নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন বিদ্রোহীর গর্জন

কবি ও কাব্য

একজন বিদ্রোহী বলছি ঃ যেখানে দেখিবে কোন অন্যায় অত্যাচার সেইখানে পাইবে শুনিতে আমার হুংকার সময় এসেছে সাথিরা সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে আবার নতুন করে গর্জে উঠার।

কবি ও কাব্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

বলছি- প্রিন্স মাহমুদ এর গুণী 'সম্মান দর্শন' এর গল্প

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১



৯০ দশকের শুরুতে 'ব্লুজ' ব্যান্ড এর এক কণ্ঠের নাম ছিল 'প্রিন্স'। তখন সোলস, ফিলিংস, রেনেসাঁ, ফিডব্যাক, নোভা, চাইম আর অবসকিউর,ডিফরেনট টাচ এর কলরবে বাংলাদেশ মাতোয়ারা। আর প্রতিমাসেই কোন না কোন নতুন ব্যান্ড এসে ঝড় তুলছেই। তাই সেই 'প্রিন্স' কে নিয়ে ভাবার সময় স্রোতাদের ছিল না। এরপর সেই প্রিন্স ব্লুজ থেকে বের হয়ে করলেন 'ফ্রম ওয়েস্ট' । ৯১ সালে বাজারে এলো ফ্রম ওয়েস্ট এর অ্যালবাম ' সে কেমন মেয়ে'। যেহেতু আগে থেকেই ব্লুজ এর মাধ্যমে প্রিন্স কে চিনি সেই জন্য ফ্রম ওয়েস্ট এর অ্যালবাম টি কিনে ঘরে ফিরলাম। পুরো অ্যালবাম শুনে তো মাথায় হাত! একী ব্লুজ এর সেই প্রিন্স? ফ্রম ওয়েস্ট এ তাঁর কণ্ঠ এতো পরিপক্ক! যথারীতি ফ্রম ওয়েস্ট ভালো লেগে গেলো আর সারাদিন গাইতাম তাদের '' রাজাকার আলবদর কিছুই রইবো নারে, উপরে দালাল ভিতরে চোর কিছুই হইবো নারে, সব রাজাকার ভাইসা যাইবো বঙ্গোপসাগরে"। চরম একটা গান ছিল প্রিন্স এর কণ্ঠে। এরপর মিক্সড অ্যালবাম এর যুগের শুরুতেই এলো 'আবেগ' নামের একটি অসাধারণ মিক্সড অ্যালবাম। সেখানেও ফ্রম ওয়েস্ট আর প্রিন্স দারুণ সব গান নিয়ে হাজির। যে ২/১ টি গান ফ্রম ওয়েস্টের অ্যালবামেও ছিল । সেই থেকে প্রিন্স কে প্রিয় তালিকায় রাখা। এরপর প্রিন্স এর আর কোন খোঁজ নেই।



১৯৯৪ সাল। বাজারে মিক্সড অ্যালবাম তখনও শক্ত আসন গড়তে পারেনি। এলো ''শক্তি'' নামের এক অ্যালবাম । যেখানে অ্যালবাম কভারের ভিতরে ছবি দেখেতো অবাক! এতো আমাদের সেই ফ্রম ওয়েস্ট এর প্রিন্স মানে প্রিন্স মাহমুদ। যে অ্যালবাম এর ৮টি গানের কথা,সুর ও সংগীত তাঁর। সেই 'শক্তি' এসে মিক্সড অ্যালবাম এর এমনই এক শক্তিতে রূপান্তরিত হলো যা মিক্সড অ্যালবাম এর ভিত্তিটা শক্ত করে দিলো। এরপর শুধু মিক্সড অ্যালবাম এর জয় জয়কার যার প্রধান এক কাণ্ডারি এই প্রিন্স মাহমুদ। সেই শক্তি অ্যালবাম থেকে একটা ব্যাপার লক্ষ করতে লাগলাম । যা সত্যিই মুগ্ধ করেছিল। তা হলো কিভাবে গুণী ও সিনিয়র শিল্পীদের সম্মান জানিয়ে তাদের গান প্রচার করতে হয় যা এখনকার সুরকার ও সংগীত পরিচালকদের মাঝে নেই।

'শক্তি' অ্যালবাম এর শিল্পী ছিলেন আইয়ুব বাচ্চু, জেমস, ফজল, বাবনা, পার্থ ,নকিবখান ও আজম খান। অ্যালবাম এর প্রথম গান আইয়ুব বাচ্চুর 'পালাতে চাই' শেষ গানও আইয়ুব বাচ্চুর 'নিহত নারী'। এ সাইড শুরু হয় আইয়ুব বাচ্চু দিয়ে আর বি সাইড শুরু হয় নকীব খান কে দিয়ে। অ্যালবাম এর ১১ নং গান ছিল গুরু আজম খানের 'মনকে বোঝাই তুমি কেঁদোনা'' যার আগের গানটি অর্থাৎ ১০নং গানটি ছিল নকীব খান এর ''মেঘটাকে দেখেছো নীল আকাশ কখনও দেখনি'' অর্থাৎ গুরুর গানের আগে পরে দুইজন ব্যান্ড যোদ্ধা যারা গুরুর খুব কাছে ছিলেন তাদের ২ জনের মাঝখানেই গুরুকে রেখেছিলেন যাতে গুরুর বিন্দুমাত্র অপমান বা অসম্মান না হয়।



এবার আসুন ২য় অ্যালবাম 'ওরা ১১ জন' এ যাই। এখানে শক্তি অ্যালবাম এর জেমস ছিলেন না, তাঁর জায়গায় আসলো উইনিং এর চন্দন। আসলো প্রমিথিউস এর বিপ্লব বাবনার পরিবর্তে। আর আসলো চাইমের খালিদ , অবসকিউর এর টিপু গুরু আজম খানের পরিবর্তে। যথারীতি শুরু হয় আইয়ুব বাচ্চুর 'আমার দুটি আকাশ ছিল'' গান দিয়ে। অর্থাৎ রাজাকে দিয়েই অ্যালবাম এর শুরু। অ্যালবাম শেষ হয় খালিদ এর ' কিভাবে কাঁদাবে' গান দিয়ে। কি চমৎকার মিল শুরু এবং শেষের। শুরুতেই রাজা আইয়ুব বাচ্চুর বিরহের গান শেষে রাজপুত্র খালিদ এর বিরহের গান।

এবার যাই 'ঘৃণা' অ্যালবাম এ । যেখানে আগের দুটি অ্যালবাম এর প্রথম কণ্ঠ আইয়ুব বাচ্চু নেই।

এই প্রথম প্রিন্স মাহমুদ এর অ্যালবাম এ আসলেন আরেক কিংবদন্তী সবার প্রিয় মাকসুদ, সাথে আর্কের টুলু এবং হাসান।বিরতি দিয়ে ফিরে আসলেন বাবনা। বাদ পড়লেন ওরা ১১ জন থেকে বিপ্লব, নকীব খান। বাকী সবাই আছেন। প্রথমেই শুরু হলো সবার প্রিয় মাকসুদ এর দুর্দান্ত '' ঘৃণা' গানটি দিয়ে। অর্থাৎ অ্যালবাম এর শিরোনাম সংগীত টি দিলেন অ্যালবাম এর মধ্যমণি মাকসুদ কে। এরপর যথারীতি বাকিদের প্রাপ্য সম্মান দিয়েই অ্যালবাম এর গানগুলি সাজালেন। একই ভাবে শুরু ''ক্ষমা' অ্যালবাম এ মাকসুদ কে দিয়ে শুরুতেই ''ক্ষমা' গানটি দিয়ে। অর্থাৎ যে অ্যালবাম এ আইয়ুব বাচ্চু ছিলেন সেই অ্যালবাম এ শুরু হতো আইয়ুব বাচ্চু কে দিয়ে, আর যে অ্যালবাম এ মাকসুদ ছিলেন সেই অ্যালবাম শুরু হতো মাকসুদ কে দিয়ে। ২জন শিল্পীকে প্রিন্স এর অ্যালবাম এ একসাথে পাওয়া যায়নি। হয়তো বা এটাও তাঁর গুণী দর্শন এর একটি রীতি। ঘৃণা, ক্ষমা অ্যালবাম এর পরেই আসলো ''শেষ দেখা'' যেখানে মাকসুদ নেই। তাই যথারীতি শুরু হলো আইয়ুব বাচ্চুর ''শেষ দেখা '' নামক মনকাড়া চিরস্মরণীয় একটি গান দিয়ে। যার রেশ কাটতে না কাটতেই শুরু জেমস এর ''হতেও পারে এই দেখা শেষ দেখা'' নামক এক করুন আর্তনাদ এর গান দিয়ে। পরপর ২ কিংবদন্তীর ২ টা গান শুনে যে বিশ্রাম নিবেন তারও উপায় নেই কারন ৩ নং গানটা যে আরেক সম্রাট শাফিন আহমেদ এর গান। যেটিও বিরহের কিন্তু আগের ২ টির মতো চোখে জল আনার আর্তনাদ এই বিরহ এক দুরন্ত সুরের একাকীত্বের কষ্টের বর্ণনা। যাকে বলে অসাধারণ ,অসাধারণ। কি চমৎকার ভাবে ৩ জন কিংবদন্তীকে দিয়ে ৩টি অসাধারণ গান পর্যায়ক্রমে সাজিয়েছেন যা না দেখলে বিশ্বাস হবার নয়। এখনকার সংগীত পরিচালকরা হয়তো এসব নিয়ে ভাবেন না। কার গান আগে আর কার গান পরে সেটা ভাবার সময় তাদের নেই। কারন এখন ডিজিটাল যুগ। ঘণ্টায় ১০০ টা তাদের তৈরি করতে হয়। আসলে তারা যে গুণী নয় এটা স্বীকার করবে না। তাই তো গুনিদের কিভাবে সম্মান জানাতে হয় সেটা তারা জানেনা। শেষ দেখার পর আসে এখনও ''দু চোখে বন্যা'' অ্যালবাম টি । সেখানেও শুরু হয় আইয়ুব বাচ্চু র '' কতদিন দেখেনি দু চোখ'' গান দিয়ে যার পরেই আসে প্রিয় জেমস এর '' মা' গানটি। ঐ দুটি গানের জন্যই এই অ্যালবামটি আমাদের অডিও ইতিহাসে ঠাই করে নেয়ার জন্য যথেষ্ট।বাকী হিট গানগুলোর কথা নাইবা বললাম।

এমন করে ''স্রোত'', ''দহন শুধু তোমার জন্য'' ''দেয়াল'' এবং ''হারজিৎ'' পুরো ৯০ দশক শেষ হলো প্রিন্স মাহমুদ এর অসাধারণ চিরায়ত গুণী দর্শন দেখে আর একের পর এক গুনিদের সেরা গান দিয়ে তাদেরই জয়গানে। একজন সত্যিকারের গুণী জানে আরেক গুনিকে সম্মান জানাতে। যেখানে থাকে অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। যা প্রিন্স মাহমুদ তাঁর সুর করা অ্যালবাম গুলোতে বারবার দেখিয়েছেন। যা দিয়ে তিনি সবার কাছে একটি অলিখিত বার্তা পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করেছিলেন। ''বড় হতে হলে আগে বড়দের সম্মান দিতে হয় যা একটা সময় তুমিও পাবে'' সংক্ষেপে হয়তো এটাই ছিল তাঁর সে গুণী সম্মানতত্ত্ব। যাদের চোখে পড়ার তা পড়বেই এই অলিখিত বার্তাটি, যাদের বোঝার ক্ষমতা আছে তাঁরা ঠিকই বুঝে নিবে অলিখিত বার্তাটি। কিন্তু সত্যি দুর্ভাগ্য জনক যে আজকের যারা সুপারস্টার ও জনপ্রিয় সুরকার বলে পরিচয় দেয় তাদের কারোরই হয়তো সেই বার্তাটি চোখে পড়েনি! সেই বার্তাটি বুঝতে পারেনি। তাইতো তাঁরা প্রিন্স মাহমুদ এর মতো স্মরণীয় হতে পারেনি ও পারবেও না। কারন তাঁরা যে কেউ গুণী নয় তা প্রকৃতি ঠিকই জানে আর জানে স্রোতারাও। তাঁরা শুধু অস্থির ভজঘট সময়ের এক অস্থির 'বিনোদন কর্মী'' ছাড়া আর কিছুই নয়। সময় তাদের মনে রাখবে না।



কে তুমি কথা রাখনি- আইয়ুব বাচ্চু

অভিমান নিয়ে দিন কেটে যায়

এক নদী যমুনা - জেমস

একটি শিক্ষিত রেডিও

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: দারুন পোষ্ট!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯

কবি ও কাব্য বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই। আমার এই পোস্টের উদ্দেশ্য একেবারেই ভিন্ন। আশাকরি তা বুঝতে পেরেছেন।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০

তন্ময়০১৩ বলেছেন: প্রিন্স মাহমুদরে ভালো পাই।



+++++ অবশ্যই।


৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২

কবি ও কাব্য বলেছেন: তন্ময় ভাই আমার যুগের সবাই প্রিন্স মাহমুদ এর চরম ভক্ত ছিল ,আছে ও থাকবে চিরকাল। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০

নোমান নমি বলেছেন: ++++++++

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

কবি ও কাব্য বলেছেন: আরজে ভাইজান শুধু প্লাস দিলে হবে না। এগুলো আপনার সামনের একটি পরীক্ষায় কিন্তু প্রশ্ন আসবে তা জানিয়ে দিলাম। পরীক্ষার সব সাজেশন কিন্তু দিয়ে যাচ্ছি ,খেয়াল থাকে যেন ভাইজান। আর আপনার বন্ধু আঙ্কেল রেও বলবেন একই কথা। সবশেষে +++++

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আবদুল্লাহ্‌ আল্‌ মামুন বলেছেন: ওহো.........সে কি সময় গেছে...... আমি প্রিন্স মাহমুদের লেখা বা সুরের কোন গান আছে কিনা, সেইটা দেখে ক্যাসেট কিনতাম.......


দারুন কিছু গান উপহার দিয়েছে আমাদের......

লেখায় পিলাস....

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৮

কবি ও কাব্য বলেছেন: মামুন ভাই ৯৪ থেকে ৯৯ পর্যন্ত পুরো সময়টা রঙ্গিন করে রেখেছিল এই প্রিন্স মাহমুদ। আইয়ুব বাচ্চু, জেমস, মাকসুদ এর ব্যান্ডের বাহিরের চরম সব হিট গান একটার পর একটা এই প্রিন্স মাহমুদ দিয়েছিল মনে আছে? সেইসব গান নিয়ে আমাদের কত আড্ডা হতো !
অনেক ধন্যবাদ

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

দুঃখ বিলাসি বলেছেন: ++++++

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯

কবি ও কাব্য বলেছেন: আপনার নাম শুনেই বুঝা যায় আপনি কেমন প্রিন্স মাহমুদ এর ভক্ত। কারন আপনার আমার মতো অসংখ্য দুঃখের গান এই প্রিন্স মাহমুদ এর । অনেক ধন্যবাদ

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: বাংলাদেশে ব্যান্ডের মিক্সড আল্বাম কে জনপ্রিয় করার পিছনে প্রিন্স মাহমুদের অবদান অনস্বীকার্য। আমি এ যুগের হয়েও তার গান বারবার শুনি।

বাই দা ওয়ে, প্রিন্স মাহমুদের বড় ভাই হচ্ছেন বিচিন্তার সম্পাদক, এক সময়ের ডাকসাইটে সাংবাদিক মিনার মাহমুদ।

দারুন পোস্ট কবি।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪

কবি ও কাব্য বলেছেন: চমৎকার একটি তথ্যর জন্য ধন্যবাদ। প্রিন্স মাহমুদ কখনও নিজেকে হাইলাইট করতেন না, তিনি সবসময় গুনিদের হাইলাইট করতেন। আর গুণীদের হাইলাইট করার কারনেই তিনি নিজের অজান্তেই সবার মনে ঠাই করে নিয়েছেন যা তাঁর একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। উনার অ্যালবাম গুলোতে সে সময় ওরা ১১ জন অ্যালবামে ১টি গান ছাড়া আর কোন অ্যালবামে উনার গান আমরা পাইনা। কিন্তু সবগুলো অ্যালবাম এ ৮/১০ গান সুপারহিট হতো। যার একটিতেও তাঁর কণ্ঠ নেই,অথচ তিনি চাইলে সেসব গানে কণ্ঠ দিতে পারতেন।
অনেক ধন্যবাদ

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০১

ডেজা-ভু বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

ঐ সময় যদিও অনেক ছোট ছিলাম। তবে, গান নিয়মিতই শোনা হত, বুঝেই হোক আর না বুঝেই হোক।এই গান গুলো সব সময়ই থাকবে।

আর সত্যি কথা বলতে ঐ সময় যে পরিমাণ বাংলা গানের শ্রোতা ছিল, তা পরবর্তিতে আর ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। এর কারণ যাই হোক, ব্যাপারটা দূঃখজনক।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৮

কবি ও কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যর জন্য। আমার সেরা সময়টা ছিল সেসব গান নিয়ে যা আজও ভুলতে পারিনি ও পারবোনা। এখনকার অবস্থার জন্য দায়ী আমাদের গীতিকার,সুরকার, শিল্পী, ও শ্রোতা সবার। কারন এখন সবাই ডিজিটাল কণ্ঠ শুনতে চায়। আর গুণী তো নেই এই যুগে যা সত্যিই খুব দুঃখজনক।

৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০২

জুল ভার্ন বলেছেন:

বাহ!
অসাধারন সুন্দর পোস্ট। অত্যন্ত গুছিয়ে লেখা। এভাবে আমাদের ব্যন্ড সংগীতের লিজেন্ডদের নিয়ে লিখলে বর্তমান তরুন প্রজন্মের বন্ধুরা ব্যান্ড সংগীত ও ব্যান্ড শিল্পীদের সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারবে সেই সংগে সিনিয়র সংগীত বোদ্ধা হিসেবে লেখক তাঁর দ্বায়িত্ব/কর্তব্য পালন করতে সক্ষম হবেন।

ধন্যবাদ।

প্লাস ৩

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪

কবি ও কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যর জন্য। আজও অবসর সময় কাটে কিশোর বেলার কেনা সেই অ্যালবাম গুলো নিয়ে, যা আমার কিশোর বেলাকে করেছিল দুরন্ত, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন কে করেছিল প্রাণবন্ত ও সোনালি। আমার মনকে সুন্দর বোঝাতে ও শিখাতে পেরেছিল সেই ৯০ দশকের গান গুলি আর প্রিয় প্রিন্স এর গানগুলি। এখন কত গান বের হয় তাঁর কোন খোঁজ নিতে ইচ্ছে করেনা। বারবার সেই ১৫/২০ বছর আগের গানের কাছেই ফিরে যেতে হয়।

৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪

কালীদাস বলেছেন: কষ্ট লাগে। আমাদের ব্যান্ডের সোনালী সময়টাকে আমরা ভালভাবে চিনতে পারিনি, এখন সব বস্তাপঁচা গানের জোয়ারে স্মৃতিচারণ করি শুধু।
+++++

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

কবি ও কাব্য বলেছেন: আমরা আমাদের সেরা গুলোকে চিনতে পারিনি,জানতে পারিনি ও ধরেও রাখতে পারিনি, হয়তো সেই পাপের শাস্তি গত ১ দশকের বস্তাপচা গানের জোয়ার যেখানে ডিস্কো বান্দর আর রূপবান এর ছড়াছড়ি।

১০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫

আবদুল্লাহ্‌ আল্‌ মামুন বলেছেন:
ভাই, আর একটা কথা...... আমি জানি না একটা গান গাইতে কত টাকার দরকার হয়...... আমার নাইন-টেন থাকতে আমার একটা আইওয়া সারাউন্ড সাউন্ড ওয়্যাকময়ান ছিল....... আমি দুনিয়ার ক্যাসেট কিনেছি......

কখনো মনে হয়নি......একটা গানের ক্যাসেট বের করতে কত কি লাগে.....ভাললাগা থেকে কিনতাম..... আর ধন্যবাদ দিতাম...... যে শিল্পীদের, গান গাওয়ার জন্য.......

তখন পাইরেসির এতটা প্রকোপ ছিল না.......যার কারনে আমরা পেয়েছি অসাধরণ কিছু গান আর অসাধারণ কিছু শিল্পী গীতিকার...।

আজ হাবিব-ন্যান্সি- মিলারা আমাদের ল্যাপটপ দিয়ে টুসটাস করে গানকে টেনেহিছড়ে .... যা শুনাচ্ছে তা আমরা শুনছি বটে তবে কোথায় যেন সেই
দরদ দিয়ে, মমতা দিয়ে গাওয়া গানের টেষ্ট পাচ্ছি না.......

কোথায় যে কিসের অভাব......ঠিক ধরতে পারছি না.....


রুনা,সাবিনা,কনকচাঁপা,জেমস, এবি.. হাসান আরো ঐসময়ের অনেক শিল্পীর গান বারবার করে শুনতে ইচ্ছা করতো....... এখন একটা গান বড়জোর দুই কি তিনবার শুনার পরে ইচ্ছেটা মরে যাচ্ছে......

আমি শিওর জেমস, এবির গাওয়া সেই গানগুলো এখনো কাউকে শোনালে সে ফরওয়ার্ড বাটনে টিপ দিতে পারবে না...শেষ না হওয়া পর্যন্ত.....


কোথায় যেন কি নাই..... হারিয়ে গেছে..... গায়ক-শ্রোতা সবার....।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১

কবি ও কাব্য বলেছেন: আপনার সাথে পুরাই একমত। জেমস, বাচ্চু, হাসান, মাকসুদ আর প্রিন্স মাহমুদ এর সুরের গানগুলো আগামী ১০০ বছরেও কেউ ছাড়িয়ে যেতে পারবেনা দেইখেন। ১০০ বছর পর তখনকার প্রজন্ম আবার এদের স্মরণ করতে বাধ্য হবেই।

১১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫

স্বপ্নকথন বলেছেন: দারুন লেখা!! এসব জানা ছিলনা।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২

কবি ও কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ। এগুলো শুধু এঁকেটা অ্যালবাম এর কথা না, এগুলোর প্রতিটি একেকটা শিক্ষার কথা।

১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৮

বিষন্ন একা বলেছেন: +++

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২

কবি ও কাব্য বলেছেন: আপনাকেও +++

১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭

বেঈমান আমি বলেছেন: কেমনে ফিলিংস বুজামু জানি না।ফেসবুকে শেয়ার দিলাম।ভালো থাকবেন পাপ্পু ভাই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৪

কবি ও কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ বস। আপনি পুরাই আমার মতো গান পাগলা। আপনারে বিদেশে একটু অশান্তি দেয়ার জন্যই এই পোষ্ট গুলা দেই

১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: অ.টঃ আগের পোস্টে একটা মন্তব্য দিলাম। একটু দেখে আসবেন ?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩

কবি ও কাব্য বলেছেন: ভাইজান আমি আপনারে দেখুম না এইটা কোন কথা হইলো? আমি এখানে উত্তর দিতে ব্যস্ত থাকার সময় দিলে কেমন বাড়ী মারছিল, তাই এখান থেকে বের হয়ে দেখি আপনার আরও একটি কমেন্ট। যার উত্তর দিয়ে আসলাম

১৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮

গুরু তোমার জন্য বলেছেন: তাইতো তার নাম প্রিন্স মাহমুদ

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আইয়ুব বাচ্চু র '' কতদিন দেখেনি দু চোখ'' গানটা তো পিয়ানো অ্যালবামের মনে হয়।
পোস্টে ++++।
প্রিন্স মাহমুদ একজন বস লোক।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৯

কবি ও কাব্য বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই পোষ্ট পড়া ও মন্তব্যর জন্য। কতদিন দেখিনি দুচোখ গানটা 'এখনও দু চোখে বন্যা'' অ্যালবাম এর প্রথম গান জে গানটির পরেই রয়েছে জেমস এ মা গান। পিয়ানো অ্যালবাম এ আইয়ুব বাচ্চুর গানগুলো হলো- ও দুনিয়ার মানুষ, প্রতিদান চাই না, তিনপুরুষ, গিটার এবং আমি,

১৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: আপনার পোষ্টের বার্তা টার জন্যই বললাম দারুন পোষ্ট ! কি আর বলব। এখন তো ডিস্কো বান্দরদের যুগ। আমাদের দেশের গৌরব (!) , যিনি আবার ডিস্কো বান্দর গায়িকা নামে সুপরিচিত তিনি একবার এক এফ এম রেডিওর অনুষ্ঠানে প্রখ্যাত গীতিকার মোহাম্মদ রফি্কুজ্জা্জামান কে যে নোংরা ভাবে আক্রমন করেছিলেন তাতে হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। কি দোষ ছিল এই গীতিকারের? দোষ হচ্ছে তিনি মিলা-তিশমার এলবামের কঠোর সমালচনা করেছিলেন এক পত্রিকার ইদ এলবাম রিভিউ তে! চিন্তা করুন! মিলার মত গায়িকা সমালোচনা করে মোহাম্মদ রফিকুজ্জাজামানের! এখন যে গানের প্রায় সব ক্ষেত্রে এরকম ঘটছে তা আমার চেয়ে আপনি নিশ্চই অনেক ভাল জানেন। কি আজব সময়! মিলা, তিশমা রা এখন গায়িকা! তাদের গান এখন ক্রেজ! বিশ্বাস করতেই কষ্ট হয়! আর ব্যান্ডের গানের যে কি হাল চলছে তা বলার কোন প্রয়োজনই দেখি না। আবার ও ধন্যবাদ এরকম পোষ্টের জন্য!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৬

কবি ও কাব্য বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই। তিশমা, মিলারা আজ এতো বড় স্পর্ধা পায় শুধু আমাদের কিছু কুলাঙ্গার সুরকার ও স্রোতাদের কারনে। রফিকুজ্জামান এর মতো গীতিকার এর গান গাওয়ার ভাগ্য ওদের নাই। তাই ওরা ডিস্কো বান্দর পেয়েই খুশি। যারা ডিস্কো বান্দর টাইপের গান গাইতে পারে তাদের দ্বারা এমন বেয়াদবি আচরণ কোন অস্বাভাবিক কিছু নয়।
আর এখনকার প্রজন্মের কাছে যদি বলেন ভালো ব্যান্ড নাই তাহলে গণধোলাই খাওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়। কারন ওদের কাছে ভালো ব্যান্ড এর সংজ্ঞা - উপসংহার হলো ব্ল্যাক, শিরোনামহীন আর আর্টসেল পর্যন্তই। অর্থহীন এর পথচলা আমাদের সময়েই। তাই অর্থহীন এ যুগের বলা যায়না। তাদের কাছে রক, মেলোডি আর হার্ডরক এর উদাহরণ হলো ঐ ৩ টি ব্যান্ডই । যাদের আগামী ২০ বছর একই জনপ্রিয়তা ধরে রেখে টিকে থাকার কোন সম্ভাবনাই নেই। নেই কিংবদন্তী হওয়ার মতো কোন যোগ্যতা। আজ যদি বাংলা ব্যান্ড ইতিহাসের শুরু থেকে বর্তমানপর্যন্ত নিয়ে সেরা ১০০ টি গানের তালিকা করা হয় সেই ১০০ টি গানের মাঝে চোখ বন্ধ করে স্থান করে নেবার মতো কোন গান ঐ আর্টসেল,শিরোনামহীন আর ব্ল্যাক এর সদস্যরাও বলতে পারবেনা। আর যদি সম্মান প্রদর্শনপূর্বক কোন গান স্থান দিতেও হয় তাহলে সেই গানটা ৯০-১০০ এর ভিতরের কোন একটি স্থান পাবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো গত ১০ টি বছর এই প্রজন্মের যত ব্যান্ড এর গান হয়েছে সেখান থেকে সেরা ১০০ টি গানের জন্য ১০ টা গান নির্বাচন করতে ঘাম ঝরবে কারন সেইরকম গানই তো হয়নি। অথচ শুধু ৯০-৯৯ এর গান দিয়েই বাংলা ব্যান্ড ইতিহাসের সেরা ১০০ গানের সর্বনিম্ন ৮০/৮৫ গান অনায়াসেই রাখা যাবে। এই হলো যুগের ব্যবধান। তাইতো আমাদের মন আজও এই যুগের হাজার গান দিয়ে ভরে না, অথচ ফেলে আসা যুগের ১ টি দিয়েই মন ভরে যায়।

১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২১

বন পলাশের পদাবলী বলেছেন: গুড পোস্ট।

১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১১

আকাশচুরি বলেছেন: আপনি যেভাবে প্রিন্স মাহমুদের কাজগুলো বিশ্লেষন করেছেন, আমি অভিভূত!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২১

কবি ও কাব্য বলেছেন: ভাই অনেক ধন্যবাদ। অভিভূত হওয়ার কিছু নেই, সেই সময় আমরা শুধু গানই শুনতাম না, একটা ক্যাসেট এর কভার উলটিয়ে পালটিয়ে বারবার দেখতাম যা ছিল গান শোনার সাথে একটা নেশা। সারাদিন যতই দস্যিপনা করি না কেন অন্তত ঘুমানোর আগে হলেও একবার বাংলা গান, প্রিয় শিল্পীদের গান শুনতে হতোই । না হলে ঘুম আসতো না। তখনকার তরুণ ও যুব সমাজের সবার বাংলা গান শোনার নেশা ছিল, সে পাড়ার বখাটে মাস্তানই হোক অথবা ভালো কোন ছেলেই হোক। সবাই ক্যাসেট কিনতো ও উপহারও দিতো।

২০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩০

সহ্চর বলেছেন: এন্সাইক্লোপিডিয়া অফ প্রিন্স মাহমুদ :-B :-B

বাচ্চু ভাইয়ের মন চাইলে মন পাবে যখন বের হয়,সেই সাথে প্রিন্স মাহমুদের সুরে হাসান এর তাল ও বের হয়।সেটাই ছিল হাসানের সাথে তার শেষ কাজ। প্রিন্স ভাই হাসান রে ছাড়ার কারনে বেচারা এমন পচাই পচল যে আর দাঁড়াইতেই পারল না :( :(

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩৪

কবি ও কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান। তবে আপনারে চিনতে না পারার জন্য দুঃখিত। চিনলে চা খাইতে বলতাম। কিন্তু এখন চা না দিয়েই বিদায় দিতে হচ্ছে।

২১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩১

সহ্চর বলেছেন:

অসাধারণ পোস্ট।

দুর্দান্ত কাজ করেছেন।

প্রিয়তে গেল।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩৫

কবি ও কাব্য বলেছেন: খালি প্রিয়তে রাখলে হবে না। পরীক্ষায় উত্তর দিতে না পারলে পুরাই ফেইল করবেন কইয়া দিলাম

২২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৪৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

কিছুদিন আগে প্রিন্স মাহমুদের একটা মেলোডি গানের অ্যালবাম এসেছে।
নাম 'নির্বাচিতা'।
শুনেছেন?
অসাধারণ সব গান।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:০৭

কবি ও কাব্য বলেছেন: ভাই গত রোজার ঈদে যে নির্বাচিতা অ্যালবাম এসেছে সেটা শুনেছি। প্রিন্স এর সুরে মিক্সড অ্যালবাম যা ৯০ দশকের উল্লেখিত কোন অ্যালবাম এর ধারে কাছেও নাই। ভালো লাগেনি। প্রিন্স এর আসল যাদু বুঝতে হলে শক্তি, ওরা ১১ জন, ঘৃণা, ক্ষমা, শেষ দেখা, এখনও দু চোখে বন্যা, সহ ৯০ দশকের সব অ্যালবাম শুনে দেখবেন তাহলে পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

২৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:১৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

কাদের নিয়ে কাজ করে এই আউটপুট টা দিয়েছেন, তা ভাবুন।
আর গানের ধরন পরিবর্তন ও।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২২

কবি ও কাব্য বলেছেন: আশরাফ ভাই নির্বাচিতায় যে আউটপুট পেয়েছেন তার চেয়ে কয়েক গুন ভালো আউটপুট বের করে আনার ক্ষমতা প্রিন্স মাহমুদ এর আছে এবং এনেছেও অনেকবার। প্রিন্স মাহমুদ কে এই প্রজন্মের ঐ শিল্পীরা ভালো করে বুঝতে পারেনি। কারন ওরা ডিজিটাল ট্র্যাক ব্যবহারে অভ্যস্ত, আর প্রিন্স কাজ শিখেছে এবং করেছে নিখুঁত ভাবে একইস্টিক দিয়ে। তাই প্রিন্স মাহমুদ এর মতো ধৈর্য ধরার ক্ষমতা ওদের নেই। এই পরিশ্রম টুকু করেনা বলেই এখনকার গান হৃদয়ে দাগ কাটে না।

২৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:১০

ইসরা০০৭ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট।

২৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৮

ফেরারী... বলেছেন: দারুন পোষ্ট! প্রিয়তে । উনার সব গানের লিরিকস এক কথায় অসাধারন ছিল ।

২৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৩

সুহাসলেলিন বলেছেন: দারুণ লিখছেন বস :)

২৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ''দহন শুধু তোমার জন্য'' এটা ২০০৩ এর এলবাম। আপনি এরপরের এলবাম গুলো নিয়ে আলোচনা করলেন না। যাই হোক অনেক ভালো লিখেছেন। ++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.