নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।
‘অভিচারী বনমানুষ বাণমেরে আমাকে শিকার করেছে। ছুমন্তর পড়ে টোটকা তাবিজ পরিয়ে আমার মন বশ করেছে গো দাদু।’ বলে সরসী মাথা নাড়ে। দাদা চোখ পাকিয়ে বললেন, ‘সরসী বুঝিয়ে...
‘সবাই বলে নিষ্ঠুর তুমি বড্ড পাষাণ। তোমাকে কাঁদতে দেখে গলার জোরে বলতে চেয়েছিলাম, আমার আয়মান ভাইর মত এত দয়ালু লোক আমি দেখিনি।’
আয়মান বর্শা এগিয়ে দিয়ে...
আয়মান চোখ পাকিয়ে বলল, ‘এই বালিকা! আমার আজুরা দিচ্ছিস না কেন?’
‘সামান্য থু থুর জন্য বিশ হাজার টাকা চাইতে তোমার দ্বিধাবোধ হয়নি?’
‘আমার থু থু গলায় ঝুলাতে তোর...
‘মাদুলির কিনা দামই তো পঞ্চাশ টাকা?’
‘দেড়শো টাকার বেশি এক আনা দেব না।’
‘দুইশো দিলে অর্ধেক ছুমন্তর পড়ে ফুঁ দেব। রাজি হলে বল আমার হাতে সময় নেই।’
‘একশো নব্বই দেব।’...
আয়মান ভোজালি নিশানা করে বলল, ‘তোর নিশ্চয় জানা আছে, আমার হাতের ভোজালি তোর গতরে লাগলে পলকে ভোজবাজি বন্ধ হবে।’
‘কী চাস?’
‘প্রেমাসনে বসে আমি আমার প্রিয়তমার সাথে...
‘খালি পেট পিঠের সাথে লেগে আছে দেখেও চুটকি বলছ। আচ্ছা! পেট ভরে খেয়ে দাদি নাতনিকে পুলিপোলাও পাঠাব নাস্তা আনার জন্য।’ পেটে হাত বুলিয়ে মা’র দিকে তাকিয়ে...
‘বাবার ছোটফুফু উধাও হয়েছিলেন। উনাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।’ দাদীদের দিকে তাকিয়ে স’দাদা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘জানি না কত শতাব্দী আগে আমাদের গ্রামে এক আচাভুয়া রূপের ধুচুনি জন্মেছিল। প্যাঁচা,...
‘নিশ্চয়! এই তোরা কে কোথায় আসিছ দৌড়ে আয়।’ কাজের লোককে ডেকে দাদী সরসীর হাত ধরলেন। সরসীর মা বাবা দাদা দাদী এসে ওকে রক্তাক্ত দেখে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন। বাবা ওকে...
‘কী হয়েছে! হাঁকাহাঁকি করছিস কেন?’
‘আমার ভয় হচ্ছে। দৌড়ে আসো।’
‘তুই চলে যা আমি পরে আসব।’
‘তুমি কোথায় যাবে?’
‘আমার অনেক কাজ আছে। ড্রাইভার! সরসীকে নিয়ে বাড়ি যাও।’
‘ড্রাইভারকে চলে যেতে বলো। আমি...
‘তোর কপালে অনেক কিছু লেখা আছে বুঝতে পেরে আমি তাকে কথা দিয়েছিলাম, তোকে দিয়ে ভূত তাড়াব।’
‘কী?’
‘হ্যাঁ! তাকে বলেছিলাম তক্কেতক্কে থেকে তুই তুকতাক শিখেছিস। চিন্তার কারণ নেই, নিতান্ত ভয়ে...
‘তুই আমাকে এক মুঠো খইর সাথে তুলনা করলে? ঠিকাছে! বিপদ পড়লে ভেড়ায় বীরকে ভেড়ুয়া ডাকে। আমি অখন বিষম বিপদ আছি। বিমর্দিত হলে বিদিশা হব। বিভ্রাটে বিভ্রান্ত আমি হতবুদ্ধি হয়েছি কিংকর্তব্যবিমূঢ়।...
ওর কথা শুনে বুকের ভিতর ছ্যাঁৎ করে উঠে। ঘুরঘুট্টি অন্ধকারে খটকট ঘটঘট শব্দ প্রতিধ্বনিত হয়। টিংটিং। ঠ্যাংঠ্যাং। ঠাঠা ট্যাঁসট্যাঁস। ধাঁই ধুম ধুপ্পুস শুনে আমার তো মগজ বিকল। চিন্তা করতে...
অনেকদিন আগের কথা শুনলে আমরা পরিকথা অথবা ইতিকথা বুঝি, অথচ ভানুমতীর খেলা দেখলে আজো আমাদের বুদ্ধিভোঁতা হয়। দুর্ভাগ্যবশত ভূতপূর্ণিমায় পোড়াবাড়ির উঠানে একা দাঁড়ালে, ভূতের ভয়ে ভীষিত হয়ে মোচড়ে পড়ে...
একখান বই কিনেছিলাম। বইর নাম হল অভিধান।
অভিধান শব্দের অভিধা জেনে অভিজ্ঞা হয়েছে। অভিজ্ঞ অবশ্য হতে পারিনি।
(হায় হায়! এই পোস্টাও হাপিশ হবে
মনপাখিকে দেখতে হলে যোগাসনে বসতে হয়। যোগে বসার সময় নেই।
©
©somewhere in net ltd.