নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে\'

১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:১৪



ধর্মান্ধদের ফতুয়ায় উৎসাহিত হয়ে যারা মরবে ওরা কিন্তু দোজখে যাবে।
আমি কি মিথ্যা বললাম?

আততায়ীর হাতে নিহত ইমানদার বেহেস্তে যাবে কিন্তু আত্মহন্তারা যাবে জাহান্নামে, তাই না? এই লেখা পড়ে অনেকে অনেক কথা বলবেন, অনেকে ফতুয়া দেবেন, অনেকে আজাব গজবের বিশ্লেষণ করবেন এবং তা শুনে অনেকের মূলবান সময় নষ্ট হবে।

এই জিবাণুকে তুচ্ছজ্ঞান করলে জীবননাশক হবে, আসলে হয়েছে, হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। সত্বর নিয়ন্ত্রণ না করলে মহামারির কারণ হবে। আলিম শব্দের অর্থ জ্ঞনী (তত্ত্বদর্শী পণ্ডিত, বহুদর্শী লোক)। বিধায় দয়া করে অজ্ঞতার প্রমাণ দেবেননা। ধর্ম প্রতিষ্টত হয়েছিল শান্তির জন্য, নিরাপত্তার জন্য। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সব বিশ্লেষণ করেছেন। যা বলার দয়া করে সংযতচিত্ত চিন্তা করে বলুন। মনে রাখতে হবে কোনোকিছুই নির্বীজ অথবা জীবাণুমুক্ত নয়, চাইলেও নির্বীজন করা সম্ভব নয়। আমাদেরকে এখন জীবাণুশূন্যকরণের চেষ্টায় সেচেষ্ট হতে হবে। কেউ কেউ বলবেন আমি সবসময় পাক-পবিত্র থাকি। আমি বলছিনা অমুক তমুক অপবিত্র। পবিত্রতার সাথে সর্তকতা অবলম্বন করলে আত্মরক্ষা হবে নইলে আত্মহত্যা হবে। এই অদৃশ্য জীবাণু কত ভয়ঙ্কর তার চাক্ষুষ প্রমাণ জ্ঞানী, বিজ্ঞানী, গবেষক এবং আক্রান্তরা দিচ্ছেন। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আক্রান্ত হয়ে অভিজ্ঞতা করতে পারবেন।

স্বত্ব মো.আ.হা

ছবি নেট থেকে

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৬

একনিষ্ঠ অনুগত বলেছেন: তবু প্রশ্ন একটা থেকেই যায় কে ধর্মান্ধ আর কে ধার্মিক।
ধার্মিক বিশ্বাস করে যে রোগ আসে আল্লাহ্‌ হতে, রোগের কোন ক্ষমতা নেই যদি না আল্লাহ্‌ তাকে ক্ষমতা দান না করেন, ধার্মিক বিশ্বাস করে একদিন মরতেই হবে তাই সে করোনার ভয়ে আতংকিত হয়ে থাকে না, ধার্মিক বিশ্বাস করে রোগ শোক সবই আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে পরীক্ষা, তাই ইচ্ছাকৃত ভাবে পরীক্ষায় পতিত হতে চায় না, তাকে কঠিন পরীক্ষা থেকে মুক্ত রাখার জন্য আল্লাহ্‌র কাছে দুয়া করে এবং এসব পরীক্ষা থেকে বেছে থাকার জন্য চেষ্টা করে। যদি আল্লাহ্‌ এর পরও তাকে পরীক্ষায় ফেলেন তবে সবর করে। অধৈর্য হয় না। সতর্কতা এবং প্রচেষ্টা ধার্মিকের কাজ, ধর্মান্ধের নয়। যার ধর্মের কোন জ্ঞানই নেই সে'ইতো ধর্মান্ধ।।

১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৪৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: "তাই ইচ্ছাকৃত ভাবে পরীক্ষায় পতিত হতে চায় না," আমাকে কিচ্ছু বলতে হয়নি আপনার মন্তব্যে উত্তর আছে।

(এখন আমাদেরকে সর্তক থাকতে হবে। সব আল্লাহর ইচ্ছায় হয়। ধৈর্য এবং নমাজে মাধ্যে সাহায্য চাওয়ার জন্য আল্লাহ আমাদেরকে বলেছেন।)

১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধর্মান্ধ বিণ. স্বধর্মে অন্ধবিশ্বাসী এবং পরধর্মদ্বেষী।

২| ১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: এখন যে সময় এসেছে-
পুরো পৃথিবীর সব মানুষ মিলে আল্লাহর দরবারে হাত তুলতে হবে। বাঁচতে এমনটাই করতে হবে। অন্য কোনো উপায় নাই।

১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: অন্তরের খবর অন্তর্যামী ভালো জানেন।

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আল্লাহ হেফাজত করুন

১৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: স্বেচ্ছায় কেউ আগুনে ঝাঁপ দেয় না। সর্তক থাকলে আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.