ে ওইখানে অনেক ছবি তুলছিলাম
২৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৩৯
শিবলী বলেছেন: এখন সব পয়েন্ট এন্ড শুট কম সময় নেয়। তবে ৫এক্স তাকলে আসলেই জোস, ক্যানন বাদ দেয়া ঠিক আছে!! তবে ডাবলু ১৭০--- ১২০ বা ১৩০ এর চে ভাল।
২৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৩০
নির্বিকার বলেছেন: মরা তালগাছটা বড়ই মনরম
১১ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৪২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: নারিকেল গাছ
২৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:১৬
শিবলী বলেছেন: আপনার প্রতিভা কিন্তু আসলেই দারুন।
১২ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৩৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:০০
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: আলোর লুকোচুরি,মরা নারকেল গাছ, মায়ের হাতে লাগানো --
দুই ছবিতে দুইটা পেলাস.। অতীব অইন্যরকম হইছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫৮
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: দুইটা পিলাচ! কেমতে কি? কয়টা নিক?
২৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৪১
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: একটাই নিক রে ভাই। মন চাইলে আমি অনেক মারফতি পিলাচ দেই। অগুলান দেখা যায় না। বুইঝা নিতে হয়!
২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আহালে...ব্লগীয় ফকির...মাত্র একটা নিক!
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭
পারভেজ বলেছেন: লোড হতে অনেক সময় নিলো!
কিন্তু খুব ভালো হয়েছে ছবিগুলি। যেতে ইচ্ছে করছে।
++++